নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইকবাল সুমন

"ঘোড়ার ডিমের খোঁজে নয়, ডিমওয়ালা-ঘোড়ার খোঁজে...

ইকবাল হোসাইন সুমন

আমি ইকবাল সুমন। মাঝে মাঝে টুকটাক লিখা লিখি করি। এছাড়া কোন কিছু করি না।

ইকবাল হোসাইন সুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক মিনিটের গল্প

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

সুখের অন্য ঠিকানা‬



লিখা এবং প্রকাশকালঃ ০৯-০৪-২০১৫





ট্রেন নাকি আরও ২ ঘণ্টা লেট করবে, মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেল এ্যরিজের। স্টেশনের লাইন প্লাটফর্মের উপরের দিকটা বেশ বড় জায়গা আছে। অনেক সময় দেখা যায়, অনেকগুলো ট্রেনের শিডিউল এক সাথে মিস করলে এই জায়গাটা অনেকটা মানুষের গাদাগাদি হয়ে যায়। তাছাড়া জায়গাটা বেশ ফাঁকাই থাকে। আজ আরও বেশী ফাঁকা লাগছে। দূরে ২/১ জন মানুষের আনাগোনা দেখা যাচ্ছে। সময়টা রাত সাড়ে ১১ তার বেশী হবে না। মফস্বল শহরের ট্রেন প্লাটফর্মগুলোর অবস্থা সাধারণত এধরণেরই থাকে। স্টেশনের অধিকাংশ লাইট নষ্ট হয়ে আছে। ২/১ টা জ্বলছে। এ কারনে এ আলোগুলো অনেক দূরে দূরে হওয়াতে, পুরো স্টেশন প্লাটফর্মের পরিবেশটা হালকা আলোতে ভরে আছে।



একটু দূরে একটা লোক বসে বসে কি যেন করছে। এ্যরিজ ব্যাপারটা অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ্য করল। কিন্তু বুঝতে পারছে না কি করছে লোকটা। এ্যরিজের মোবাইলের চার্জ শেষ হয়ে গেছে অনেক আগে। নতুবা অন্তত গান শুনা যেত মোবাইলে।



-একটা সিগারেট হবে?



কথা শুনার সাথে সাথে এ্যরিজ অনেকটা চমকে উঠল। পিছন ফিরে দেখল সেই লোকটা, যে কিছুক্ষণ আগেও একটু দূরে বসে কি যেন করছিল। পাগল ধরণের চেহারা, এলোমেলো চুল, গায়ে একটা ময়লা জামা। এ্যরিজ তার সাথে থাকা ২ টা ব্যাগ নিজের কাছে টেনে নিল। বলা তো যায় না, কোন সময় ব্যাগ নিয়ে দৌড় দেয়। এই ধরণের ঘটনা তো হরহামেশায় হচ্ছে। পাগলের ভান করে আসবে। সুযোগ পেলে ব্যাগ নিয়ে দৌড় দেবে। সত্যি কথা বলতে কি, পরিবেশটাই অনেকটা ভয় পাওয়ার পরিবেশ। এর আগে কোনদিন এ্যরিজ রাতের বেলা একা একা এভাবে রেল স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করেনি।



-“একটা সিগারেট হবে?” লোকটা আবার জানতে চাইল।

-না, আমি সিগারেট খাই না।, এ্যরিজ বলল।

-তাহলে একটা ম্যাস হবে?

-“না” এ্যরিজ বললাম।

-ও



এ্যরিজ লোকটার কথা শুনে অনেকটা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকল। কারণ লোকটা একদম শুদ্ধরুপে কথা বলছে। এখানকার স্থানীয় শিক্ষিত মানুষদের থেকেও এত শুদ্ধ-রূপে ভাষা আশা করা যায় না, আর একটা পাগল থেকে তো কোন মতেই নয়।



-আপনার পাশে একটু বসতে পারি? লোকটা এ্যরিজকে জিজ্ঞাসা করল।



এ্যরিজ কিছু বলার আগেই লোকটা এ্যরিজের পাশে বসে পড়ল। এ্যরিজ লক্ষ্য করল লোকটা মনে মনে কি যেন গুন গুন করতে লাগল। হটাত করে পকেট থেকে কিছু পুরনো কাগজ বাহির করে, ওখান থেকে একটা কাগজ বাহির করল এবং পকেট থেকে কাগজে মোড়া কি যেন একটা বের করে এ্যরিজের দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলল, “নাও এটা ইআশার গ্রামের ঠিকানা আর এটা তার একটা আমানত, আমার কাছে ছিল। ওকে যেয়ে দেখে এসো। সম্ভবত ও এখনো কাঁদছে। ওকে কাঁদতে নিষেধ করবা। বলবা আমি ওর ঠিকানা হারিয়ে ফেলেছি। ঠিকানা পেলেই আমি ওর কাছে চলে আসব”।



লোকটা আবার কি যেন বলতে বলতে নিজে নিজে গুন গুন করতে লাগল। এ্যরিজ কাগজটা হাতে নিয়ে অবাক হয়ে লোকটার দিকে তাকিয়ে থাকল।



এবার লোকটা এক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আবার বলতে শুরু করল।...



