নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বান্দরবানের রূপের ছোট্ট বাঁকে (তিন দিনে তিন পার্বত্যজেলা ভ্রমণ – শেষ পর্ব)

২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯





স্বপ্নের ‘সাজেক ভ্যালী’ (তিন দিনে তিন পার্বত্যজেলা ভ্রমণ – পর্ব ০১)



কাপ্তাই লেকের জলে... কার ছায়া গো...? (তিন দিনে তিন পার্বত্যজেলা ভ্রমণ – পর্ব ০২)



বাস ছাড়ার কথা দুইটায়, আড়াইটা পার করে বাস ছাড়লো। রাঙ্গামাটি হতে এবার আমরা যাচ্ছি বান্দারবান। আমাদের এই বাসে বিজিবি’র ১৭জন সদস্য যাত্রী হিসেবে ছিল। তাদের জিজ্ঞাসা করে জানলাম তিনঘণ্টা লাগবে বান্দারবান পৌঁছতে। মনে মনে প্ল্যান করে ফেললাম আজকের সূর্যাস্তটা দেখবো নীলাচলের বেঞ্ছে বসে। বাস ছাড়লো কিন্তু চলতে লাগলো খুবই ধীর গতিতে। এর আগে কখনো তিন পার্বত্যজেলার একটি হতে আরেকটিতে যাই নাই। এবার প্রথমে গেলাম খাগড়াছড়ি, সেখান থেকে রাঙ্গামাটি হয়ে এখন যাচ্ছি বান্দারবান।



সাধারণত ঢাকা থেকে যে সড়কপথে এই জেলাগুলোতে যাতায়াত করা হয়ে থাকে আন্তঃ জেলা পরিবহন কিন্তু সেই পথে হয় না। বিকল্প আন্তঃপথে এই বাসগুলো চলাচল করে। পাহাড়ি বাক ঘুরে ঘুরে এগিয়ে চলতে লাগলো আমাদের বাস। আর তার সাথে চলল যাত্রী উঠানো আর নামানো। এভাবে ঘণ্টাখানেক চলার পর এক জায়গায় এসে বাস যাত্রা বিরতি দিল! ছোট্ট এই জার্নিতে যাত্রা বিরতি দেখে অবাক হলাম। পরে জানতে পারলাম বাস মালিক সমিতির নির্দেশেই সেখানে গাড়ী থামানো হয়।



প্রায় আধঘণ্টার উপরে সেখানে থেমে থেকে আবার যাত্রা শুরু করল বাস। হেলেদুলে চলতে চলতে একসময় দেখি আকাশের সূর্য কোন ফাঁকে হারিয়েছে পাহাড়ের পেছনে। সন্ধ্যা প্রায় শেষ এমন সময়ে আমরা পৌঁছলাম বান্দারবান শহরে। কি আর করা সেদিনের মত আমার নীলাচলের সূর্যাস্ত মিস।



বাস হতে নেমে আমরা প্রথমেই পরেরদিনের ঢাকা ফেরার টিকেট করে ফেললাম, কেননা পরেরদিন সবার অফিস আছে। ইউনিক পরিবহণের টিকেট কেটে আমরা বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি রেস্টুরেন্টে চা-নাস্তা খেয়ে নিয়ে হোটেল হিলভিউ এ চেক ইন করলাম। এই ফাঁকে আমি আগামী দিনের নীলগিরি যাওয়ার ট্রান্সপোর্ট এর খোঁজে বের হয়ে গেলাম। বান্দারবাণ হতে সকাল সাড়ে আটটা থেকে থানচিগামী বাস ছাড়ে যেটায় করে আমরা নীলগিরি যেতে পারবো। আর ফেরার উপায় হচ্ছে থানচি হতে দুপুর আড়াইটায় বান্দারবানের উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে আসে যা নীলগিরি ক্রস করে বেলা চারটার আশেপাশে কোন একসময়। আমাদের সেই বাস ধরতে হলে আগে থেকে সেখানে রাস্তায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হবে। এতো মহা মুশকিল, তার সাথে আরেক সমস্যা বাসে গেলে চিম্বুক পাহাড়, শৈলপ্রপাত আর পিক সিক্সটি নাইন মিস হবে। এদিকে সবচেয়ে কম ভাড়ায় যে চান্দের গাড়ী রাজী হল তার ভাড়াও চার হাজার টাকা।



