নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০০১ সালে রৌমারী সীমান্তে আমাদের বিডিআর এর কাছে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হবার পর ভারতীয় পার্লামেন্টের এক সদস্য তখন বলেছিল- বিডিআর হেড কোয়ার্টার গুড়িয়ে দাও। ভারত বিডিআর হেড কোয়ার্টার গুড়িয়ে দিয়েছে ঠিকই। তবে ২০০১ এ নয় ২০০৯ এ। এই গুড়িয়ে দেয়ার মিশন বাস্তবায়নে দীর্ঘ কয়েকটি বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল ভারতকে। বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসাতে হয়েছিল গুড়িয়ে দেয়া বান্ধব একটি সরকারকে। ভারত সেখানে সফল হয়েছে। কাপুরুষের মতো পিছন থেকে ছুরি মেরেছে। আসলে এটা ভারতীয়দের জাতীয় চরিত্রের অংশ। তারা সম্মুখ সমরে লড়ার মতো সাহস রাখে না। অনৈতিক কূটচালের আশ্রয় নিয়ে শত্রুকে হঠাৎ পিছন থেকে ছুরি মেরে জয়ী হতে চায়। বিডিআর হেড কোয়ার্টার গুড়িয়ে দেয়ার যুদ্ধে ভারত জিতেছে, আমরা হেরেছি। সম্ভবত এটা এখন বিএসএফের হেড কোয়ার্টার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এখন থেকে সীমান্তে গুলি তো দুরের কথা আতশবাজি ফোটাতেও বিএসএফ হেডকোয়ার্টারের অনুমতি লাগবে। মায়ানমার সীমান্তের অবস্থা দেখে তা ই মনে হচ্ছে।
২৩ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
চলন বিল বলেছেন: হাম্বালিগের খাস চামচা মোস্তাক খসরু,
কারো পোস্টে গালি দেয়ার আগে দেখে নিবেন নিজে কতটুকু সঠিক।
২| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: R.. Rubel@ বেশি কিছু বলা সম্ভব নয় তবে এটুকু বলতে পারি, একটি আত্ব মর্যাদাশীল জাতি হিসাবে যে সুনাম - সম্মান বিশ্বজুড়ে ছিল তা ধুলোয় মিশে গেছে। তলাবিহীন কারও পক্ষেই সম্ভব এটা করা ( ভুল বুঝাবুঝি বলা) । আমাদের ইতিহাসে শত্রুদের কাছে মাথা নত- তো দুরের কথা, পিঠ দেখিয়ে কখনো পালিয়ে যাওয়ার মত কোন কিছু ছিলনা। এরা এই কাজটা কেমনে করলো, ছি।
অপহৃত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নায়েক আব্দুর রাজ্জাককে ফিরিয়ে দিতে আপত্তি !! বিজিবি এখন সীমান্তে বিলাই আর রাজপথে বাঘ|!!!
অপরাজনীতির ছোবলে ক্ষত-বিক্ষত সার্বভৌমত্ব আর প্রতিরক্ষা বাহিনী সমুহ যেন দ্বিধা গ্রস্থ!!!!
৩| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: Click This Link
!!!
৪| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিজিবি তো আছে শহরে সিভিলিয়ান পেটাবার জন্যে!
৫| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
বড়াইবাড়ীতে রাতের আধারে সীমান্ত অতিক্রম করে শত শত ভারতীয় সৈন্যের বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ, বিডিআর সৈন্যদের হত্যা, বাংলাদেশের গ্রাম লুট ও জ্বালিয়ে দেয়ার ঘটনায় যখন সারাদেশে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করার দাবি উঠেছে ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২২ এপ্রিল ২০০১ দিবাগত রাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সাথে আধাঘণ্টাব্যাপী এক টেলিফোন সংলাপে বসেন এবং এই সময়ে শেখ হাসিনার ৩ বার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিডিআরের ভূমিকায় (বীরত্বের জন্য) দুঃখ প্রকাশ করেন।
এই ঘটনায় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার রীতিমত হতচকিত হয়ে যায়। প্রথমে ভারত সরকার বিষয়টি হজম করার চেষ্টা করলেও প্রচার মাধ্যম ও বিরোধী দলের চাপে পড়ে এ নিয়ে সোচ্চার হয়। ঘটনাটি ভারত ও তার বিশাল সামরিক বাহিনীর ইজ্জতের ওপর একটা বড় ধরনের আঘাত ছিল। স্বভাবতই তারা ক্ষিপ্ত হয় বাংলাদেশের উপর। আর এই ক্ষোভের বিষয়টি আওয়ামী লীগ সরকারকে উদ্বিগ্ন করে তুলে।
আওয়ামী সরকারের একটি মহল বিডিআর-এর ভূমিকায় অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হয়। তারা মনে করেছে নির্বাচনের আগে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে বিডিআর সরকারকে বেকায়দায় ফেলেছে। এই মহল কোনভাবেই ভারতকে চটাতে রাজি ছিল না। পাদুয়া দখলমুক্ত করার পর তা আবার ছেড়ে দেয়ার নির্দেশ দেয় । ২০ এপ্রিল ২০০১ বিকেলে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় পররাষ্ট্র সচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী বলেন, ‘সিলেটের তামাবিল এলাকার পাদুয়া থেকে বাংলাদেশ রাইফেলস বা বিডিআর-এর ঘেরাও তুলে নেয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা সরকার শহীদ সিপাহীদের জাতীয় মর্যাদায় দাফন ও পুরস্কৃত করা তো দূরে থাক সরকারের একজন মন্ত্রীও রৌমারী পরিদর্শনে যাননি দীর্ঘদিন। এমনকি এ সময় বিডিআর প্রধানসহ বড়াইবাড়ীর বীর জওয়ানদের বদলী করা হয় (শান্তিস্বরূপ)।
আরো পড়ুন
http://somewhereinblog.net/blog/lbd/30048528
২৩ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
চলন বিল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া সহযোগিতার জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মোস্তাক খসরু বলেছেন: পাকিস্তান পুটকি না মরলে এমন রেখকের পয়দা হওয়া সম্ভব না। তথ্য বিকৃতি করার অধিকার শুধু জামাত বিএনপির রৌমারীর যুদ্ধটা নংগঠিত হয়েছিল ২০০০সালে আম্বা মাথা নত করেনি। ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে বিএনপি বিডিআর এর সহাপরিচালককে ডিসমিস করেন ভারতে র্নিদেশে। মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন না করলে তোদের ঘুম হয় না।