নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভ্রমণ
বেশ ক'দিন ধরে আত্নহত্যা করতে ইচ্ছে হচ্ছে। দূরপাল্লায়, আমার জন্য অপেক্ষা করছে পশ্চিম বাংলার এক অন্ধ কবুতর। মৃত্যুর আগে অজয় নদীর দক্ষিণে একবার যাবো কি যাবো না, ভাবছি...
১.
গতকাল কলিকাতা গিয়েছিলাম। মহাত্নাগান্ধী রোডের দাঁত-বের-করা দেয়ালে একটা শাদা বেড়াল বসে আছে... মাথা-ভাঙ্গা গাছের ডালে স্নান করছেন বায়সরাজ; পৌরাণিক আত্নীয় তিনি... তিনি কাক। বেড়ালের মাথায় তিনটি চোখ বসানো ছিলো। হিমাংশু বোডিংয়ের জানালা দিয়ে দীর্ঘক্ষণ কলকাতার কাকের দিকে তাকিয়ে যখন চোখ ফেরালাম, দেখলাম- বেড়ালটির আসলে মাথা নেই। হায় ভাঙ্গা-বেড়াল! টাটা-বিরলার হর্ণের আওয়াজে বায়সরাজ উড়ে যায় দক্ষিণে। বেড়ালটিকে আর দেখতে পাই না।
বোধ করি বেড়াল ও কুয়াশা দীর্ঘক্ষণ দেখা যায় না...
২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ভাঙ্গা-বেড়ালের মাথায় বায়সরাজের বাস তবে !
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
অদৃশ্য বলেছেন:
অসাধারণ...
অদ্ভুত এক/অনেক সম্মোহনী ক্ষমতা আপনার শব্দগুলোর, কথাগুলোর... একটি লিখাতে যে আবহ তৈরি করেন সেসবের...
শুভকামনা প্রিয়কবি...
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
বোধ করি বেড়াল ও কুয়াশা দীর্ঘক্ষণ দেখা যায় না...
কবিতা ভালো লাগলো।