নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আইলস্যা ব্লগার

একজন ঘূণপোকা

ফেইসবুকেঃfacebook.com/ghunpokareturnঘূণেধরা সমাজের আমি এক ঘূণপোকা। ধ্বংশ করে চলেছি নিজের সমাজ, সংসার, প্রিয়জনের স্বপ্ন, রাষ্ট্র।মাঝে মাঝে নিজেকে কেবল সংখ্যা ছাড়া আর কিছুই মনে হয়না। ছোটকালে স্কুলের সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে পড়া অধিক জনসংখ্যা কুফলগুলোতে মনে হয় আমিও একটু মাত্রা যোগ করেছি।জীবনে কোন কিছুই সিরিয়াস মত করি নাই। না জীবন-যাপন,না পড়াশোনা, না প্রেম। আর ব্লগিং তো নয়-ই। এইজীবনে যেই জিনিসটা নিরলসভাবে করেছি তা হচ্ছে আইলস্যামি।আইডিয়া মাথায় কিলবিল করে, আমারও সামর্থ্য ছিলো সমাজ পরিবর্তনের। কিন্তু আইলস্যামির জন্য করা হয়নি কিছুই। না ফুল, না কাটা।

একজন ঘূণপোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাটেশ্বর বোদ্ধবিহারঃ প্রাচীন বাংলার সর্বশেষ আবিষ্কৃত পুরাকীর্তি। (প্রথমবারের মত ব্লগ ও মিডিয়ায়) :D:D:D

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৩





বিক্রমপুর একটি সমৃদ্ধ জনপদ। সুদূর অতীতে এটি ছিল বজ্ঞ ও সমতট অঞ্চলের রাজধানী। প্রাচীন তাম্রলিপিতে একে "শ্রীবিক্রমপুর-সমাবাসিত-শ্রীমজ্জায় স্কন্ধবারাত" অর্থাৎ ভিক্টরি ক্যাম্প হসেবে এবং কোন কোন লিপিতে একে "শ্রীবিক্রমণিপুর" হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রাচীনকালে ভিক্টরি ক্যাম্প আর রাজধানী সমার্থক ছিল। এক সময়ের "বিক্রমপুর ভুক্তি" মোগল আমলে সুবাহ বাংলার একটি পরগনা হিসেবে গন্য হত। যা পূর্বে মেঘনা- বক্ষ্রপুত্র থেকে পশ্চিমে পদ্মা নদী ও মানিকগঞ্জের হরিরামপুর, উত্তরে বুড়িগঙ্গা-কেরানীগঞ্জ-সাভার এবং দক্ষিন ও দক্ষিন-পশ্চিমে বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার কোটালিপাড়া পর্যন্ত বিস্তৃত ছিলো।উনিশ শতকেও উত্তর ও দক্ষিনে বিক্রমপুর হিসেবে এই জনপদটি পরিচিত ছিল। ১৮৬৯ সালের ভূমিকম্পে পদ্মা নদী গতিপথ পরিবর্তন করায় উত্তর ও দক্ষিন বিক্রমপুর মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি হয়। এখন মুন্সিগঞ্জ জেলায় ৫ টি উপজেলায়ই (উত্তর বিক্রমপুর) কেবল বিক্রমপুর নামে পরিচিত।



এমন একটি এলাকায় কাজিনের বিয়ের দাওয়াতে যাব, আর ঐতিহ্য নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করব না, তা হয় নাকি?



