নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফানডামেনটাল

;

হানিফঢাকা

So peace is on me the day I was born, the day that I die, and the day that I shall be raised up to life (again) (১৯:৩৩)

হানিফঢাকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইমরান, মরিয়ম, ঈসা- এই পারিবারিক সম্পর্ক কেউ কি একটু বুঝিয়ে বলতে পারবেন?

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৭

(এইখানে অনেক নবী রাসুলের নাম নেওয়া হয়েছে, দয়া করে পড়ার সময় নিজ দায়িত্বে (সাঃ), (আঃ) পড়ে নিয়েন।)

পারিবারিক সম্পর্ক সম্পর্কে আমরা মোটামুটি সবাই কম বেশী জানি- অর্থাৎ বাবা, মা, চাচা এই সব সম্পর্ক আরকি। কোরআনের তিন নম্বর সূরা হচ্ছে সূরা আল- ইমরান (Family of Imran) বা ইমরানের পরিবার। এই সুরাতে কিছু পারিবারিক সম্পর্ক টানা হয়েছে। সূরা মরিয়মেও (সূরা ১৯) এই সম্পর্কে কিছু বলা হয়েছে। আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে যে ইমরান, মরিয়ম এবং ঈসা এর মধ্যে পারিবারিক সম্পর্ক বের করব। তাহলে শুরু করা যাক।

১। মরিয়মের পিতাঃ ঃ
এমরানের স্ত্রী যখন বললো-হে আমার পালনকর্তা! আমার গর্ভে যা রয়েছে আমি তাকে তোমার নামে উৎসর্গ করলাম সবার কাছ থেকে মুক্ত রেখে। আমার পক্ষ থেকে তুমি তাকে কবুল করে নাও, নিশ্চয়ই তুমি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞাত। অতঃপর যখন তাকে প্রসব করলো বলল, হে আমার পালনকর্তা! আমি একে কন্যা প্রসব করেছি। বস্তুতঃ কি সে প্রসব করেছে আল্লাহ তা ভালই জানেন। সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই। আর আমি তার নাম রাখলাম মারইয়াম। আর আমি তাকে ও তার সন্তানদেরকে তোমার আশ্রয়ে সমর্পণ করছি। অভিশপ্ত শয়তানের কবল থেকে।“ (৩:৩৫-৩৬)

([Mention, O Muhammad], when the wife of 'Imran said, "My Lord, indeed I have pledged to You what is in my womb, consecrated [for Your service], so accept this from me. Indeed, You are the Hearing, the Knowing." But when she delivered her, she said, "My Lord, I have delivered a female." And Allah was most knowing of what she delivered, "And the male is not like the female. And I have named her Mary, and I seek refuge for her in You and [for] her descendants from Satan, the expelled [from the mercy of Allah ]." (৩:৩৫-৩৬)

সুতরাং ইমরানের স্ত্রীর গর্ভে যে সন্তান হয়েছিল তার নাম হচ্ছে মরিয়ম। তাহলে ইমরান হচ্ছে মরিয়মের পিতা।

প্রথম সম্পর্কঃ
মরিয়মের পিতা ইমরান।

২। মরিয়মের ভাই বোনঃ

অতঃপর তিনি সন্তানকে নিয়ে তার সম্প্রদায়ের কাছে উপস্থিত হলেন। তারা বললঃ হে মারইয়াম, তুমি একটি অঘটন ঘটিয়ে বসেছ। হে হারূণ-ভাগিনী, তোমার পিতা অসৎ ব্যক্তি ছিলেন না এবং তোমার মাতাও ছিল না ব্যভিচারিনী। (১৯:২৭-২৮)

(Then she brought him to her people, carrying him. They said, "O Mary, you have certainly done a thing unprecedented O sister of Aaron, your father was not a man of evil, nor was your mother unchaste.")

সুতরাং মরিয়মের ভাইয়ের নাম হারুন। এইখানে আরবী “উখতা হারুনা” বলতে যে একই রক্ত বা একই পিতা মাতা থেকে আসবে এই রকম কোন কথা নেই। একই পিতা ভিন্ন মাতা, একই মাতা ভিন্ন পিতা অথবা সমকালীন হতে পারে।

দ্বিতীয় সম্পর্কঃ
মরিয়মের ভাই হারুন। (আপন ভাই হতে হবে এমন কোন কথা নেই)

৩। হারুনের ভাইঃ
আমি নিজ অনুগ্রহে তাঁকে দান করলাম তাঁর ভাই হারুনকে নবীরূপে। (১৯:৫৩)
(And We gave him out of Our mercy his brother Aaron as a prophet.)