শেষে রাতে মোবাইলে ফোন করে ঐ চান্দের গাড়ীর ড্রাইভারকে হোটেলে ডেকে সিদ্ধান্ত হল চার হাজার টাকায় সে আমাদের প্রথমে নীলগিরি, পিক সিক্সটি নাইন, চিম্বুক, শৈলপ্রপাত দেখিয়ে (সব কয়টা একই রাস্তায় অবস্থিত) দেখিয়ে দুপুরের পরে বান্দারবান শহরে এসে লাঞ্চ সেরে স্বর্ণমন্দির, মেঘলা আর নীলাচল নিয়ে যাবে; ভাড়া চার হাজার টাকা। আমরা মোটে চারজন মানুষ, বুঝিয়ে বলায় ড্রাইভার ভদ্রলোক রাজী হলেন। আমরা বান্দারবান শহরের ‘তাজিন ডং’ রেস্টুরেন্টে রাতের খাবার খেয়ে হোটেলে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। আজ আর রাত জাগতে পারলাম না। টানা দুই দিন, দুই রাতের ধকলের কারনে অল্প সময়েই ঘুমের রাজ্যে তলিয়ে গেলাম।



পরদিন সকাল সাতটায় ঐ ‘তাজিন ডং’ রেস্টুরেন্ট সকালের নাশতা সেরে আমরা যাত্রা আরম্ভ করলাম। আমি সামনে ড্রাইভারের পাশের সিটে (ব্যাক পেইনের কারণে আমাকে সবসময় সামনে বসতে হয়, নইলে অনেক কষ্ট হয়) বাকী তিনজন পেছনে হৈ হুল্লোড় করতে করতে পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ ধরে ছুটে চলা। পথে শৈলপ্রপাত আর চিম্বুকে না থেমে আমরা গিয়ে থামলাম একেবারে পিক সিক্সটি নাইনে; ঐ দুটো ফেরার পথে দেখার প্ল্যান করলাম। পিক সিক্সটি নাইনে যে সাইনবোর্ডটা রয়েছে ঠিক তার পেছনে উচু টিলাটার উপরে যারা উঠেন নাই তারা অনেক কিছু মিস করেছেন। আর যারা বান্দারবান যান নাই বা পিক সিক্সটি নাইন যান নাই; তাদের জন্য জানিয়ে রাখি পিক সিক্সটি নাইন হচ্ছে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্থল পিচঢালা পথ। এর উচ্চতা সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে প্রায় ২,২০০ ফুট।











যাই হোক সেখানে আধঘণ্টার মত কাটিয়ে আমরা রওনা হলাম আমাদের মূল গন্তব্য নীলগিরি’র দিকে। আমাদের চারজনের মধ্যে আমি আর রুমি আগেই এগুলো ঘুরে গেছি, তারপরও এবার একই ভ্রমণ বাকী দু’জনের জন্য। ওরা এই প্রথম পার্বত্য এলাকায় বেড়াতে এসেছে। আর কি ভাগ্য! তিন দিনে তিন পার্বত্য জেলা যার মধ্যে রয়েহে সাজেক, নীলগিরি!!!







যাই হোক প্রায় বেলা ১১টার পরে আমরা পৌঁছলাম নীলগিরি। নীলগিরি’র কথা আর নতুন করে কিছু বলার নেই। যারা বান্দারবান সম্পর্কে বেড়ানোর জন্য কখনো খোঁজ করেছেন সবার আগেই শুনেছেন নীলগিরির কথা। এবার নীলগিরির আর্মিদের তৈরি কমপ্লেক্স এর বেশী করে ছবি তুলেছি, পাহাড়ের নয়। চমৎকার এই জায়গায় সামনে এক বর্ষায় রাত কাটানোর ইচ্ছা আছে। তবে একটি কথা যারা সাজেক যান নাই, তাদের বলি, সাজেক কিন্তু নীলগিরি চাইতেও অনেক সুন্দর। অনেক! এটা সম্পূর্ণই আমার ব্যাক্তিগত অভিমত। তো নীলগিরিতে ঘণ্টা দুয়েক কাটিয়ে আমরা ফিরতি পথ ধরলাম।























ফিরতি পথে চিম্বুক পাহাড়ে আধঘণ্টার যাত্রা বিরতি নিলাম। সেখান থকে আবার মিনিট বিশেকের বিরতি ছিল শৈলপ্রপাতে। এই করে করে বেলা তিনটার পর আমাদের গাড়ী থামলো সেই ‘তাজিন ডং’ রেস্টুরেন্ট। সকালেই আমরা লাঞ্চের অর্ডার করে গিয়েছিলাম। ড্রাইভার আর তার সহকারীকে নিয়ে ছয়জন মিলে মাছ, চিকেন, সবজি, ডাল দিয়ে সেইরকম একটা লাঞ্চ সেরে নিলাম; সাথে শেষে অবশ্যই চা।



