নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবই ভাল

সবই ভাল

চলন বিল

সবই ভাল

চলন বিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাকে অপমানের প্রতিশোধঃ-

২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

প্রথমেই বলে নেই, আওয়ামীলীগ নেতার পাশে বসে এই আওয়ামী কুকুরদের বিরুদ্ধে লিখছি।

ইতিহাস কথা বলেঃ(25/02/1990)
একুশের প্রথম প্রহরে খালেদা জিয়া র্যালী
নিয়ে পুষ্পমাল্য অর্পণের জন্য শহীদ মিনারে
যাওয়ার পথে ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রিত জহুরুল
হক হল এলাকা থেকে র্যালীতে বেশ কয়েক
রাউন্ড গুলি চালায় ছাত্রলীগের ছেলেরা।
বি.এন.পি এবং ছাত্রদল এই ঘটনার জন্য
ছাত্রলীগকে দায়ী করে। খালেদা জিয়ার
র্যালীতে গুলিবর্ষণের ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ হয়ে
উঠেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। ছাত্রদলের
নেতাকর্মীদের বুকে চরমভাবে জ্বলতে থাকে
প্রতিশোধের আগুন। ছাত্রদলের সাহসী
নেতাকর্মীরা রীতিমতো শুরু করেন যুদ্ধের
প্রস্তুতি। এ লড়াই মান সম্মান রক্ষার লড়াই,
এ লড়াই মাকে অপমানের উচিৎ জবাব
দেয়ার লড়াই। ছাত্রদলের নেতারা ঘন ঘন
বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেয়, দাতভাঙ্গা জবাব
দিতে হবে। ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের চোখ
তখন খুঁজছে চরম আঘাতের সুযোগ।
কখন মাকে অপমানের প্রতিশোধ নিবে ?
ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের উচিৎ শিক্ষা দিতে
হবে, এটাই একমাত্র প্রতিজ্ঞা। ছাত্রদলের
নেতাকর্মীরা শপথ করেন, যেভাবেই হউক
প্রতিশোধ নিতে হবে।
পরপর কয়েকদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও সূর্যসেন হল, জহুরুল হক হল,
মহসীন হল এলাকায় সশস্ত্র অবস্থান নেন
ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ। চতুর্থ দিনের দিন
ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ মুখোমুখি অবস্থান
নেয় মধুর ক্যান্টিনের সামনে। এসময়
ছাত্রদলের বিপ্লবী নেতাকর্মীরা ছাত্রলীগের
সন্ত্রাসীদের উপর আক্রমণের জন্য
বেপরোয়া হয়ে উঠে। শুরু হয় বন্দুকযুদ্ধ।
মাকে অপমানের প্রতিশোধ নিতে ছাত্রদলের
নেতাকর্মীরা জীবনবাজী রেখে শুরু করে
মরণ লড়াই।
পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ
শুরু করলে পুলিশ- ছাত্রদল- ছাত্রলীগের
মধ্যে শুরু হয় ত্রিমূখী সংঘর্ষ । কিন্তু ছাত্রদলের বেপরোয়া হামলায় ছাত্রলীগ
পিছু হটতে বাধ্য হন। যুদ্ধের ময়দান তখন
ছাত্রদলের নিয়ন্ত্রণে। ততক্ষণে জীবন বাচাতে
পালিয়ে যান ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
ফলাফল :
ছাত্রদল নেতাকর্মীদের উপর্যুপরি গুলিবর্ষণে
ঘটনাস্থলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ছাত্রলীগের অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা চুন্নু।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব ভবনের পাশে মাথায়
গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সন্ত্রাসী চুন্নুর লাশ পাওয়া যায়।
শহিদুল হক চুন্নু ছিলেন জহুরুল হক হল
ছাত্র সংসদের ভিপি। সেই সময় সন্ত্রাসী চুন্নু ছিলেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের অন্যতম
প্রধান নেতা। মূলত সন্ত্রাসী চুন্নুকে ঘিরেই আবর্তিত
হতো ছাত্রলীগের প্রভাব বিস্তারের রাজনীতি।
ওই দিনেই এফ.এইচ হলে শাহীন নামে
আর একজন ছাত্রলীগ কর্মীর লাশ উদ্ধার
করা হয়। আর এভাবেই মাকে অপমানের
চরম প্রতিশোধ নেয় ছাত্রদলের সাহসী
যোদ্ধারা।
শেষ কথাঃ
ছাত্রদলে এখন নেতাকর্মী আছে , কিন্তু
খালেদা জিয়ার উপযুক্ত সন্তান নেই।


মীর্জা আব্বাস এবং তাবিথ আউয়াল যথাক্রমে ঢাকা দক্ষিণ এবং ঢাকা উত্তরের বিএনপি মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থী, তারা হয়তোবা মেয়র নির্বাচিত হবেন। তাদের নির্বাচনী প্রচারণা এবং বিজয় নিশ্চিত করণে, বেগম খালেদা জিয়াকে রাজপথে নামিয়েছে, এই শুয়োরগুলি আমার মা দেশমাতা বেগম খালেদা জিয়াকে রাজপথে অপমান করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। কেন? তারা কি পারে না, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষী দিয়ে ম্যাডামের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে??? সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতার কাছে বার বার হোচট খাচ্ছি, তবে আর যাই হউক, এভাবে হামলা আর কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। পরবর্তীতে সশস্ত্র প্রতিরোধ ছাড়া বিকল্প কোনো পদ্ধতি মাথায় আসছে না।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:

ফালুর ছেলে?

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৪

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: দেশ মাতার অপমান জনগন ভোটের মাধ্যমেই পরিশোধ করবে।
চাঁদগাজী@ তোমার বিবেক জাগ্রত কর।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

কর্পোরেট ভালোবাসা বলেছেন: কুল বয় কুল.... সময় আসবে... সব সময় দখিনা বাতাস প্রবাহিত হয় না ... উত্তরের হিমেল বাতাস যখন বইতে শুরু করে তখন হাড়ে কাপন ধরিয়ে দেয়

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০১

ভবোঘুরে বাউল বলেছেন: সত্য বলেছেন। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.