সুতরাং মুসা হচ্ছে হারুনের ভাই। সুতরাং মুসা মরিয়মের ভাই। সুতরাং মুসা, হারুন এবং মরিয়ম ভাই বোন। (আপন হতে হবে এমন কোন কথা নেই)।

তৃতীয় সম্পর্কঃ
মুসা, হারুন, মরিয়ম ভাই বোন।

৪। মরিয়মের সন্তানঃ
যখন ফেরেশতাগণ বললো, হে মারইয়াম আল্লাহ তোমাকে তাঁর এক বানীর সুসংবাদ দিচ্ছেন, যার নাম হলো মসীহ-মারইয়াম-তনয় ঈসা, দুনিয়া ও আখেরাতে তিনি মহাসম্মানের অধিকারী এবং আল্লাহর ঘনিষ্ঠদের অন্তর্ভূক্ত। (৩:৪৫)

(when the angels said, "O Mary, indeed Allah gives you good tidings of a word from Him, whose name will be the Messiah, Jesus, the son of Mary - distinguished in this world and the Hereafter and among those brought near [to Allah ].)


চতুর্থ সম্পর্কঃ
ঈসার মাতা মরিয়ম

এনালাইসিসঃ
ক। ঈসার মাতা মরিয়ম (৪ নম্বর থেকে)

খ। মরিয়মের পিতা ইমরান (১ নম্বর থেকে)

গ। ইমরান হচ্ছে ঈসার নানা (১ এবং ৪ নম্বর থেকে)

ঘ। মুসা এবং হারুন হচ্ছে ঈসার মামা (২, ৩ এবং ৪ নম্বর থেকে)।

ওল্ড টেস্টামেন্টে পরিষ্কার করে বলা আছে মুসা এবং হারুনের পিতা ইমরান। মুসলিম ট্রাডিশ্নালিস্টরা ও এই কথা স্বীকার করে। কোথাও অস্বীকার করে এটা আমি পাইনাই। ইমরানের সময়কাল হচ্ছে যাকারিয়ার সময়কালের কাছাকাছি। সম্ভবত ইমরান যাকারিয়ার আগে মারা গিয়ে থকবেন। কোরআন থেকে আমরা জানি যে যাকারিয়া শেষ বয়সে এক পুত্র সন্তান লাভ করেছিল যার নাম ইয়াহিয়া। সুতরাং ইয়াহিয়া, মুসা , হারুন, ঈসা, মরিয়মের সময়কালের মধ্যে খুব বেশী সময়ের ব্যবধান থাকতে পারে না। মুসার সময়কাল আনুমানিক খৃস্ট পূর্ব ১১০০-১৩০০ সাল ( কারন এক্সডাসের সময়কাল ধরা হয় আনুমানিক খৃস্ট পূর্ব ১২৬০ সাল।)
তাহলে প্রশ্ন আসে যেঃ

১। নানা (ইমরান) এবং নাতির (ঈসার) মধ্যে সময়ের ব্যবধান কত বছর হতে পারে? ঈসার জন্ম কিভাবে ইমরানের জন্মের ১৩০০ বছর পরে হতে পারে?

২। নবী মুহাম্মদের ঠিক আগের নবী ঈসা কিভাবে হয়? (সময়কাল লক্ষ্য করুন?)

৩। মামার (মুসা, হারুন) সাথে ভাগ্নের (ঈসার) সময়ের ব্যবধান কিভবে ১১০০-১২০০ বছর হতে পারে?

