নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীর নৈসর্গিক সৌন্দর্য আমাকে কেবলই পিছুটানে!!

কামরুন নাহার বীথি

আমি কিছুটা ভ্রমণবিলাসী আর ফুলের প্রতি আছে আমার আজন্ম ভালোবাসা

কামরুন নাহার বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাপ্তাই লেক-এ নৌভ্রমণ --------

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮




কাপ্তাই হ্রদ, নাম শুনেছেন অনেকেই কিন্তু দেখা হয়নি এখনও অথবা যাব যাব করে যেতে পারেন নি অনেকেই। আমাদের দেশটি যে সত্যি অনেক সুন্দর ঘরে বসে থেকে তা’ আপনি কোন দিন বুঝতে পারবেন না। একবার বেড়িয়ে দেখুন এখানে শুধু ফসলের ক্ষেতই নয় পাহাড় ঝর্ণাও আছে, আছে কৃত্রিম অনেক স্থাপনা। যা দেখে আপনার অজান্তেই মন থেকে বেরিয়ে আসবে “সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভুমি…।“ আজ আমরা দেখব কাপ্তাই লেক-এর সৌন্দর্য! এ লেক-এর স্বচ্ছ জলরাশি আর সবুজ পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য পর্যটকদের সহজেই কাছে টানে আর লেক-এ নৌ-ভ্রমণ, যে কারো মন-প্রাণ জুড়িয়ে দেয় প্রকৃতির আপন শোভায়। প্রকৃতি এখানে অকৃপণ হাতে তার কতটা রূপ-সুধা ঢেলে দিয়েছে তা’ দূর থেকে কল্পনা করাও সম্ভব নয়।

কাপ্তাই লেক বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের রাঙামাটি জেলার একটি কৃত্রিম হ্রদ। কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ১৯৫৬ সালে কর্ণফুলি নদীর উপর কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণ করা হলে রাঙামাটি জেলার ৫৪ হাজার একর কৃষি জমি ডুবে যায় এবং এ হ্রদের সৃষ্টি হয়। কৃত্রিম এ হ্রদের আয়তন ২৯২ বর্গমাইল। এ হ্রদের সাথে কর্ণফুলী, কাচালং আর মাইনী নদীর রয়েছে নিবিড় সংযোগ।

নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি রাঙামাটি পার্বত্য জেলা। কাপ্তাই লেককে ঘিরেই মূলত রাঙামাটি জেলার পর্যটন শিল্প গড়ে উঠেছে। এই লেকের উপর রয়েছে বিখ্যাত ঝুলন্ত ব্রীজটি। লেকের দুই ধারই পাহাড়-টিলা দিয়ে ঘেরা। ট্রলার ভাড়া করে লেকে ভ্রমণ করা যায়, যাওয়া যায় শুভলং জলপ্রপাতে। ছোট ছোট কিছু দ্বীপ ও কাপ্তাই লেক এ রয়েছে, যাদের আছে মজার মজার কিছু নাম, যেমন পেদা টিং টিং, টুক টুক ইকো, চাং পাং ইত্যাদি। পেদা টিং টিং দ্বীপে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা আছে, এখানে বসে পূর্ণিমা রাতের অসাধরণ রূপ উপভোগ করা যায়, টুক টুক এ আছে ইকো পার্ক। এছাড়া শুভলং পাহাড়ি ঝর্ণার মন মাতানো রুপের পরশ আর সাথে সবুজের অবারিত দ্বারতো উন্মুক্ত রইলোই। এদের সবগুলোই উঁচু টিলা। আর এখান থেকে দেখলে, লেক-এর সৌন্দর্য আরো মনোরম, চোখ ফেরানো যায় না।

৪৪ জনের এক দলের সাথে প্রোগ্রাম হলো আমাদের রাঙামাটি, কাপ্তাই বেড়ানো। রাঙামাটিতে শুধু লেকেই ঘোরা। প্রোগ্রামটি এমন ছিল, বৃহস্পতিবার সারারাত বাস জার্নি করে ভোরে পৌছে যাব রাঙামাটি। হোটেল ঠিক করা ছিল। হোটেলে ফ্রেশ হয়ে, নাস্তা সেরে, ট্রলারে সারাদিন ঘুরব কাপ্তাই লেক। রাতে রাঙামাটির হোটেলেই ফিরে আসব। পরদিন সকালে আবার ট্রলারে চলে যাব কাপ্তাই। সারাদিন কাপ্তাই ঘুরে, রাতের বাসে ফিরে আসব ঢাকায়।

