নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.সমাজ নিজস্বতাকে প্রশ্রয় দেয় না।। তবু ও নিজ প্রশ্রয়ে নিজস্বতা যৌগিক হয়। যৌগিক নিজস্বতাই মৌল নিজস্বতা- ক্রমশ পরিবর্তনশীল।

খাটাস

অস্তিত্ব আর অনস্তিত্ব সব কিছুই সুত্র মেনে চলে। সুত্র যেখানে, সুত্র স্থাপনে সৃষ্টির প্রসঙ্গ সেখানে। দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান ক্রিয়া- প্রতিক্রিয়ার সুত্র অজানা হলেও, তা সৃষ্টি তত্ত্বের বাহিরে নয়।

খাটাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভেজালের আদ্যোপান্ত- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে

২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

আপডেটঃ গত ৩০ শে জুন সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে মন্ত্রীসভার নিয়মিত বৈঠকে " ফরমালিন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন- ২০১৪" এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রীসভা। সরকারের এই জন বান্ধব পদক্ষেপে অভিনন্দন। আইনের যথাযথ প্রয়োগের পাশাপাশি আইনের অস্পষ্ট দিক গুলো যাচাই বাছাই করে দ্রুত সংশোধনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।





গ্রীষ্ম পেড়িয়ে আজ আমরা পবিত্র রমজান মাসের শুরুর পদার্পণ করেছি।সবাই কে মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। গ্রীষ্ম আর রমজান মাসের কমন ও সবচেয়ে আলোচিত শব্দ দুটি হল ফরমালিন ও ভেজাল। ভেজালের জগতে ফরমালিন সবচেয়ে বেশি আলোচিত নাম। ভেজাল ও ফরমালিন নিয়ে প্রতিদিন ই এই গ্রীষ্ম আর রমজান উপলক্ষে ছেয়ে যাচ্ছে পত্রিকার পাতা গুলো। ভেজাল অনুসন্ধানে প্রথমেই আসে ফরমালিন পরিচিতি।







ফরমালিন কিঃ ফরমালডিহাইড একটি বর্ণহীন ও গন্ধ যুক্ত বিষাক্ত গ্যাস। এটি আগুনে জ্বলে। এই ফরমালডিহাইড গ্যাসের ৩৭-৪০ শতাংশ জলীয় দ্রবণ ই ফরমালিন হিসেবে পরিচিত। মুলত ফরমালিন ফরমালডিহাইডের পলিমার। এতে অবশ্য ১০-১২ শতাংশ মিথাইল অ্যালকোহল ও থাকে। লিভার বা যকৃতে মিথাইল অ্যালকোহল এনজাইমের উপস্থিতিতে প্রথমে ফরমালডিহাইড এবং পরে ফরমিক এসিডে রুপান্তরিত হয়। দুটোই শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। জীবাণুনাশক হিসেবেই ফরমালিন বিশ্বে সমাদৃত।



ফরমালিনের ব্যবহারঃ ফরমালডিহাইড কাঠ এবং কন্সট্রাকশন কারখানায় কঠিন কারক বা শক্ত কারক হিসেবে, পোশাক শিল্পে বা আবরণ শিল্পে পোশাক সাদা কারক, শক্তকারক, চামড়ার ভাজ বা রেখা দূর কারক এবং মচমচে ভাব তৈরির জন্য ব্যবহিত হয়। এটি প্রিজারভেটিভ এডিটিভ হিসেবে সাবান, শ্যাম্পুতে ব্যবহিত হয়। বিশ্বে উৎপাদিত মোট ফরমালডিহাইডের ১ শতাংশের ও কম মৃত দেহ সংরক্ষণে ব্যবহিত হয়। চিংড়ি ও হাচারি তে জীবাণুনাশক হিসেবে ফরমালিন ব্যবহিত হয়।



সারা বিশ্বে প্রতি বছর আনুমানিক ১৬ বিলিয়ন পাউন্ড ফরমালিন তৈরি হয়।




কয়েক বছর ধরে মাছমাংস, ফলমূল ও সবজি সহ পচনশীল খাদ্যদ্রব্য বেশি দিন তাজা রাখার জন্য এবং অধিক মুনাফা লাভের আশায় ফরমালিনের ব্যবহার ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যদি ও ফরমালিন মানব দেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ।



