নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতিসঙ্ঘ (রাষ্ট্রসঙ্ঘ) বিশ্বের জাতিসমূহের একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইন, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক অগ্রগতি এবং মানবাধিকার বিষয়ে পারষ্পরিক সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। এবং কঠিন পরিস্তিতিতে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলা ।
বাস্তবে জাতিসংগ তাই করছে কিন্তু তা কাদের পক্ষে অবশ্যই তাদের মিত্রদের পক্ষে, যেখানে মুসলমানদের ঘায়েল করা যায় একসাথে সেথানেই জাতিসংঘ কাজ করছে । সেখানেই তাদের মিত্র বন্ধু রাশিয়া কাজ করছে ।
জাতিসংগের কাজই হচ্ছে মুসলমান দেশ গুলোতে যুদ্ধ বাধাতে বেটু দেওয়া,
মায়ানমারে রাখাইন মুসলমানদের উপর নির্মম নির্যতনের পেছনে জাতিসংঘের গড়িমসি এবং আন্তজাতিক সম্প্রদায়ের ষড়যন্ত্র মূল কারন । আমরা দুচোখ ভরে জাতিসংগের দিকে ছেয়ে আছি অথচ জাতিসংঘকে চালাচ্ছে মুসলমানদের দীর্ঘ শত্রু রাশিয়া,সারা বিশ্বে ষড়যন্ত্রকারী যুক্তরাষ্ট্র,যুক্তরাজ্যর মত দেশ,যারা কখনো মুসলমানদের শান্তি চা্য় নি। তারা মুসলমানদের সাথে পরিকল্পিত ক্রুসেড চালিয়ে যাচ্ছে,তাদের উদ্যেশ্যই হচ্ছে মুসলমান জাতি যেন কথাও মাথা উচু করে দাড়াতে না পারে ।
এই ক্রুসেডেরই একটি মিশন হচ্ছে জাতিসংঘ,যাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী যারা পশ্চিমা দুনিয়ার খৃষ্টান ,ঈহুদীর সন্তান ।আর ঈহুদী খ্রিষ্টান মুসলমানদের জন্য কখনো হিতাকাঙ্কী হতে পারে না।
আজ এমন ঘটনা মুসলমানরা করলে জাতিসংঘ অতিদ্রুত পদক্ষেপ নিত ,যুক্ত্ররাষ্ট্র বিনা অনুমতিতে যুদ্ধ শরু করে দিত। কিন্তু আরাকানের মুসলমানদের একটাই অপরাধ তারা জাতিগত মুসলমান। মুসলমানদের হাত পা আজ চার দিয়ালে বাধা,নিজারাই নিজেদের কে আমরা ধ্বংস করে দিচ্ছি ষড়যন্ত্রের ফাদে পরে
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
বারিধারা বলেছেন: শেখ হাসিনা ছাড়া আর একটা দেশেরও কোন প্রতিনিধি (এমনকি কোন মুসলিম দেশেরও) রোহিঙ্গাদের নিয়ে কোন কথা বলল না।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৮
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: জাতিসংঘ হচ্ছে পশ্চিমা বিশ্বের- বিশেষ করে আমেরিকার পদলেহনকারী একটি চরম মুসলিম বিদ্বেষী প্রতিষ্ঠান।