চড়ে বসলাম বাসে, অবশ্যই সবাই এক বাসেই। জীবনে কখনও জার্নিতে আমি ঘুমাতে পারি না, সে নিজের গাড়ী, বাস, ট্রেন এমনকি প্লেনেও। তবে ঝিমাতে পারি! সারারাত কারো কারো গল্প, কারো কারো নাক ডাকা শুনতে শুনতে ঝিমাচ্ছিলাম। ভোর হওয়াটা খুব উপভোগ করেছি। রাঙামাটি পৌছুতে আমাদের সকাল হয়ে গেল। সারারাত না ঘুমিয়ে, বিচ্ছিরিভাবে মাথা ধরে গেছে আমার। হোটেলে পৌছেই লম্বা সময় নিয়ে গোসল করলাম। এর মধ্যে সবাই চলে গেছে নাশতা করতে আর ফোনে আমাকে বারবার তাগাদা দেওয়া হচ্ছে। আমি যখন গেলাম নাশতার টেবিলে, সবারই প্রায় নাশতা করা শেষ। একে একে সবাই যার যার রুমে ফেরত ঘন্টাখানেক রেষ্ট টাইম।

লেকের পাড়েই আমাদের হোটেল, ইঞ্জিন চালিত নৌকা ঘাটে বাঁধা। রেষ্ট টাইম পার করে একে একে সবাই কাঠের সিড়ি বেয়ে নেমে নৌকায় উঠলাম। এখন আর একটা নয় দুই নৌকায় আমরা সবাই। চলতে শুরু করল নৌকা, ইঞ্জিনের শব্দে কথা জোরে জোরে বলতে হচ্ছিল, কিন্তু এই অবাক করা প্রকৃতি দেখে সারারতের ঘুমজাগা, মাথাব্যাথা আর কিচ্ছু রইল না। সেদিনের ট্যুর প্রোগ্রামে ছিলঃ প্রথমে ঝুলন্ত সেতু, ওখান থেকে শুভলং ঝর্ণা দেখা, দুপুরে লেকের দ্বীপ রেস্টুরেন্টে খেয়ে, রাজবনবিহার দেখে হোটেলে ফেরা, রাতে আড্ডা। পরদিন ভোরে নৌকায় কাপ্তাই যাওয়া।



হোটেলের বারান্দায় দাঁড়িয়েই লেক-এর সৌন্দর্য দেখা যায়।


হোটেল থেকে বেরিয়ে এমন কাঠের সিড়ি বেয়ে নেমে এলাম--


ঘাটে অপেক্ষমান ইঞ্জিন বোট/ ট্রলার



চলতে শুরু করল দুই নৌকা, সাথে সাথেই শুরু হয়ে গেল ক্যামেরার ক্লিকবাজী!





চার দেয়ালের বন্দি মানুষ আমি! কী রেখে কী দেখি! লেক, উন্মুক্ত আকাশ না মেঘরাজি!



চলেছি আমরা--- চারপাশে সবুজ টিলা, দ্বীপ পেরিয়ে।





দূর থেকে ঝুলন্ত সেতু দেখা যাওয়ার সাথে সাথেই ক্যামেরার ক্লিক ক্লিক। চলে এলাম সেতুর কাছাকাছি। সেতুটি মূলত দু'টো দ্বীপকে সংযুক্ত করেছে। একটি দ্বীপে নোঙর করে, সেতু পেরিয়ে আরেকটা দ্বীপে এলাম। এ দু'টো দ্বীপই পর্যটকদের জন্য সাজানো-গোছানো।


একটি দ্বীপ থেকে তোলা সেতুটি, কী অপূর্ব!!




ওখান থেকে তোলা আরো ছবি। ছবি তুলে আর মন ভরছেই না যেন!



এবার চলেছি শুভলং ঝর্ণা দেখতে


তখন বর্ষাকাল, এমন ছোট ছোট ঝর্ণা চলেছে সাথে!