সুনির্দিষ্ট ভাবে বলা না গেলেও প্রতি বছর দেশে ফরমালিনের চাহিদা বিভিন্ন সুত্র অনুযায়ী ৫০- ১০০ টন বা ৫০০০০ – ১০০০০০ কেজির মধ্যে।



গত চার বছরে দেশে ফরমালিন আমদানি করা হয়েছে ১১ লাখ কেজি। অর্থাৎ গড়ে প্রায় পৌনে ৩ লাখ কেজি। গত ১৭ জুন সংসদে এ তথ্য জানিয়েছেন, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। মন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী আশার কথা হল, ২০০৯-২০১০ অর্থ বছরে সর্বোচ্চ প্রায় সাড়ে ৫ লাখ কেজি ফরমালিন আমদানি করা হলে ও তা ধীরে ধীরে কমে গত বছরে আমদানি ঠেকেছে মাত্র ৫৫ হাজার কেজিতে।



মন্ত্রীর বরাত অনুযায়ী, দেশে মুলত হাসপাতালে, ল্যাবরেটরীতে ও ওষুধ শিল্পে গবেষণার কাজে ফরমালিন আমদানি করা হয়। কোন এজেন্টের মাধ্যমে ফরমালিন আমদানি হয় না। ফরমালিন আমদানি কারক ৩৮ টি প্রতিষ্ঠানের নামের তালিকা ও তুলে ধরেন তিনি।



গত বছর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল, ফরমালিনের অপ ব্যবহার রোধে “ ট্রেডিং কর্পোরেশন অফ বাংলাদেশ” বা “ টিসিবি” র মাধ্যমে ই শুধু ফরমালিন আমদানি করা হবে।







ফরমালিনের অপব্যবহারে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদন্ড ও ৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রেখে গত বছরের ৪ নভেম্বর “ ফরমালিন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩” এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিল মন্ত্রী সভা। গত বুধবার এই আইনে সই করেছেন, বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।







কিন্তু ফরমালিন বিরোধী কার্যক্রমে সরকারের আত্তপক্ষ সমর্থনের বিপরীতে আছে নানা তথ্য ও অভিযোগ। ফরমালিন নিয়ন্ত্রণ আইনেও আছে অস্পষ্টতা। ১৭ জুন বাণিজ্য মন্ত্রীর দেয়া তথ্য অনুযায়ী ফরমালিনের আমদানি কমেছে সত্যি। গত পাঁচ মাসে শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ফরমালিন আমদানি হয়েছে মাত্র ১৯ কেজি। তবে এর অন্য নাম “ প্যারা ফরমালডিহাইড” নামে এসেছে সাড়ে ৫ হাজার টন। আর গত দেড় বছরে আমদানি হয়েছে ১৭ হাজার টন। ফরমালিনের ৯ টি রাসায়নিক নাম থাকলে ও সর্বশেষ “ ফরমালিন নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৪” নামের নতুন আইনের খসড়ায় ফরমালিনের অন্য রাসায়নিক নাম গুলোর খসড়া নেই। এই অবস্থায় আইন টি পাশ হলে ও ফরমালিন আমদানি নিয়ন্ত্রণ দুরহ হয়ে পড়বে।



সম্ভবত এই কারনেই কাগজে কলমে ফরমালিনের আমদানি কমলেও খাদ্যে ফরমালিন বেড়েছে। মানুষের দেহ ১.৫ পিপিএম মাত্রার ফরমালিন সহনীয় হলেও ফরমালিন বিরোধী অভিযানে দেখা গেছে, ঢাকায় প্রবেশ করা মৌসুমি ফলে রয়েছে ১২৫ পিপিএম মাত্রার ফরমালিন। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ১২৫ পিপিএম মাত্রার ফরমালিন মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে লিভার ও কিডনি নষ্ট হউয়ার পাশাপাশি শিশুদের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বিকলাঙ্গ হয়ে যেতে পারে।



দেশের সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল গুলোতে রোগীর মৃত্যুর প্রধান একটি কারন হার্ট এটাকে মৃত্যু। আন্তর্জাতিক পর্যায়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, হার্ট এটাকে আক্রান্তদের রক্তে মিলছে তামা, সিসা ও আর্সেনিক।







