নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.সমাজ নিজস্বতাকে প্রশ্রয় দেয় না।। তবু ও নিজ প্রশ্রয়ে নিজস্বতা যৌগিক হয়। যৌগিক নিজস্বতাই মৌল নিজস্বতা- ক্রমশ পরিবর্তনশীল।

খাটাস

অস্তিত্ব আর অনস্তিত্ব সব কিছুই সুত্র মেনে চলে। সুত্র যেখানে, সুত্র স্থাপনে সৃষ্টির প্রসঙ্গ সেখানে। দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান ক্রিয়া- প্রতিক্রিয়ার সুত্র অজানা হলেও, তা সৃষ্টি তত্ত্বের বাহিরে নয়।

খাটাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোট গল্প : অসমাপ্ত.।।। ( বর্ষপূর্তি পোস্ট )

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২

কমলাপুর রেল স্টেশন। স্টেশনের কিছু দূর সামনে রেল লাইনের পাশে ছোট্ট বস্তিতে বেশ কিছু ঘর নিম্ন শ্রেণীর পরিবারের বাস। হ্যাঁ নিম্ন আয়ের নয়, নিম্ন স্রেনি ই বেশি উপযুক্ত শব্দ। যারা অনেক টা পথের ধারে অযত্ন অবহেলায় বেড়ে ওঠা কলমি ফুলের মত, পানি দেয়ার, আগাছা পরিস্কারের, দুষ্টর হাত থেকে রক্ষা করার কোন মালি নেই। তাই তাদের আর বাগান হয়ে ওঠা ওঠে না, পরিচর্যাহীন কলমি ঝোপ হয়েই বেঁচে থাকে প্রকৃতির আট দশ টা রহস্যের মত। ছোট ছোট ঝোপ গুলোকে পৃথিবীর নিয়মে মানুষের পরিবার নাম দিয়ে ছোট্ট ফুল গুলোকে মালির মত যত্ন না হোক পানি, খাদ্য দিতে একটি কলমি গাছের কাণ্ড কেই দুর্ভাগা মালির ভুমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়। কিন্তু সাজান বাগানের মালির মত দুষ্টর হাত থেকে বাগান রক্ষার মত শক্তি এই দুর্ভাগা মালিদের শুধুই কল্পনা। বরং ফুল গুলোর জন্য খাদ্য পানির অন্বেষণে হরহামেশা চড় থাপ্পড় হজম করলে ও তাদের নিজের প্রতিবাদের যেমন শক্তি নেই, তেমনি তাদের পক্ষে প্রতিবাদের ও কেও নেই। একই শ্রেণি কে সাজানো বাগানের জন্য দুষ্ট বলা হলে ও কলমি ঝোপের জন্য তারা সমাজে সভ্য বলেই সম্মানিত।



এমনি একজন দুর্ভাগা মালী, জহিরের বাবা মতলু মিয়া। ঘরে বউ, জহির সহ আরও তিন ছেলে নিয়ে তার পরিবার। ঠেলা গাড়ি চালায় সে। দিন যা আয় হয়, তা দিয়ে কোন রকম সংসার চলে খেয়ে না খেয়ে। বউ টুকটাক অন্নের বাসায় কাজ করে। ছেলেদের লেখা পড়া শেখানোর মত বিলাসি ইচ্ছা তার ছিল না। ছেলেরা বড় হয়ে বাস ট্রাক চালাবে এই সামান্য স্বপ্ন ছিল তার। মাঝে মাঝে হয়ত বড় বাবুদের গাড়িতে তার ঠেলা সামান্য লাগলে কপালে যা জুটত, তার রাগে বাড়ি এসে আচ্ছা করে বউ পেটাত। কেন মারত, তা সে জানত না। বউ যদি বলত, মার কে? মতলু আরও ক্ষেপে উঠত। বলত, চোপ মাগি... মরদের ওপর কথা কস? নারি অদিকার মারাও? নারি অদিকার? মতলু দেখেছে , সুন্দর সাজে সজ্জিত নারিরা টি ভি তে নারি নিয়ে কি কি অধিকারের কথা বলে। সেখান থেকে নারী অদিকার কথা টা শিখেছে সে। মতলুর বউ এসবের অর্থ বুজত না। নিস্ফল কান্নায় তাদের ছোট্ট টিনের ঘরটা গমগম করে উঠত। এরকম দিনে জহিরের ভাইয়েরা নির্বিকার ভাবে সাইকেলের টায়ার একটা ছোট লাঠি দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে খেলতে চলে যেত। জহির ছুটে পাশের বাড়ির পলি দের বাড়ি চলে যেত। বাড়ি বললে ভুল বলা হয় সভ্যতার ভাষায়। মুলত বস্তির আর একটা ছোট্ট টিনের বেড়ার ঘর।



