নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আইলস্যা ব্লগার

একজন ঘূণপোকা

ফেইসবুকেঃfacebook.com/ghunpokareturnঘূণেধরা সমাজের আমি এক ঘূণপোকা। ধ্বংশ করে চলেছি নিজের সমাজ, সংসার, প্রিয়জনের স্বপ্ন, রাষ্ট্র।মাঝে মাঝে নিজেকে কেবল সংখ্যা ছাড়া আর কিছুই মনে হয়না। ছোটকালে স্কুলের সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে পড়া অধিক জনসংখ্যা কুফলগুলোতে মনে হয় আমিও একটু মাত্রা যোগ করেছি।জীবনে কোন কিছুই সিরিয়াস মত করি নাই। না জীবন-যাপন,না পড়াশোনা, না প্রেম। আর ব্লগিং তো নয়-ই। এইজীবনে যেই জিনিসটা নিরলসভাবে করেছি তা হচ্ছে আইলস্যামি।আইডিয়া মাথায় কিলবিল করে, আমারও সামর্থ্য ছিলো সমাজ পরিবর্তনের। কিন্তু আইলস্যামির জন্য করা হয়নি কিছুই। না ফুল, না কাটা।

একজন ঘূণপোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

“শীতলক্ষ্যায় কেন লাশ ভাসে”?? (বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাসহ একটি ১৮+ পোস্ট।) ;);):-*:-*

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:০২





পৃথিবীর প্রথম যে মানুষটি পানিতে ডুবে মারা গিয়েছিলো বা মরে পানিতে পড়েছিলো, তার লাশও কিন্তু ভেসে উঠেছিলো। কিন্তু কেন ভেসে উঠেছিলো তা কেউ বলতে পারেনি।



লাশ কেন পানিতে ভাসে তা আবিস্কার করেছেন আমাদের সুপরিচিত বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস , আজ থেকে প্রায় বাইশ শত বছরের মত আগে।

আর্কিমিডিসের সময়ে তার রাজ্যের রাজা ছিলো, দ্বিতীয় হিয়েরো। যার কাজ ছিলো খালি ধমকাধমকি করা আর মানুষকে সন্দেহ করা। এই বেটায় একবার সোনা দিয়ে একটা মুকুট বানায়। কিন্তু আগেই কইলাম যে, উনার ছিলো সন্দেহবাতিক মন। তার মনে হলো, যে খাদ দিয়ে স্বর্ণকারেরা আবার তাকে ঠকাচ্ছে না তো! তাই তিনি সোনায় খাদ আছে নাকি এইটা পরীক্ষার করতে চাইলেন। কিন্তু শর্ত আছে, মুকুট গলানো যাবে না। প্রচলিত পদ্ধতি ছিলো এবং এখনো আছে, গলিয়ে সোনার ঘনত্ব নির্ণয় করা। সবাই যখন ব্যর্থ হলো। তখন রাজা বলল, “ডাকাও আর্কিমিডিসকে, দেখি সে কেমন বড় বিজ্ঞানী”।

আর্কিমিডিস তো সারাদিন খালি অংক করে। যেখানে সেখানেই খালি কি সব আকিবুকি করে। এক পয়সা ইনকামের মুরুদহীন আর্কিমিডিসকে যখন রাজদরবারে নেবার জন্য লোক আসল, গর্বে তো গর্বে আর্কিমিডিসের বৌয়ের ব্লাউজে ছিড়ে গেলো। “আহা! জানুটারে খালি সারাদিন বকাই দিছি। কিন্তু কত বড় কামের আমার স্বামী। রাজদরবার থেকে তত্ত্ব আসে-তাকে নেবার জন্য। আর আমি তাকে চিনি নাই”।

নিজেকে ধিক্কার দিতে দিতে আনমনেই তিনি গান ধরে পুকুর পাড়ে হাটা ধরেন-

“যে জন প্রেমের ভাব জানে না, তার সাথে নাই লেনাদেনা

খাটি সোনা ছাড়িয়া যে নেয় নকল সোনা, সে জন সোনা চিনে না।”