ফরমালিন মুলত ভেজালের প্রতিশব্দ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলেও ভেজাল চলছে নানা ভাবে। হলুদে সিসা, মরিচে ইটের গুড়া, সরিষার তেলে ক্ষতিকর রাসায়নিক, মশার কয়েলে ভয়ঙ্কর উপাদান, মাছ-দুধ-শাকসবজি তে ফরমালিন, ওষুধে ভেজাল, রসাল ফল পাকাতে কার্বাইড, গরুর মাংসে হরমোন, বিষাক্ত উপকরণ দিয়ে মুরগির খাবার। অন্যদিকে জিলাপি ও চানাচুরে ভাজতে পোড়া মবিল, মসালায় ভুসি, কাঠ , বালি ইটের গুঁড়া ও বিষাক্ত গুঁড়া রঙ ,ইসবগুলের ভুসিতে ভুট্টার গুঁড়া মেশান হচ্ছে। টেক্সটাইল ও লেদারের রঙ মেশান হচ্ছে সস্তা মানের বিস্কুট, আইস্ক্রিম, জুস, সেমাই, নুডুলস ও মিষ্টিতে। মুড়িতে মেশান হচ্ছে হাইড্রোজ।



রাজধানীর পুরান ঢাকাতেই প্রায় শতাধিক কারখানায় ভেজাল মেশান হয় কঠোর গোপনীয়তায়।



যদি ও এ নিউজের পর পর গত ১২ জুন এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, রাজধানীতে ভেজাল বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে ফরমালিন বিক্রেতাদের নামের তালিকা সংগ্রহ করা শুরু করছে ঢাকা মহানগর পুলিশ ( ডিএমপি) । তা কত টুকু ফল প্রসু হবে অতীত রেকর্ড অনুযায়ী নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না।



জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং বাংলাদেশ সরকারের যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত খাদ্য নিরাপত্তা গবেষণাগারে সম্প্রতি দেশি বিদেশি একদল গবেষক ৮২ টি খাদ্য পণ্য নিয়ে পরিক্ষা নিরিক্ষা করেন। রাজধানীর বড় বড় কিছু বাজার থেকে এসব খাদ্যের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এতে গড়ে ৪০ শতাংশ খাদ্যেই মানবদেহের জন্য সহনীয় মাত্রার চেয়ে ৩ থেকে ২০ গুন বেশি উপাদান শনাক্ত হয়। মুনাফালোভী কিছু ব্যবসায়ীর কারনে

এখন খাবার কিনতে গেলেই বিষের ভয়।



খাদ্যে ভেজাল নিয়ন্ত্রনে এ পর্যন্ত দেশে ১৬ টি আইন করা হয়েছে, আছে অনেক সংস্থা – তবে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। অপ্রতুল সাজা, বিচার ব্যবস্থার দীর্ঘসুত্রিতার কারনে উলটো অভিযোগ আছে ভেজালে উৎসাহ দেয় আইন।



যদি ও ভ্রাম্যমাণ আদালত গঠন করে প্রতিদিন ই খুচরা ব্যবসায়ীদের ভেজাল সংশ্লিষ্টতার কারনে জরিমানা করা হচ্ছে। কিন্তু সেভাবে অভিযান নেই আড়তে।

ফরমালিন সংশ্লিষ্টতা নিয়ে খুচরা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, তারা ফরমালিন কি চেনেন না। ফরমালিন পরীক্ষা প্রক্রিয়া নিয়ে ও আছে প্রশ্ন। তবু ও তাদের দাবি, অভিযান চালান হোক আড়তে ও আমদানি পর্যায়ে।

উৎস শনাক্ত না করে এবং পরিক্ষা না করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানার প্রতিবাদ জানিয়েছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।





দেশে ভেজাল বিহীন খাদ্য পাওয়া মানে এখন সোনার হরিণ হাতে পাওয়া। বেশি অর্থ দিয়ে ও মিলছে না ভেজাল বিহীন খাদ্য। আর আমরা তো বুঝতেই পারছি না যে নীরবে বিষ খাচ্ছি একটু একটু করে। ভেজালের দৌড়াত্তে এগিয়ে আছে ফরমালিন। তাই এই নাম টাই ঘুরে ফিরে বারবার আসে। ফরমালিন নিয়ে ব্লগে এসেছে অনেক তথ্য সমৃদ্ধ সচেতনতা মুলক পোস্ট।