৪। যারা গোঁজামিল দেওয়া ট্র্যাডিশন ধরে বলবেন এই মরিয়ম সেই মরিয়ম না তাঁদের জন্য বলছি, কোরআনে শুধু একজন মরিয়মের কথাই বলা আছে আর সে হচ্ছে ইমরানের কন্যা এবং ঈসার মাতা। কোরআনে কোথাও দুইজন মরিয়মের কথা বলা হয় নাই।

এই এনালাইসিস একটা প্রশ্নতে গিয়ে দাঁড়ায়, আর তা হচ্ছে “ কোরআনে বর্ণিত ঈসা এবং বাইবেলের নিউ টেস্টামেন্টে বর্ণিত জিসাস- একই ব্যক্তি কি না? নিউ টেস্টামেন্ট ভালভাবে পড়লে যে উত্তর পাওয়া যায় তা সত্যিই ইন্টারেস্টিং। এইটা বের করতে পারলে খৃস্টান ধর্মের উৎপত্তি বের করা যায়। এই ব্যাপারে সময় পেলে পরে বিস্তারিত লিখব।

কিন্তু একটা প্রশ্নের উত্তর আপনাকে দিতে হবে, কোরআন অনুসারে, ঈসা নবী কিভাবে নবী মুহম্মদের ঠিক আগের নবী (immediate past) হন

সবাই ভাল থাকবেন।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!!!!!!

//
ঈসার জন্ম কিভাবে ইমরানের জন্মের ১৩০০ বছর পরে হতে পারে?


মামার (মুসা, হারুন) সাথে ভাগ্নের (ঈসার) সময়ের ব্যবধান কিভবে ১১০০-১২০০ বছর হতে পারে?
//

আচ্ছা! আপনি এই সময়গুলো কোথায় পেয়েছেন বলবেন কী?

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

হানিফঢাকা বলেছেন: সময়ের হিসাব খুব সোজা। আপনি যে কোন Jewish encyclopedia, ঊইকিপিডিয়াতে মুসা, ইমরানের সময়কাল এবং এক্সডাস এর সময়কাল পাবেন। সময়কাল বিভিন্ন রেফারেন্স অনুযায়ী ১০০-১৫০ বছর তারতম্য হতে পারে। অথবা Jewish ইতিহাসের যে কোন বই থেকেও পাবেন। আরকেটু কষ্ট করতে চাইলে আপনি নিজেও একটা আনুমানিক হিসাব করতে পারবেন। যেমনঃ খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ হচ্ছে ব্যবিলন এক্সাইল। সেইখান থেকে সলোমনের পুত্র, সলোমন, ডেভিড, সল, জশয়া- এইভাবে পিছনে যেতে থাকেন। তাহলে আপনি মুসার সময়কালে আসবেন। আসলে এইটা অনেকভাবে বের করা যায়। আবার লোহা যুগের (iron age)সময়কাল থেকেও বের করতে পারবেন। কারন ইস্রায়েলিরা ছিল প্রাথমিক iron age এর সময়কালের যারা তাম্র যুগের অধিবাসীদের সাথে যুদ্ধ করেছিল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

তারেক৭০৭ বলেছেন: সময়কাল নিয়ে যদি আরেকটু গবেষনা করে জানান তবে আমরা সবাই উপকৃত হতাম । লেখক কে ধন্যবাদ ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০০

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আসলে সময়কাল নিয়ে গবেষণা করার তেমন কিছু নেই। এই সময়কালগুলি বিভিন্ন থিওলজিস্ট, আরকিওলজিস্ট রা বিভিন্ন ভাবে বের করেছে। প্রায় সবাই সময়কালের ব্যাপারে কাছাকাছি উপসংহারে এসেছেন। তবে, ইস্রায়েলিদের প্রকৃত আদি বাসস্থান, বিভিন্ন নবীদের এবং জাতির ভৌগলিক অবস্থান যেমন নুহ, আদ, সামুদ, তামুদ, এই সব নিয়ে প্রচুর সমস্যা আছে। কোরআনে যে ভৌগলিক বর্ণনা এসছে তার সাথে প্রচলিত ধারনার কোন কিছুরই তেমন মিল পাওয়া যায়না।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই এনালাইসিস একটা প্রশ্নতে গিয়ে দাঁড়ায়, আর তা হচ্ছে “ কোরআনে বর্ণিত ঈসা এবং বাইবেলের নিউ টেস্টামেন্টে বর্ণিত জিসাস- একই ব্যক্তি কি না? নিউ টেস্টামেন্ট ভালভাবে পড়লে যে উত্তর পাওয়া যায় তা সত্যিই ইন্টারেস্টিং। এইটা বের করতে পারলে খৃস্টান ধর্মের উৎপত্তি বের করা যায়। এই ব্যাপারে সময় পেলে পরে বিস্তারিত লিখব।


অপেক্ষায় আছি.....

