নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাততঃ ঢাকা থেকে

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

ফেরদাউস আল আমিন

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট

ফেরদাউস আল আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদেশীদের সাহায্য করা

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

আমাদের দেশ অতিথি পরায়ন, তা বহু পূর্ব থেকে দেখে এসছি, জানি এবং গরীবদের বাড়ীতে পদার্পন করলে তারাও চেষ্টা করেন যতটুকু পারেন অতিথি সমাদর করতে। আমি নিজেও চিনির শরবত দিয়ে এ ভাবে সমাদৃত হয়েছিলাম।

সাম্প্রতিক বিদেশী হত্যা আমাদের সেই সমাদর প্রথা তথা অতিথি পরায়নতা সংস্কৃতিকে কিছুটা কালিমা এঁকে দিয়েছে।
বর্তমান পশ্চিমা সভ্যতা তৃতীয় বিশ্বের দেশ তাও যদি মুসলিম প্রধান হয়ে থাকে, তা হলে তো এই ধরনের ঘটনাকে মুখরোচক তথা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করনের সংবাদ হিসেবে গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করবে। এটা বর্তমান পরিপ্রক্ষিতে অত্যন্ত স্বাভাবিক।

সে জন্যে কিছু কিছু সময়ে মিডিয়ার কাছে বিশেষ করে বিদেশী মিডিয়ার নিকট বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে ধরে রাখার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি অবশ্যই ব্যবহার করবেন।

সম্প্রতি থাইল্যান্ড এ এক বয়স্ক পর্যটক যুগল কাদা পানিতে আটকে গেছিলেন, সমুদ্র তীরবর্তি স্থানীয় এক লোক তাদের কাদাপানি থেকে উদ্ধার করে, তার ভিডিও সোশাল মিডিয়া "ভাইরাল" হয়ে গেছে, মানে ভাইরাসের মত ছড়িয়ে গেছে, তার লিংক নিচে দিলাম। স্পীড ভাল থাকলে দেখে নিয়েন।
https://youtu.be/gRYd-jMYi5Y

২০০৮ সালের জানুয়ারী কি ফেব্রুয়ারী তে আমি নিজেও একবার বেকার্সফিল্ড, ক্যলিফোর্নিয়ায় কাজ করার সময়ে দপ্তর থেকে সতর্ক বানী শুনেছিলাম। শহরের কোন এক এলাকায় গ্যংস্টারদের শুটিং হচ্ছে। তারা যদি তোমার গাড়ি লক্ষ করে গুলি করে, তা হলে গাড়িতে উঠে সোজা পুলিশ স্টেশনে গাড়িটি চালিয়ে চলে আসবে এবং ওখানেই থাকবে। গোলাগুলি পর্যবেক্ষন করার কোন দরকার নেই।
এই বিশেষ দাপ্তরিক সতর্কবানীর জন্য আমি কখনও মিডিয়াকে বলিনি যে ব্যকার্সফিল্ড কাজ করার জন্য সংকটময় বা নিরাপত্তাহীন এলাকা। যেটা পশ্চিমা বিশ্ব বা মিডিয়া আামাদের দেশ সন্মন্ধে অহরহ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

প্রত্যেকটি দেশেই কিছু না কিছু অনিরাপদ শহর বা এলাকা আছে। তাও আবার সেটা হয়ে থাকে সাময়িকভাবে(যদি যুদ্ধাবস্থা না থাকে)।

যা হোক, যারা এনজিওতে কাজ করেন, তাদের নিকট এরকম সুযোগ অনেক। বিদেশীদের অল্প একটু সাহায্য করলেও তা ইউটিউব জাতিয় সোশাল মিডিয়া উঠিয়ে দিতে কার্পন্য করবেন না।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২১

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: বিদেশে বালাদেশী দোকানদাররা প্রায়ই নিহত হন । এইত মাত্র কয়েকদিন আগেই একজন আমেরিকাতে মারা গেলেন । সাউথ আফ্রিকাতেও এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে ।

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: সঠিক বলেছেন।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

বাংগালীর মাঝে পাকী মনের আগাছা জন্মেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.