পথে এমন পাথুরে কিন্তু সবুজ পাহাড়, গোল্ডেন বুদ্ধা পেরিয়ে এলাম।


আমাদের স্বাগত জানালো বরকল উপজেলা।

কিন্তু আমাদের বিরস বদনে ফিরতে হলো, নিরাপত্তার খাতিরে শুভলং ঝর্ণার কাছাকাছি যেয়ে আমরা ফিরে এলাম!
ফেরার পথে ছোট শুভলং ঝর্ণায় এলাম আমরা।





এই ঝর্ণার পানিতেই সবার লাফালাফি, ঝাপাঝাপি।


ঝর্ণার ঝাপাঝাপি শেষে চলে এলাম মধ্যাহ্ন ভোজনের জন্য চাং পাং দ্বীপে। পূর্ব পরিকল্পনা ছিল পেদা টিং টিং এ খাব আমরা। কিন্তু আমরা যে দুর্ভাগা! সেদিন কোন এক অজ্ঞাত কারণে পেদা টিং টিং বন্ধ। ঝাপাঝাপি পার্টি এখানে চেঞ্জ করার সুযোগ পেল। আমরাও ফ্রেশ হয়ে নামাজ পরে নিলাম। এখানে আরো কিছুক্ষণ যাত্রা বিরতি, যদিও আমাদের তাড়া ছিল। কিন্তু এখান থেকে লেক কে যেন আরেক রূপে আবিষ্কার করলাম। এর পরের স্পট রাজবন বিহার বৌদ্ধ মন্দির।



বাইরে থেকে যতটুকু দেখা গেল রাজবন বিহার। নিরাপত্তার কারণে এখানেও ঢুকতে পারলাম না আমরা।


শুনেছি এখানে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ধ্যান করেন।



রাজবনবিহারের আশে পাশে বানরের অভয়ারণ্য।





এ পথেই আবার আমরা ফিরে এলাম নৌকায়। গন্তব্য সোজা হোটেল। শেষ হলো একটি আনন্দঘন দিনের!!

*** প্রথম ছবিটা আমাদের গ্রুপের অভিজ্ঞ ক্যামেরাম্যানের তোলা।
*** কিছু তথ্য গুগল থেকে নেয়া।



ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

রানা আমান বলেছেন: খুবই সুন্দর সব ছবি, চমৎকার বর্ণনা , সবমিলিয়ে খুবই ভালো লেগেছে ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই রানা আমান!!!

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২১

রাতুল_শাহ বলেছেন: বাহ চমৎকার................

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা, চমৎকার সেই প্রকৃতি!
ধন্যবাদ ভাই!

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

কাপ্তাই লেকের ছবি যতই দেখতেছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি এই সৌন্দর্য দেখে। একটা প্রশ্ন করি। লেকের পানি কি সবুজ নাকি নীল?


ছবি গুলোর জন্য ধন্যবাদ। আশাকরছি ভ্রমনের উদ্দেশ্য ১৬ আনাই সফল হয়েছে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা ভাই , ভ্রমনের উদ্দেশ্য ১৬ আনাই সফল হয়েছে। :)

আপনার প্রশ্নের জবাবে বলব স্বচ্ছ পরিস্কার পানি। তবে বিদেশি অনেক লেক-এর মত নীল পানি নয়।
সেই স্বচ্ছ পানিতে চারিদিকের সবুজের প্রতিফলন হয়ে পানি কিছুটা সবুজাভ মনে হয়।

অনেক ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা কামাল পাশা!!

৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার, এক কথায় অসাধারণ একটা ছবি ব্লগ! আর সাথে আপনার বর্ননা তো বোনাস! উত্থাল সুমুদ্রের বুকে ট্রলারে করে ঘুরে বেড়াতে কেমন লাগে আপু? আকাশে যা মেঘের অবস্থা, প্রাকৃতিক দূর্যোগের কবলে পড়ছিলেন নাকি?

ক্যাপশনঃ- এই ঝর্ণার পানিতেই সবার লাফালাফি, ঝাপাঝাপি।

- পোস্টকৃত ব্যক্তিও লাফালাফি করছিল কিনা জাতি জানতে চায়? অবশ্য সবার যখন বলা হইছে, তখন তার মধ্যে যে আপনিও থাকবেন সেটা তো অনুমান করাই যায়! ;)

পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: উত্থাল সুমুদ্রের বুকে ট্রলারে করে ঘুরে বেড়াতে কেমন লাগে আপু?
আকাশে যা মেঘের অবস্থা, প্রাকৃতিক দূর্যোগের কবলে পড়ছিলেন নাকি?
-----

সমুদ্রের মত ঢেউ ছিল না, যা ঢেউ, সেগুলো ট্রলার চলার ঢেউ।
হায় হায়, আমি লিখতে ভুলেই গেছি মাঝে মাঝেই ঝুমঝুম বৃষ্টি হচ্ছিল।
আমরা যখন সবাই, ব্রীজের উপরে তখনই এক পশলা বৃষ্টি নেমেছিল।

- পোস্টকৃত ব্যক্তিও লাফালাফি করছিল কিনা জাতি জানতে চায়? অবশ্য সবার যখন বলা হইছে, তখন তার মধ্যে যে আপনিও থাকবেন সেটা তো অনুমান করাই যায়! -----

আমিও ভিজে কাউয়াভেজা হলে, ছবি তুললো কে? :)
আমার কর্তামশাই আর ছেলেপেলে নেমেছিল, আমি না!!

