নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবই ভাল

সবই ভাল

চলন বিল

সবই ভাল

চলন বিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

"বাংলামেইল"- এ এক খবরে প্রকাশঃ বিজিবির ডাকে সাড়া নেই মিয়ানমারের !!!

১৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৩২

ভুল বুঝাবুঝি তো ?
তাই এই একটু আধটু দুষ্টামি চলতেছে আর কি?
আর এই জন্যই হয়তো আজও ফেরত দেয়নি বিজিবি সদস্যকে।
আর হেরা না কি ভুল বুঝাবুঝির ফলে একটু মাইন্ডও খাইছে এ কারণেই হয়তো এখন পর্যন্ত বিজিবির ডাকে সাড়া নেই মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি)।
মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) হাতে অপহৃত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নায়েক আবদুর রাজ্জাককে এখনও ফেরত দেয়নি মিয়ানমার। এ ব্যাপারে পতাকা বৈঠকেও সাড়া দেয়নি বিজিপি।বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় টেকনাফ স্থলবন্দর রেস্ট হাউজে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সন্ধ্যা ৬ টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বিজিপির কাছ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। বিষয়টি বাংলামেইলকে নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিজিবির সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আনিসুর রহমান। তিনি জানান, বিজিবি সদস্য নায়েক আবদুর রাজ্জাক মিয়ানমারের বিজিপির হেফাজতে রয়েছেন। তিনি এখনো নিরাপদ ও সুস্থ আছেন।
প্রসঙ্গ, ১৭ জুন সকালে দমমিয়া চেকপোস্টের বিপরীতে লালদিয়া নামক স্থানে একদল চোরকারবারীকে ধাওয়া করে বিজিবি সদস্যরা। এক পর্যায়ে চোরকারবারীরা বিজিবির আওতার বাইরে চলে যায়। এ সময় মিয়ানমারের সীমান্ত পুলিশের সদস্যরা বিজিবির টহল দলের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এতে বিজিবির সদস্য বিপ্লব গুলিবিদ্ধ হন। এসময় বিজিবির নায়েক আবদুর রাজ্জাক নামে এক সদস্য নাফ নদীতে পড়ে গেলে মিয়ানমারের সীমান্ত পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যায়। ইতিপূর্বে যদিও গোলাগুলির ওই ঘটনাকে ভুল বোঝাবুঝি বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, টেকনাফে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণেই বিজিপি গুলি চালিয়েছে।
তবে আম পাবলিক বলছে ভিন্ন কথা। আম পাবলিক বলছে যে, "কিসের ভূল বুঝাবুঝি ?? অবৈধ সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারনে বার্মা সীমান্তে বিজিবি মার খাচ্ছে।"
আবার কেউ বা ভুল বোঝাবুঝি" বলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মন্তব্য সম্পর্কে এমন বলছে যে, "ইহা স্বদায়িত্ব জ্ঞানে মূর্খ পণ্ডিতের উক্তি মাত্র।"
তবে তা যাই হোক সীমান্ত চুক্তি করে সীমান্ত কন্যার দেশকে এগিয়ে নেওয়ার সংবার্ধনা হতে না হতেই দুদিন আগেই আমাদেরই বেষ্ট ফ্রেন্ড ভারতের বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশী ব্যবসায়ীর গলকাটা লাশ উপহারের পর আবার মিয়ানমারের সীমান্ত পুলিশের সদস্যদের বিজিবির টহল দলের ওপর গুলিবর্ষণ এবং এসময় বিজিবির নায়েক আবদুর রাজ্জাক নামে এক সদস্য নাফ নদীতে পড়ে গেলে মিয়ানমারের সীমান্ত পুলিশ তাকে ধরে নেওয়ার ঘটনা অবশ্য উদ্বেগজনক এবং ইহা অবশ্যই স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য হুমকী স্বরূপ।
আর মূলতঃ এজন্য দায়ী স্বৈরাচরী বাকশালী সরকার ক্ষমতার আসনকে পাকাপোক্ত করার জন্যই ও ক্ষমতার মেসনদ আঁকড়াইয়া থাকার জন্য দিল্লীর নিকট দেশের স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব পদে পদে খর্ব করা এবং স্বৈরাচরী বাকশালী সরকার গ্রহণ করা "বলীর পদে দুর্বলের আত্মদানের"- পররাষ্ট্রনীতি।
"বলীর পদে দুর্বলের আত্মদানের"- সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারনে আজ একের পর এক এমন ঘটনা ঘটেই চলছে। এর ফলে দেশের সীমান্ত এলাকায় সাধারন নাগরিক থেকে শুরু করে বিজিবি সদস্যদেরও নিরাপত্তাও হুমকস্বরূপ
হাসিনা দলীয়করণ করে সেনা বাহিনীকে বানিয়েছে সোনা বাহিনী ।
--- পুলিশকে বানিয়েছে রক্ষী বাহিনী ।
--- এক সময়ের শক্তিশালী বিডিয়ারে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে বানিয়েছে বিজিবি ।
--- সেই বিজিবিকে এখন ধরে নিয়ে গিয়ে চৌকিদার বাহিনী বানায় মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনী ।
মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনী বাংলাদেশ বাইফেলসকে (বিডিয়ার) একসময় বাঘের মত ভয় পেত । শেখ হাসিনার কল্যাণে এখন নাসাকা বাহিনী বিজিবি সদস্যকে ধরে নিয়ে চোরের মত বেঁধে রাখে । এ লজ্জা কার ? শেখ হাসিনার ? চৌকিদার বিজিবির ? নাকি জাতি হিসেবে আমাদের ?


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.