নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আইলস্যা ব্লগার

একজন ঘূণপোকা

ফেইসবুকেঃfacebook.com/ghunpokareturnঘূণেধরা সমাজের আমি এক ঘূণপোকা। ধ্বংশ করে চলেছি নিজের সমাজ, সংসার, প্রিয়জনের স্বপ্ন, রাষ্ট্র।মাঝে মাঝে নিজেকে কেবল সংখ্যা ছাড়া আর কিছুই মনে হয়না। ছোটকালে স্কুলের সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে পড়া অধিক জনসংখ্যা কুফলগুলোতে মনে হয় আমিও একটু মাত্রা যোগ করেছি।জীবনে কোন কিছুই সিরিয়াস মত করি নাই। না জীবন-যাপন,না পড়াশোনা, না প্রেম। আর ব্লগিং তো নয়-ই। এইজীবনে যেই জিনিসটা নিরলসভাবে করেছি তা হচ্ছে আইলস্যামি।আইডিয়া মাথায় কিলবিল করে, আমারও সামর্থ্য ছিলো সমাজ পরিবর্তনের। কিন্তু আইলস্যামির জন্য করা হয়নি কিছুই। না ফুল, না কাটা।

একজন ঘূণপোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

♠♠♠ রিলেশন ভাঙ্গার তিন বছর পর কি এমন প্রশ্নের উত্তর জানতে ছেলেটি ছুটে যায়, সাবেক প্রেমিকার বাসায়? কি হয়েছিলো সেখানে? একজন প্রেমিক অথবা আততায়ীর গল্প। ♠♠♠

১৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪



☗☗☗

(১)



আচমাকে ঝড়-বৃষ্টি হয়ে গেলো একটু আগে। রাস্তাঘাটে তার চিহ্ন পড়ে রয়েছে।এখানে ওখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে গাছের পাতা-ভাংগা ডালপালা,কাগজের টুকরো, ছেড়া কাপড় আর রাজ্যের সব জিনিসপত্র। জায়গায় জায়গায় পানি জমে আছে। বৃষ্টি ধোয়া পরিস্কার আকাশ, চাঁদ নেই কিন্তু তারা ঝলমলে।

কয়েকদিনে তীব্র দাবদাহের পরে, এই বৃষ্টিতে প্রতিটি মানুষ খুঁজে নিয়েছে প্রশান্তির ঘুমকে।তবুও এই রাত তিনটায় ঢাকা শহরের কিছু কিছু মানুষ প্রশান্তির ঘুমকে খুঁজে পায়নি। তারা হয়ত অন্যকিছুকে খুজতে খুজতে ঘুমকে হারিয়ে ফেলেছে কিংবা না ঘুমিয়ে অন্যকিছু খুজছে।

এমন এক নির্জন রাতে,নির্জন রাস্তা দিয়ে যুবকটি হেটে যাচ্ছে। যুবকটি গভীর আগ্রহ নিয়ে রাস্তার পাশে একটি সাগর কিংবা নদী নিদেনপক্ষে একটি পুকুর খুঁজে চলছে। সে একটু আগে একটি খুন করে এসেছে।পাপ ধুয়ে ফেলার জন্য তাঁর অনেক পানির দরকার, অনেক পানির।





☗☗☗

(২)



বৈকালিক ঘুম থেকে উঠে নিচে গিয়ে চা-নাস্তা করে, সিগারেট ফুঁকে বাসায় ফিরতে ফিরতে প্রতিদিনই মাগরিবের সময় পেরিয়ে যায়। আজও তাঁর ব্যতিক্রম হয়নি। বাসায় এসে টিভি রুমে বসে রাহাতের মনে পড়ল আজ সারাদিনে তো একবারও স্মিতা ফোন দেয়নি। রাহাতেরও ফোন দেবার কথা মনে পড়েনি। সবসময় স্মিতাই ফোন দেয়। গত একবছরে রাহাত নিজ থেকে ফোন দিয়েছে এমন কোন নজির রাহাতের মনে পড়ে না। ওর ফোন দেবার দরকারও ছিলো না। স্মিতা নিজেই একটু পরপর ফোন দিত, মাঝে মাঝে এত ঘনঘন ফোন দেবার কারনে রাহাত বিরক্তও হত।

-আরে বাবা! আমি ল্যাবে আছি, রিডিং নিচ্ছি। তুই একটু পরে ফোন দে। এখন রাখ।

-আমি ফোন দিলেই তুমি খালি রাখ রাখ করো!