রেলের পাশের এই সরকারি জায়গা টার দখল খয়ের হাজীর, সে সরকারি দলের বিরাট নেতা। জুম্মন মিয়া তার এই জায়গার দেখাশোনা করে। জুম্মন কমলাপুরের বড় মাস্তান। চার পাঁচটা মার্ডার কেস তার নামে। হাজী সাহেবের আদেশে রেলের এই জায়গার দখল রাখতে সে চল্লিস-পঞ্চাস টা টিনের ঘর তুলে ভাড়া দিয়ে রেখেছে। বস্তির সবাই এমন কি এলাকাবাসী ও তাকে ভয় পায়। পলির বাড়ি তে শুধু ভাড়া নেয়ার সময় আসে । পলি কে চকলেট দেয়, পলির বোন কে ও দেয়। পলি, ইয়াদুন দুই বোন। ইয়াদুনের বয়স পাচ ছয়, আর পলির বয়স জহিরের চেয়ে এক দের বছরের কম, কতই হবে দশ এগার। জুম্মন লোক টা কেমন যেন ৩০-৩৫ বছরের অথচ চকলেট দেয়ার সময় পলির পিঠে কেমন করে যেন হাত বুলায়। পলি এখন এসবের মানে বোঝে। পলির বাপ রিক্সা চালায়, মা হোটেলের বাসন কসন ধোয়। তাদের ও অভাবের সংসার। পলির বাপ ও মাঝে মাঝে তার মাকে পিটাত। কিন্তু পলির জন্য সবচেয়ে বিব্রত কর ব্যাপার ছিল রাতে। একই ঘরে এক বিছানাতে তারা ঘুমাত। মাঝে মাঝেই গভীর রাতে মায়ের অদ্ভুত আর্তনাদে পলি এক চোখ খুলে লাউ গাছের নগ্ন কচি লতাগুলোর জড়াজড়ির মত এক বিচিত্র দৃশে কেপে উঠত। ক্ষোভ ঘৃণা, লজ্জা, ভয়, ভাল লাগা, অবাক হউয়ার মিস্র এক অনুভুতি জাগত তার মনে। পলি তার দিনের আলোর আর রাতের বাবা মাকে কখন ও এক করতে পারে নি। যেন রাতে দুটি দেহে সম্পূর্ণ ভিন্ন আত্তা বাসা বাধে। পলি রাতে তার মাকে উদ্দেশ্য করে বাবা কে বলতে শুনেছে যে, “ মরদ শক্ত না হইলে তরে জুম্মনের লাগান কুকুর বিলাইয়ে ছিঁড়া খাইত। “ পলি ধীরে ধীরে মানব মানবীর বিচিত্র সম্পর্কের কথা বুঝতে শিখেছে, তার মনে আরও বাসা বেধেছে শক্ত পুরুষ ছাড়া নারী খোলা শিন্নীর মত। কারন সে দেখেছে, পাশেই এক বাবার মাজারে প্রতি বছর ওরস হয়। অনেক মানুষ কে শিন্নী খাওয়ানো হয়। শিন্নী তাদের মত গরিব মানুষ গুলোর সবচেয়ে লোভের বস্তু। ওরসে শিন্নীর হাড়ি একটু ফাঁকা পেলেই শিশুরা তো বটেই এমন কি বড় মানুষ রা ও বাসনে করে যে যত টুকু পারে শিন্নী নিয়ে দৌড় দেয়।

পলি বড় লক্ষি মেয়ে , পলিকে জহিরের বড় ভাল লাগে। পলির নাম মুলত ফুলি, জহির তাকে পলি বলে ডাকে। আগে রাগ করলে ও পলি এখন আর রাগ করে না। জহিরের বাবা তার মাকে যেদিন পেটায়, সে পলির কাছে আসে। পলি বুঝতে পেরে বলে, “ মন খারাপ করিস না জহির... খিয়াল কইরা দেক, তোর বাপে যেদিন ভাল টেকা কামায় সেদিন মাছ- টাচ নিয়া তগ লগে কত আমোদ করে খায়। “ জহির চোখ টা বুজতেই দেখতে পায়, তার বাবা হাসি মুখে কত গুলো কই মাছ নিয়ে এসে তাদের ডাকাডাকি করছে, “ কই গো জহিরের মা...???? ওই হারামজাদারা তোরা কই গেলি??? দেখে যা... “ সেই দিন হারামজাদা ডাক টাকে পৃথিবীর সবচেয়ে মায়া ময় ডাক মনে হয় তার, যেন স্বর্গ থেকে ভেসে আসা কোন দরদ ভরা গান। কিন্তু সেই কণ্ঠ টা মাঝে মাঝে নরকের জমের মত হয়ে যায় কিভাবে জহির তা কখইনই বুঝতে পারে না। হয়ত পলি বোঝে। এজন্যই পলির বাবা পলির মাকে মারলে পলি কখনই কিছু বলে না।