“তার নাম ছিল ইআশা। আমি যখন ঢাকা থেকে দিনাজপুর বদলী হলাম। ইআশারা আমার পাশের ফ্লাটে থাকত। অফিস থেকেই আমাকে ফ্লাটটা দেয়া হয়েছিল। পাশাপাশি ফ্লাটে থাকার সুবিধার্থে ইআশার সাথে আমার সিঁড়ি রুমে প্রায় দেখা হত। সেবার সে HSC দেয়ার কথা ছিল। শেষের দিকের দিনগুলোতে এমন কোন দিন ছিল না, তার সাথে আমার দেখা হত না। বুঝতাম ইচ্ছে করেই ইআশা আমার অফিসে যাওয়া এবং আসার পথে দাড়িয়ে থাকত। ও আমাকে কোন দিন ভাইয়া বা অন্য কিছু বলে সম্বোধন করত না। দেখা হলেই মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে থাকত। আমি কেন জানি এ হাসিটি দেখতে দেখতে অভাস্থ হয়ে গেছিলাম। প্রতিদিনেই অন্তত ২/৩ বার তার সাথে আমার কথা হত। ইআশা মাথা নিচু করে কথা বলতে পছন্দ করত। আমি মাঝে মাঝে জিজ্ঞাসা করতাম লজ্জা পাচ্ছে কিনা। ইআশা বলত “না”। একজন নারীর কাছে যে সব গুন থাকতে হয়, আমি ইআশার মধ্যে সবটুকু খুঁজে পেতাম। একদিন বললাম তোমার হাতের ব্রেসলেটটা তো অনেক সুন্দর। ও সাথে সাথে ওটা তার হাত থেকে খুলে আমার হাতে দিয়ে দৌড় দিল। অফিস এর কাজের চাপ ছিল খুব বেশী। মাঝে মাঝে আসতে ১০ টা বেজে যেত। তাও আমি ইআশাকে কখনো বাসায় ঢুকার সময় দেখিনি, এমন হয়নি। মাঝে মাঝে তার সাথে খুব বেশী কথা বলতে পারতাম না। কেমন আছ, এটা জিজ্ঞাসা করেই বাসায় ঢুকে যেতাম। দেখতাম ওর অনেক মন খারাপ করেছে। অনেক সময় আমি বাসায় ঢুকার পরেও সে সিঁড়ি রুমের দরজার সামনে দাড়িয়ে থাকত ঘণ্টার পর ঘণ্টা।

এর মধ্যে একদিন আমার অফিস আমাকে ঢাকায় ডেকে পাঠায়। পরের দিনই আমি ইআশাদের সবার সাথে দেখা করে ঢাকা চলে আসি। কিন্তু জানতাম না যে দিনাজপুরে থেকে এটাই আমার শেষ আশা, আর কোন দিন যাওয়া হবে না। পরবর্তীতে আমার অফিস, দিনাজপুরের বাসার সব মালপত্র আমার ঢাকার বাসায় পাঠিয়ে দেয়।



এর দেড় বছর পরে অফিস এর কাজে আমাকে আবার ৩ দিনের জন্য দিনাজপুর আসতে হয়। ৩ দিন কাজ শেষ হওয়ার পরে শেষের দিন ভাবলাম ইআশাদের সাথে দেখা করে যাব। শেষ বিকেলে দিকে আমি আমার পূর্বের বাসায় অর্থাৎ ইআশাদের বাসায় আসলাম ওদের সাথে দেখা করতে। দেখলাম গেটে দারোয়ান নাই। সোজা ইআশাদের বাসায় নক করলাম। কে যেন দরজা খুলে দিল। দেখলাম উনি ইআশাদের কেউ না। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ইআশারা কোথায়?। উনি কিছু বলতে পারল না। আমি নিচে এসে দেখলাম। বাড়িওয়ালা চাচা গেটের সামনে একটা টুলের উপর বসে আছে। আমাকে দেখে উনি হা করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকল। আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম, আমাকে চিনতে পারছেন? উনি হা সূচক জবাব দিল। তাও কেন জানি উনি আমার দিকে ফেল ফেল করে তাকিয়ে থাকল। আমি চাচাকে জিজ্ঞাসা করলাম, ইআশারা কোথায়?। উনি আরও কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে থাকলেন কিছু বললেন না।

তারপর বললেন, বাবা, আপনি কি কিছুই জানেন না?!!!