বত্রিশ দাত বের করে, আর্কিমিডিস রাজদরবারে গেলেও রাজার কথা শুনে তার মুখ চুন হয়ে যায়। কয়দিন ধরে তার কোস্টকাঠিন্য চলছিলো। রাজার কথা শুনে মনে হলো, তার পেটে মনে হয় মোচড় দিয়ে উঠল।

রাজদরবার থেকে বাড়ী ফেরার পথে বাংলা সিনেমার মত তার কানে খালি প্রতিধ্বনিতো হচ্ছিলো রাজাদেশ, “যাও। না গলিয়ে সোনার খাদ বের করার উপায় আবিস্কার করে নিয়ে আসো। অন্যথায় তোমার গর্দান যাবে”।

“অন্যথায় তোমার গর্দান যাবে”

“অন্যথায় তোমার গর্দান যাবে”

“অন্যথায় তোমার গর্দান যাবে”

“অন্যথায় তোমার গর্দান যাবে”।

এদিকে তার বউ তার জন্য বাথটাবে পানি রেডি করে রেখেছে। স্বামী এই গরমে কষ্ট করে হেটে আসবে। গোসল করে যাতে ক্লান্তি দূর করতে পারে। ভদ্রমহিলা অনেকক্ষণ ধরে রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছেন। কখন তার স্বামীর গলা দেখা যায়। অবশেষে তিনি তার আরাধ্য, “স্বামীর গলা” দেখলেন এবং দেখে খুশি হলেন। যাক এইবার মালা নাই গলায়। তাইলে পকেটে কিছু আছে।

স্বামী ঘরে আসতেই তিনি পকেট হাতড়ে দেখেন ফক্কা। কিছু নাই। ভাবলেন, হয়ত অন্য কোথাও লুকিয়ে রেখেছে। তাই সব কাপড়-চোপড় খোলা শুরু করলেন। এমনকি আর্কিমিডিসের অন্তর্বাস পর্যন্ত। আর্কিমিডিস ভাবলেন, “কয়দিন পর তো মরুমই। এখন থেকেই জন্মদিনের ড্রেসে গোসল করে একটু অভ্যাস করি”। দ্বিগম্বর আর্কিমিডিস বাথটাবে নামতেই তিনি দেখলেন বাথটাব থেকে পানি গড়িয়ে পড়ছে। এটা দেখেই লেংটা আর্কিমিডিস “ইউরেকা!” (আমি পাইছি)- বলে রাস্তা দিয়ে দৌড় শুরু করেন।







আসলে কি পেয়েছিলেন তিনি। তিনি নিচের লাইনটা পেয়েছিলেন।



কোনো বস্তু আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে পানিতে নিমজ্জিত হলে সে তার সমআয়তনের পানি অপসারণ করে।







আবার, বস্তুটি যে পানি অপসারন করেছে সেই পানির ওজন যদি বস্তুটির নিজের ওজন থেকে কম হয়-তবেই কেবল বস্তুটি পানিতে ডুবে যাবে।

আবার পানির ওজন যদি বস্তুটির ওজনের সমান বা বেশি হয়, তবে তা ভেসে উঠবে। সমান ওজনের ক্ষেত্রে বস্তুটি নিমজ্জিত অবস্থায় ভাসবে। অর্থাৎ পানির একটু নিচে থাকবে।







সাধারণত বস্তুর ঘনত্ব পানির ঘনত্ব থেকে কম হলে বস্তুটি পানিতে ভাসে। উদাহরণস্বরূপ-কাঠ, কর্ক প্রভৃতি পানিতে ভাসে এর কারণ হলো তাদের ঘনত্ব পানির ঘনত্ব থেকে কম। পানির ঘনত্ব থেকে যেসব বস্তুর ঘনত্ব বেশি সেসব বস্তু পানিতে ডুবে যায়।

কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে একই সাথে তিনটি ব্যাপার ঘটে।



১।প্রথমে কিছুক্ষন ভেসে থাকে।

২। তারপর ডুবে যায় এবং

৩। শেষে ভেসে উঠে।




তিনটি ব্যাপার কেন হয়। এবার আমরা তা নিয়ে একটু আলোচনা করি।

জীবিত মানুষের ফুসফুসে পানিতে থাকে, তাই তার ঘনত্বও অনেক কম থাকে। তাই সে কিছুক্ষন ভেসে থাকে। সাতার না জানা মানুষও এই একই কারনে কয়েক সেকেন্ড ভেসে থাকে।



কিন্তু যখন মানুষের ফুসফুসে বা শরীরে পানি ঢুকে কিংবা কোন লাশকে ইট-পাথর বা অন্যকোন ভার দিয়ে পানিতে ফেলে দেয়া হয়, তখন তার ঘনত্ব অনেক বেড়ে যায়।

তখন লাশ কতৃক অপসারিত পানির ওজন লাশের ওজনের চেয়ে কম হয়। তাই লাশটি ডুবে যায়।



পানিতে ডুবে যাওয়া লাশের বেলায় আবার দুটি ঘটনা ঘটে। এটা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা পচতে শুরু করে আবার লাশে পানি প্রবেশ করে এটা ফুলতে শুরু করে এবং এর ঘনত্ব কমতে শুরু করে। লাশের পরিবারের ভাগ্য ভালো হলে, ব্যাকটেরিয়াদ্বারা পচে যাওয়ার আগেই তার ঘনত্ব বা আয়তন এমন একটা পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছে, তখন লাশদ্বারা অপসারিত পানির ওজন লাশের নিজের ওজনের চেয়ে বেশি বা সমান হয়। এবং লাশটি ভেসে উঠে।



শীতলক্ষ্যা নদীও এর বাইরে নয়। কাজেই শীতলক্ষ্যাতে লাশ ভেসে উঠবেই। এতে শামীম ওসমান বা অন্য কারো দিকে আজ্ঞুল তুলে লাভ নাই। এটা বিজ্ঞান।







দোষ যদি কারো থেকে থাকে তবে তা, বিএনপির। তারা কেন তিস্তার পানির জন্য লং মার্চ করে। তাদের উচিত ছিল, শীতলক্ষ্যাকেও তিস্তা বানানোর জন্য লং মার্চ করা। তাইলে নদীও থাকত না, লাশও ভাসত না।



নিহতদের পরিবারের প্রতি রইল সমবেদনা। আল্লাহ্‌ তাদের ধৈর্য্য ধরার তৌফিক দিন। আর মরহুমদের জান্নাত নসীব করুক।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:২৮

nurul amin বলেছেন: বি এন পি গুলারে সবাই বলদ পাইছে।সব দোষ ওনাদের।ভাঙ্গা জুতার বাড়ি,

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

আহা নুরুল আমিন ভাই, কি যে বলেন।

সব দোষ বিএনপির। তারা কেন দেশের কথা ভাবে? তারা কেন ইন্ডিয়ার চাটুকারিতা করে না??

২| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩২

মোমের মানুষ-২ বলেছেন: বিশাল বৈজ্ঞানিক গবেশনা...

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
গবেষনা না করে উপায় আছে, সবাই যেমন ওসমান ভাইয়ের দিকে আজ্ঞুল তুলছে আমি কি আর চুপ থাক্তারি :প

৩| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৫০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভালোই তবে আপনার বাড়ী নারায়ণগঞ্জ না এইটা সিউর !!!! ;) ;) ;) ;)

তবে আরো ম্যাকানিজম আছে জাতে লাশে ইটা না বানলেও লাশ ভাসবে না , কিন্তু শিখানো যাবে না !!!!!!