আমার ভাগ্য ভালোই ছিল, তের ফেব্রুয়ারি রাতে সেখানে নেমেই একটু হিন্ট দিতেই সেই এলাকার মানুষ জন আমাকে এক স্বর্গের খোজ দিলেন। বাড়ির খুব কাছেই পেয়ে গেলাম একটি হারানো ইতিহাসে সন্ধান। নাম যদিও এখনও ঠিক হয় নাই,(স্থানীয় লোকজন দেউল বলে ডাকে) আমি নাম দিয়েছি নাটেশ্বর বিহার। কারন এটি পাওয়া গেছে মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলায় সোনারং ইউনিয়নের নাটেশ্বর গ্রামে। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসে সেখানে ঘুরে আসলাম, ভালোই কাটল এইবারে ভালোবাসা দিবস।



অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশনের "বিক্রমপুর অঞ্চলে প্রত্নতাত্তিক খনন ও গবেষনা" নামক প্রকল্পের আওতায় (প্রকল্প পরিচালক নূহ-উল- আলম লেলিন) কয়েকদিন ধরে এইখানে খুড়াখুড়ি চলছে। খুবই প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ।



তাই খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। কোন মিডিয়ায়ও আসেনি। তবে চলুন দেখে নিই কিছু ছবি।





প্রবেশ মুখেই রয়েছে একটি ডোবা, যাতে চলছে খুড়াখুড়ি।





জাহাঙ্গীর নগরে শিক্ষার্থী সাহায্য করছে লুপ্ত ইতিহাস বের করতে।





খননের একটি ধাপ।





পুরোদমে চলছে খনন কার্য, তাই বলে কি ক্যামেরাতে মুখ দেখানো যাবে না!!







বেরিয়ে আসছে ইতিহাস।





পুরো প্রকল্প এলাকা জুড়ে রয়েছে বাঁশ আর কলাবাগান।





প্রাপ্ত প্রাচীন ইট।





প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের থাকার তাবু।





এই পুরো এলাকায় আছে খননের অপেক্ষায়।





অনেক সুন্দর ঘর, যার মালিক মন্নাফ শেখের আতিথেয়তা ভুলার নয়। এটি প্রকল্পের সামনেই অবস্থিত।এরকম অসংখ্য ঘর রয়েছে এই এলাকাতে।





একটু এগিয়ে গেলেই দেখতে পারবেন পানের বরজ।





আরেকটু এগিয়ে গেলেই দেখতে পারবেন, মন্দির। বাংলার আইফেল টাওয়ার।





মন্দিরের সাথে লাগোয়া সান বাধানো ঘাট।





পুকুর পাড়ে দুই কিশোরী।





সাকো পাড় হবার পরীক্ষাটাও দিয়ে দিতে পারেন।





আমার ভ্রমণসঙ্গী আমার ভাতিজী।সারাক্ষন খালি পায়ে দৌড়েছে, সেই উৎসাহ। যার মতে এই রাজপ্রসাধে রাজকন্যাকে আটকে রাখা হয়েছে।



যেভাবে যাবেনঃ



ঢাকার গুলিস্তানের গোলাপ শাহ মাজারের কাছ থেকে টঙ্গিবাড়ির বাসে উঠে যাবেন, ভাড়া নেবে ৬০ টাকা। ২ ঘন্টার মত লাগবে। দু ধরনের বাস পাওয়া যায়। একটা জিঞ্জিরা-সিরাজদিখান হয়ে যায়। আরেকটি পোস্তগোলা-মুক্তারপুর হয়ে যায়। প্রথমভাবে গেলে সোনারং বাস স্টান্ডে নেমে রিকশা করে চলে যাবেন নাটেশ্বর প্রাইমারি স্কুলে। তার পাশেই অবস্থিত এই পুরাকীর্তি।

দ্বিতীয়ভাবে গেলে বাহার পাড়া বাস স্টান্ডে নামবেন। সেখানে থেকে হেটে বা রিকশায়ই যেতে পারবেন।

স্থানীয় মানুষজন একে দেউল বলে।



কি কি দেখবেনঃ



পুরাকীর্তি, মন্দির, পানের বরজ, আর বিস্তীর্ন আলুর চাষের জমি। যা আপনার মন কেড়ে নিবে। একটু এগিয়ে গেলে দেখতে পারবেন মীরকাদিমের বিখ্যাত ষাঁড় পালন। আর এইখানকার লোকের আতিথিয়েতার তো কোন তুলনা নেই।