-ল্যাবে ঢুকার আগেই না তোর সাথে কথা বললাম। আর ল্যাবে আসছি দশ মিনিটও হয়নি।

-চুপ কর! তরে আমার বালেও আর ফোন দিবনা!

এমন করেই আচমকা রেগে যেত স্মিতা। রাহাত জানত দশ মিনিট পরে ঠিকই স্মিতা আবার ফোন দিবে এবং স্মিতা দশ মিনিট পরে ফোন দিয়ে বলেছিলো, এই বান্দর! আমি রাগ করছি, আমার রাগ ভাংগাতে ফোন দিলি না কেন?

কিন্তু আজ সারাদিনেও একটি বারও ফোন দিলো না! আশ্চর্য! কালকে রাতে সে কি জানি বিয়ের কথা না কিসের কথা জানি বলছিলো, রাহাতের মনে পড়ে।

-তুমি তোমার বাসা থেকে লোকজন পাঠাও। আব্বার স্ট্রোকের পরে উনি আমার বিয়ে দেয়ার জন্য পাগল হয়ে পড়ছেন।

-মাত্র ভার্সিটিতে ভর্তি হলাম, এখন বাসায় বিয়ের কথা বলি কেমন করে?কয়েকটা দিন ওয়েট করো, আমি বাসায় এসে আব্বু-আম্মুকে বুঝিয়ে বলি, তারপর......।

-আমার পক্ষে আর ওয়েট করা সম্ভব না। তোমাকে অনেক সময় দেয় হয়েছে।

-ধুর বাল! আমি আছি বিপদে, তোমার সাথে যখনই একটু রোমান্টিক মুডে কথা বলতে যাই তুমি তখন খালি বিয়া নিয়া ক্যাচাল করো।

-তুমি বোঝ না কেন, আমার ভাই করে রাজনীতি। কেইস খেয়ে বাসায় থাকতে পারেনা। আব্বার মাথায় ঢুকছে মৃত্যু চিন্তা। উনি তাই আমার একটা গতি করতে চান।

স্মিতা আরও বলে, তোমাকে তো আমি এখনি আমাকে বিয়ে করে বাসায় উঠাতে বলছি না। তুমি তোমার বাসা থেকে লোকজন পাঠাও, উনারা আমার আব্বার সাথে কথা বলে যাক। আর কেউ না আসুক, তোমার বড় কাকাকে পাঠাও তাইলেই হবে। তিনি শুধু একবার কথা বলে যাক। আর শোন ইউ উইল গেট এনাফ টাইম। মনে রেখ আমার বাপ ফকিরা না।

-আচ্ছা দেখা যাক! আগে তো বাসায় আসি।

-না, তুমি কালকেই পাঠাও উনাদেরকে।

- বিয়া করাইলে করাও, নাইলে পুবে যাইগা! আজব কাল সকালে পাঠাই কিভাবে। রিলেশনের শুরু থেকেই এই বালের বিয়া বিয়া করে আমার মাথাটা তুমি খারাপ করে দিলা।

আসলেই সম্পর্কের শুরু থেকেই স্মিতার মুখে এই কথাটি রাহাত বেশি শুনেছে। কোনটা যে সিরিয়াস আর কোনটা যে সিরিয়াস না, এইটা নিয়ে রাহাত সব সময়ই কনফিউশনে থাকত।

-তোর ফোন ধরতে এত দেরি হলো কেন?

-আরে বইলো না, বাড্ডা থেকে এক পোলার মায় আইছে আমারে দেখতে। আট কাঠা জায়গা উপর নাকি বাড়ী আছে।

-তবে বিয়ের দাওয়াত পাচ্ছি কবে?

-আপনার এত খুশি হবার কারন নাই?

রাহাত খুশি হয় কিন্তু হতাশ ভংগিতে বলে, কেন?

-আরে আব্বায় বিয়া দিবো না। একে তো নয়া ঢাকা তাঁর উপর আবার বাড্ডা। কয়দিন আগেও তো ছিলো বিল।

এত সাত-পাচ ভাবতে ভাবতে রাহাত নিজেই ফোন দেয়ার কথা চিন্তা করলো। অসুখ-টসুখও করতে পারে, মরে নাই এইটা ঠিক। মারা গেলে রাহাতের ফ্রেন্ডরা ফোন দিয়ে জানাত। একটু পরে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ডের খেলা শুরু হবে। তাই রাহাত চাইলো তারাতারি ফোন দিয়ে তারাতারি কথা শেষ করতে, আবালটা আবার কথা বলা শুরু করলে থামতে চায় না।

-ওই সারাদিন ফোন দিলি না ক্যান?

