নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুই নেতা ঘন্টাব্যাপী রুদ্ধদ্দার বৈঠক করেন দোহার ফোর সিজন হোটেলে , এই বৈঠক হলো খালেদ মেশালের তুর্কী সফর শেষে কয়েক দিনের মধ্যে। যখন তুরুস্কে বসবাসকারী ফিলিস্তেনী ছাত্ররা ইস্তাম্বুলে তুর্কী ধন্যবাদ উত্সব পালন করে। ইসরাইলি রেডিও মত়ে দেভুত্ঘ্লু ও মেশালের আলোচনার বিষয় ছিলো গাজা অবরোধ ও তুরুস্ককে গাজা পুনঃ নির্মানে সংযুক্তি করাতে ইসরাইলকে রাজী করানো।
এদিকে ইসরাইল ও তুরুস্ক অনির্দ্ধারিত বৈঠক করে যাচ্ছে এই দুই সাবেক মিত্র ৬ বছরের শীতল সম্পর্কের পর। বুধবার তুরুস্কের প্রেসিডেন্ট বলেছেন তার প্রতিনিধি মে মাসে তার ইসরাইলী প্রতিপক্ষের সাথে সাক্ষাত করবেন চূড়ান্ত একটি চুক্তিতে পৌছানোর লক্ষে। তুর্কী প্রেসিডেন্ট আরো বলেন গাজায় পানীয় জল ও বিদ্যুত সরবরাহ প্রকল্প স্থাপনে তুর্কী শর্তের একটি সমঝতা।
আঙ্কারার প্রধান দাবীগুলার মধ্যে আরেকটি হচ্ছে গাজার উপকূল এলাকা থেকে ইসরাইলি অবরোধের আংশিক প্রত্যহার। তবে ইসরাইল বলছে এই অবরোধ মিশরের সাথে সংযুক্ত যেখানে হামাসকে নিবৃত করবে চোরাপথে অস্ত্র আমদানিতে। কারণ হামাস প্রকাশ্যেই ইসরাইল ধংসের ঘোষনা করেছে এবং ইসরাইলের উপর তা ব্যবহার করে।
এছাড়াও দেভুত্ঘুলু তার দুই দিনের সফরে কাতারের সাথে একটি নিরপত্তা সহযোগিতা চুক্তি সাক্ষর করে, যার আওতায় তুরুস্ক উপসাগরীয় সুন্নী বন্ধু রাষ্ট্রগুলোতে তুর্কী সেনা মোতায়েন করবে। মেশাল গত ডিসেম্বরে তুর্কী প্রেসিডেন্ট এর্দোগানের সাথে ইস্তাম্বুলে বৈঠক করেন সাম্প্রতিক মধ্যপ্রাচ্যে পরিস্তিতি নিয়ে।
সৌজন্যে : অনুবাদিত , ইয়ান বেন জিয়ন লেখা হতে , বার্তা সম্পাদক টাইমস অফ ইসরাইল।
http://www.timesofisrael.com/ops-and-blogs/
২| ০৩ রা মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: ভাই মুসলিম বিশ্ব বলে আদৌ কোনো বিশ্ব আছে ? কেউ যদি বলে আমেরিকা পশ্চিমা বা ইহুদিরা মুসলিম বিশ্বের শত্রু , আমি তাদের সাথে একমত নই , মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে গণতন্ত্রহীনতা , রাজা বাদশা , আমীর সুলতান , প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী নামধারী সব একই খোলসের ভিতর স্বৈর তন্ত্র , এরা নিজেদের ক্ষমতা ঠিকিয়ে রাখতে বিশেষ কতগুলা রাষ্ট্রের পদলেহন করে , আসলে তাদের ইজ্জত ঐসব প্রভু রাষ্ট্রের কাছেও নাই , নিজ জনগনের কাছে তো নাই ই। গণতন্ত্র থাকলে মুসলিম হোক আর অমুসলিম হোক বিশ্ব সমাজে তার মাথা উচু অবস্তান থাকে , যেমন তুরুস্ক ইরান , ভারত কোরিয়া পশ্চিমাদের কথা বাদই দিলাম। ইসরাইল মধ্যপ্রাচ্যে একমাত্র গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র , আজ যদি মধ্যপ্রাচ্যে গণতন্ত্র থাকত তবে আরব জনগণ নানান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে ইসরায়ল কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারত , যেটা এখন পারছে না। তুরুস্ক ও ইরান কোনো সময় পশ্চিমা দের বিরদ্ধে গেলেও , তারা বিশেষ করে ইরানের বিরদ্ধে কোনো যুদ্ধ চাপায় দেয়ার সাহস করে নাই , যেটা লিবিয়া ইরাকের ক্ষেত্রে হয়েছে , এখানেই গণতন্ত্র মহান।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
গ্রিন জোন বলেছেন: ইহুদিরা তাদের প্রতিকূলে কোনো সিদ্ধান্ত মেনে নেবে বলে মনে হয় না। তবুও তুরস্কের এ চেষ্টা একটা সান্ত্বনা। এরদোগান ইসরাইলকে আরও চাপ দিতে পারে। কিন্তু দিচ্ছেনা। কারণ তার মূল লক্ষ্য ইইউ'র সদস্য পদ পাওয়া। আর তা পেলে বিশ্ব মুসলিমকে একটু হলেও ইহুদিরা ভয় পাবে।