নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোমানুষ হওয়ার কোন ঝঞ্ঝাট নেই, তাই আমি নিতান্ত ভালোমানুষ...
গত বছর জুনের দিকে যেভাবে প্রতিধ্বনিত হয়েছিল লাবিব নামের এক সাংবাদিকের প্রতিবাদ বানী। তার নিয়মিত লেখা ডায়েরী থেকে ঘটনাটার বিস্তারিত নিম্নে বর্ণিত...
''০২.০৬.১৫...লাবিব গিয়েছিল ফোনে টাকা রিচার্জ করতে।ঠিক দোকান না,একটা টুল আর একটা টেবিল।তাতেই উঠতি বয়সের ছেলেটার রমরমা ব্যবসা।লাবিবো তাই ছেলেটার ব্যবসায় বিশেষ অবদান রাখতেই পনের টাকা আর সাথে নাম্বারটা লেখালো।কিছুক্ষনের মাঝেই কনফার্মেশন এসএমএস পেয়ে লাবিবের কিছুটা তার নানির প্রেসারের ঔসধ খাওয়ার অবস্থা দাড়াল।
কারন হলো,ছেলেটি ব্যবসারর খাতিরে পাঠিয়েছে ১৪ টাকা। কিন্তু তার আগে থেকেই লোন নেয়া(বিশ্ব ব্যাংক থেকে) ১৫ টাকা।কি করবে এখন।পুরান ঢাকার এই গলিতে আর কোন রাস্তা খুজেই পাচ্ছিল না লাবিব।
পড়ে খুজে দেখলো লাবিবের গায়ে সাংবাদিক সমিতির গেঞ্জি।তাৎখনিক একটা ভাবের উদয়ের ইংগিত অনুভব করলো সে।এই অনুভূতির উপর ভরসা করেই লাবিব জড়িয়ে পরল তর্কে।
ছেলেটির টেবেলের বাম পাশে কালো রঙের ছোট ফ্যানটিও যেন আস্তে আস্তে অপারোগতা প্রকাশ করতে শুরু করলো ছেলেটির উদিওমান মাথা গরম হওয়াকে।
এক পর্যায়ে লাবিবও বুঝতে পারলো যে মোটা মুটি দেরিই হয়ে গিয়েছে।আগে পিছে ভাবতে ভাবতেই কর্মঠ হাতের আকটা মৃদু, অথছ সম্মান হানি কারক একটা ধাক্কা অনুভব করলো বুকের ঠিক ডান পাশটাতে।আর একটা কথা কর্কশভাবেই শোনাগেল, অই,'তোর কি করার আছে কর'যা।
লাবিবের এমন মানহানিকর সময়ে সেও ছেড়ে দিতে চাইলোনা।একজন সাংবাদিকের গায়ে হাত,এতো সাংবাদিকের অপমান।
তাই লাবিবো বলল... (টু টু টু)
তবে ধাক্কা খাওয়ায় মাথা কিছুটা ঠান্ডিত অনুভব হচ্ছিল লাবিবের।এজন্যই... (টু টু টু) টা কেউ আর শুনতে পারে নি।
বি:দ্র এখানে টু টু বিশেষ অর্থে ব্যবহ্রত।
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
লাবিব ফয়সাল বলেছেন: এক বছর আগের লেখা তাই একই রকম লিখতে গিয়ে ভুলের মাত্রাটা আকটু বেশিই হয়ে গেল।দুঃখ প্রকাশ করছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৮
আগুনে পাখি বলেছেন: এতো বানান ভুল ??? :O