-ফোন দিয়ে আর কি হবে, হয়ে গেছে!

-হয়ে গেছে মানে, কী হয়ে গেছে?

-আমার বিয়ে হয়ে গেছে। ছেলের বোনেরা আসছিলো দেখতে। দেখে পছন্দ হওয়াতে ছেলেকে আর কাজীকে ডেকে এনে বিয়ে পড়ানো হয়।

-ফাইজলামি করিস না তো!

-না রে ভাই ফাইজলামি না, সত্যি!

রাহাত অনেক কথা বলতে পারত। তুমি আমাকে জানাওনি কেন যে তোমার বিয়ে হয়ে যাচ্ছে? আমি তো বাসা থেকে লোক পাঠাতে পারতাম। আমি জানি নাকি এত সিরিয়াস? কিংবা একেবারে যৌক্তিক প্রশ্ন, তোমার আব্বা-আম্মা হুট করেই বিয়ে দিয়ে দিলো? ছেলে ভালো না মন্দ, বংশ পরিচয় কি, কিছুই না জেনে!

এসব কোন প্রশ্নই রাহাত করতে পারেনি। সে চুপচাপ বসে বাংলাদেশের জয় দেখা শুরু করলো। খেলার মাঝে একটা ফোন এসেছিলো। রাহাতের বন্ধু সুমন করেছিলো।

-তোর স্মিতার তো বিয়ে হয়ে গেলো!

-হরে! কি আর করার নতুন একটা প্রজেক্ট খুঁজে বের করতে হবে। নিজেকে স্ট্রং প্রমান করার জন্য রাহাত বলে।

-শোনলাম স্মিতার নাকি প্রেম করে বিয়ে হয়েছে?

-হ্যা! প্রেম করে বিয়ে হয়েছে, কিন্তু স্মিতার প্রেমিকের সাথে নয়।







☗☗☗

(৩)



ইউনাইটেড হসপিটালের অপজিটে দাঁড়িয়ে রাহাত আর তাঁর বিয়াই সিগারেট টানছে। বিয়াই মানে ওর বড় কাকার পুত্রবধুর খালাতো ভাই। রাহাত এসেছে ইউনাইটেড হসপিটালে তাঁর বড় কাকাকে দেখতে। উনার একটা মেজর অপারেশন হয়ে গেছে। এখানে এসে বিয়াই এর সাথে দেখা। তারপর বিড়ি ফুকতে ফুকতে আলাপ। বিভিন্ন বিষয়ে হাতি-ঘোড়া মেরে তারা এখন রাজনীতি নিয়ে আলাপ করছে। বলা যায় রাহাত কেবল শুনছে।

-আপনাদের এলাকায় তো ছাত্রদল আগে অনেক স্ট্রং ছিলো। এখন তো মরা মরা। আপনারেও তো আর দেখা যায় না।

-এমনিই ভাই। সংসারই ভালো লাগে না আবার রাজনীতি।

-আপনাদের এলাকার ছাত্রদলের হেডাটার নাম জানি কি?

-আপনি কি অপু ভাইয়ের কথা বলছেন?

-হ্যা! অপু ভাইয়ের কথা বলছি। উনি তো আগে অনেক একটিভ ছিলেন, পাওয়ারও ভালো ছিলো। উনার এক বোনের তো বিয়া হয়েছে আমাদের এলাকায়। মালই একটা। যেমন সুন্দর, তেমন লম্বা।

রাহাত মনে মনে হাসে। আমার এক্স-গার্লফ্রেন্ডের গল্প আমার সাথে করতে আসছো মিয়া!

বিয়াই অনেক কথাই বলে চলেন, রাহাত কেবল হু হা করে। এই লোকটি তাকে স্মিতার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। তিন বছর আগের পুরোনো স্মৃতিরা আবার জেগে উঠবে। কত রাত তাকে নির্ঘুম কাটাতে হবে, কতদিন সে খেতে পারবে না- রাহাত তা জানে না। এমন একটা মানুষকে সে ধরে রাখতে পারেনি। ঘৃনা নিজেকে। এমন প্রেম সে কোথায় পাবে? কার কাছে পাবে? এমন অকৃত্রিম আর গভীর ভালোবাসা সবাই পায় না, সবাই দিতে পারে না। রাহাত ভাবে, আসলে আমি ওর যোগ্য ছিলাম না। আই ডোন্ট ডিজার্ভ হার। আমার মত একটা অকর্মণ্য, আইলস্যা, ভীতু ছেলে ওকে ডিজার্ভ করে না। ওকে সুইডেন প্রবাসি, কর্মঠ আর স্মার্ট ছেলেটিই ডিজার্ভ করে।

কিন্তু বিয়াইয়ের একটী কথা রাহাতের মনযোগ আকর্ষণ করে। সে কনফার্ম হবার জন্য আবার জিজ্ঞাসা করে, আপনি শিউর তো?