“ এ পুলি।। তোর বাপেরে ক চকি সারাইতে। সারা রাতের ক্যাঁক ক্যাঁক শব্দ তো সব ঘরের চকি লড়াবার সিগন্যাল হয়া গেছেরে...। হেহেহে ’’ একটা বাজে শব্দের হাসিতে জহিরের চিন্তা গুলো হারিয়ে গিয়ে যায়। চোখ খুলে জসিমের ঠোঁটে মুখে মাখান হাসি দেখে হাসির বিচ্ছিরি শব্দ টা যেন ম্লান হয়ে যায়। জহির ভাবে এ মাকাল ফলের উল্টো হয়ে যায়ই না। মুহূর্তেই পলি কে করা জসিমের বাজে রসিকতা টা মনে পড়ে জহিরের। পলি কে জসিম পুলি ডাকে জহিরের দেয়া পলি নামকে খোঁচা দিতে। পুরো ব্যাপারটায় জহিরের অন্তরের আগুনে মুখ টুকুর আদ্রতা পুড়ে দৃঢ় হয়ে শক্ত হউয়ার পরিবর্তে যেন ফেটে যায়। এ ফাটল চোখে দেখা না গেলেও পলি বুঝতে পারে। জসিমের এমন ধরনের রসিকতা তার গা হউয়া হয়ে গেলেও সে দেখেছে, জহির কখনও পলির প্রতি জসিমের রসিকতা কে সহজভাবে নেয় না। কিন্তু জসিম কে প্রচণ্ড ভয় পায় জহির। পলিদের সামনের ঘরটায় মা ছেলে মিলে থাকে জসীমরা। বাবা আছে তবে এখানে আর আসে না। নাম করিম মোল্লা, তিন চার টা বিয়ে করেছে সে। আগে ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন বউদের বাড়ি গিয়ে থাকত। কাজের কাজ বলতে বউদের মারধোর করে কিছু টাকা নেয়া, মদ খাওয়া আর বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন বউ দের শরীরের চাহিদা পুরনের বৃথা চেষ্টা করা – এইত । চার পাঁচ বছর আগে পলিদের বস্তিতে কি ভারসিট না টাড়সিটের কয়েকজন ছাত্র এসে মন্তু মিয়ার টং ঘরের পাশের ক্লাব ঘর টাতে একটা স্কুল খুলেছিল। ক্লাব বলতে কিছুই ছিল না। স্কুল খোলার দিন খয়ের হাজী এসে সাংবাদিক দিয়ে স্কুল প্রতিষ্ঠার ছবি তুলে নিয়ে গেছে, পরদিন পেপারে বড় করে খবর এসেছিল, বস্তির শিশুদের জন্য অবেবহিত ক্লাব ঘরকে খয়ের হাজীর সহযোগিতায় স্কুল ঘরে রূপান্তর। হাজী বস্তির সবাইকে বলেছে, শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। বস্তির সব বাচ্চাকে বাধ্যতামূলক ভাবে স্কুলে পাঠাতে হবে। মতলব বাজ হাজীর কথায় দ্বিধা হলে ও বস্তির সবাই তাদের বাচ্চাকে ভয়ে স্কুলে পাঠাত। জসিম, জহির, পলি সহ ছয়- থেকে নয় বছরের বস্তির সব বাচ্চাই স্কুলে যেত। মজার ব্যাপার স্কুলে প্রতিদিন বাচ্চাদের পাউরুটি বা কেক দেয়া হত, তাই বস্তির প্রত্যেকটি বাচ্চা আগ্রহ নিয়ে স্কুলে যেত। আর স্কুলের স্যার এরাও অনেক মজার মজার গল্প বলত। প্রায় প্রত্যেকটি বাচ্চাই স্কুলের ভক্ত হয়ে গিয়েছিল। প্রতিদিন স্কুলের বাচ্চাদের জন্য জুম্মনের লোক টিফিন দিয়ে যেত। সে সময় জসিম কে স্যার এরা একটু বেশি পছন্দ করত। ক্লাসে সব সময় একে ওকে খোঁচা খুচি করলে ও যে কোন কবিতা জসিম এক দুই বার শুনেই মুখস্থ বলতে পারত। যে কোন অঙ্ক একবারেই বুঝে ফেলত। ক্লাসের বাচ্চারাও জসিমের প্রতিভায় মুগ্ধ ছিল। তাদের মদ্ধে বেশি মুগ্ধ ছিল মনে হয় পলি। সপ্তাহ দুই পর একদিন স্কুল থেকে বাড়ি মাতাল বাবা কে দেখে তার মাকে পেটাতে। ছোট্ট জসিমের চোখ হাত পায়ে মায়ের কান্নাকাটি এক নেশা ধরিয়ে দেয়। ঝিম মেরে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে যেন কি হয়ে যায় জসিমের। দরজার পাশে রাখা