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহা কি সুন্দর কি সুন্দর। দেখলেই পাহাড় মেঘ নদী ছুটে যেতে ইচ্ছে করে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ঠিক তাই, দেখলেই ছুটে যেতে ইচ্ছে করে।
আপনার অবস্থান বাংলাদেশে হ'লে, এক বর্ষায় চলে যান!!
পড়ে দেখা আর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারণ। সেই সাথে আপনার চমৎকার বর্ণনা। ১৯৭৪ সালে কাপ্তাই লেক আমি দেখেছি।

ধন্যবাদ বোন কামরুন নাহার।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, আমার লেখায় এসেছেন, মন্তব্য করেছেন।

১৯৭৪ সালে কাপ্তাই লেক কেমন ছিল জানাতেন।
আমিও এর আগে দেখেছি, সেটি রাঙামাটি শহর থেকে।
এভাবে দেখা এই প্রথম।

৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

পুলহ বলেছেন: "চলতে শুরু করল দুই নৌকা, সাথে সাথেই শুরু হয়ে গেল ক্যামেরার ক্লিকবাজী! " এই ছবিতে গলায় লাল গামছা জড়ানো লোকটা কি সাদা মনের মানুষ ভাই?
এর আগে সম্ভবত আপনার সিলেট (বিছনাকান্দি/পাংতুমাই) ভ্রমণ পোস্ট পড়েছিলাম, ঐখানে ছবিগুলো যেমন ভালো লেগেছিলো, এখানেও লাগলো।
৮/৯ বছর আগের স্মৃতিও মনে পড়ে গেলো। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র থাকাকালীন গিয়েছিলাম এই লাল পাহাড়ের দেশে।
রাঙ্গামাটির দেশে !
শুভকামনা জানবেন আপু

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ছবিতে গলায় লাল গামছা জড়ানো লোকটা কি সাদা মনের মানুষ ভাই? ------

আপনার কি তাই মনে হচ্ছে? তাহলে তাই! ;)

হ্যা ভাই, বিছনাকান্দি/পাংতুমাই ভ্রমণ পোস্ট আমিই লিখেছিলাম।
আমার কাছে কিন্তু ওই ছবিগুলোই বেশী ভাল লেগেছিল।

আপনার এই চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
পারলে লাল পাহাড়ের দেশে আবার ঘুরে আসুন।

৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

অপ্‌সরা বলেছেন: আরে!!!!!!!!

তুমিই তো মনে হয় ছিলে সেই সেলফি ওয়াইফটা!!!!!! B:-)


৫। সেলফি ওয়াইফ- ঐ ঝর্নার ধারেই আরেক দৃশ্য।একদল অভিযাত্রী হৈ চৈ করে নামলো বোট থেকে। সেই দলের সবচাইতে স্মার্ট সুন্দরী আর খুবই সুন্দর হালকা হালকা রঙধনু রঙ জামা পরা মহিলাটাই সেই বাড়ির ভাবী। সবাই ভাবী ভাবী করে অস্থির। সেই বাড়ির সব ছোট ছোট দেবর ননদদেরকে মাতবরী স্টাইলে নির্দেশনা দিচ্ছিলো সেই অতি পরম আপনভাবীটা। সে যদিও খুব অস্থির আর এই ভ্রমন নিয়ে এক্সাইটেড ছিলো। শুধু ভ্রমন না দেবর ননদ সামলানোই নয় বরং তার পাশাপাশি তার মেইন আকর্ষন ছিলো সেলফি তোলাটাও। সে পাড়ে দাঁড়িয়েই একবার এদিক, আরেকবার ওদিক তার এক ঢাল খোলা লাল নীল রং করা চুলগুলো নিয়ে দেখছিলো, কোন দিকে তার সেলফি স্টিক ঘোরাবে। সব্বাই হই হই করে উপরে উঠে যাচ্ছিলো। সে বিশাল হাক ডাকে বলছিলো, ঐ তোদের ভাইয়াকে একটু ডাক দে না! মানে সে তার হাসব্যান্ডের সাথে ছবি তুলতে চায়। কিন্তু হাসব্যান্ডের ছবি তোলা তো দূরের কথা কই যে সে ছিলো আমি খুঁজেও পাচ্ছিলাম না। শেষে হাসব্যান্ড আসিলেন হাতে এক ঠোঙ্গা বাদাম নিয়ে ও বউ এর এই সেলফী প্রীতিতে ভীষন বিরক্ত হয়ে তাকিয়ে রইলেন ও সেলফী তুলতে রাজী হলেন না। বউ তো মহা রাগ করে একা একাই পটাপট কয়েকটা সেলফী তুলে ফেললো। আমি নৌকা থেকে বসে বসে এই দৃশ্যে যেমনই মজা পেয়েছি তেমনি দুঃখ পেয়েছি বেরসিক হাসব্যান্ডটার কান্ড দেখে। হা হা তাই বলে বউটাকে আমার খুবই ভালো লেগেছে। সে যেন আপনার মাঝে আপনি হারা, আপন সৌরভে সারা, যেন আপনার মন আপনার প্রাণ আপনারে সঁপিয়াছে...... হাহাহাহাহহা আর অবশ্যই সে যদি তোর ডাক শুনে কেই না আসে তবে একলা চলো, একলা মাতো, একলাই আনন্দে ভাসো নীতিতে বিশ্বাসী!