এখান থেকে বের হয়ে আমরা আর হোটেলে ঢুকি নাই, সোজা চলে এলাম স্বর্ণমন্দিরে। সেখানে আধঘণ্টা থেকে একেবারে নীলাচল। সবার মতামতে মেঘলা বাদ পড়ল। নীলাচলে গতবার যখন এসেছিলাম বিরল এক ঘটনার সাক্ষী হয়েছিলাম। ঠিক সূর্যাস্তের আগে ঠিক উল্টো দিকে অর্থাৎ পূর্ব দিকে পূর্ণিমার চাঁদ ছিল। কিন্তু আমাদের অবাক করে দিয়ে এক বিশাল রংধনু উঠেছিল আকাশে আর চাঁদটা ছিল ঐ রংধনুর ঠিক মাঝখানে। একবার কল্পনা করুণ দৃশ্যটা!!! যাই হোক এবার তেমন কিছু পাই নাই, আর পাওয়ার কথাও না।















এগুলো দৈবক্রমে ঘটে থাকে। তবে এবারো নীলাচল হতে পুরো শেষ বিকেল, সূর্যাস্ত, পুরো সন্ধ্যা পার করে রাত সাতটা পর্যন্ত ছিলাম। নয়টায় ঢাকা ফেরার গাড়ী, তাই ফিরতে হল হোটেলে।

হোটেলে ফিরে ফ্রেশ হয়ে ব্যাগ গুছিয়ে নিয়ে হালকা খাবার খেয়ে আমরা কাউণ্টারে পৌঁছলাম। নয়টা পাঁচে গাড়ী ছেড়ে দিল, কানে হেডফোন গুজে দিয়ে তিনদিনের এই স্মরণীয় ট্যুরের টুকরো টুকরো স্মৃতিগুলো ভাবতে ভাবতে ঘুমের রাজ্যে হারানোর চেষ্টায় লিপ্ত হলাম। কারণ পরের দিন সবার অফিস!

দেখুন তৃতীয় দিনের কিছু ছবি...























































































































(বি.দ্র. বার্ডভিউ তথা আপার ভিউ হতে তোলা দুয়ে্কটি ছবি আমার তোলা নয়, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সোর্সে দেখা এবং আমার ভালো লাগার কারণে সেগুলো সংগ্রহে রেখে দিয়েছিলাম। শেয়ার করার জন্য দিয়ে দিলাম আমার ছবিগুলোর সাথে। কোন ছবির ব্যাপারে কারো কোন কপিরাইট লঙ্ঘন বিষয়ক অবজেকশন থাকলে জানাবেন, ছবি মুছে দেয়া হবে।)

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪

ইসপাত কঠিন বলেছেন: গত শুক্রবারে বান্দরবান ঘুরে এলাম।

আমিও আপনার সাথে একমত যে সাজেক নীলগিরির চাইতেও সুন্দর।

সেনাবাহিনী আপনাকে আবার বান্দরবানে টেনে আনার ব্যবস্থা করছে। নীলগিরিতে কেবল কারের পরিকল্পনা করা হয়েছে এবং এজন্য থাইল্যান্ড থেকে বিশেষজ্ঞ আসছেন শীঘ্রই। বান্দরবানে আরও বেশ কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন রিসোর্ট করার পরিকল্পনা আছে।

কাপ্তাইতে ওয়াটার স্কী এর ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

ভবিষ্যতে আবার সাজেক গেলে বাঘাইহাট এর ৩ কিমি আগে হাজাছড়া ঝর্ণা দেখতে ভুলবেন না।

দীঘিনালা থেকে লংগদু যাওয়ার রাস্তায় তুষার বাবুর ফলের বাগান তালিকায় রেখেন।

আগস্ট বা সেপ্টেম্বর মাসে একবার রাংগামাটি থেকে লন্চঞ এ মাইনী যাওয়ার পরিকল্পনা রাখুন। ক্যামেরা ক্লান্ত হয়ে যেতে পারে।

বান্দরবানের বড়পাথর না ঘুরলে সেখানে যাবার চিন্তা মাথায় রাখুন।

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বর্ষার শেষে আমার ভ্রমণ পরিকল্পনায় আছে রাঙ্গামটি হতে লঞ্চে করে মারিশা যাওয়া এবং রাতে কাটানো সেখানে। আর একটা প্ল্যান আছে ফেরার পথে লংদু ঘুরে দেখা। শীতে বগালেক যাবো, আমার প্রায় একশত কেজি ওজনের সাথে রয়েছে হাইট ফোবিয়া। তাই পাহাড়ি এলাকা তেমন ঘোরা হয় না। আর বগা লেক গেলে তিন্দুতে অবশ্যই একরাত কাটাবো। দেখা যাক আল্লাহ্‌তায়ালা সেই সৌভাগ্য দেন কি না।

তবে দূঃখ রয়ে যাবে কখনো নাফাখুম, অমিয়াখুম, তাজিন ডং এগুলো হয়ত দেখা হবে না। :((

২| ২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১১

আমি দিহান বলেছেন: আমি বান্দরবন যাইনি। আপনার পোস্ট পড়ার সময় কল্পনাতে বান্দরবন চলে গিয়েছিলাম।

ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে। অনেকে ধন্যবাদ। অন্য দুইটা পোস্ট পড়ব এখন। আপনি কিন্তু মারাত্মক প্রকৃতিপ্রেমী।

২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মারাত্মক প্রকৃতিপ্রেমী!!! :P :P :P

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২০

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে লেখাগুলো। কাজ ফাঁকি দিয়ে আপনার তিনটি পোস্টই পড়েছি। বড়ই ভালো লাগলোঅ। নিসর্গের প্রতি ভালোবাসা আমার জন্মগত। তবে যোগ্য সঙ্গী আর অর্থের অভাবে যাওয়া হয়না। এখন রুটি রুজির জন্য ছোট খাটো একটা ব্যবস্থা হয়েছে। দেখি সময় করে একবার ঘুরে আসতে পারি কি না।

২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে কি পরিমাণ খুশী হলাম বলে বুঝাতে পারবো না। কাজ ফাঁকি দিয়ে তিনটা পোস্ট পড়া! আমি জানি। আমার বেশীরভাগ লেখা অফিসের কাজের ফাঁকে ফাঁকে লেখা। সত্যি অন্তর থ কৃতজ্ঞতা রইল ভাই। আমি আমার অনুভূতি সত্যি লিখে বুঝাতে পারবো না। ভালো থাকবেন, অনেক শুভকামনা আপনার এবং আপনার জন্মগত ভালোবাসা পূর্ণ হওয়ার তরে।

২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আরেকটা কথা, সবাই পোস্টে প্লাস দেয়, আমি মন্তব্যে প্লাস দিয়ে গেলাম।

++++++++++++++++++++++++++++++++

৪| ২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

কাছের মানুষ বলেছেন: ভাই গত মাসে ১দিন থেকে এলাম। মন ভরেনি। তাই ঈদের পর ৫দিন এর প্লান করলাম। কেউকারাডং ও বগালেক এর উপরে রাত কাটাবো। দোয়া করবেন...

২১ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দোয়া রইল চমৎকার একটি ভ্রমণের।

৫| ২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ৩:১০

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ফ্রান্সেের খেলা দেখার ফাঁকে ফাঁকে আপনার ব্লগ সমগ্র দেখছিলাম। বেশ লেখার হাত আপনার। সেই সঙ্গে দেখার চোখ ও দেখার মতো মন আল্লাহ আপনাকে দিয়েছে। এরই মধ্যে মনে হয় ১০টার মতো লেখা পড়ে ফেলেছি। ভ্রমণ টাইপের লেখা সবগুলোই পড়ে ফেলবো আশা করি। সময় পেলে অন্যগুলোও।

আপনার জন্য অনেক দোয়া রইল আল্লাহর কাছে। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। অবিরত থাকুক ভ্রমণ, আল্লাহর সৃষ্টিকে চোখ মেলা দেখা। আর সেই দেখার বর্ণনাগুলো ব্লগে তুলে ধরা। তাহলে আপনার সঙ্গে আমাদেরও মানস ভ্রমণ হয়ে যাবে।

২১ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মন্তব্য অনেক ভালো লাগলো ভাই। আনার নামটা এটু অভিমানী। তবে আমি নিজেও কিন্তু ব্যর্থ মানুষ। তাতে কি? ঘুরছি, লিখছি এইতো বেশ ভালো আছি তাই না? আপনাকে আমার ভালো লেগেছে। আজ থেকে আনি আমার ব্লগীয় বন্ধু। কি রাজী তো? আমি কিন্তু আপনাকে ফলোতে রাখলাম।

ভালো থাকবেন। আর হ্যাঁ সাথে থাকবেন।

৬| ২১ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: অাপনার কমেন্টও আপনার লেখার মতই সুন্দর। ব্লগীয় বন্ধু? কেন নয়। ব্লগে আসা বন্ধ হয়ে গেছিল। এখন থেকে লেখা পড়ার জন্য হলেও আসতে হবে। ভালো থাকেবন। :-)

২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম :)

৭| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৮

জমিদার মহোদয় বলেছেন: দেখে যাবার লোভ সামলাতে পারছিনা!!! অসাধারণ....

২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৫৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: কবে যে যামু বান্দর বনে বান্দ্রামি করতে :( ?

২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: =p~ =p~ =p~

৯| ২৭ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: পুরো বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল কে তুলে এনেছেন দেখি!!! :)

পোস্টে ভালোলাগা ...

২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তুলে আনি নাই, যতটুকু দেখা যায় তিন দিনে ততটুকু দেখেছি মাত্র। :P :-P


ধন্যবাদ

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০০

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ইহাও সংকলনে গেল .... ;) :P

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :-* B:-) :||

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.