নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অজয় নদীর ঘাটে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
অজয় নদীর ঘাটে।
দিবসের শেষে বেলা পড়ে আসে তপন বসেছে পাটে।
ঘাটে নাই মাঝি, তরী বাঁধা আজি, অজয় নদীর চরে।
সাঁঝের আকাশে তারারা ফুটেছে জোছনার আলো ঝরে।
কল কল বেগে, নদী বয়ে যায়, বয়ে চলে অবিরাম,
চাঁদের আলোকে ছবিময় হয়ে ভেসে ওঠে ছোট গ্রাম।
জোছনা আলোয় পথের দু’ধারে সবুজ গাছের সারি,
রাঙাপথ বাঁকে শেয়ালেরা হাঁকে হুক্কাহুয়া ডাক ছাড়ি।
অজয়ের তীরে শ্মশানের ঘাটে, জ্বলিছে মৃতের দেহ,
চিতার আগুনে পুড়িয়া মরিছে প্রেম প্রীতি আর স্নেহ।
পূবের আকাশে শুকতারা হাসে রাত কাটে ভোর হয়,
গাছে গাছে ডাকে প্রভাত পাখিরা শীতল হাওয়া বয়।
অজয়ের ঘাটে ছুঁয়ে যায় তরী খেয়াঘাটে মাঝি আসে,
আসে দলে দলে যাত্রীরা সকলে প্রভাতের রবি হাসে।
অজয় নদীর ঘাটে।
আজ রবিবারে অজয় কিনারে আসে সকলেই হাটে।
প্রতি উত্তরের আশায় বা মন্তব্য পাওয়ার প্রত্যাশায় মন্তব্য করবেন না।
কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ততার জন্য সময়ের অভাবে অথবা প্রয়োজনবোধে কবি
প্রতিটি মন্তব্যের প্রত্যুত্তর নাও দিতে পারেন।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
০৩ রা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: সুমন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার।
পাশে সর্বদাই থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
২| ০৩ রা জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অজয় নদী কি বর্ধমানে?
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: পাশে আছি। থাকবো।
আপনি একটা বই প্রকাশ করেন 'অজয় নদী' নামে।