রাঙ্গামাটির রঙে চোখ জুড়ালো

:) :) :)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু, আপনার এই লেখাটি পড়েছি আমি।
রাউটারটা ঝামেলা করছিল, মোবাইল ফোনে পড়েছিলাম, মন্তব্য আর লেখা হয় নাই।
আপনার লেখার বিশালতায় সত্যিই মুগ্ধ হতে হয়!!

৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

অপ্‌সরা বলেছেন: জানো!!!!!!!!!!!!

ছবিতে ঝর্ণায় ভেজা অমনি একটা নীল নীল হাল্কা হাল্কা রংধনু রঙের জামা পরা ছিলো বউটা!!!!!!!! B:-)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপু, আপনি গেলেন শীতকালে আর আমি ঘুরে এসেছি সেই বর্ষাকালে!!!

১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে !

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তাই? অনেক ধন্যবাদ ভাই!

১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

হুম ! ছবিতে মনে হচ্ছে আমার কয়েকজন ফেসবুক ফেন্ড আছে ।

যাহোক,

চার-পাচ মাস আগের ছবি .......
সফর কেমন কাটিয়েছিলেন !!!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তাই নাকি!! থাকতে পারে আমাদের দলেইতো ৪৪ জন।
আরো কয়েকটা নৌকা ঐ সময় ওখানে ভিড়েছিল!!

সফর খুব ভালভাবেই কাটিয়েছি, কিন্তু রাতের জার্নিটা আমার ভাল লাগে না। ঘুমাতে পারি না।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি ,




ঝকঝকে, সুন্দর , বারেবারে দেখার মতো সব ছবি । চোখে লেগে থাকার মতো ।
আসলেই কি অপরূপ আমাদের দেশটি !

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
ঠিক তাই, বারেবারে দেখার মতো সব ছবি । চোখে লেগে থাকার মতো ।

আমি যদি আরো সুন্দর, ঝকঝকে বর্ণনা করতে পারতাম, তাহলে এই ছবির, এই দেশের রূপ আরো ফুটিয়ে তুলতে পারতাম।
কিন্তু আমার হাতে লেখা যে বেরোয় না!!!

আপনার মত ব্লগারদের অনুপ্রেরণায়ই আমার ছবি দিয়ে পোষ্ট তৈরী।
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন অনেক অনেক।

১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমার তো এখনই ছুটে যেতে ইচ্ছা করছে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তো আর দেরী কিসের? :)

১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার সব মনমগ্ধকর ছবির সমাহারে আপনার এই পোষ্টটি দেখিয়ে দিল বাংলাদেশের নৈসর্গিগ অপরূপ। তার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা, বাংলাদেশট কী যে সুন্দর তা' দেশের বাইরে গেলে অনুভব করতে পারি আমি।
চোখে লেগে থাকার মতই সুন্দর!

আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৩

সুমন কর বলেছেন: গিয়েছিলুম একবার !! চাং-পাং- এ খেয়েছিলাম।

এক পর্বের পোস্ট দিয়েছিলাম, পরের পর্ব দেয়া হয়নি ! নিন, আপনার জন্য:



আপনার ছবিগুলো সুন্দর এসেছে। +।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এটি আমার জন্য???? কিন্তু দাদা, আমিও যে ইহাই খেয়ে এসেছি।
আপনার লেখার লিংকটা দিতেন, পড়ে দেখতাম কাপ্তাই লেক কার চোখে কেমন দেখায়।

শুভকামনা দাদা, ভাল থাকবেন!


১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৯

সুমন কর বলেছেন: ভ্রমণ পোস্ট: রাঙ্গামাটির পথে পথে - এক।

ভ্রমণ পোস্ট: ঢাকা হতে রাঙ্গামাটি।

ভিডিও ব্লগ: জলঝিরি এবং শৈলপ্রপাত। ♠♠

....দিলাম ৩টি !!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ, পড়ে এলাম সব পর্ব!!! অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!

১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবিগুলি জীবন্ত, বর্ননা প্রানবন্ত।
ঝর্নায় দাপাদাপির ছবি দেখে শীত শীত অনুভুত হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল বহরে আমিও আছি। =p~

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা, শীতের দিনে ঝর্ণায় ঝাপাঝাপি দেখলে শীত লাগবেই। তার ওপরে ক'দিন হলো যেই শীত চলছে।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই!

১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

নিয়াজ সুমন বলেছেন: গিয়েছি অনেক আগে আবার যেতে ইচ্ছে করছে আপনার ছবি ও বনর্ণা দেখে... শুভ কামনা আপু...

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তাই? :) ঘুরে আসুন, হারিয়ে যান প্রকৃতির মাঝে।
অনেক ধন্যবাদ ভাই!

১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: মাননসই লেখনশৈলী এবং ছোট্ট একটি ইতিহাস এবং অসাধারণ কিছু ছবি নিয়ে পোস্টটা বেশ বৈচিত্র ধারণ করছে !

বেশ ভাল লাগলো ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: পোষ্টটি পড়া আর চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ভাই!!!

২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জুন বলেছেন: কয়েকবার গিয়েছি কামরুন্নাহার বিথি । পর্যটনে থাকার সুবাদে ঝুলন্ত ব্রীজটা সদাই দেখতাম । শুভলং গিয়ে আমি বড্ড হতাশ হয়েছি । এমনকি আমার নামার ইচ্ছেটাও চলে গিয়েছিল । কারন এই ব্যাপারে অনেক কিছু শুনে টুনে বহুত উচ্চাশা নিয়ে গিয়েছিলাম :(
আমাদেরও ট্রলারের মাঝির সাথে কথা ছিল পেদা টিং টিং যাবার । কিন্ত শুভলং দেখে আর অগ্রসর হতে ইচ্ছে করে নি । জানিনা কেমন সে জায়গাটি । ভবিষ্যতে আবার যাবার ইচ্ছে রইলো ।
ছবিগুলো বরাবরের মতই অদ্ভুত সুন্দর বিথী , সাথে অন্তরঙ্গ আলাপন । অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ।

+

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
আমরা যে সময় গিয়েছিলাম ঝর্ণা দেখার সেটাই উপযুক্ত সময়।
কিন্তু সময়টা ছিল গুলশান ট্রাজেডির পরপরেই।
সে সময়, বিদেশী পর্যটকদের সাথে সাথে আমাদের নিরাপত্তাও ছিল প্রশ্নের মুখে।
আর সে কারণেই বড় বড় পর্যটন স্পটগুলো দেখবার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত আমরা!!!
শুভলং দেখিনি, রাহবনবিহারও দেখিনি! :(

২১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ছবিগুলা দেখে বেশ ভাল লাগল :)

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তাই? এইতো বাংলার প্রকৃত রূপ!!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা!

২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন: চোখ জুড়ানো শ্যামলিমা
মন ভুলানো বন,
যত দেখি প্রান ভরে না
দেখিই অনুখন।

কী অপরূপ রূপের ছটা
কি মায়াবী মুখ,
ভূবনমোহন আমার স্বদেশ
গর্বে ভরে বুক।

আমার ব্লগ-কুটিরে আগাম স্বাগত।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
কী অপরূপ রূপের ছটা
কি মায়াবী মুখ,
ভূবনমোহন আমার স্বদেশ
গর্বে ভরে বুক।
-------

সুন্দর লিখেছেন!!!
আপনার ব্লগে ঘুরে এসেছি। ছড়া একটাও পেলাম না।
ছড়া এ ব্লগের অনেকেরই প্রিয় বিষয়, আমারও! :)

২৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট, লেখা আর ছবি সব মিলিয়ে দারুণ সুন্দর। খুব ভাল লাগল।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই,আপনার এই আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।
আপনার মত লেখকের অনুপ্রেরণাই আমার পাথেয়!!

