নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

@ ঘুরপাক פֿ ; সক্রিয় পাঠক

শূন্য হৃদয়ে ডঙ্কা বাজে এ কিসের, জানো কি হে!

জসিম

সবকিছূই যেন ঘুরে ঘুরে আসা। ঘুরপাক@ সবখানেই।

জসিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

উত্তর মেরুতে এখন চলছে গ্রীষ্মকাল: চলুন দেখি সেটা কেমন- ছবি ব্লগ

২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

পথ হেঁটে ক্লান্ত পথিক. এর মাঝে খানিক বিরতি নিয়ে যদি আশপাশের সুন্দর প্রকৃতি একটু দেখে প্রশান্তি মেলে তাতে কোন আপত্তি তো থাকার কথা নয়. আমি অবশ্য ক্লান্ত নই. সৌন্দর্য দেখে বিমোহিত. তবে, ক্লান্ত পথিকের জন্যও এই লেখা নয়. ক্লান্ত হোন আর নাই হোন, চলেন কিছু ছবি দেখি. গত কয়েকদিন ধরেই তোলা এসব ছবি.

আজকের ছবিতে ছবিতে চলুন ঘুরে দেখা যাক ইউরোপের সর্ব উত্তরের এলাকায় গ্রীষ্মকাল. ছবিগুলো আমারই তোলা. নিচে সবখানে বিশেষ বর্ণনা নাও থাকতে পারে. বিষয়বস্তু আগে যা বলা হয়েছে সেটাই. আশা করি বুঝতে সহজই হবে. তারপরও ছোট করে একটু লেখার চেষ্টা করবো.


এ মাসের প্রথম সপ্তাহে শেষ সূর্যাস্তের দৃশ্য. এরপর এখন আর সূর্যাস্ত নেই. সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত না থাকায় এখন দিনের আকার ২৪ ঘন্টা. সূর্যোদয় হবে সামনের মাসে, মানে হলো ৭ জুলাই.


এই ছবি এ মাসের মাঝামাঝি সময়ের. তোলা হয়েছে রাত দেড়টায়. মাঝরাতের সূর্য এখানে যাকে 'মিডনাইট সান' বলেই ডাকে.


প্রায় একই সময়ের ছবি. রাত ২ টার দিকে.


এই ছবিটাও এ মাসের মাঝামাঝি এক সময় রাত প্রায় ২ টার দিকেই তোলা. সূর্য না ডোবার কারণে চারদিক সারাক্ষণ এমনি থাকে. রাত দিন বলে কথা নেই.


উপরের ছবির সাথেই তোলা. অবস্থান শুধু ডানে, বামে


কাল রাতে হাঁটতে বের হওয়ার পর খেয়াল করলাম এই দৃশ্য. রাত ১২ টা তখন. কি আর করা, ছবি না তুলে তো ফেরা যায় না!


আমার বাসা ঢেকে আছে মেঘের ঘনঘটায়. সময় রাত ১ টা. গতকালের রাত.


আগের ছবিটার মতোই একই সময়ে. মানে হলো কাল রাতের প্রকৃতি.

এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা. আজ বছরের সবচেয়ে বড় দিন. কিন্তু তা হলে কি হবে, এখানে তো সূর্যের আলো ২৪ ঘন্টাই! আলোর মাঝেই দিন-রাত. একটু আজব মনে হয়! আমার অবশ্য মনে হয় না. ভালো লাগে অনেক.

আপনিও ভালো থাকুন.

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল।

২১ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

জসিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর.

ভালো থাকুন.

২| ২১ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ঘুমাইতে সমস্যা হয় না?

২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:২৭

জসিম বলেছেন: সমস্যার কথা আর কইয়েন না. এই যেমন এখন বাজে রাত সাড়ে ১১ টা. ঘুমাইবেন কেমনে! বাইরে ফকফকা রোদ. জানালার পর্দা ভালো কইরা টাইন্যাও লাভ নাই. কত আর ঠেকাইবেন! এতো ভালোবাসা রাখাই মুশকিল!