দিন গিয়ে দিন ফিরে আসতে পারবেন।



সাবধান বানীঃ

স্থানীয় লোকজন একে দেউল নামেই চিনে। আর প্রকল্পের কাজ খুবই প্রাথমিক পর্যায়ে। তেমন কিছুই জানা যায়নি।



গবেষনা, অনুসন্ধান ও খননঃ



গবেষনা পরিচালকঃ ড সুফি মোস্তাফিজুর রহমান। ।

গবেষকঃ ঐতিহ্য অন্বেষণ

শিক্ষক-শিক্ষার্থী, প্রত্নত্তত্ব বিভাগ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।



দেখতে পারেন এটিওঃ আবিস্কৃত হলো বিক্রমপুরী বৌদ্ধবিহার

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৪

মামুন রশিদ বলেছেন: সুফি স্যারের নেতৃত্বে খননের মাধ্যমে ওয়ারি-বটেশ্বরের সুপ্রাচীন ইতিহাস বেরিয়ে এসেছে । আশাকরি বিক্রমপুরেও তারা সফল হবেন ।

মুন্সীগঞ্জ সদর আর গজারিয়া থানাকে শ্রীনগর-সিরাজদিখান-টঙ্গীবাড়ী-লৌহজং এলাকার লোকজন নাকি বিক্রমপুর বলে গন্য করেনা!

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
হ্যা আশা করি স্যার এইখানেও সফল হবেন।

এইটা আমার জানা নেই মামুন ভাই।

ভালো থাকবেন

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ৫ নাম্বার মন্তব্যে প্রবাসী পাঠক আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছেন। না গজারিয়াকে তারা বিক্রমপুর বলে গন্য করেনা!

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৫

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: বাংলার আইফেল টাওয়ারটা বসুবাড়ি স্মৃতি মন্দির,এটা টংগিবাড়ি থানার বেতকা ইউনিয়নের খিলপাড়া গ্রামে।
আপনার বাড়ি কি ঐ এলাকায়?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
তাই নাকি?? বসুবাড়ি স্মৃতি মন্দির, নামটা অনেক সুন্দর। যেমন সুন্দর মন্দিরটা।

না ভাইয়া। বাহার পাড়া আমার কাজিনের বাড়ি


আপনি মনে হয় ওইখানকার???

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩১

মৈত্রী বলেছেন:
একই দিনে একই ট্রিপে ইদ্রাকপুর দূর্গ দেখার ব্যবস্থা আছে??

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

হ্যা। একটু দূরে যদিও আশা করছি প্লব্লেম হবে না। কারন ওইদিকে জ্যাম নেই

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩২

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ সুমন দা

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

কারন এটি পাওয়া গেছে মুন্সিগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় সোনারং ইউনিয়নের নাটেশ্বর গ্রামে।

উপজেলার নামটা দয়াকরে এডিট করে দিবেন। উপজেলার নামটা টঙ্গীবাড়ী হবে।

@ মামুন রশিদ - গজারিয়া থানাকে বাকি ৫ টি থানার লোকজন বিক্রমপুর হিসেবে গন্য করে না।

পোষ্টে +++++++++++++++

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য। ঠিক করে দেয়া হয়েছে।
মামুন রশিদ ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

আর প্লাসের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা :D :D :D

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ছবি কথা বলে,,,,,,,,,শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:



ধন্যবাদ আপ্পি

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬

অদৃশ্য বলেছেন:





দারুন কিছু তথ্য ও ছবির সাথে আপনার পোষ্টটি উপভোগ করলাম... কিছু সময়ের জন্য হলেও মনটা হারিয়েছিলো...

আর হাটুজন নদীর ওই বাধানো ঘাঁটটা... স্বপ্নের মতোন...

শুভকামনা...