২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আসলে আপনি সুন্দর করে দেখেছেন বলে ৪ লাইনের প্রশংসা করেছেন।

চমকপ্রদ উত্তরে অভিনন্দন।

আর ছড়া! এসব লেখাজোখা আমার অভ্যাসের বাইরে।

মনে হলে মাঝে মধ্যে এই একটু আধটু আর কি।

শুভ কামনা নিরবধি।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
প্রশংসা পাবার যোগ্য যিনি, তাকে যে প্রশংসা করতেই হয়!! এতে বাড়াবাড়ির কিচ্ছু নেই!
আর ছড়া, এ আপনি অনেক পোষ্টেই লিখেছেন।
চর্চা করলে আপনি ভাল ছড়াকার হতে পারবেন, এটা আমার বিশ্বাস!
তাই বলেছিলাম।

অনেক অনেক শুভকামনা, ভাল থাকবেন!

২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

অতৃপ্তচোখ বলেছেন: ছবিগুলো মনোমুগ্ধকর।
অনেকক্ষণ ধরে উপভোগ করলাম সুন্দর সুন্দর দৃশ্য গুলো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক মন্তব্যে!
হ্যা, এমন প্রকৃতির সৌন্দর্য্য দেখতেই মন চায়!! আপনার চোখ এখন তৃপ্ত তো!! :)

২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর।
প্রকৃতি যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
ফটোগ্রাফির প্রশংসা না করে পারা যায়না।

যাই হোক আমি ব্লগে নতুন, পাশ থাকবেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আর স্বাগত জানাই আমার ব্লগবাড়ীতে।

২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

প্রামানিক বলেছেন: ভ্রমণ বর্ননা আর ছবি দেখে খুশি হলাম, তবে ট্রলারের ছাদে ক্লিক ক্লিক কামাল ভাইয়ের মত মনে হলো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
ট্রলারের ছাদে ক্লিক ক্লিক কামাল ভাইয়ের মত মনে হলো। -----

আপনার চোখের পাওয়ার এখনও দেখছি বেশ ভালই আছে!!!
প্রথম দেখাতেই চিনে ফেলেছেন!!! :D

২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: আমার ব্লগবাড়ীতে্ দাওয়াতে রইল। একগ্লাস ঠান্ডা শরবত খেয়ে আসবেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
আপনার ব্লগবাড়ীতে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা জানিয়ে এসেছি! :)

২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
সন্ধ্যে ৬;৩৭ -এর ডিনার সার্ভ, ভাল অভ্যেস!!!
অনেক ধন্যবাদ!!

৩০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
অতি মূল্যবান মাছ!! ধন্যবাদ!

৩১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:
এসব ছবী ইত্যাদিতে দেখানো দরকার।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বাংলাদেশের অনেক চ্যানেলেই এখন পর্যটন স্পটগুলো ধারাবাহিকভাবে দেখায়!
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!

৩২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একযুগ আগে গিয়েছি শুভলং ঝর্ণা দারুণ ভাল লেগেছিল। সেই যে আমার নানা রঙের দিনগুলি রইলো না। নস্টালজিক।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
একযুগ আগে গিয়েছিলেন, আবার যাবেন।
নতুন করে, নতুনভাবে আবারো দেখবেন সবকিছু!!

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকবেন!!!

৩৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ। আকাশের, মেঘের, জলরাশির ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। হোটেলের বারান্দা থেকে দেখা দৃশ্যও সুন্দর।
আর আপনার প্রাণবন্ত বর্ণনাও খুব ভাল লাগলো।
লেখায় ১৫তম + +

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার এই চমৎকার মন্তব্যের জন্য!!!
অনেকদিন পরে আপনাকে আমার ব্লগে পেলাম।
অবশ্য আমি নিজেও অনিয়মিত।

৩৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: পাঠক কাপ্তাই লেকে ঘুরতে ঘুরতে তো টায়ার (টায়ার্ড) হইয়া গেল, আপুনিমনিতা! :P এবার তাদের কে নিয়া একটু ভিন্ন দিকে ঘুরাইয়া আনলে ভাল হইতো না! ইয়ে মানে ঐ মিরপুর-টিরপুর হইলেও চলবেক! অন্তত সেইটা হইলে হানিমুন প্লেসের সর্বশেষ খবরটাও জানা যাইতো আর্কি...... ;)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
হানিমুন প্লেস অক্ষত থাকুক, জীবন্ত থাকুক এই দোয়াই করবেন।
একঘেয়েমি কেটে যাবে, আগামী দিন আমরা কাপ্তাই শহরে যাবতো, অধৈর্য হবার কিচ্ছু নেই!!!