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০১

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

হানিফঢাকা বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!!!। এই প্রথমবার ট্র্যাডিশনকে বেস ধরে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে আসল না।

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: আচ্ছা এখানে মরিয়ম(আ) কে হারুন ভগ্নী বলা হয়েছে সেই হারুন যে মুসা(আ) এর ভাই হারুন(আ) তার নিশ্চয়তা কি? কোরআন থেকে এর কোন নিশ্চয়তা কি পাওয়া যায়? এটাতো অন্য কোন হারুনও হতে পারে??

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। এর উত্তর অনেকভাবে দেওয়া যায় যেমনঃ
১। মরিয়মকে হারুনের বোন হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ যেহেতু এই ভাবে সম্বোধন করেছেন সেহেতু ধরে নেওয়া যায় এই হারুন একজন গুরত্বপূর্ণ/স্মমানিত ব্যাক্তি। (সম্বোধনের টোন লক্ষ্য করুন)। এবং সেই স্মমানিত ব্যাক্তি যার নাম হারুন তাকে মুসার ভাই বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সুতরাং যদি অন্য কোন সাধারণ হারুন হত তবে আল্লাহ মরিয়মকে হারুনের বোন হিসাবে উল্লেখ করত না।

২। তারপরেও তর্কের খাতিরে যদি মেলাতে চান এতেও সমস্যা আছে। কারন স্পষ্ট করে কোরআনে বলা আছে এই মরিয়ম হচ্ছে ইমরানের কন্যা। তার অর্থ হচ্ছে, হারুন - সে মুসার ভাই হোক অথবা অন্য কেউ হোক সে ঐ সময়কালের ব্যাক্তি হবে। কারন মরিয়মের সময়কাল হচ্ছে ইমরানের সময়। সুতরাং এটা ভুল হবে যদি বলেন মরিয়মের সময়কালের অনেক পরে কোন অন্য এক হারুন নামক ব্যাক্তির নাম নিয়ে আল্লাহ মরিয়মকে হারুনের বোন বলেছেন- এটা কোনভাবেই সম্ভব না।

৩। সুতরাং ইমরানের সময়কালের হারুনের কথাই বলা হয়েছে- সে যে হারুন ই হোক না কেন। যেহেতু ইমরানের সময়কালে হারুন নামক ইমরানের পুত্র মুসার ভাই ছিল যাকে নবুয়াত দেওয়া হয়েছিল, সেহতু এটা লজিক্যাল যে হারুনের বোন বলতে মুসার ভাই, ইমরানের ছেলে হারুন কেই বুঝানো হয়েছে।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ঈসা নবী কিভাবে নবী মুহম্মদের ঠিক আগের নবী (immediate past) হন

যদি তা না হয় তাহলে ওনাদের দুইজনের মাঝে অন্য নবী করা? কোরআনে বর্ণিত ২৫ জন নবীর মধ্যে আর কার কি ঐ দুজনের মধ্যে থাকার সম্ভাবনা আছে??

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

হানিফঢাকা বলেছেন: অবশ্যই সম্ভাবনা আছে। নবী মুহাম্মদের আগের নবী কে ছিল সেটা গবেষণার বিষয়। এটা থিওলজির বিষয়।

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

আহলান বলেছেন: গবেষনার দাবী রাখে ... তবে ওল্ড বা নিউ কোন টেষ্টামেন্টই কোরানের মতো সুসংরক্ষিত নয়, তাই সেখানকার ঘটনাবলীর উপর নির্ভর করা যাবে কিনা ভাবতে হবে ..

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

হানিফঢাকা বলেছেন: জ্বী গবেষণার দাবী রাখে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০০

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: বেশ কয়েকটা ধরে নেয়া আছে দেখছি।

১। "ইমরানের পুত্র মুসার" - মুসা(আ) যে ইমরানের পুত্র কোরআন থেকে তার সুত্র কি?
২। 'ইমরানের সময়কাল' - এটা কি ইতিহাস থেকে নিয়েছেন না কোরআনে কোন সুত্র আছে?
৩। ১১০০ - ১৩০০ বছরের ব্যাবধান এটা কোরআনের কোথায় আছে?