৩| ২১ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

এন.সি.ডি সেণ্টার ডট কম বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন

২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

জসিম বলেছেন:
ব্লগে স্বাগতম.

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে.

ভালো থাকুন.
হ্যাপি ব্লগিং.

৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

কেএসরথি বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং একটা ব্যাপার।

২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

জসিম বলেছেন:
আসলেই. ইন্টারেস্টিং তো বটেই! মাঝে মাঝে বিকালে ঘুমাই, আর রাত ১২ টার পরে দিনের কাজ শুরু করি. আলোর সাগরে ডুবাডুবি খেলার মতো অবস্থা :P

ধন্যবাদ কেএসরথি.

ভালো থাকেন.

৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আজব জায়গায় আছেন ভাই। নামাজ, রোজা, ঘুম সব কিছুরই টাইম আউলা ঝাউলা।

ধন্যবাদ ভাই জসিম।

২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

জসিম বলেছেন: ঘটনা একেবারেই সত্য. কিছুটা আজবই বটে. বিশেষ করে নামাজ, রোজার সময় নিয়ে. ঘুমের কথা তো আগেই বললাম. আর এ বছর এখানে রোজার প্রথম দিন থেকেই ২৪ ঘন্টার দিন চলতেছে. এখন যদি সূর্যাস্ত আর উদয় হিসেব করে রােজা রাখা লাগতো তাহলে বুঝেন, কি হইতো অবস্থা! ইসলামী চিন্তাবিদদের ফতোয়া অনুযায়ী এখানে রোজা রাখা হচ্ছে তুরস্ক বা সৗেদি আরবের স্থানীয় সময় অনুযায়ী, যা প্রায় ১৮ ঘন্টা.

ভালো থাকুন.
শুভকামনা রইলো.

৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: বাহ: দারুন তো! খুবই মজার অভিজ্ঞতা :) অবশ্য বেশি দিন একনাগাড়ে ভালো লাগার কথা না। ভালো থাকুন, শুভকামনা।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

জসিম বলেছেন: মজার অভিজ্ঞতা তো অবশ্যই. তবে একনাগারে তো ভালো লাগেনা . সে কারণে এইসব অদ্ভূত দিনগুলো কিন্তু থাকে খুব কম সময়ের জন্য. ধরেন, এক সময় চারদিক সাদা, তুষার ভরা, ঠান্ডা, অন্ধকার, আবার সারাদিন আলো, গরম, মশা, রোদের আলো এই চলে এভাবে. কিছুদিনের জন্য গায়েগতরে সহ্য করে নিলেই হয়!
অনেক ধন্যবাদ.
ভালাে থাকুন শান্তির দেবদূত.
শুভকামনা.

৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৩৭

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: জানা হল, সেই সাথে দেখা হল আপনার রাত মানে দিন।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১২

জসিম বলেছেন:
ধন্যবাদ ফেরদৗেসা রুহী. সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা,

ভালো থাকুন.

শুভকামনা

৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এতো মহা পেইন!!!

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৭

জসিম বলেছেন: হাহহা. পেইন তো আছেই. কি আর করা. ভালো দিক হচ্ছে- অনেক ঠান্ডা খাওয়ার পর তুষারময় রুপ বদলানোর পরে এই গ্রীষ্মে গরম একটু বেশিই মনে হয়! অবশ্য মেঘ, বৃষ্টিও আছে.

ভালো থাকুন.
ধন্যবাদ.

৯| ২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

রানা আমান বলেছেন: রাত দিন সব একাকার ।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৯

জসিম বলেছেন: ১০ দিনের মতো বাকি আছে এখনো. এরপর আস্তে আস্তে দিনের দৈর্ঘ্য কমতে থাকবে.

ধন্যবাদ রানা আমান.

১০| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পুরাই মাথা নষ্ট সব ছবিরে ভাই। লাইক উইথ +++

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৬

জসিম বলেছেন:
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা. ভালো লাগায় অনকে খুশি হলাম. আপনি যেহেতু বলতে চান, সামনে আরো বেশি করে বড় মন্তব্য করবেন আশা রাখি.