আসলে ক'দিন শুধু দাওয়াত খেয়ে বেড়াচ্ছি, তাই সময় করতে পারছি না।
সংসারেওতো সময় দিতে হয়, নাকি!!!! :D

৩৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১

ঘুড়তে থাকা চিল বলেছেন: খুবই সুন্দর সব ছবি । চমৎকার !!!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই , আমার ব্লগে স্বাগতম!!!

৩৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮

আমি ইহতিব বলেছেন: আপনিতো দেখি জুন আপুর মত আরেক ইবনে বতুতা হচ্ছেন আপু :)

অনার্স শেষ বর্ষে গিয়েছিলাম, তখন এত কিছু বুঝিনি বা উপভোগ ও করিনি, সারা রাতের জার্নিতে ক্লান্ত ছিলাম। কবে যে আবার যাওয়া হবে!!!

অফ টপিক : আপু ছবিগুলো কি ক্যামেরায় তোলা ?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
আমি জুন আপুর মত? কখনই না। ওনার মত করে কখনই লিখতে পারব না আমি!!
আবার নতুন করে ঘুরে আসুন, সব ভাল লাগবে!!

আপু, আমার ক্যামেরা FUJIFILM, X-1

৩৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

পথহারা মানব বলেছেন: কিছু ছবি এতটাই সুন্দর মনে হয় যেন কোন স্বর্গরাজ্যে চলে এসেছি!!!!!!!!!!!!!!!!!
মুগ্ধতায় ভরপুর মনটা!!!!!!!!!!!!!!

বি: দ্র: আপু ছবিগুলোর সিরিয়াল নাম্বার দিলে পাঠক উপকৃত হবে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
চমৎকার এই মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!!
আপনার পরামর্শ মনে থাকবে আমার, ছবিতে নাম্বার দিয়ে দেব, ধন্যবাদ।

৩৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

পুলক ঢালী বলেছেন: খুব সুন্দর ঝকঝকে ছবি সাথে সুন্দর রানিং কমেন্ট্রি খুব ভাল লাগলো। এত সুন্দর করে কিভাবে আনন্দের মুহূর্তগুলো ফ্রেমে বন্দী করেন খুব জানতে ইচ্ছে করে, আর' সামুতেই বা কিভাবে পোষ্ট করেন? এগুলো কোথাও আপলোড নেন কি প্রথমে?
সুন্দর ছবিব্লগ উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
খুব সুন্দর ঝকঝকে ছবি সাথে সুন্দর রানিং কমেন্ট্রি খুব ভাল লাগলো। এত সুন্দর করে কিভাবে আনন্দের মুহূর্তগুলো ফ্রেমে বন্দী করেন খুব জানতে ইচ্ছে করে,---

রানিং কমেন্ট্রি, ভালোই বলেছেন!! :)
আনন্দ কি শুধু নিজেই উপভোগ করার? না, ভাগাভাগি করে নিলে আনন্দ আরো বেশী বাড়ে।
তাই, অন্যের সাথে শেয়ার করার জন্য আর নিজের স্মৃতিতে অম্লান রাখার জন্যই ফ্রেমে বন্দি করা!!

খুব সুন্দর ঝকঝকে ছবি সাথে সুন্দর রানিং কমেন্ট্রি খুব ভাল লাগলো। এত সুন্দর করে কিভাবে আনন্দের মুহূর্তগুলো ফ্রেমে বন্দী করেন খুব জানতে ইচ্ছে করে,---

হ্যা, imgur.com -তে আপলোড করে নিয়ে পরে এখানে পোষ্ট করি।

অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকবেন!!

৩৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা ম্যাডাম কায়দা কানুনে আমি ভীষন অপরিপক্ক। imgur.com থেকে সামুতে ছবি আসছেনা ছবির লিঙ্ক আসছে! :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
আপনাকে এই কায়দা কানুন খুব ভাল করে শেখাতে পারবেন কাজী ফাতেমা ছবি আপু। :)

৪০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি, দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেল।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, এতদিন পরেও আপনি আমার ব্লগে এসেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.