যাই হোক মুসা(আ) যদি ইসা(আ) এর মামা হনও তাতেওতো তিনি মুহাম্মদ(স) আর আগে শেষ নবীই থাকছেন। কারণ এর পর আর কোন নবীর কথাতো কোরআনে নাই।

শুধুমাত্র কোরআনের রেফারেন্সে 'ইমরানের কন্যা মরিয়ম' এবং 'মরিয়ম তনয় ঈসা' ছাড়া আর কিছুইতো নিশ্চিত ভাবে পাওয়া যায় না। আপনি কি তাহলে কোরআনের বাইরে গিয়ে গবেষণা করতে চান? আপনার এই গবেষনার আসল উদ্দেশ্য কি?

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

হানিফঢাকা বলেছেন: ইমরানের পুত্র মুসা এটা মুসলিম, খৃস্টান এবং ইহুদী এই তিন ধর্মের স্কলার ই মতামত দিয়েছেন। এটা কোরআনে সরাসরি বলা হয় নি। সন্দেহ থাকলে আপনার স্কলারদের জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। অবশ্যই তারা ভুল করতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনি ইমরান এবং যাকারিয়া কে কোন সময়কালে ফেলবেন? খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ এর আগে না পড়ে? কোরআনে হারুনের বোন মরিয়ম বলা হয়েছে। এইরকম সম্মানিত একজন হারুনের কথাই কোরআনে বলা হয়েছে। হারুন মুসার ভাই। সুতরাং মরিয়ম আর মুসার সময়কাল কাছাকছি। ১১০০-১৩০০ বছরের সময়ের ব্যবধান কোরআনে বলা হয়নি, আল্লাহ মানুষের মাথায় ঘিলু দিয়েছে ব্যবহার করার জন্য- এবং কিভাবে বের করা হয়েছে ১ নং মন্তব্যের কমেন্টেই দেওয়া আছে।

যাই হোক মুসা(আ) যদি ইসা(আ) এর মামা হনও তাতেওতো তিনি মুহাম্মদ(স) আর আগে শেষ নবীই থাকছেন। কারণ এর পর আর কোন নবীর কথাতো কোরআনে নাই।- মুসার পরে অনেক নবী এসেছেন দাউদ, সুলাইমান সবাই মুসার পরে।

শুধুমাত্র কোরআনের রেফারেন্সে 'ইমরানের কন্যা মরিয়ম' এবং 'মরিয়ম তনয় ঈসা' ছাড়া আর কিছুইতো নিশ্চিত ভাবে পাওয়া যায় না। -
যখন কোরআনে বলা হয় অমুকের স্ত্রী- তখন বুঝেন অমুকের স্ত্রী
যখন কোরআনে বলা হয় দাউদের পুত্র সুলাইমান- তখন বুঝেন দাউদের পুত্র সুলাইমান
যখন কোরআনে বলা হয় মুসার ভাই- হারুন, তখন বুঝেন মুসার ভাই হারুন
কিন্তু যখন কোরআনে বলা হয় হারুন মরিয়মের বোন- তখন বলেন এই হারুন সেই হারুন না। - অদ্ভুত চিন্তা ভাবনা। কোরআনে কোথাও দুইজন হারুন, ইমরান, মরিয়মের কথা বলা হয়নি।

আপনি কি তাহলে কোরআনের বাইরে গিয়ে গবেষণা করতে চান?- বলতে বাধ্য হচ্ছি গবেষণা সংক্রান্ত আপনার জ্ঞান খুব কম।

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: আপনার এই গবেষনার উদ্দেশ্য কি?

২০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

হানিফঢাকা বলেছেন: ধর্মের উৎপত্তি, বিকাশ, বিবর্তন এবং লোকেশন এইসব ব্যাপারে আমার আগ্রহ আছে। বলতে পারেন এইটা এক ধরনের শখ। এইসব ব্যাপারে আমি অন্ধ অনুসারী বা বিশ্বাসী না। ধন্যবাদ।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "- বলতে বাধ্য হচ্ছি গবেষণা সংক্রান্ত আপনার জ্ঞান খুব কম।"

সেটাই স্বাভাবিক কারণ আমি তো আর গবেষক নই।

কিন্তু আপনার গবেষনার আসল উদ্দেশ্যতো বল্লেন না। মুসা(আ) কে ইসা(আ) এর মামা বা সমসায়িক প্রমানের মাধ্যমে আপনি আসলে কী বলতে চাইছেন? সুধুই শখ? আপনার শখের বসে রচিত ইতিহাস কি প্রতিষ্ঠিত ইতিহাস বদলে দেবে? হাজার বছরের ইতিহাস যাদের হাতে রচিত তাদের মাথায়ওতো কিছু 'ঘিলু' ছিল - তাই না?