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ঐ নদীর নাম কি হাটুজন নাকি?? অনেক সুন্দর নাম।


আপনার মনে হচ্ছে ব্যক্তিগত স্মৃতি আছে ঐখানে?? একটু শেয়ার করুন।

আপনার জন্যও একরাশ শুভকামনা

৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ঐতিহাসিক ও তথ্যসমৃদ্ধ ছবি ব্লগ ভালো লাগলো। ++ লন আগে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ নিশাত তাসনিম আবারও প্লাস দেয়ার জন্য। :D :D :D



ঐতিহাসিক ও তথ্যসমৃদ্ধ ছবি ব্লগ ভালো লাগে জেনে আনন্দিত না হয়ে পারছি না।

দুইজনের পছন্দ মিলে যাচ্ছে।

অনেক ভালো থাকবেন

৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য আপ্নাকেও ধন্যবাদ


অনেক শুভকামনা

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৮

রাসেলহাসান বলেছেন: শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
আপনারকেও ধন্যবাদ রাসেলহাসান

১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: নাইস টু নো :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার !
জানানোর জন্য ধন্যবাদ ||

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রিয় মুন ভাইয়া

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: পানের বরজে অনুসাহিত করার দরকার; পান দাঁত নস্ট করছে।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
হুম

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

হালি্ বলেছেন: +++++্

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

কৃতজ্ঞতা

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, বিক্রমপুর এসমস্ত জায়গাগুলা হেরিটেজের আখড়া। মানিকগঞ্জে বন্ধুর বাড়ী থাকায় বালিয়াটি পাকুটিয়া কয়েকবার ঘুরে এসেছি। মুন্সিগঞ্জ আর বিক্রমপুরে যাওয়ার ইচ্ছা আছে। তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আরও একটা তথ্য দিতে পারলে ভাল হয়। রাত্রে থাকার মত কোন হোটেল আছে?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি অনেক সুন্দর।


আর হ্যা মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, বিক্রমপুর হচ্ছে হ্যারিটেজের আড্ডাখানা


না ভাইয়া তেমন ভালো কোন হোটেল নেই।


আপনাকে ঢাকায়ই ব্যাক করতে হবে। অনেক রাত পর্যন্ত বাস পাওয়া যায়।

আর ঢাকায় আসতে সময় লাগবে ২ ঘন্টার মত

ধন্যবাদ চুক্কা বাঙ্গী

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: আমার দাদা বাড়ি বিক্রমপুর ;) ;) আর আমিই জানি না :-* :-* B-)) B-))

মালিক মন্নাফ শেখের বাড়ি মত আমাদের গ্রামের বাড়ি ঘর গুলো দেখতে সুন্দর খুব !
আর আমাদের বাড়িতে কিন্তু টিনের দুইতালা ঘর আছে ! ;);)
দখিনা বারান্দায় রাতের বেলায় বসে থাকলে মনে হয় স্বর্গে বসে আছে !
:):)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

এটা খুবই রিসেন্ট পাওয়া গেছে, আর আপনি তো অনেক দিন ওইদিকে যান না, তাই জানা হয়নি। (অনেক দিন যান না, এইটা আমি জানলাম কেমনে?? আর ভাই আইডিয়া)

হ্যা, আমিও প্রথমে অবাক হয়েছি দোতালা টিনের ঘর দেখে। এবং অনেক ঘরের মেঝে মাটি কিংবা ইটের বদলে কাঠের।

হ্যা, এইটা ঠিক বলেছে। সামনে অনেক সবুজ মাঠ দেখা যায় বারান্দায় বসে, দখিনা বাতাস। স্বর্গ নয় তো কী??

আরেকটা কথা, বিক্রমপুরের মানুষ অনেক ভালো। তাদের আতিথেয়তা আমি কোন দিন ভুলবনা।

ধন্যবাদ অপু তানভীর

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: হ ভাই, আমি ঐ এলাকার,হাঁটু জলের খাল পেড়িয়ে দেঊল দেখতে গেছিিলাম।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
হুম, পরের বার গেলে আপনার সাথে দেখা করুম্নে।


ওই খালে কিন্তু জোয়ার আসে। আমরা আমি কনভার্স পড়ে ছিলাম বলে পার হইনি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.