-আরে আমি সিউর মানে, ১০০% শিউর। ৫০০ টাকার স্ট্যাম্প আনেন আমি লিখিত দেই, ওদের প্রেম করে বিয়ে হয়েছে। আর পোলায় আমার বন্ধু মানুষ।

রাহাত দাঁড়িয়ে পরে। কিছু প্রশ্নের জবাব তাকে আজকেই পেতে হবে।







☗☗☗

(৪)



বাসায় ঢুকতেই যেই জিনিসটা চোখে পরে,সেটা হলো স্মিতার একটি ছবি। রাহাতই তাঁর বন্ধু ইমনের ডিএসএলআর দিয়ে তুলেছিলো ছবিটি। তাঁর আনাড়ি হাতে এত ভালো ছবি আসবে সে ভাবতে পারেনি। মডেল হিসেবে স্মিতাও অনেক সুন্দর! ছবিটির দিকে তাকালে যে কারো মন ভালো হয়ে যাবে, অন্তত রাহাত তাই মনে করে। খুবই নিষ্পাপ চেহেরার একটি মেয়ে যাকে এই পৃথিবীর পাপ-পংকিলতা স্পর্শ করেনি- আনমনে তাকিয়ে আছে।

রাহাতকে দেখে সেই আগের মতই খুশি হয় স্মিতা। আর কন্ঠে ঝরে পরে আনন্দ।

-আপনি আসেন না কেন এইদিকে? আমার জামাই তো আর দেশে থাকে না।

কিসের যেন ইঙ্গিত স্মিতার কথায়। রাহাত সব ইঙ্গিত উপেক্ষা করে বলে, তোর কাছে আমার চারটি প্রশ্ন আছে। ঠিক ঠিক জবাব দিবি।

-সারাজীবন তো তুমিই চেয়ে গেলে, আমার কি কিছুই চাইবার নেই?

-আমার প্রশ্নের ঠিক ঠিক জবাব দে, কথা প্যাচাইস না!

- বলো কি তোমার প্রশ্ন, যে জন্য এত রাতে তোমার এমন হন্যে হয়ে ছুটে আসা?

প্রশ্ন-০১: দানিয়েলের সাথে বিয়ে হবার পর সবাই কেন বলেছে, এটা প্রেমের বিয়ে?

প্রশ্ন-০২: ছেলের বোনরা আসল, দেখল আর বিয়ে হয়ে গেল-ব্যাপারটি কি এতই সরল?

প্রশ্ন-০৩: তুই মাঝে মাঝেই বলতি কেউ একজন তোকে সুইডেন থেকে ফোন দেয়, সেই লোকটিই কি এই দানিয়েল?

প্রশ্ন-০৪: কেনইবা তুই সেদিন রাতেই বললি, কালকে সকালেই আমাদের বাসা থেকে লোক পাঠাতে হবে?





☗☗☗

(৫)



অনেক বেলায় ঘুম ভাঙল রাহাতের। গতকাল রাতে ঝড়-বৃষ্টিতে ভিজে ওর গলা বসে গেছে। বুয়াকে চায়ের কথা বলে অভ্যাসমত সিগারেট জ্বালিয়ে পত্রিকা নিয়ে বসল সে।

পত্রিকার দ্বিতীয় পেইজে একটি খবরে চোখ আটকে গেল তাঁর। রাজধানীতে গৃহবধুর রহস্যজনক মৃত্যু। পাশে ভিকটিমের একটি ছবি দেয়া। ছবিটি দেখে রাহাত স্বগোক্তি করে উঠে, ওরা এই ছবিটি ছাপিয়েছে কেন? মেয়েটিতো এত নিষ্পাপ নয়!





