নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গ্রামের এক দুরন্ত ছেলে আমি। মেটো পথ দিগন্তহীন সবুজ মাঠ আর গাছে গাছে দাপিয়ে কাটিয়েছি কৈশোর। স্বপ্ন দেখতে ও দেখাতে ভালোবাসি...স্বপ্ন দেখি সুুন্দর পৃথীবির ....ভালোবাসি দেশ মাটি ও মানুষদের। আমি স্বপ্ন দেখি.... আমি স্বপ্নের সাম্পানে ভর করে উরে বেড়াই সুন্দরের পথে।।
স্নিগদ্ধ প্রথম শিউলি
শান্ত সকালে-
হৃদয় জমিনে
ফুটে আছে ওই
আমিও আমার সর্বস্বই
আঁকরে লয়ে
সবুজ ঘাস
ঠিকে আছি- পাশে
চিহ্ণটি আমার-
আঘাতে আঘাতে আমি এই-
এখন আছি তখন থাকবো
কিছু কাল পরে দেখবে
আমি আর নেই।
এই সব বিকেলগুলি কেমন ছন্ন ছাড়া উদাস,
এতো মানুষের ভীড়েও
পথটাকে শূন্য মনে হয়
খুব আপন লাগা ভাঙ্গা ইটের পথটা
এখন অচেনা পর পর মনে হয়।
কেনো? তুই নেই বলে,
রোজ বিকেলে স্কুল ফেরার পথে
প্রায়ই দেখা...
সেদিন সকালে দেখেছিলাম তোমাকে ।
হাসিমাখা মুখ ছিলো তোমার
চকচকে কালো চুলগুলি কাঁধের উপর চড়িয়ে ছিলো
শাড়ি পড়ে বসেছিলে শান্ত হয়ে,
আমি তোমার দিখে তাকিয়ে-
তোমার চোখের দিখে তাকিয়ে-
বিস্ময়ে নাম জিগ্যেস করতে ভুলে গিয়েছিলাম।
তোমার সাথে...
তোর হাতের চা পান করেই
দুধ চায়ের স্বাধ নতুন করে পেলাম।
বেলকনিতে না হোক-
অন্তত! মাঝ ঘরে পাটিতে বসেই
দুধ চা আর তোর হাতে রাধা ভাত-ভাজি খেতে আবার
ছুটে যেতে ইচ্ছে করছে।
খুব ভালো...
আমি বিধস্ত আলোহীন ধ্বংস নগরী।
নাগরিক ব্যস্ততা আর-
কোলাহল হারিয়েছে সময়ের বিবর্তনে
যুগের চাকা চালিত হয়েছে অসময়ে
এখন শুধু নিরব নিস্থব্দ নগরীতে
হাহাকারের সূর।
নগরীর চাকা ঠেলেও সচল করতে পারছে না
বিপন্ন প্রায় নাগরিক।
তবুও বাঁচার তাগিদে টিকে...
তোমার দরজাটা খুলে রেখো
কোনো এক বিকেলে হঠাৎ করেই
হাজির হবো তোমার ডেরায়
তোমার অবাক করা দৃষ্টি দেখতে,
হঠাৎ আমায় দেখে চমকে তুমি-
কেমন অগোছালো হয়ে উঠো।
তোমার লাল শাড়ীটা পরে থেকো
বিকেলের আবির রঙ আর-
তোমার রঙে
বিকেলটা...
আর শুনাতে না চাইলে
শুনিও না
তোমার গলার গান,
আমার পাগলামুতে বিরক্ত হলে-
পাগলামু ছেড়ে দেব,
তবুও অভিমান করে-
এ শহর ছেড়ে চলে যেও না।
একদিন তোমার হৃদয়
ডুকরে কেঁদে উঠবে
তোমার ভেতরের অনুতাপে
পিষ্ট হবে বারে বারে।
যেদিন তোমার হৃদয়ে-
ঝর...