মাত্র ৫ সেকেন্ডে ফরমালিন শনাক্ত করার পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, তরুন কৃষি বিজ্ঞানি ফারুক বিন হোসেন ইয়ামিন। খরচ হবে মাত্র এক টাকা। বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে ব্লগার ইমতিয়াজ ইমনের পোস্টে।



ব্লগার মোস্তফা১২ এর পোস্টে আছে মাছ এবং ফল ও শাকসবজি থেকে ফরমালিন দূর করার উপায়।



ব্লগার হিতাকাঙ্খী শেয়ার করেছেন ফরমালিন বা কার্বাইড যুক্ত আম চেনার উপায়।



ব্লগার জাফরুল মবীন, ফরমালিনের উৎসের এক অজানা অধ্যায় নিয়ে লিখেছেন চমৎকার একটি পোস্ট ফরমালিনঃ চেনা বিষের অচেনা উৎস ফরমালিন থেকে সাধারণ মানুষ কে রক্ষায় সরকার কে প্রথমে খাদ্যে এবং তারপরেই এসব উৎসে ও নজর দেয়া অতিব গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।





গ্রীষ্ম ও রমজান মাস এলেই যেমন ভেজালের আলোচনা বেড়ে যায়, তেমনি বেড়ে যায় প্রশাসনের ভেজাল বিরোধী নানা কার্যক্রম। মিডিয়ার কল্যাণে এসব কার্যক্রম কিছুটা চোখে পড়ার মত হলে ও, খুব বেশি লাভ হয় ভোক্তাদের তা – নিশ্চিত ভাবে বলা কঠিন। গ্রীষ্ম- রোজা পেড়িয়ে গেলে যেন থিতিয়ে পড়ে ওই সব কার্যক্রম। সাধারণ ভোক্তাদের সারা বছর ভেজালের সাথে সমঝোতা করেই চলতে হয়।

কোন এক জনপ্রিয় ফেসবুকার তার স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন, “মাছে ভেজাল দিয়ে বিক্রি করে একই ব্যক্তি নিজের সন্তানের জন্য ভেজাল জুস বা ফল কিনে খাওয়াচ্ছে। "



ভেজাল একটি সামাজিক ব্যধি। এ ব্যধি তে সাধারণ ভোক্তারা যেমন ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে, তেমনি ভেজালকারিরা নিজেরাও রেহায় পাচ্ছে না।



মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভেজালকারিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন।



আমরা প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার সাথে সম্মান রেখে বলতে চাই, ভেজাল নামক সামাজিক ব্যধি রুখতে যেমন কঠিন আইন দরকার, তেমনি আগের আইন গুলোর যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। সাথে প্রচুর সচেতনতা বাড়াতে হবে।



মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে আবেদন, খাদ্যে ভেজাল নিয়ন্ত্রণে প্রস্তাবিত আইনের ভুল গুলো যাচাই- বাছাই ও সংশোধন করে, পুরান আইন গুলো কার্যকরী করুন। সেই সাথে গন সচেতনতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা নিন।





অনেক সময় পেড়িয়ে গেছে। এবার সময় এসেছে আগের চেয়ে ও দৃঢ় ভাবে ভেজাল কে রুখে দেয়ার।





ব্লগ থেকে নেয়া প্রথম তিনটা পোষ্টের লিঙ্ক লেখকের বিনা অনুমতিতে নেয়া হয়েছে। সময়ের অপ্রতুলতায় অনুমতি নেয়া সম্ভব হয় নি। আপত্তি থাকলে মুছে দেয়া হবে। অগ্রিম ক্ষমাপ্রার্থী।

আর ভেজাল সম্পর্কিত ভাল পোস্ট গুলো ও খুঁজে পাই নি সময়ের অভাবে। কার ও কাছে থাকলে জানাবেন, পোস্টে যুক্ত করে দিব।



ছবি ক্রিতজ্ঞতাঃ গুগল, দৈনিক কালেরকণ্ঠ



পোস্ট কৃতজ্ঞতাঃ সম্মানিত ব্লগার মাহমুদ০০৭

তিনি আইডিয়া ও পরামর্শ দিয়ে পোস্টটি লিখতে উৎসাহিত করেছেন।

সবাই কে ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোস্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভেজাল অথবা ফরমালিন বিরোধী অভিযান এ শুধু মাত্র খুচরা ব্যবসায়ীরা সাফার করে। তাদের কাছে থাকা খাদ্যদ্রব্য বাজেয়াপ্ত করা, জরিমানা করা। কিন্তু খুচরা ব্যবসায়ীরা খাদ্যে ফরমালিন মেশায় না। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী খুচরা ব্যবসায়ীদের ব্যপারে যতটা তৎপর ঠিক ততটাই উদাসীন মধ্যস্তভুগিদের ব্যাপারে মূলত যারা খাদ্যে ফরমালিন মেশায়।