★★★ উৎসর্গঃ জুন আপ্পিকে । এই মাসেই উনার জন্মদিন। আর জন্মদিন উপলক্ষে আমার নগন্য উপহার। শুভকামনা আপ্পি। সুন্দর থাকুন, আনন্দে থাকুন সদা সর্বদা।





মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সুমাইয়া আলো বলেছেন: ভাল হইয়েছে।

১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ সুমাইয়া। :)


সামুতে কিন্তু আমি গল্পকার হতেই আসছিলাম ;)



ছোটগল্পঃ ব্রেকআপ অথবা পর্ন বিষয়ক গল্প (মোটেই ১৮+ নয়)


একটি ছোটগল্প লেখার অপপ্রায়শ ஜ۩۞۩ஜ গোলাপটা তোমার ஜ۩۞۩ஜ

২| ১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তব্দা খাইয়া গেলাম B:-) :P

গপ্প ভাললাগছে :)

১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

পানি ঢালমু, না ঠিক হইছে :P :P :P


গপ ভালো লাগছে জেনে কৃতার্থ হইলাম :)

৩| ১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:১২

যুবায়ের বলেছেন: সামু এখন গল্প ও কবিতার ভালো একটি প্লাটর্ফম হুদাই যে গল্প কবিতা লেখা বাদ দিলেম :(

১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
যুবায়ের ভাই উত্তর কিন্তু দিয়ালাইছি ;)


লেখা শুরু করুন গল্প কবিতা।

আর আমার গল্প নিয়ে কিছু কইলেন না :( :( :(

৪| ১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৬

চড়ুই বলেছেন: পিলাছ দিছি।

১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
পাইছি ;) :)

৫| ১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:২১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সুন্দর গল্প। ফিনিশিংটা ভাল্লাগছে।

ষষ্ঠ ভাল লাগা :)

১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই স্যার ;)


৬| ১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

আম্মানসুরা বলেছেন: চমৎকার গল্প! মুগ্ধপাঠ!!

১৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন আম্মানসুরা :)

৭| ১৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

মামুন রশিদ বলেছেন: নির্মম প্রতিশোধের গল্প । সব মিলিয়ে গল্পটা ভালো হইছে । শুধু দুই একটা শব্দ আরো সংযত রুপে লেখা যেত । উৎসর্গ ভালা পাইছি ।

১৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
কোন শব্দের কথা বলেছেন আমি বোঝতে পারছি, কিন্তু ব্যাপারটা একটু রিয়েলস্টিক করার জন্যই শব্দগুলো ব্যবহার করেছি। এরপর থেকে এই ব্যাপারে সতর্ক থাকব।


আর আপ্পিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েই দিলাম।

কষ্ট করে পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা :)

৮| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো।

১৭ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

ধন্যবাদ ব্রো :)

৯| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৯

এহসান সাবির বলেছেন: বেশ লাগল।

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা সাবির ভাই :)

১০| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:১০

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ভয়ংকর গল্প। ভয় পেয়েছি। :(

তবে পছন্দ হয়েছে গল্পটা। B-)

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

ভয়ের কিছুই তো লিখি নাই B:-) B:-)


ধন্যবাদ আপ্পি, কষ্ট করে পড়ার জন্য :)

১১| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৩:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর!

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৩৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ কবি সাহেব :)

১২| ১৭ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১২

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার।

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ২:৪৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ শরৎদা।

১৩| ১৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: মাইরা ফালাইলেন !!!!!!!!!!??????????

১৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: :( :( :( :(

১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর!+++

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা পড়ার জন্য।

১৫| ১৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: বেশ!বেশ!বেশ!বেশ!

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

কৃতজ্ঞতা ব্রো!!

১৬| ১৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

আমি দিহান বলেছেন: অনেক ভালো হয়েছে। কিন্তু এই ধরণের গল্প উপহার দিলেন কেন?

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
জানি না। অনেক রাতে বৃষ্টি দেখছিলাম। নির্জন রাস্তাটার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে কেন জানি এমন একটা কাহিনী মনে পড়ে গেল।


আমার নিজের একেবারে নিজের জীবনেও একটি ঘটনা এইখানে আছে। ;)


ধন্যবাদ ব্রো :)

১৭| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৬

শুঁটকি মাছ বলেছেন: কাহিনীটা একদম খাসা।

১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ শুঁটকি মাছ

১৮| ১৮ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৪:৩২

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ভয় পেয়েছি ছেলেটা খুনই করে ফেললো মেয়েটাকে, তাই। আমাকেও না কবে কেউ এসে এভাবে খুন করে রেখে যায়। :( :(

১৯ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

খুন করে ফেলেছে??? B:-) B:-)


কোথাও কি উল্লেখ করা আছে নাকি, ছেলেটিই খুন করেছে, আর মেয়েটিই খুন হয়েছে ;) ;) :P :P


আপনি তো দেখি ভালোই গোয়েন্দা B-) B-) B-)


আপনাকে কেন খুন করবে, আপনি তো আর কারো বিশ্বাসের অমর্যাদা করবেন না।

১৯| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৮:২৪

নীল জোসনা বলেছেন: দারুন !!!!!!!!!!!!