বটিটা নিয়ে বাবার হাতে একটা কোপ দেয়। মাটির ধূসর মেঝে টা লাল এর সাথে মিশে নিমিষেই খয়েরি বর্ণ ধারন করে সাথে জসিমের বাবার চিৎকারে ঘর টা কে গরম তেলের কড়াইয়ের মত মনে হয় জসিমের। ঘটনার দ্রুততায় জসিমের মা বাকশূন্য হয়ে যায়। কয়েক মিনিটের মধ্যেই বস্তির লোকজনের জটলায় জসিমদের ঘর যেন গুরুত্বপূর্ণ একটা স্থান হয়ে যায়, আর জসিম কোন গুরুত্ত পূর্ণ বেক্তি। কয়েকজন ধরে করিম কে হাসপাতালে নিয়ে যায়, কারন মাতাল করিম ইতিমধ্যেই নিজের রক্ত দেখে অজ্ঞান হয়ে গেছে। আর বাকি লোক জন জসিমের মা আর জসিম কে শয়তান, বেজন্মা, নিমকহারাম বলে গালাগালি করতে লাগল। জসিম ঘরের ভিতরে মায়ের আচল ধরে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকল। যদি ও পুলিশ কেস, সালিস কিছুই হয় নি। তবে এর পর করিম জসিমদের বাড়ি আসা ছেড়ে দিল, আর জসিম স্কুল। বস্তিতে এ ঘটনার গুঞ্জন কিছু দিন থাকল। স্কুলেও ছোট ছোট বাচ্চাদের মুখে চলল এ ঘটনা নিয়ে নানা বিশ্লেষণ। শুধু পলি এ নিয়ে কারও সাথে কিছু বলত না। বরং কেন যেন জসিমের প্রতি ভাল লাগা টা পলির বেড়ে যায়। যে ছেলে মায়ের জন্য বাবা কে মারতে পারে, তার অন্তত ভালবাসা, সাহস, শক্তি কোনটারই কমতি নেই। চোখ আর হাসি ও যেন এক মায়ার পিদিমের মত, যা থেকে মায়া বের হয়ে ঠিকরে বের হয়ে আশপাশের সবার মন ভিজিয়ে দেয়। ছোট্ট পলি এত গুছিয়ে না বুঝলে ও স্কুলেই সে জসিমের প্রতি এক অদ্ভুত আকর্ষণ অনুভব করত। জসিম স্কুল ছেড়ে দিলে তার স্কুলে জেতে খুব কষ্ট হত। মনে হত স্কুল টা যদি ভেঙ্গে যেত। ছোট্ট পলির ইচ্ছা টা কেও শুনেছিল কিনা তা বোঝা যায় না। মাস দেড়েক পরে জুম্মনের লোক স্কুলের টিফিন নিয়ে আসা বন্ধ করে দিল। স্কুলের স্যার এরা তবু ও কম দামি টোষ্ট বিস্কিট দিয়ে বাচ্চাদের টিফিন দিত। স্যার দের সেই বিষণ্ণ মুখের চিন্তার রেখা গুলো তখন না বুঝলে ও পলি এখন বোঝে যে স্যার এরা নিজের টাকা দিয়ে টিফিন খরচ চালানোর চেষ্টা করেছিল মুলত হাজীর টিফিন বন্ধ করে দেয়ার পর। কিছু দিন চললে ও হঠাৎ কয়েক জন পুলিশ নিয়ে ঝকঝকা তকতকা সার্ট প্যান্ট পড়া কয়েকজন সাহেব এসে বলে, স্কুল এর জন্য নাকি সরকারের অনুমতি নেয়া হয় নি, তাছাড়া সরকারি জায়গায় স্কুল- তাই আর চলবে না, বন্ধ। সেদিন হাজী সাহেব ও আসে নি, কোন সাংবাদিক ও আসে নি। পলি তখন ভেবে পায় নি, খয়ের হাজীর জমিতে স্কুল করার জন্য সরকারের অনুমতি নিতে হবে কেন? সরকার কোন এলাকার তাও সে জানত না। এত দিন পর যখন স্কুলের কথা মনে হয়, পলি শুধু এটুকুই ভাবে কেনই বা হাজী বস্তিতে স্কুল খুলেছিল, কেনই বা বন্ধ হলে কিছু বলেনি। স্কুলের স্রিতি টুকু মলিন হয়ে গেলে ও জসিমের প্রতি সেই ছোট বেলার ভাল লাগা পুষ্ট বিজের স্বর্ণ লতার মত তার মন কে আস্রয় করে আকারে ও রঙ্গে সমান তালে বিচিত্রময় হয়ে উঠেছে। তাই আজ ও জসিমের কুৎসিত কথার রসিকতা গুলো সেই ভাল লাগার কাছে হার মানে। জহির এসবের কিছু জানে না, আন্দাজ করার মত ও বুদ্ধিমান না। সে শুধু জানে পলিকে তার ভাল লাগে। এই সদ্য কৈশোরে পড়া তিনটি মনের অনুভুতি গুলো দীর্ঘ দিন একে ওপরের অজানা থেকে যায়।