আইনের ফাক দিয়ে এরা ঠিকই বেড়িয়ে আসবে। তাই ঐ দিনের অপেক্ষায় আছি যখন আমাদের ব্যবসায়ীরা ফরমালিনেও ভেজাল করবে।

২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

খাটাস বলেছেন: চমৎকার বলেছেন প্রবাসী পাঠক ভাই। হ্যাঁ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ভেজাল বিরোধী অভিযান অনেকটা গোঁড়া পচনে পাতা ছাঁটা- টাইপ ; দুঃখজনক হলে ও স্বীকার করতে হয়। ভেজালের উৎসে হাত না দেয়ার কারনেই এত অভিযান, জরিমানা দিয়ে ও লাভ হচ্ছে না কোন, কমছে না ভেজাল।
ঠিক ই বলেছেন, এভাবে চলতে থাকলে হয়ত ফরমালিনে ও ভেজাল পাওয়া যাবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য কৃতজ্ঞতা ভাই। ভাল থাকবেন।

২| ২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

মামুন রশিদ বলেছেন: সময়োপযোগী চমৎকার পোস্ট । খাদ্যে ফরমালিন এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান মেশানো মানে হলো ভোক্তাকে অকালীন মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া । তাই খাদ্যে ভেজাল মেশানোকে 'এটেম্পট টু মার্ডার' সমতুল্য কঠিন আইন করা উচিত । প্রতিটা আইনেরই কিছু না কিছু কার্যকারিতা থাকে । যেমন দৃশ্যত দেশে এখন এসিড সন্ত্রাস কমে এসেছে । তেমনি খাদ্যে ফরমালিন এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান যারা মেশায়, তাদের মৃত্যুদন্ডের বিধান রেখে আইন করা উচিত ।

২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪

খাটাস বলেছেন: যথার্থ বলেছেন মামুন ভাই। খাদ্যে ভেজাল মেশানোকে 'এটেম্পট টু মার্ডার' সমতুল্য কঠিন আইন করা উচিত । আর একটা ভাল টপিক মনে করিয়ে দিয়েছেন। কঠোর আইন আর সচেতনতার কারনে এসিড সন্ত্রাস কমে এসেছে।
সেভাবেই খাদ্য ভেজাল সংক্রান্ত কঠোর আইন ও ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারলে ইন-শা-আল্লাহ আমরা ভেজাল কে ও রুখে দিতে পারব।
অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন সব সময়।

৩| ২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে আবেদন, খাদ্যে ভেজাল নিয়ন্ত্রণে প্রস্তাবিত আইনের ভুল গুলো যাচাই- বাছাই ও সংশোধন করে, পুরান আইন গুলো কার্যকরী করুন। সেই সাথে গন সচেতনতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা নিন।


অনেক সময় পেড়িয়ে গেছে। এবার সময় এসেছে আগের চেয়ে ও দৃঢ় ভাবে ভেজাল কে রুখে দেয়ার।


- ভেজাল রোধে সবার আগে নিজেদের এগিয়ে আসতে হবে ।
নিজের দের স্বার্থেই ।
এটাই হওয়া উচিত আমাদের এক নাম্বার ইস্যু ।
নিজেরা যা যা করতে পারি তা অবশ্যই করা উচিত । নিজেরা
একতাবদ্ধ হয়ে কিছু একটা করার সময় চলে এসেছে এখন।

প্রশ্ন আসতে পারে - আমরা একা একা কি করতে পারি ? আমরা চাইলে অনেক কিছুই করতে পারি । সেটা একা একা কি একতাবদ্ধ
যেটাই হোক ।এই দেশে কোন কিছুতে পরিবর্তন আনতে হলে
কোন ইস্যুতে জনগণের ঐকমত অ সক্রিয়তা জরুরি ।

ভেজালের ব্যাপারে আমরা এখনো অনবেকেই সেইভাবে সচেতন নই । এমন অনেকে আছেন যারা মনে করেন একটু - আক্টূ ভেজালে
শরিরে মেজর কিছু হয় না ।আমরা বাঙ্গালি , একটু - একটু ভেজালে শরিরের আর কি ক্ষতি !