২০ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

হানিফঢাকা বলেছেন: আমি কোন ইতিহাস বদলাতে গবেষণা করিনা। নিজে জানার জন্য পড়ি। কোন রকম অন্ধ অনুসরণ করিনা। আপনার প্রতিষ্ঠিত ইতিহাস কতটুকু সত্য তা যাচাই করে দেখতে দোষ কি? নাকি কেউ ইনডেমনিটি দিয়ে রাখছে যে এইগুলি নিয়ে কথা বলা যাবে না?

"হাজার বছরের ইতিহাস যাদের হাতে রচিত তাদের মাথায়ওতো কিছু 'ঘিলু' ছিল - তাই না? "- - এইগুলি কু-যুক্তি। মানলাম ওনাদের মাথায় প্রচুর পরিমাণে ঘিলু ছিল। এখন বলেন ইসা নবী নবী মুহাম্মদের ঠিক আগের নবী ছিল- এই বিষয়ে উনাদের যুক্তি কি?

আমার প্রশ্ন ছিল "কোরআন অনুসারে, ঈসা নবী কিভাবে নবী মুহাম্মদের ঠিক আগের নবী (immediate past) হন"- বুজলাম আপনার কাছে উত্তর নাই। যুক্তি বুঝতে পেরেছেন, মানতে পারছেন না। এইটা কোন সমস্যা না।

এটাত শুধুমাত্র কোরআন থেকে বললাম- যেটা বেশিরভাগ মুসলমানেরা তোতা পাখির মত পড়ে সোয়াবের আশায়- সে জানেওনা সে কি পড়তেছে, মুখে বিশ্বাস করে সম্পূর্ণ সঠিক, কিন্তু কাজ করে ঠিক তার উলটা।

আমি কোরআন বিশ্বাস করি এবং কোরআনের আলোকেই ঐতিহাসিক ঘঠনার সত্য মিথ্যা নিরুপণ করার চেষ্টা করি, কারন কোরআন কে বলা হয়েছে "ফুরকান"- অর্থাৎ সত্য মিথ্যা প্রভেদকারী।

ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে এইখানে আর কথা বলতে চাইনা। কন্টেন্টের বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন। তা না হলে এখানেই সমাপ্তি টানতে চাই।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

১১| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "কোরআনে কোথাও দুইজন হারুন, ইমরান, মরিয়মের কথা বলা হয়নি।" এটা কোথায় পেলেন? কোরআনে কি কোথাও বলা আছে যে 'আমি এই কোরআনে এক নামের দুই জন ব্যাক্তির কথা বলি নাই' বা এ'ধরনের কোন সুস্পস্ট ঘোষনা কি আছে? যদি না থাকে তাহলে আপনার এই ধারনা আর 'মুসা(আ) এর ভাই হারুন(আ) এবং মরিয়ম(আ) এর ভাই হারুন এক ব্যাক্তি নয়' এই দুটিই আমাদের মানুষদের অনুমান মাত্র। এর কোনটা গ্রহন করা হবে সেই সিদ্ধান্ত কে নেবে??

যতদুর বুঝতে পারছি আপনার এই গবেষণার আসল উদ্দেশ্য কোরআনের ঈসা(আ) এবং খ্রিস্টানদের যিশু খ্রিস্ট এক ব্যাক্তি নয় সেটা প্রমান করা। তাই তো?

আচ্ছা ঈসা(আ) এর যে সব অনন্য বৈশিষ্টের কথা কোরআনে আছে - যেমন: কুষ্ঠরুগী ও জন্মান্ধকে ভাল করা, মাটির পাখিতে প্রান সঞ্চার, মৃতের সাথে কথা বলা ইত্যাদীতো যিশু খ্রিস্টের জীবনিতেও দেখা যায়। যদি কোরআনের ঈসা(আ) এবং যিশু খ্রিস্ট এক ব্যাক্তি না হন তাহলে কি ঐসব গুনাবলিসম্বলিত দুই জন নবী ছিলেন? এক নামে দুজন ব্যাক্তি হতে পারবে না কিন্তু একই মুজিজাসহ দুইজন নবী হবেন - কেমন জানি হয়ে গেল না??

