নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য ও ন্যায়ের কথা সহজ করে বলি

সরল কথা

সহজ করে বলি

সরল কথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

"RAW" এর চিত্রনাট্য ও পরিচালনার বাংলাদেশে "MOSAD" ও "CIA" এর অনুপ্রবেশ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪


২০০৮ সালের পূর্বেই নাকি "র" জামায়াত নেতৃত্বকে হত্যার চিত্রনাট্য তৈরী করে ফেলেছিল। বাংলাদেশকে তারা তাদের করদরাজ্য বানাতে চাই রাষ্ট্রের জন্মের পূর্ব থেকেই। বাংলাদেশকে তাবেদার রাষ্ট্র বানাতেই তারা একের পর এক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। আর এই এজেন্ডা বাস্তবায়নের মুল প্রতিবন্ধকতা জামায়াত ও বিএনপির এন্টি ইন্ডিয়ান পলিটিসিয়ানরা। পথের এই কাঁটা গুলোকে সরিয়ে দিতেই এক এগারোর মঞ্চায়ন ও সেনাবাহিনীর সাথে আঁতাত করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নিয়ে যাওয়া। এছাড়াও তাদের আরো একটির বাধা ছিল দেশপ্রমিক সেনাবাহিনী। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সরাসরি "র" এর তত্ত্ববধানে এক হৃদয়বিদারক বিডিআর বিদ্রোহের মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল ডানপন্থী সেনা অফিসারদের হত্যা করে সেই বাধা তারা অতিক্রম করে সহজেই এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে তারা বিড়ালের বাহিনীতে পরিনত করা। এর পর শুরু হয় আসল খেলা। জামায়াত নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতারের ছুতো হিসেবে রাবিতে অহেতুক একটা ক্রাইসিস তৈরী করে সরাসরি "র" এর মাধ্যমে ছাত্রলীগ নেতা ফারুককে হত্যার পরই শুরু হয় দেশব্যাপি সেই নাটক। জাতি সেদিন বুজতে ব্যর্থ হলেও আজ কিন্তু পরিস্কার টের পাচ্ছে।

এর মধ্যে অত্যন্ত দক্ষ হাতে ভারতীয় সহায়তায় জামায়াত এ বিএনপির চার নেতাকে প্রত্যাশিতভাবেই ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। দেশের টালমাটাল অবস্থায় বাধ্য হয়ে আল্লামা সাঈদী সাহেবকে তারা ফাঁসি মওকুফ করে। এর পর শুরু বিদেশীদের কাছে জামায়াতকে সন্ত্রাসী দল ও বিএনপিকে তাদের সহযোগী প্রমানের চেষ্টা। কার্যকর একটি আন্দোলনকে ব্যর্থ করতে এবং আওয়ামী সরকারের মাধ্যমে একে একে নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে তারা শান্তিপূর্ন আন্দোলনে অন্তর্ঘাত শুরু করে। চলন্ত বাসে অবিশ্বাস্য দক্ষতায় আগুন দিয়ে নিরিহ মানুষকে হত্যা করে জনগনের সেন্টিমেন্টকে ভিন্নদিকে প্রবাহিত করা হয়। প্রশাসনের প্রায় বড় একটা অংশেরই এগুলো অজানা। তারা সাদা চোখে যায় দেখে তাই বিশ্বাস করে "র" এর মদদপুষ্ট পেইড রাজনীতিক, আমলা ও অফিসারদের প্ররোচনায় নিরাপরাধ বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে। অথচ আসল ঘটনা সবই চাপা পড়ে যায়।

একের পর এক "র" এর এই পরিকল্পিত কর্মকান্ড এবং আওয়ামী সরকারের এন্টি আমারিকা মনোভাব পশ্চীমা জোট যে খুব ভাল ভাবে নেয়নি তা বহুবার প্রমানিত। আর সেই ক্ষোভ থেকেই হয়তো এবার তারা আইএস ব্যানারে বাংলাদেশে প্রবেশে তৎপর হয়ে উঠেছে। যার প্রমান মান্যবর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও মিঃ খাদ্যমন্ত্রী গমরুলের গতকালের উক্তিতেই প্রমান পাওয়া যাচ্ছে। বিরোধী রাজনীতিকদের কোনঠাসা করতে একে একে ব্লগার হত্যার নাটক হয়তো ওরা টের পেয়েছে।

তাই "র" এর একক আধিপত্য খর্ব করে ওয়ার্ল্ড
স্পেসালিস্ট মোসাদের সহায়তায় বাংলাদেশে
নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় তৎপর হয়েছে "CIA"।

এথেকে বোঝা যাচ্ছে অচিরেই এশিয়ান ও পশ্চীমা শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো শক্তি পরীক্ষার নতুন খেলার মাঠ হতে চলেছে প্রিয় মাতৃভুমি বাংলাদেশ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: আহা :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.