একবার চিন্তা করুন এই বিশ্বকাপে খেলার সময় লোডশেডিং
করতে সাহস পায় ? কেন পায় না ?
কারণ জানে করলে কপালে খারাবি আছে । পাব্লিক রিয়েকশান এই ক্ষেত্রে খুব মারাত্মক হবে সবাই জানে ।

আমরা ত সাধারণ জুতা চোরকেও পেলে পিটিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলতে পটু , আর যারা দিনের পর দিন বিষ খাইয়ে আমাদের মেরে ফেলছে তা এম্নিতেই পার পেয়ে যাবে ? এইসব ভেজাল ওলাদের
সামাজিকভাবেই শায়েস্তা করতে হবে । / ব্যবস্থা থাকতে হবে ।



আমি একটা বাজারের কথা বলি - ওখানে মানুষের সক্রিয়তার কারণে বিক্রেতারা মাপে কম এবং ফরমালিন মেশানো মাছ বিক্রি করতে পারে না । অরা জানে ভেজাল করলে এখানে আর বিক্রি করতে পারবে না ।

অনেক সময় আমরা পত্রিকা মারফত আগোরা , মিনাবাজারে ভেজাল জিনিস পাওয়া যাওয়া র কারণে তাদের জরিমানা করা হয় বলে জানি । কিন্তু ভেজালের দায়ে তাদের যদি মোটা অঙ্কের জরিমানার পাশাপাশি লাইসেন্স বাতিল করা হত তারা কি সাহস পেত ?

যারা ভেজাল করে তাদের আর্থিক / মৃত্যু দণ্ডের পাশাপাশি
আজীবনের জন্য ব্যবসার সুযোগ বাতিল করে দিলে কয়জনে ভেজাল করতে সাহস পায় দেখা যেত । ।

জনগণকে এই ইস্যুতে একতাবদ্ধ হয়ে প্রশাসনকে চাপে ফেলতে
হবে যাতে তারা ভেজাল দমন করতে বাধ্য হয় ।









এই পোষ্টে সবার অংশগ্রহণ কামনা করছি । সেই সাথে যা যা করা
যেতে পারে তার ব্যপারে প্রত্যেকের ব্যক্তিগত চিন্তা ভাবনাও শেয়ার করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি ।


ব্যক্তিগত ভাবে অনেক অনেক ধন্যবাদ অ কৃতজ্ঞতা নাও ভাই ।
এই সময়ে এমন পোস্ট আরো অনেক অনেক প্রয়োজন ।

সব রকমের ভেজাল নিপাত যাক ।


শুভকামনা ।

২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫

খাটাস বলেছেন: অসাধারণ একটি মন্তব্য মাহমুদ ভাই। মন্তব্যে যে আশার বানী রয়েছে- সেটি তে ভর দিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
চরম কিছু যুক্তি দিয়েছেন, হ্যাঁ সত্যি ই ফুটবল খেলা চলাকালীন লোড শেডিঙ হয় না, কারন আমরা ফুটবলের ব্যাপারে নাজুক অনুভুতি নিয়ে আছি। কিন্তু আমরা বিষ খাচ্ছি, সে ব্যাপারে আমাদের উদ্বিগ্নতার চেয়ে উদাসীনতা বেশি।
হ্যাঁ লাইসেন্স বাতিলের নিয়ম থাকলে বড় বড় পণ্য বেচা কেনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলো আরো সচেতন থাকত, ভেজাল পণ্য বিক্রির সাহস পর্যন্ত পেত না। আসলে আমরাই উদাসীন। ঠিক ই বলেছেন যে, আমাদের অনেকেই ভাবেন, সামান্য ভেজাল খেলে কিছুই হয় না। ভেজালের ক্ষতিকর দিক নিয়ে ব্যাপক গণ সচেতনতা প্রয়োজন।
কিভাবে আমরা এর মোকাবেলা করতে পারি, সে ব্যাপারে সবার সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন।
মাহমুদ ভাই এর সাথে সহমত জানিয়ে বলতে চাই, ভেজাল সম্পর্কিত ব্যাপারে প্রত্যেকের ব্যক্তিগত চিন্তা ভাবনাও শেয়ার করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি ।

শোভা বর্ধন কারি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা মাহমুদ ভাই। আর ও কি কি করা যেতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনা চলুক। পথ বেরিয়েই আসবে ইন শা আল্লাহ।

৪| ২৯ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

বাবেষ্ট বলেছেন: Very good post, valuable Information, super writing.