আর কোরআনে যে আছে ঈসা(আ) ভবিষ্যতবানী করেছিলেন তাঁর পরে একজন নবী আসবেন যার নাম হবে আহমদ - আমরা মুহাম্মদ(স)কেই সেই নবী বলে জানি - এ'ব্যাপারে আপনার মতামত কি?

২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩১

হানিফঢাকা বলেছেন: বলেছেন: "আমি এই কোরআনে এক নামের দুই জন ব্যাক্তির কথা বলি নাই' বা এ'ধরনের কোন সুস্পস্ট ঘোষনা কি আছে?"- সূতরাং আপনার কথা অনুযায়ী কোরআনে অনেক মুহাম্মদ, অনেক মুসা, অনেক ঈসা, অনেক মরিয়ম, অনেক ইব্রাহিমের কথা বলা হয়েছে, তাই না? দয়া করে ফাউল কথা বলে সময় নষ্ট করবেন না। সলিড কোন যুক্তি থাকলে দেন, না থাকলে খুজতে থাকুন।যেদিন পাবেন সেদিন আইসেন। আপনার মনে হয়, হয়তবা, হতে পারে- এইসব লিখে দয়া করে আমার সময় নষ্ট করবেন না।

"যতদুর বুঝতে পারছি আপনার এই গবেষণার আসল উদ্দেশ্য কোরআনের ঈসা(আ) এবং খ্রিস্টানদের যিশু খ্রিস্ট এক ব্যাক্তি নয় সেটা প্রমান করা। তাই তো?"- সংগত কারনেই আমি আলোচনা কন্টেন্টের মধ্যেই রাখতে চাই। আমি এখানে শুধু প্রশ্ন তুলেছি, কোন উপসংহার টানিনি। কারন উপসংহার টানতে হলে প্রচুর লিখতে হবে যার সময় এখন আমার কাছে নেই।

বাকী যে প্রশ্ন গুলি করেছেন, তার উত্তরে বলব, যদি কখনো এই এই বিষয়ে উপসংহার বিষয়ক লেখি, সেখানে বিস্তারিত লেখব। ধন্যবাদ।

১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: পোস্ট রিলেটেড মন্তব্য পরে করছি।তার আগে দয়া করে বলবেন কি যে ইসা নবী মারা গেছেন নাকি আল্লাহ উনাকে জীবিত তুলে নিয়ে গেছেন?

২৫ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

হানিফঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ। আল্লাহ ঈসা নবীকে জীবিত তুলে নিয়ে গিয়েছেন- এই ধরনের কোন কথা আমি কোরআনে পাই নাই। প্রশ্নটা যদিও কন্টেন্টের বিষয় না, তার পরেও উত্তর দিলাম। আমি আলোচনা কনটেন্টের মধ্যে রাখতেই পছন্দ করি।

১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: আমি সত্যিই দুঃখিত অফ কনটেন্ট কমেন্ট করার। আপনি কিন্তু এড়িয়ে গেলেন প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে যে কোরানে পান নাই।বাইবেল কি বলে? আপনার প্রোফাইলে লিখে রাখছেন So peace is on me the day I was born, the day that I die, and the day that I shall be raised up to life (again) (১৯:৩৩) এটা কি কোরানের নাকি বাইবেলের ভার্স? পোস্ট প্রাসংগিক আলোচনা পরে করছি, আগে দয়া করে সরাসরি উত্তর দিন প্রশ্নের।

২৫ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২

হানিফঢাকা বলেছেন: এত ভুমিকা না করে পোষ্টের ব্যাপারে কিছু বলার থাকলে বলতে পারেন।

আপনার প্রশ্ন আমি এড়িয়ে যাই নি। উত্তরটা দরকার হলে আবার পড়েন।

বাইবেলে কি বলে?- আমি এইখানে বাইবেল কে রেফারেন্স হিসাবে টানিনি। নিজেই পড়ুন। পড়লেই জানতে পারবেন।

জ্বী এটা কোরআনের আয়াত। ভাল লেগেছে তাই প্রোফাইলে লিখে রেখেছি।

ধন্যবাদ।

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: স্যার কি দরকার আছে এসব ১২০০/১৪০০ বছর হিসেব করার? বিস্তারিত আলাপ পরে করমুনে।তয় পবিত্র বাইবেল নিয়াও লিইখেন মাঝে মধ্যে, একগেয়েমিটা থাকবেনা।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