১৯ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ ধন্যবাদ নীল জোসনা :)

২০| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১১

মরণের আগে বলেছেন: নায়িকার প্রশ্নের উত্তরটা না নিয়া মাইরা ফালাইলেন :-&

সুন্দর গল্পের জন্য ধন্যবাদ

২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:১০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

প্রশ্নের উত্তর ঠিক ঠাক দিতে পারে নাই, বলেই তো নায়কের প্রেম ঘৃনায়রুপ নেয়।


ধন্যবাদ

২১| ১৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: পরিচিত কারো গল্প মনে হলো কেন জানি।চমৎকার গল্প যদিও।

২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:১১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
মিলে গেলে একান্তই কাকতাল।

একটা ঘটনা একজন ঘূণপোকার ঘটনার সাথে মিল আছে ;)

শুভকামনা :)

২২| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

জুন বলেছেন: অসাধারন একটি গল্প উপহারের জন্য ঘুনপোকাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। অনাকাংখিত একটি ঘটনার জন্য এত সুন্দর উপহারটি সময়মত দেখতে পাইনি তার জন্য আমি অত্যন্ত দুঃখিত ।
অনেক খুশি হোলাম মনে করার জন্য আমাকে :)
গল্পটি দারুন হয়েছে কিন্ত খুন :-&

২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:১২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
উপহার পছন্দ হয়েছে জেনে কৃতার্থ হলাম আপ্পি।

আগামী দিনগুলি ভালো কাটুক।
শুভ কামনা :)

২৩| ২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: নাম পইড়াই কেমুন কেমুন জানি থ্রিলার থ্রিলার লাগতাসে!! B:-) :-&
ভিত্রে না জানি কি রাখছেন!? B:-/ :-B

সময় কৈরা পড়তে বসুম, আপাতত রাইখা দিলাম যত্ন কৈরা শোকেসে ... ;)

লগে একখানা পিলাচ (১০ নম্বরটা আমার কইলেম B-)) )

ওহ! জুন আপ্পিরে হ্যাপি বার্থডে ...

২৭ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ঠিক আছে, আপনে পড়বেন এইটা শুনেই খুশি লাগতাছে।

আর প্লাস দেইখ্যাই চিনসি এইটা আপনেরে ;)

২৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৪

ঘূণে পোকা বলেছেন: নামটা মিল দেখে প্রোফাইলে ঢুঁকে তো আমি অবাক। কুয়োর ব্যাঙের সমুদ্রে আগমন ।

ভাই লেখাটা পছন্দ হইছে। কিন্তু সমস্যাটা ঐ একই জায়গায় আমিও প্রেম করি এবং প্রত্যেক দিনই বিয়ে বিয়ে করে জীবন বিষিয়ে তুলছে

আপনি তাকে ছেড়ে হয়তবা থাকতে পেরেছেন কিন্তু আমি থাকতে পারব না পার্থক্য টা এই জায়গাতেই

বেসম্ভব সুন্দর একটা লেখা । ডাবল এ প্লাস দিলাম :) :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

আহা!! জাত ভাইকে দেখে ভালো লাগছে :)


মেয়ে মানুষ পারেই খালি বিয়ে বিয়ে করতে ;) তয় এইটা কিন্তুক ভালো, যে মেয়ে প্রেম করে কিন্তু বিয়ার কথা কয় না, বুঝতে হইবে সেই মেয়ের সমস্যা আছে :P :P


আহা!! ডাবল প্লাস পেয়ে আমিও ডাবল খুশি আর আপনাকে ডাবল ধন্যবাদ :)

২৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২১

মদন বলেছেন: সেইরাম

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই :)

২৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩২

সোহানী বলেছেন: আরে দারুন একটা গল্প মিস করলাম.... দেরিতে হলে ও প্লাস......

২৭| ২৯ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

লিমন আজাদ বলেছেন: আহা কি ভয়াবহ সুন্দর গল্প ! লিখেন না কেন আর? এমন গল্প লেখার হাত যার সে না লিখলে অপরাধ !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.