Thanks so much to Brother খাটাস
Salam & Respect to you.
We wish for you good , lucky , healthy life.
Up to next time.

২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৭

খাটাস বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ বাবেস্ট ভাই। আপনার নিজস্ব কোন চিন্তা ভাবনা থাকলে শেয়ার করবেন আশা করি।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।

৫| ২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:০৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর সচেতন মুলক পোষ্ট । +++++++++++++

২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩২

খাটাস বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ প্রিয় পরিবেশ বন্ধু। ভেজাল রোধের সচেতনতায় আপনার নিজস্ব চিন্তা ভাবনা শেয়ার করার অনুরোধ জানাই।
আশা করছি। আপনি এ সম্পর্কিত খুব সুন্দর একটি কবিতা আমাদের উপহার দেবেন।
আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা রইল।

৬| ২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: শুধু খাবার আগে "বিসমিল্লাহ" বলি দেখে হয়ত এখনও খাবার ভরসা পাই। কি যে হবে আমাদের আর আমাদের পোলাপাইনের আল্লাহই জানেন,

আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন ।(আমিন)

২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

খাটাস বলেছেন: হাহাহা দুঃখের মাঝে ও হাসি পাইল। ভাল বলেছেন ভাই।
আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন ।(আমিন)
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল। মাহে রমাজানের অভিনন্দন।

৭| ২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১৫

ডি মুন বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে আবেদন, খাদ্যে ভেজাল নিয়ন্ত্রণে প্রস্তাবিত আইনের ভুল গুলো যাচাই- বাছাই ও সংশোধন করে, পুরান আইন গুলো কার্যকরী করুন। সেই সাথে গন সচেতনতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা নিন।

প্রিয়তে নিলাম। দারুণ পোস্ট।

২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:২২

খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ডিমুন ভাই। অনেক হয়েছে। এবার আমাদের সবাইকে এক সাথে আন্দোলন করতে হবে ভেজালের বিরুদ্ধে।
ভাল থাকবেন অনেক। শুভ কামনা।

৮| ২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১৮

ডি মুন বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি

২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৪

খাটাস বলেছেন: আবার ও অনেক ধন্যবাদ ডি মুন ভাই। এই পোস্ট না হলে ও সামু ভেজাল বিরোধী আন্দোলনে অবদান রাখবে বরাবরের মত সেই আর্জি টুকু রইল ।
শুভ কামনা জানবেন আবার ও।

৯| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৭

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।
++++++++++++++

এবার সময় এসেছে আগের চেয়ে ও দৃঢ় ভাবে ভেজাল কে রুখে দেয়ার।

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯

খাটাস বলেছেন: হ্যাঁ সাবির ভাই। ভেজাল বিরোধী আরো ব্যাপক গণসচেতনতা প্রয়োজন। যারা পণ্যে ভেজাল মেশান, তারা ও সম্ভবত এর সুদূরপ্রসারী ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে অবগত নয়।
মন্তব্যে অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই।
এবার সময় এসেছে আগের চেয়ে ও দৃঢ় ভাবে ভেজাল কে রুখে দেয়ার।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১০| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৩:১২

জাফরুল মবীন বলেছেন: দারুণ পোষ্ট। কিন্তু অামি অাশাবাদী নই অতীত অভিজ্ঞতার অালোকে।অন্য সকল ভেজাল ও দূর্নীতি বিরোধী অভিযানের মত এটাও একসময় মুখ থুবড়ে পড়বে বলে আশংকা করি।সত্য কথা বলতে কী আমরা নিজেরাই নিজেদের মঙ্গল ও অধিকার সম্পর্কে উদাসীন।তারপরেও সচেতনতামূলক পোষ্টটির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।অামিও ফরমালিন নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম।সময় হলে পড়ে দেখতে পারেন ফরমালিন-চেনা বিষের অচেনা উৎস্য