হানিফঢাকা বলেছেন: স্যার কি দরকার আছে এসব ১২০০/১৪০০ বছর হিসেব করার?- প্রথমত মানুষের বিভিন্ন বিষয়ে শখ থাকে। আমারটাও তাই। ধর্মীয় ব্যাপারে অনেক প্রশ্ন আছে যার উত্তর খুজি। আরেকটা কারন আছে তা নিচের লিঙ্কে দেওয়া আছেঃ
কেন আমরা ধর্মের ব্যপারে সধারন চিন্তাশক্তি (কমনসেন্স, যুক্তি, বিশ্লেষণ)ব্যবহার করিনা ?

তয় পবিত্র বাইবেল নিয়াও লিইখেন মাঝে মধ্যে, একগেয়েমিটা থাকবেনা।-
বাইবেল পড়লে আপনি আপনার প্রচলিত অনেক ধর্মীয় বিশ্বাসের উৎস খুজে পাবেন যা মেনে নিতে আপনার কষ্ট হতে পারে। এই সব লিখলে অনেক গালি খেতে হয়।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৪০

মহা সমন্বয় বলেছেন: ধর্মের ব্যপারে আমরা সধারন চিন্তাশক্তি (কমনসেন্স, যুক্তি, বিশ্লেষণ)ব্যবহার করিনা।

১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

মধুমিতা বলেছেন: দেখা যাচ্ছে মুসা (আঃ) কে ঈসা (আঃ) এর মামা প্রমানের একমাত্র সংযোগসূত্র হচ্ছে ১৯:২৭-২৮ যেখানে মরিয়মকে হারুন ভগিনি বলা হয়েছে। বিষয়টি ১০০% সত্য হলেই কেবল আপনার পোস্টের বাকী তথ্যগুলো সত্য হবে। না হলে, পুরো পোস্টটির কোন মূল্য নেই।

সুতরাং মরিয়ম ভগিনি হারুনকে নিয়ে আরো বিষদ গবেষণার প্রয়োজন ছিল। শুধুমাত্র নামের মিল ও সম্বোধনের চরিত্র দেখেই বলা যায় না যে এই হারুনই মুসা (আঃ) এর ভাই হারুন। কোরআন হচ্ছে এমন একটি গ্রন্থ যেখানে কোনভাবেই বৈপরিত্য আসেনি। তাই আমি একটু খোজাখুজি করলাম- তাফসিরকারকরা এর ব্যাখ্য দিয়েছেন। ইবনে কাতিরের ব্যাখ্যাটি দিচ্ছি।

১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

মধুমিতা বলেছেন: আমার আগের কমেন্টে ছবিটি ভালোভাবে দেখা যাচ্ছে না। তাই আবার পোস্ট করলাম।


দেখা যাচ্ছে মুসা (আঃ) কে ঈসা (আঃ) এর মামা প্রমানের একমাত্র সংযোগসূত্র হচ্ছে ১৯:২৭-২৮ যেখানে মরিয়মকে হারুন ভগিনি বলা হয়েছে। বিষয়টি ১০০% সত্য হলেই কেবল আপনার পোস্টের বাকী তথ্যগুলো সত্য হবে। না হলে, পুরো পোস্টটির কোন মূল্য নেই।

সুতরাং মরিয়ম ভগিনি হারুনকে নিয়ে আরো বিষদ গবেষণার প্রয়োজন ছিল। শুধুমাত্র নামের মিল ও সম্বোধনের চরিত্র দেখেই বলা যায় না যে এই হারুনই মুসা (আঃ) এর ভাই হারুন। কোরআন হচ্ছে এমন একটি গ্রন্থ যেখানে কোনভাবেই বৈপরিত্য আসেনি। তাই আমি একটু খোজাখুজি করলাম- তাফসিরকারকরা এর ব্যাখ্য দিয়েছেন। ইবনে কাতিরের ব্যাখ্যাটি দিচ্ছি।


(O sister of Harun!) referring to the brother of Musa, because she was of his descendants. This is similar to the saying, `O brother of Tamim,' to one who is from the Tamimi tribe, and `O brother of Mudar,' to one who is from the Mudari tribe. It has also been said that she was related to a righteous man among them whose name was Harun and she was comparable to him in her abstinence and worship.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.