আমি বললাম, নাতো, কি হয়েছ্‌ চাচা?!!



আপনি এখানে বসেন আমি আসতেছি। এই বলে বাড়িওয়ালা চাচা ভিতর থেকে আরেকটা টুল নিয়ে আসল।



-প্রায় ৬ মাস আগে ইআশা আত্মহত্যা করেছে। বাড়িওয়ালা চাচা বললেন।



আমার পায়ের সমস্ত মাটি যেন হটাত করে সরে যেতে থাকল। বিকেলের আকাশটা যেন ঠিক মাথার উপর এসে পড়ল। আমি চাচার দিকে ফেল ফেল করে তাকিয়ে থাকলাম।

এর পরে আবার বাড়িওয়ালা চাচা বলতে শুরু করল, “ আমাকে তো প্রায় ছাদে যেতে হতো। আপনি চলে যাওয়ার পরে আমি এমন কোন দিন দেখিনি যে, ইআশা সিঁড়ি রুম থেকে আপনার দরজার দিকে তাকিয়ে দাড়িয়ে থাকেনি। আমি প্রায় তাকে বুঝাতাম, ইমতিয়াজ সাহেব এর কোন দিন আসবেন না। উনি বদলী হয়ে ঢাকা চলে গেছেন। ঐ দিন হয়তো আমি তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে বাসায় পাঠাতাম। কিন্তু পরের দিন আবার একই অবস্থা। দেখতাম, আপনার দরজার দিকে তাকিয়ে দাড়িয়ে আছে।

শেষের দিকে ইআশাকে আমি আর কিছু বলতাম না। অনেক সময় দেখতাম কলেজ থেকে এসে জামাও পরিবর্তন করত না। আপনার দরজার সামনে ব্যাগ নিয়েই দাড়িয়ে থাকত। ওর বাবা-মা ওকে এসে ঘরে নিয়ে যেতেন। আমি ওর বাবা মাকে অনেকবার বলেছি আপনার সাথে যোগাযোগ করতে। কিন্তু তারা অনেকটা সংকোচে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারেনি। কারণ আপনার আচরণে, আপনি কি ইআশাকে পছন্দ করেন কিনা সেটা নিশ্চিত ছিল না। এর মধ্যে তার অবস্থা আরও খারাপের দিকে যেতে থাকল। ও কারো সাথে কথা বলত না। HSC এর রেজাল্টও তেমন ভাল আসেনি। তারপর সবাই মিলে তার বিয়ের কথা ভাবতে লাগল। সবাই ভাবল, হয়তো বিয়ে হলে সব ঠিক হয়ে যাবে।

সে প্রেক্ষিতে একটা ভাল ছেলেও পাওয়া গেল। কিন্তু বিয়ের ঠিক ২ দিন আগে সে এ কাজটি করে বসে। তার বাবা মা ও একটু বুঝতে পারেনি ইআশার মনের অবস্থা। কারণ তাকে বিয়ের জিজ্ঞাসা করা হলে সে হ্যাঁ-না কিছু বলেনি। আপনি তো জানেন ইআশা তার বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। একমাত্র সন্তানের মৃত্যুর পরে তারা এখানে পড়ে থাকার কোন মানে খুঁজে পায়নি। ইআশার মৃত্যুর এক মাস পরে ইআশার বাবাও চাকুরী ছেড়ে দিয়ে গ্রামে চলে যায়। ইআশার কবরটাও ইআশাদের ঘরের ঠিক পাশেই দেয়া হয়েছে। আমি ২ মাস আগে দেখে এসেছি। এই বলে বাড়িওয়ালা চাচা বাসার ভিতর থেকে একটা কাগজ নিয়ে আসে, এতে ইআশাদের গ্রামের বাড়ির ঠিকানা লিখা থাকে। কাগজটি আমি আমার পকেটে ঢুকাই। কিসের মধ্যে দিয়ে সেদিন আমি ঢাকা পৌঁছেছি জানি না। শুধু এটুকুই জানি, আমার সমস্ত পৃথিবী আমার মধ্যে ছিল না। ঢাকা আসার পরে আমার এর কোন মনে পড়েনি। একদিন সকালে ঘুম থেকে জেগে দেখি, আমি এই রেল ষ্টেশনে পড়ে আছি”...