বইঃ ফুলের গন্ধে ঘুম আসেনা
লেখকঃ হুমায়ুন আজাদ
ধরনঃ কিশোরসাহিত্য
প্রচ্ছদঃ সমর মজুমদার
প্রকাশকঃ ওসমান গনি
আগামী প্রকাশনী ৩৬ বাংলাবাজার ঢাকা ১১০০
প্রথম প্রকাশ কার্তিক ১৩৯২ নভেম্বর ১৯৮৫
দ্বিতীয় সংস্করণ ষষ্ঠ মুদ্রণ জৈষ্ঠ ১৪১৯ মে ২০১২
মূল্যঃ ১৫০
বাধাইঃ
৫৬...
শেষ যখন একেবারেই চলে এলাম
তখন বলিল সে আবার এসো তুমি,
কোন এক বৈশাখী পূর্ণিমাতে
অপেক্ষায় থাকবো,
বিন্নি ধানের খই ভেজে রাখব!
নৌকটাও সাজিয়ে রাখব
শাপলা তুলার জন্য।
এর পর অনেক গুলো বৈশাখ
পেরিয়ে গেল-
মেয়েটি বিন্নি ধানের খই...
অভিমান করেছো ভীষন।
জানি! তুমি অপেক্ষায় আছো
আমি লিখব চিঠি
তোমার কাছে।
কিন্তু! লিখব লিখব করে
কেনো হলো না লেখা
সেটা জানতে চাইলে না?
তুমি হয়তো জানো না
তোমার প্রেমের উত্তাপে
শুকিয়ে গেছে কলমের কালি সব।
তোমার ভালোবাসার অনলে
পুরে গেছে...
আমার হৃদয় ছুঁতে পারেনি,
তোমার হৃদয়কে-
ব্যাকুল মন খুজে খুজে কুড়িয়েছে প্রেম।
রাতের পর রাত জেগে নিরবে নিভৃতে-
তোমার দিকে ছুটেছি,
তবুও! তোমাকে খুজে পাইনি।
তাই খুজি-চাতক যেভাবে খুজে বৃষ্টি ফোটা।
হৃদয়ের গভীর উল্লাসে
তোমার শরীরের ভাষা পড়েছি...
এইযে ছোট গ্রাম
ছবির মতন দেখতে
এখানেই আমার আশ্রয়।
এখানে ভোরের আযানের সাথে সাথে
পাখিরা গান গায়,
ঢেউ খেলে সুরের দরিয়ায়।
বিস্তর ধান ক্ষেত, সবুজ মাঠ
পাশেই যৌবন হারানো নদী
বালকের দল এখানেই ধাপিয়ে ক্লান্ত হয়েছে...
বাতাসে সুরের মিছিল
চার দিকে যায় ভেসে
গানে গানে দিন গেলো
মন কি ভালো হলো তবে।
এই সময় ভালো লাগার
প্রিয় মানুষ কাছে আসার
আমার কিন্তু কেউ নাই
শূন্য সব আশেপাশে।
মন আমার একা একা
সুরের মত ছন্নছাড়া
খোঁজিনা প্রেম
গানের...
পথিক আজ পথ হারিয়েছে
হৃদয় কুঁড়ে ঘরের
পথের খুজে পথিক আজ
বেশ ধরেছে মুসাফিরের।
তোমার হৃদয় কুঠিরের খুজে
আমি হলাম পথিক
পথ চলতে চলতে ক্লান্ত আমি
রাস্তাটা পাইনি এখনো সঠিক।
সাজের বেলা সব পাখিরা
নীড়ে ফিরতে দিশেহারা
আমি এখনো...
সব ব্যর্থতা যখন আসে সারি বেধে
ঝরে যখন সব দুঃখের অশ্রু
তখন কষ্ট লোকানোর শুকনো হাসিতে
লুকিয়ে ফেলতে হয় চোখের জল।
পারিনা সব ব্যাথা উজার করতে বাতাসেও
যদি দক্ষিন হাওয়াও করে উপহাস
তখন চোখের জলের উৎস...
©somewhere in net ltd.