নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকায় জন্ম নেয়া একজন সাধারন মানুষ আমি। সত্যি বলতে, দুনিয়ার অনেক বিষয়ে আমার আগ্রহ আসে। তার ভিতর কিছু বিষয় যেমন, কমটেম্পরারি ইস্যুজ, খেলাধুলা, রাজনীতি, সমাজকল্যাণ, মোরালিটি এবং আত্মঅনুসন্ধানীমূলক এই রকম পাঁচমিশালি খিচুড়ি টাইপের লেখা উপস্থাপন করাই হবে আমার ব্লগের গোল। মূলত আমি মাইক্রোব্লগিং করার চেষ্টা করবো। কারন বড় বড় লেখার সময়, ধৈর্য ও যোগ্যতা কোনটাই আমার নাই। যা আমার ভালো মনে হবে তাই লেখবো তয় লেখালেখি নিয়ে ঝগড়া, এটাক, কাউন্টার এটাক এগুলা আমি করতে পাত্তম নো সরি। এমন না যে আমি যা জানি যা বুঝি তাই সঠিক সেজন্য গঠনমূলক সমালোচনাকে অবশ্যই স্বাগতম জানাই। যেহেতু আমার বয়স আমার অভিজ্ঞতার থেকে কম তাই অনেক কিছু শেখার আগ্রহ রাখি। প্রথমত, কিভাবে ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালায় সেটা জানার জন্য; দ্বিতীয়ত, মগজের নিউরনগুলো জ্ঞানসমৃদ্ধ করার জন্য এবং আমার ভাবনা ও পার্সপেকটিভ সম্পর্কে সবাইকে জানানোর উদ্দেশ্যেই এই ব্লগ খোলা এই আর কি যেহেতু আমি মাইক্রোব্লগিং করি তাই ব্লগে কম আর ফেবু তে বেশী লেখা হয়। সো আপনি চাইলে আমাকে ফেসবুকে ফলো করতে পারেন আর না চাইলেও ফলো করতে পারেন :পি https://www.facebook.com/imayed
কেও মারা গেলে সে জান্নাতে যাবে নাকি জাহান্নামে যাবে এই বিষয়ে তর্কবিতর্ক দেখলে আমি বেশ হতাশ হই। মৃত মানুষের পোষ্টের নিচে, জাহান্নামে যাবে বলে হেয় করা, হাসাহাসি করা একজন মুসলিমের জন্য বেশ লজ্জাস্কর একটা বিষয়।
একজন মানুষ জাহান্নামে যাবে নাকি জান্নাতে যাবে এর বিচার করার একমাত্র মালিক আল্লাহ্ সুবহানাতালার এবং শুধুমাত্র তিনিই জানেন যে কে যাবে কে যাবে না। আর এই বিচারনামা কোন ঢাকা ভার্সিটির প্রশ্নপত্র না যে, লিক হয়ে ওয়াটসেপের মাধ্যমে কিছু মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে। মানুষকে এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়ার কোন ইলম আল্লাহ্ দেয় নাই।
আপনি হয়ত যাকে সারাদিন গান গেতে দেখেন, সেই ব্যক্তি আপনার দৃষ্টির অগোচরে এমন কাজ করলো, যে আল্লাহ্ খুশি হয়ে তাকে জান্নাতে পাঠিয়ে দিল অথবা আপনি যাকে সারাদিন নামায পড়তে দেখেন, সে আপনার অবর্তমানে এমন একটা খারাপ কাজ করে বসলো যে আল্লাহ্ ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারলেন। সো দিনশেষে এটা বলা খুব কঠিন যে কে আসলে জান্নাতে যাবে আর কে যাবে জাহান্নামে!
মুসলিম হিসেবে আমাদের মুল দায়িত্ব হচ্ছে কোন মুসলিম ভাইবোনের মৃত্যুতে তার জন্য পাপমুক্তির দু'আ করে তার জন্য জান্নাত কামনা করা। এই প্র্যাকটিস চালু রাখলে ইনশাল্লাহ আপনার মৃত্যুর পরও লোকজন আপনার জন্য সেইম দুয়াটাই করবে। আল্লাহ্ আমাদেরকে একটু জ্ঞ্যানবুদ্ধি ইউজ করার তৌফিক দান করুক।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন। কে জান্নাতে যাবে আর কে জাহান্নামে যাবে এটা দুনিয়ার কারো বলার ক্ষমতা নেই।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৬
মেহেদীহাসান- বলেছেন: এরা জামায়াত শিবিরের পোলাপান ! এদের মস্তিস্ক এভাবেই গড়া । আমি এদের কথা অনেক শুনেছি ।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
অরুপম বলেছেন: লেখাটা ভালো লেগেছে। যারা দেখবেন যে অন্যকে খুব সহজেই সার্টিফিকেট দিচ্ছে হয় তারা নির্ষ্কমা, আর নয় তো অন্যকে সার্টিফিকেট দেয়ার কাজটি তারা আল্লাহর কাছ থেকে অনুমতি ছাড়াই ইজারা নিয়েছে।
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পোস্টে সহমত। লাইক।
একজন মানুষ জাহান্নামে যাবে নাকি জান্নাতে যাবে এর বিচার করার একমাত্র মালিক আল্লাহ্ সুবহানাতালার এবং শুধুমাত্র তিনিই জানেন যে কে যাবে কে যাবে না। মানুষকে এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়ার কোন ইলম আল্লাহ্ দেয় নাই।
একদল বেয়াদব দেখলাম ইউটিউবেও এসব নিয়ে ছাগলামি করছে। দেখার রুচি হয়নি/দেখি নি।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
সমুদ্র দয়িতা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।খুব আশ্চর্য লাগে যখন দেখি কেউ মারা গেলে কে জান্নাতে যাবে বা কে জাহান্নামে যাবে তা আমরাই ঠিক করে ফেলি।
৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
আরোগ্য বলেছেন: দুনিয়াতেই যদি জানা যেত কে জান্নাতী আর কে জাহান্নামী তাহলে আখেরের আর কি দরকার ,?
৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
রাকু হাসান বলেছেন:
বুঝি না মানুষ এসব মন্তব্য কেন করে । নিজের চিন্তা করেই সময় নেই । কে গেল না গেল সেটা মালিক দেখবেন । আপনি ভালো বিষয়ে ভালো লিখেছেন । ধন্যবাদ নিন ।
৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৬
অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: আমি wait করছিলাম এমন লিখাটার জন্য আর ভাবছিলাম কখন কেউ এমন লিখাটা লিখবেন। তবে আমি জানতাম আপনার লিখাটার এখানে আসাটা ছিল মাত্র সময়ের ব্যাপার। কারণ, যেভাবে কিছু লোক ওনাকে জাহান্নামের certificate দেয়া শুরু করেছিল youtube সহ আরও অন্যান্য মিডিয়াতে, আমি জানতাম কেউ না কেউ এর প্রতিবাদ করেই ছাড়বে। আপনাকে ধন্যবাদ।
আমি দেখেছি তাদের প্রকাশভংগি, হাসাহাসি। আমার সন্দেহ নেই যে মূলত তারা অহংকারি। তারা ভুলে বসে আছে অহংকারিদের জন্য আছে দুসংবাদ। In general, একজন পাপীর ভুলভালের জন্য আল্লাহর কাছে মাফ পাওয়ার একটা chance থাকে। কিন্তু অহংকারিদের মতন পাপীদের কি হয়? সেটা কেন তারা চিন্তা করে না?
আমরা সবাই এখনও জীবনের exam দিচ্ছি যেটা এখনও শেষ হয় নাই। ওই ব্যাটাগুলোও exam দিচ্ছে। কল্পনা করুন তো, একটা exam রুমে কোন student যদি তাচ্ছিল্য করে আরেকজন student-এর দিকে আংগুল তুলে বলে যে ও fail করবে, তখন examiner তার দিকে কিভাবে তাকাবে? আমাদের সবার উপর আছেন যিনি তিনি the Examiner।
ওই ব্যাটাগুলো মনে হয় শুনে নাই আয়্যুব বাচ্চুর "সাড়ে তিন হাত মাটি।" উনি নিজের মা-বাবার খুব যত্ন নিতেন। মানুষকে দান করতেন। মসজিদেও দান করতেন।
আসলে, আমাদের সকলের "আকলের" থেকে উপরে মহান আল্লাহর মাফ করার Power।
১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু দুষ্টলোক সব জাগায়ই থাকে। এটা আমাদের মেনে নিতে হবে।
১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৬
ঢাকার লোক বলেছেন: সূরা যুমার, আয়াত ৫৩ :
قُلْ يَا عِبَادِيَ الَّذِينَ أَسْرَفُوا عَلَى أَنفُسِهِمْ لَا تَقْنَطُوا مِن رَّحْمَةِ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ جَمِيعًا إِنَّهُ هُوَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ
বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
সুরাহ নিসার ৪৮ নং আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেন, শিরক ছাড়া আর সব গুনাহ যাকে ইচ্ছা করেন ক্ষমা করে দিবেন !
রাসূল (স) এক হাদিসে জানান এক তৃষ্নায় মৃতপ্রায় কুকুরকে কূপ থেকে পানি তুলে খাওয়ানোর কারণে একজন প্রাচীন কালের বেশ্যাকে আল্লাহ মাফ করে দেন !
অন্যের বিচার না করে আখিরাতে নিজের মুক্তির জন্য ভাবুন !!
১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২৬
শিখণ্ডী বলেছেন: এরা নিজেরা জান্নাতে যাবে কি না সেটা জানে?
১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এই সব যারা করছে তারা মূর্খ ছাড়া আর কি।
এদেরকে এড়িয়ে চলাই ভাল।
১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
কে ত ন বলেছেন: আল্লাহ কখন কোন কাজে সন্তুষ্ট হয়, কেউ বলতে পারেনা। এমন কি হতে পারেনা, কখনো কখনো উনি গিটার বাজিয়ে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করে ফেললেন? আমরা হেভেন এন্ড আর্থের অনেক মিস্ট্রিই তো জানিনা! হতেও তো পারে!
১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আসলে দিনদিন মানুষের কথা বলার টপিক কমে যাচ্ছে
১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৯
হাসান রাজু বলেছেন: কয়দিন পর হয়ত শুনব, " আমুক তো জাহান্নামে যাইবো। তয় তারে দুনিয়াতেই পুড়াইয়া দেই। তাইলে দুনিয়াতেই তার কিছু বিচার হইয়া গেল। আখেরাতের বিচারে কিছু শাস্তি কম হইল। জাহান্নামের আগুনে খুব বেশি পুড়তে হইলনা ।" বিরাট উপকার।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০০
টিয়া রহমান বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া, এরকম একটি শিক্ষণীয় লিখনির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