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৮

খাটাস বলেছেন: আপনার চমৎকার পোস্ট টি পড়ে এলাম ভাই। সত্যি ই অজানা এক অধ্যায় খুলে দিয়েছেন সামনে। আপনার পোস্ট টি আমার পোস্টে যুক্ত করতে চাই। অনুমতি দিলে করব।
আর এই পোষ্টের ব্যাপারে ভাল লাগা জানানোয় অজস্র কৃতজ্ঞতা জানবেন। শুভ কামনা রইল অনেক।

১১| ৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। ভেজালের বিরুদ্ধে এভাবেই আমাদের জাগতে হবে। একটা বড়সড় মুভমেন্ট খুব দরকার।

৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

খাটাস বলেছেন: ঠিক বলেছেন হাসান ভাই। একটা বড়সড় মুভমেন্ট দরকার, না হলে ব্যাপক গণসচেতনতা জাগবে না। এসিড সন্ত্রাসের মত,
ভেজাল সন্ত্রাস ও বন্ধ করা খুব ই গুরুত্বপূর্ণ।
কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা রইল অনেক।

১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কর্তৃপক্ষের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ রইল পোস্টটি স্টিকি করার জন্য।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

খাটাস বলেছেন: পোস্ট টা তে কিছু আপডেট কম আছে। ফরমালিন নিয়ন্ত্রণ আইন পাশ হয়ে ইতিমধ্যে। আইনের খসড়ায় থাকা কিছু অস্পষ্টতা নিয়ে পোস্টে উল্লেখ করেছি। আমার এটা স্টিকি না হলে ও সামু কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ থাকবে ভেজাল নিয়ে একটা স্টিকি পোস্ট দেয়ার।
আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ প্রিয় কান্ডারি ভাই, গুরুত্ত পূর্ণ বিষয়ে সর্বদা বলিষ্ঠ কণ্ঠের জন্য।
প্রাণান্তর শুভ কামনা জানবেন।

১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

জেরিফ বলেছেন: কর্তৃপক্ষের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ রইল পোস্টটি স্টিকি করার জন্য।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

খাটাস বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা জেরিফ ভাই। এই পোস্টে বেশ কিছু সিমাবদ্ধতা আছে। অনেক টা কপি পেস্ট করে অনেক গুলো তথ্যকে সাজানো হয়েছে শুধু।
তবে অন্য কোন ভাল পোস্ট স্টিকি করা প্রয়োজন এই ভেজাল নিয়ে।
আপনাকে আবার ও ধন্যবাদ।

১৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৪

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: সংকলনে যাচ্ছে....
অভিনন্দন অগ্রীম ....

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

খাটাস বলেছেন: প্রথমেই দেড়িতে মন্তব্যের উত্তর দেয়ার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ভাই।
কিসের সংকলন, বুঝলাম না ভাই। যত দূর জানি, সঙ্বঙ্কলন শুধু গল্পের জন্য করা হয়। তবু আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই। :)
অনেক ভাল থাকবেন নাসিফ ভাই।

১৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৯

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: দেশের মানুষ গুলো কি ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে আছে।

এই বিষ নিয়ে সরকারের কঠিন ভুমিকা থাকা জরুরী।

পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ

ভালো থাকবেন সব সময়

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

খাটাস বলেছেন: সহমত ভাই। যদি ও আইন হয়েছে নতুন, তবে তার অস্পষ্টতা আছে এবং প্রয়োগ নিয়ে শঙ্কা আছে।
আপনার আন্তরিক মন্তব্যে অনেক ভাল লাগল। আপনার প্রতি ও অনেক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ হার্ট ভাই।
আপনি ও ভাল থাকবেন সব সময়।

১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ফরমালিন ব্যাবহার কড়াকড়ি করাতে পুলি.. দের বেশ কপাল খুলে গেছে। জরিমানার নামে বেশ টুপাইস আসছে। আর মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটিয়ে এটা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনে বেশ ভুমিকা রাখছে। খামোখা এসব লিখে আমলা পুলি..দের ইনকামে বাগড়া দিচ্ছেন ক্যা!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

খাটাস বলেছেন: হেহেহে আমি চোরের ওপর বাটপারি করে কিছু চাইছিলাম, পুলিরা দিল না। X( তাই এ পোস্ট :#)
মজার হলেও কথা সত্য বলেছেন ঢাকাবাসী ভাই। মন্তব্যে ভাল লাগা ও কৃতজ্ঞতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.