এই বলে লোকটা এ্যরিজের পাশ থেকে উঠে, সামনের দিকে অন্ধকারের দিকে হাঁটা শুরু করল। এ্যরিজ যেন একটা নিথর দেহ নিয়ে লোকটার পিছনের দিকে তাকিয়ে থাকল যতক্ষণ লোকটাকে অন্ধকারের মধ্যে দেখা যায়। একটা সময় এর লোকটাকে দেখা গেল না।

এ্যরিজ খেয়াল করল, লোকটা যেখানে বসেছিল ওখানে আরও ২/৩ টা কাগজ পড়ে আছে। এ্যরিজ কাগজগুলো হাতে তুলে নিলেন। কাগজগুলোর মধ্যে একটা ভিজিটিং কার্ড থেকে জানা গেল। লোকটার নাম ইমতিয়াজ আহমেদ। পেশায় একজন প্রকৌশলী।



এর ৩ মাস পরে একটা online পত্রিকার নিউজের দিকে নজর পড়ল এ্যরিজের। সীতাকুণ্ড রেলওয়ে ষ্টেশনে একটা নিথর দেহ পড়ে আছে। এ্যরিজ সাথে চিনতে পারল, এটা আর কেউই নয়। ইমতিয়াজ আহমেদ।

ইমতিয়াজ আহমেদের ভিজিটিং কার্ড টা থেকে ইমতিয়াজ আহমেদের ঠিকানা বের করতে খুব বেশী সমস্যা হল না এ্যরিজের। এ্যরিজ জানতে পারল, বিগত অনেক বছর ইমতিয়াজ আহমেদ কে খুঁজে পায়নি তার বাবা মা। হটাত করে ইমতিয়াজ আহমেদ হারিয়ে গিয়েছিল।

এই মহুরতে ইমতিয়াজ আহমেদের বাবা মা তার লাশ নিয়ে আসার জন্য সীতাকুণ্ডের দিকে রওয়ানা দিয়েছে।

এ্যরিজ অফিস এ ফোন করে একদিনের ছুটি নিল। তার হাতে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা দায়িত্ব দিয়ে গেছে ইমতিয়াজ আহমেদ।



এ্যরিজ দিনাজপুরে ইআশাদের গ্রামের বাড়ি পৌঁছেতে পৌঁছেতে সকাল হয়ে গেল। দরজায় নক করতেই ইআশার বাবা দরজা খুলে দিল। তিনি এ্যরিজের দিকে একটা প্রশ্ন নিয়ে তাকিয়ে থাকল।

এ্যরিজ বলল, চাচা আমি ইমতিয়াজের ছোট ভাই। কিছুক্ষণ পরে ইআশার মা ও আসল। এ্যরিজ উনাদের সব কিছু খুলে বলল। দুজনেই একসাথে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন। এ্যরিজও নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে পারল না। ইআশার বাবা বলে উঠলেন, সব আমারই দোষ, আমি কেন সেদিন ইমতিয়াজের সাথে দেখা করলাম না। করলে হয়তো আজকে আমি আমার মেয়ে এবং ইমতিয়াজকে হারাতে হত না।

ইআশার বাবা এ্যরিজকে ইআশার ছবির অনেকগুলো অ্যালবাম দিয়ে গেল। এ্যরিজ হতবাক হয়ে ইআশার ছবিগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকল। ভাবল, মানুষের রূপ আল্লাহ এত সুন্দরভাবে কিভাবে সৃষ্টি করে!!!।

এ্যরিজ অনেকটা অভাক হয়ে খেয়াল করল, তার চোখ দিয়েও টপ টপ করে পানি ঝরছে।



দুপুরে খাওয়া দাওয়ার পরে এ্যরিজ ইআশার কবরের পাশে গেল।

ওখানে লিখা আছে।



“তাবাসসুম ইআশা

জন্মঃ ০২-০৫-১৯৮৯

মৃত্যুঃ ০৫-০৬-২০০৭”



এ্যরিজের পকেটে থাকা ইআশার ব্রেসলেটটি বের করে এ্যরিজ ইআশার কবরের এক কোনে রেখে দিল এবং মনে মনে বলল, “ইআশা, আমি তোমার ইমতিয়াজের বার্তা বাহক হিসেবে এসেছি। আমি এই মর্মে তোমাকে নিশ্চিত করছি, তোমার ইমতিয়াজ তোমার কাছে পৌঁছে গেছে। তোমরা যেখানে থাক, অনেক ভাল থাক। পৃথিবীর সমস্ত ভালবাসা এবং ভালবাসার মানুষগুলো তোমাদের ভালবাসার পথ অনুসরণ করুক”...



ইআশাদের গ্রাম ছাড়তে ছাড়তে প্রায় শেষ বিকেল হয়ে গেছে এ্যরিজের। রাতের মধ্যেই হয়তো ঢাকা পৌচে যাবে। আগামীকাল থেকে আবার পুর্বেকার মত গতানুগতিক আরেকটা দিন শুরু করতে হবে। আবার ব্যস্ততা, আবার সব কিছু আগের মত।....



(সমাপ্ত)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: ইআশা..!!!pathetic....unusal name

১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

ইকবাল হোসাইন সুমন বলেছেন: হ্যাঁ, অনেক টা.। ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য.।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.