আর উনার চ্যালারা না ভাসানোর ভালোই ট্রাই করসিলো কিন্তু এই গুলা এক্সপার্টের কাজ, ওরা খুব সম্ভব আনারি ছিল !!!!

মোটা মাথার খুনি (মোটা খুনী)!!!!!!!!!

০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:০৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: হুম মোটা মাথার খুনি।


কিভাবে শিউর হলেন আমি নারায়নগঞ্জের না??

৪| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১০:২৯

উপপাদ্য বলেছেন: শামীম আর্কিমিডিস ওসমান!!!!

লেডী লেন্দুপের রাজ দরবার হতে উনাকে এই বাংলাদেশে লাশ পরিমাপের দায়িত্ব হৈয়াছে মনে লয়।

০৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: শামীম ওসমানের নতুন নামকরনটা ভাল লেগেছে।

৫| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১১:০৭

আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: B:-) B:-) :-B

০৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অবাক হইয়েন না সাদিক ভাই। এটাই বিজ্ঞান। আর

সবার উপরে বিজ্ঞান সত্য

তাহার উপর নাই।

৬| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১১:১৭

মামুন রশিদ বলেছেন: হুম

০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
জ্বী।

৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ২:১৪

মৃত মানব বলেছেন: কি যে বলবো ! লেখা পড়ে ভালো লাগলো আবার কষ্টও লাগলো ।চমত্‍কার লিখেছেন

০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
মৃত্যদের জন্য মাগফেরাত কামনা করা ছাড়া আমরা আর কিছুই করতে পারি না।

৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কিছু বলার নাই। অধিক শোকে পাথর....

১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৪১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ঠিক বলেছেন ভাইয়া

৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

মুহামমদল হািবব বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। টেংরা ক্ষেতি খাওয়া শুরু করছে।

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:০২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ঠিক বলেছেন ভাই

টেংরা ক্ষেতি খাওয়া শুরু করছে।

১০| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সেইরাম গবেষনা...শামীম ওসমানরেও ট্রাই দেয়নের কাম! ওর ভিতরে তো কেবলই বাতাস, ডুববো বইলা তো মনে কয় না...

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ঠিকই বলছেন, ওর ভিতরে বাতাস, ডুববে বলে মনে হয় না।


ছবি কথা কয়!!! ;) ;) ;)


১১| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

“অন্ধ নিরাঙ্গম” বলেছেন:

বিসিএস দিলে কাজে লাগবে

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
তাই নাকি??

১২| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৭

সামুস কিং বলেছেন: সেইরাম গবেষনা.

১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: :D :D :D

১৩| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০১

দিপ্২৪ বলেছেন: পিলাস পাওনের মতন গবেষণা করিছেন।

২৮ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ দিপ :)

শুভকামনা নিরন্তর

১৪| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:২৫

তিক্তভাষী বলেছেন: অল্পশোকে কাতর আর অধিক শোকে পাথর। কিন্তু অধিকের চেয়েও বেশী শোক হলে কী? মানসিক ভারসাম্যহীন?

জনগনের এখন সেই দশা!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
জনগনের এখন আর কোন চেদ-ভেদ নাই

১৫| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

াহো বলেছেন:
বিচারবহির্ভূত হত্যা
এ ধরনের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছিল ২০০৫ ও ২০০৬ সালে বিএনপির আমলে। ২০০৫-এ ৩৭৭ এবং পরের বছর ৩৬২ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। তখন ‘ক্রসফায়ার’ নামে পরিচিত
Prothom Alo ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৪

------------------

টাকার জন্য এই প্রথম আর্মি অফিসার খুনি হয়েছে ---আসিফ নজরুল
আগে টাকা ছাড়াই দুই প্রেসিডেন্টের হত্যা করেছে

১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

এই একই মন্তব্য দেখতে দেখতে বিরক্ত আমি।

১৬| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

শফিউল শামু বলেছেন: ভালো লেগেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.