ব্লগে দেখতে দেখতে এক বছর কেটে গেল। এই দীর্ঘ সময়ে শিখেছি অনেক কিছু, পেয়েছি কিছু অসাধারণ মানুষের সহচার্য। কিছু দিতে না পারলে ও পাওনার পাল্লাটা আমার অনেক ভারী ই হয়েছে। অবশ্য দেয়ার মত কিছুই নেই নিতেই তো এসেছিলাম।



উৎসর্গ ঃ আমার প্রথম পোস্টের প্রথম কমেনটার প্রিয় কুনোব্যাঙ ভাই কে এবং ব্লগে আমার অন্যতম উৎসাহ দাতা প্রিয় আমিনুর রাহমান ভাই কে।

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৬

আরজু পনি বলেছেন:

বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল, খাটাস । !:#P

গল্পটা পড়ে দেখি ।।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরজুপনি আপু। আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা।

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

এহসান সাবির বলেছেন: পড়লাম। অসমাপ্তই রয়ে গেল পলি, জসিম, জহিরে গল্পটা..........!!

+++++++++

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

খাটাস বলেছেন: সাবির ভাই কষ্ট করে পড়েছেন এবং আপনার ভাল লেগেছে জেনে অনেক ভাল লাগল।
অনেক শুভ কামনা ভাই। ভাল থাকবেন।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১২

শাপলা নেফারতিথী বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো..

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপু। শুভেচ্ছা জানবেন।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪০

খেয়া ঘাট বলেছেন: শাপলা নেফারতিথী বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো..

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আরিফ ভাই সময় করে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। আপনার জন্য ও অনেক শুভকামনা রইল।

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বর্ষপূর্তির অনেক শুভেচ্ছা ! গল্প তো পাইলাম কিন্তু মিষ্টি নাই কেন হে !

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১১

খাটাস বলেছেন: হেহে হে অনেক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ অভি ভাই। হরতালের দিনে মিষ্টি খাওয়াইলে মানুষ উল্টা পাল্টা ট্যাগ দিতে পারে। শেষ হইলে খাওয়ামুনে। :D ভাল থাকবেন ভাই ততদিন পর্যন্ত। পড়ে আপডেট শুভেচ্ছা জানাব।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল। গল্পে স্পেস নাই দেইখা আপাতত বয়কট করলাম। বেশি রাত হইয়া গেছে তো তাই চোখে ঝাপসা দেখতাছি। এক লাইনের সাথে অন্য লাইন মিলাইয়া ফেলতেছি। পরে আইসা আবার পরুম নে।

আবারও অনেক অভিনন্দন রইল!!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

খাটাস বলেছেন: ভাই আমি নিজে ও ঝাপসা দেখতেছিলাম লেখার শেষে পড়ার সময়, ভাবছিলাম আমার চোখের সমস্যা দেখা দিছে। এবার বুঝলাম স্পেস এর সমস্যা। :P ঠিক করে দিচ্ছি। সময় পাইলে পড়ে জানায়েন।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা দি কাভা ভাই। :D