ধন্যবাদ.

শুভকামনা রইলো.

ভালো থাকুন.

১১| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: অসাধারণ এক প্রকৃতির খেলা, দারুণ সব ছবি, খুব ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২১

জসিম বলেছেন:

অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য. এই ব্লগেও স্বাগতম.

সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা.

ভালো থাকুন হাসান জাকির ৭১৭১.

১২| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ছবিগুলো চমৎকার হইসে।

বাট সারাদিন রোদ আর রোদ। ভাল্লাগে না ঘুমাবো কখন.....। :)

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৪

জসিম বলেছেন:
জানালার পর্দা ভালো করে টেনে দিতে হবে. মোটা পর্দা হলে বেশি ভালো. ঘুম আসতে সময় লাগবে হয়তো. তবে, এছাড়া আর কিছু করার নাই. এখানে যারা থাকে তাদের অবশ্য দিনে দিনে অভ্যাস হয়ে যায়. এই আর কি!

ভালো থাকুন বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায. আমি না হয় রাতে কিছুদিন রোদ আরো কয়েকদিন খাই.

ধন্যবাদ.

১৩| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর ছবিগুলো। আমিও একসময় উত্তরের দিকেই থাকতাম। গ্রীষ্মকালে দিন খুব বড়, আর শীতকালে দিন খুব ছোট।
আপনার ডেনডিলিয়নের ছবি দুইটি অতীত মনে করিয়ে দিলো।

সুন্দর লেখা পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

জসিম বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা শুনে অনেক ভালো লাগলাে. তবে, এখানে একটু ছোট সংশোধণী আছে. এই ফুলগুলো আসলে ডেনডিলিয়ন না. এগুলোকে বাংলায় তুলার ঘাষ বলা যায়. eriophorum দিয়ে গুগল সার্চ দিলে আরো জানা যাবে. আর এগুলো আর্কটিক ও আর্কটিক সাব রিজিয়নে গ্রীষ্মকালে হয়.
যা হোক. ভালো থাকুন.
আপনার জন্য শুভকামনা.
ধন্যবাদ.

১৪| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:২৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: একইসাথে সুন্দর এবং যন্ত্রণার কাহিনি!

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

জসিম বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা প্রোফেসর শঙ্কু.
অনেক ধন্যবাদ.

১৫| ২৩ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

জসিম বলেছেন: সবাইকে অনেক ধন্যবাদ. মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা. ঘন্টাখানেক পর বের হবো. এখানকার 'ইউহান্নুস' Juhannus বা মিডসামার হলিডে'র সময়টুকু বাইরে ছুটি কাটানোর. তাঁবু, স্লিপিং ব্যাগ এসবসহ ন্যাশনাল পার্কে আগামী রোববার পর্যন্ত. সোমবার বাসায় ফেরার আগে ব্লগে বসার কোন সময় নেই!

আপনাদের জন্যও মিডসামার ডে'র শুভেচ্ছা.

১৬| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: আলো আধারীর এক স্বপ্নপুরী যেন।
ভাললাগছে !:#P

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

জসিম বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা মহা সমন্বয়.

ভালো থাকুন.
শুভকামনা.

১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

মাদিহা মৌ বলেছেন: সবসময় শুনেই গেলাম যে উত্তর মেরুতে টানা দিন, আর
টানা রাত হয়। আপনার কল্যাণে দেখাও হল। ধন্যবাদ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

জসিম বলেছেন: আসলেই তাই. অন্ধকারের সময় শুরু হয়েছে মাসখানেক আগে. নভেম্বরের শেষ দিক থেকে মাস দুয়েকের জন্য রাত ছাড়া কিছুই থাকবেনা. তখন ফিনল্যান্ডের উত্তর অংশে দিন একেবারেই থাকে না.
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ.

ভালো থাকুন.
শুভকামনা মাদিহা মৗে.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.