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২১

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: গল্প পোষ্টে বর্ষপূর্তি উদযাপন !:#P !:#P !:#P

অভিনন্দন :) :)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মিসির ভাই। নিরন্তর শুভ কামনা আপনার জন্য ও। :D

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৪

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে ।


বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো !:#P

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

খাটাস বলেছেন: গল্প সময় করে পড়েছেন এবং আপনার ভাল লেগেছে জেনে অনেক ভাল লাগায় সিক্ত হলাম প্রিয় মামুন ভাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, সাথে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন। :)

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




গল্প ভালো হয়েছে তবে ভুল বানান আর স্পেস নাই বলে পাঠে ভালো লাগে নাই :P


বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো !:#P !:#P !:#P

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

খাটাস বলেছেন: ভাই বানান ভুল তো আমার স্পেসালিটি :P কিন্তু স্পেস এর ব্যাপার টা কখন আসল সেটা বুঝতে পারি নি। গল্প যেটা লিখতে চাইছলাম পুরা করতে পারি নি। বিরক্ত মনে স্পেসের কথা ভুলে গেছিলাম। :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ , কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছার প্যাকেজ গ্রহন করুন। :D :D :D

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পটা তো উপভোগ করছিলাম যদিও ভুল ভুল বানানে ভরা ছিল, যা তোমার এতো হয় না। গল্পটা শেষ হয়ে গেলো !!! কমপ্লিট করে ফেল।

বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা। সবাই দেখি এই দিনে পোস্ট দেয়!! আমারও কি দেয়া উচিত ছিল ? B-)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

খাটাস বলেছেন: আপু আমার ব্লগে আপনার আসা দেখে অনেক অবাক সাথে আনন্দিত হলাম। :) আসলে আপু যেটা ভেবেছিলাম, সেটা পুরোটা লিখতে পারি নি। গল্প টা ও অনেক বড় হয়ে যেত, ধৈর্য ও হচ্ছিল না। তাই খেই হারিয়ে ফেলায় বানান বেশি ভুল হলে ও নজর দিতে পারি নি। চেষ্টা করব আপু কমপ্লিট করার। আর আপনার কাছে গল্প টা উপভোগ্য লাগায় অনেক বেশি ভাল লাগল।
আপনাকে ও অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা আপু।
:)


আর বর্ষপূর্তির পোস্টের আইডিয়া সম্মানিত সিনিয়ার ব্লগারদের ট্র্যাডিশন থেকে শেখা। :D আপনার ও দেয়া উচিত ছিল।
এখনই একটা দিয়ে ফেলেন। আমরা বিনা দাওয়াতে যেয়েই লেট সেলিব্রেসন করে আসব। :P :D :D :)

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

লাবনী আক্তার বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপু। আপনি ও শুভেচ্ছা জানবেন। :)

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো লাগল। বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল। চাইলে একটা ডিজিটাল ব্লগ পার্টিও দিয়ে দিতে পারেন। !:#P !:#P !:#P :D :D :D :D

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপু। অনেক শুভেচ্ছা জানবেন । :)
হরতাল এর কারনে পার্টি দিতে ভয় পাচ্ছি, হরতাল শেষে দাওয়াত দিয়ে ডিজিটাল পার্টির বেবস্থা করা হবে। !:#P :D
ভাল থাকবেন আপু।

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল, প্রিয় খাটাস ভাই।

!:#P !:#P !:#P

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

খাটাস বলেছেন: ঢের সারা কৃতজ্ঞতা আর শুভেচ্ছা প্রিয় কাণ্ডারি ভাই। !:#P !:#P !:#P :D :D :D

১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল, প্রিয় খাটাস ভাই।
:)
গল্পটা ভাল লেগেছে , নামের সাথে গল্পের সামঞ্জস্যতা আছে ।
বেশ কিছু লাইন ( যেমন মায়ার পিদিম ) এবং শেষ লাইন খুব ভাল লাগছে । আচ্ছা ,
জীবনের গল্প কি শেষ হয় ? নাকি এক জীবনে অনেক জীবন ? জানা আছে ?

লিখতে থাকুন , আপনার অনেক কিছু দেবার আছে । নিতে চাই ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার। :)
গল্পের ব্যাপারে যদি বলি , পুরো গল্পের জন্য অন্য নাম ভেবেছিলাম, শেষ করতে পারি নি বলেই অসমাপ্ত।
আর জীবনের গল্পের ব্যাপারে খুব বেশি বলার কিছু নেই। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত কারও হাজার বার শুরু হয় হাজার বার শেষ হয়, কারও হয়ত শুরু হয় শেষ হয় না, কারও শুরুই হয় না।
আমার মতে আর কি.।
দেয়ার কি আছে জানি না, নিজের কথা জানাতে অন্নের কথা শুনতে ভাল লাগে। নিজে কে যাচাই করে চলি, গড়ে চলি অনবরত। অনুপ্রেরণার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই। আপনার একজন ভক্ত আপনার নতুন গল্পের অপেক্ষায় আছে কিন্তু। :)
ভাল থাকবেন সব সময় ।

১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!

গল্প অনেক সুন্দর !

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

খাটাস বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা আপু। গল্প পাঠে ভাল লাগায় আমি ও ভাল লাগায় সিক্ত হলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন। :)

১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: অভিনন্দন

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মাহতাব ভাই। :) আপনাকে ও শুভেচ্ছা।

১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো। গল্পের কাহিনীতে নতুনত্ব তেমন নাই, তবে টুকরো টুকরো দৃশ্যের বর্ণনা ভালো লেগেছে। অনেকগুলো টাইপো আছে ঠিক করে নিয়েন।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা হাসান ভাই। যদি ও আমার গল্প লেখার মত কঠিন কাজের ভয়ে কখনই চেষ্টা করি না, মুল উদ্দেশ্য ছিল টুকরো কিছু ঘটনা কে জোড়া দিয়েই পুরাতন একটা কাঠামো দাঁড় করানোর। আপনার মন্তব্বে সে উদ্দেশের কিছুটা কাছে যাওয়ার আভাস পেয়ে ভাল লাগছে। :) টাইপো গুলো দেখেছি। ঠিক করে নেব।
শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় গল্পকার। :)

১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

শীলা শিপা বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো !:#P !:#P

শিরোনামের সাথে গল্পের দারুন মিল... ভালো লাগল গল্পটা...

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা শিপা। কিছু টুকরো ঘটনা কে এক সাথে সাজানোর বৃথা চেষ্টা আপনার ভাল লাগায় সত্যি ই খুব ভাল লাগছে। অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে। ভাল থাকবেন। :)

১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

একজন আরমান বলেছেন:
বর্ষ পূর্তির শুভেচ্ছা প্রিয় খাটাস ;)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

খাটাস বলেছেন: ওরে পেয়ারা কবি অনেক অনেক ধইন্না ।। ;) B-) B-) !:#P !:#P

২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

আমি ইহতিব বলেছেন: বর্ষ পূর্তিতে অনেক অনেক অভিনন্দন অনিক ভাই।

অসমাপ্ত নামক গল্পটা যেন একটু অসমাপ্তই রয়ে গেলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ইহতিব আপু। :)
সময় নিয়ে কষ্ট করে গল্প টা পড়ার জন্য আবার ও কৃতজ্ঞতা।
কল্মির ঝোপ গুলো কখন ও বাগান হয় না। আর তাই ঝোপের গল্পের কোন শেষ নেই আপু।
অনেক শুভেচ্ছা জানবেন। :)
আপনার প্রোফাইল এর ছবিতে আপনাকে আর বাবু টাকে অনেক কিউট লাগছে। :)

২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ গল্প।

আর বর্ষপূর্তির অভিনন্দন রইল।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪০

খাটাস বলেছেন: কিছু টুকরো ঘটনার সন্নিবেশ কে প্রিয় প্রোফেসর শঙ্কু গল্পের স্বীকৃতি দেয়াতেই আমি অনেক খুশি। :)
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও আন্তরিক ধন্যবাদ শঙ্কু ভাই।
নিরন্তর শুভ কামনা।




আপনি অ্যানোনিমাস কেন? ফেবু তে দেখি নি আপনাকে? #:-S :-* অন্তত ফেবুর দেখা পেলে ভাল লাগত। :)

২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা । গল্প ভালো লেগেছে ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪২

খাটাস বলেছেন: সময় করে গল্প পড়া, ভাল লাগা জানানো এবং শুভেচ্ছা জ্ঞাপন- এক সাথে অনেক কিছু পাওয়া। :) অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানবেন আদনান ভাই। :)

২৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৯

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ভালো লাগলো । বর্ষপূর্তির অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

খাটাস বলেছেন: সময় করে পড়ে ভাল লাগা জানানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্ত্রি ভাই। শুভেচ্ছার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
আপনার জন্য ও অনেক শুভ কামনা। :)

২৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপটার মাঝে কনসিসটেন্সি নাই, দৃশ্যেগুলা কেমন অগোছালো, দৃশ্যেগুলার জোড়াতালি তেমন শক্ত হয়নি। একবার মনে হইছে মতলু মিয়ার গপ, একবার মনে হইছে জহিরের গপ, একবার মনে হইছে পলির গপ এরপর হঠাৎ করে জসিম ঢুকে গেল...............। কিছু বানান ভুল আর ষ্পেইসের কারণে পড়তেও ঝামেলা হইছে!

বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২

খাটাস বলেছেন: প্রথমেই গপের স্বীকৃতির জন্যই অশেষ কৃতজ্ঞতা। আমার উদ্দেশ্য ছিল কিছু টুকরো ঘটনা কে একত্র করা, অনেক টা নতুন বোতলে পুরান মদের মত। আমি গল্প লেখার নিয়ম টা জানি না, তাই চেয়েছি বর্তমান থেকে অতীত আর ভবিষ্যৎ কে আলাদা করতে, ঠিক কার গল্প বুঝতে না পারায় কিছুটা সফল লাগছে নিজের বেরথতায়। :) পুরো গল্প টা শেষ করতে পারি নি বলেই গল্পে কোন মুল চরিত্র নেই।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মাসুম ভাই। শুভেচ্ছা জানবেন। :)

২৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বর্ষা পূর্তির অভিনন্দন। শুভেচ্ছা রইলো হ্যাপী ব্লগিং । :)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৭

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই.। আপনার জন্য ও অনেক অনেক শুভ কামনা। :)

২৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ব্লগে কম দেখা যাচ্ছে কেন এখন???

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

খাটাস বলেছেন: :!> আমার ফেসবুক আইডি নতুন তো :!> এখন থেকে ব্লগে নিয়মিত থাকব ইন শা আল্লাহ :)

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল
গল্পে ভালো লাগা :)

মিষ্টি লাগবেতো :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অ কৃতজ্ঞতা রাসেল ভাই :) গল্প কষ্ট করে পড়ার জন্য ও ভাল লাগা জানানোর জন্য আরেকবার কৃতজ্ঞতা।
:)
এই নেন মিষ্টি :D শুভ কামনা ভাই। ভাল থাকবেন।

২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

অশ্রু কারিগড় বলেছেন: বর্ষপূর্তির লেট শুভেচ্ছা রইল, খাটাস । হ্যাপি ব্লগিং । পোষ্টে +

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অশ্রু ভাই কষ্ট করে পড়ে প্লাস জানানোর জন্য এবং শুভেচ্ছার জন্য , হোক না দেরিতে :)
আপনাকে ও অনেক অনেক শুভেচ্ছা :)

২৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শুভেচ্ছা +++

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

খাটাস বলেছেন: আপনার শুভেচ্ছা ও প্লাস পেয়ে ধন্য হলাম বন্ধু :) অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে। :)

৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

সুমন কর বলেছেন: শুভেচ্ছা দেরীতে জানাইলাম। কারণ, আমার একটা সমস্যা ছিল!!!
গল্প ভাল কিন্তু মনে হয়, তাড়াতাড়ি করে লিখা হয়েছে। তাই একটু এলোমেলো লাগল।
ভাল থেকো।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন দা ভুল গুলো তুলে ধরার জন্য। হ্যাঁ একটু তাড়াতাড়ি ই টেনে গেছি গল্প টা। পরে কখন ও কিছু লিখার চেষ্টা করলে ভুল গুলো শোধরানোর চেষ্টা করব ।
অনেক ভাল থাকবেন।

৩১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

শৌভিক শেরনিয়াদ বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা শৌভিক ভাই। শুভেচ্ছা জানেবন ।

৩২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

মশিকুর বলেছেন:
বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো..

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা মশিকুর ভাই। শুভেচ্ছা জানেবন ।

৩৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

মুহম্মদ ফজলুল করিম বলেছেন: চালিয়ে যান , ভাই ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

খাটাস বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা করিম ভাই। এক সাথেই থাকব ইন শা আল্লাহ।

৩৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর গল্প , কিন্তু শেষটা দেখি সত্যিই অসমাপ্ত রয়ে গেল! নাম যাই হোক শেষে কিছু একটা সমাপ্তির প্রত্যাশা তো তৈরী হয়েইছিল।

বর্যপূর্তির বাসী শুভেচ্ছা রইলো।

১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০১

খাটাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তনিমা। সময়ের অভাবে ব্লগে অনেক দিন আসা হয় নি সেভাবে। তাই রিপ্লাই দিতে অনেক দেরি হয়ে গেল।
অনেক কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা জানবেন। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.