নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেহ নই।

শরীফ আজাদ

আমি সব, আমি সবাই, আমিই এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। আমি নীরবতা, আমিই কোলাহল। আমি অনুভূতিহীন, আমিই সকল অনুভূতি! আমিই তুমি।

শরীফ আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভি রিভিওঃ ওয়েকিং লাইফ (২০০১)—একটা ফিলসফিকাল থেরাপি

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭



যেহেতু আপনি এই রিভিও পড়া শুরু করছেন তাই বলা যায় যে আপনি একজন দার্শনিক। তবে যারা এই রিভিও পড়া শুরু করে নাই অথবা ভবিষ্যতে পড়ারও কোন সম্ভাবনা নাই তাঁরাও দার্শনিক। তাইলে আপনার আর তাঁদের মধ্যে পার্থক্য কি রইল? পার্থক্য এইডাই, আপনি পড়ছেন আর তাঁরা পড়ে নাই! অন্য কোন পার্থক্য তৈরি হইতেও পারে আবার নাও পারে। আসল কথা হইলঃ সবাই দার্শনিক। অন্তত বিংশ শতাব্দীর শক্তিশালী দার্শনিক কার্ল পপারের মতে দুনিয়ার শিক্ষিত আর অশিক্ষিত প্রতিটা মানুষই দার্শনিক, তাদের মধ্যে কেউ কেউ জানে যে তাঁরা দার্শনিক আর বাকিরা তা জানে না। আমি এই ভদ্রলোকের সাথে এই বিষয়ে একমত না হইয়া থাকতে পারি নাই। কারণ শিক্ষিত হোক আর অশিক্ষিত হোক প্রত্যেকেরই নিজের একটা জীবন দর্শন আছে, নিজের না থাকলেও অন্যের অথবা সমাজের অথবা ধর্মের কাছ থেকে ধার করা জীবন দর্শনকে নিজের মত ফিল্টার কইরা নিয়া সেই দর্শনের উপর ভঁর কইরা মানুষ জীবন চালাইতে থাকে। দর্শন ছাড়া জীবন চলে না। তবে সাধারণ আর অতি সাধারণ মানুষের বেশিরভাগই এই বিষয়টা জানে না। আর জানলেও তাঁরা নিজেরে দার্শনিক ভাবতে হয় সাহস করে না, নয়তো আরাম বোধ করে না। আপনি জানা আর না জানা যেই দলেরই হন, যেহেতু আপনি দার্শনিক তাই দর্শন ভিত্তিক মুভি ওয়েকিং লাইফ (২০০১) দেখাটা আপনের জন্যে অতীব প্রয়োজনীয় (দেখার পর আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হইতেও পারে, তবে সেই মনে হওয়াটাও হবে আপনার নিজের দর্শন)। এখন প্রশ্ন হইল আপনি দার্শনিক নাকি দার্শনিক না, জীবন ধারণের জন্যে এই বিষয়টা জানা কতটা জরুরী? টেকনিক্যালি স্পিকিং— এইটা জানার কোন দরকারই নাই। কারণ জীবন ধারণের আসল উদ্দেশ্য হইল জীবনকে উপভোগ করা, দর্শন কপচানো না। কিন্তু সমস্যা হইল জীবনকে আপনি উপভোগ করতে পারবেন না, যদি না আপনি জেগে থাকেন। এবং দুঃখের বিষয় হইল বেশীরভাগ মানুষই পুরো জীবনটা কাটাইয়া দেয় ঘুমের মধ্যে। তাঁরা জানে না যে তাঁরা ঘুমাইতেছে। খালি যতক্ষণ বিছানায় শুইয়া চোখ বুইজা অজ্ঞান হইয়া থাকে ঐ সময়টারেই ঘুমানো মনে করে। আর ভাবে যে বাকি সময়টা সে জাইগা আছে। এইটারে বলা হয় ‘ফলস এওয়েকেনিং’ অর্থাৎ মিথ্যা জাগরণ। আপনি যদি এইরকম ঘুমের মধ্যে থাকেন তাইলে আপানারে জাগানোর জন্যে দরকার দর্শন। আর আপনি যেহেতু ইতিমধ্যেই একজন দার্শনিক, তাই আপনার প্রয়োজন নিজের দর্শন সম্পর্কে সজাগ হওয়া, জীবন সম্পর্কে সজাগ হওয়া। দর্শনের বিভিন্ন এঙ্গেল থাইকা খোঁচাইয়া আপনারে ঘুম থাইকা জাগানোর চেষ্টা করবে এই মুভিটা।



মুভিটারে বলা হয় “এডালট এনিমেটেড ডকুফিকশন”। তবে মুভিটা পুরোপুরি এনিমেশন না। অর্থাৎ মুভিতে রিয়েল ক্যারেকটার ব্যবহার করা হইছে। কিন্তু সেইটা মুভি দেখার সময় বোঝা যায় না। মনে হয় এনিমেশন। একটা মুভিরে এইরকম করাটাকে বলা হয় “রোটস্কোপ”। মুভি শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে আপনি ঢুইকা পড়বেন একটা ড্রিম লাইক রিয়েলিটিতে। মুভিতে একটা কেন্দ্রীয় পোলা আছে। মুভি দেইখা পোলাডার নাম জানা যায় নাই। নাম ছাড়া এই পোলাডার সাথে আপনি স্বপ্ন আর বাস্তবতার মাঝামাঝি একটা জগতে ঘুইরা বেড়াইবেন পুরা মুভিতে। আপনার সাথে দেখা হইব বিভিন্ন সেলিব্রেটেড ইনটেলেকচুয়াল ব্যক্তিত্বের, কথাও হইব। যতজন বুদ্ধিজীবীর সাথে কথা হইব, তাঁদের প্রত্যেকের দর্শন ভিন্ন রকম। কারো সাথে কারো কথার কোন মিল নাই। কিন্তু প্রত্যেকেই ভিন্ন এঙ্গেল, ভিন্ন ফিল্ড আর ভিন্ন ডাইমেনশন থাইকা কথা বললেও উনাদের সবার কথাই একটা সিঙ্গেল পয়েন্টের দিকে ছুটে। সবাই যেন একই কথা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে বলতে চায়! মুভিতে কেন্দ্রীয় পোলার এঙ্গেজমেনট ছাড়াও আরও কিছু দৃশ্য আছে যেখানে গুরুত্বপূর্ণ দর্শনের প্রতিফলন ঘটে।

মুভিটারে এনিমেটেড লুক দিয়া তৈরি করার পেছনে যেই কারণটা থাকতে পারে সেইটা হইল একটা দার্শনিক এঙ্গেল থাইকা মনে করা হয় এই দুনিয়াটাও একটা এনিমেটেড দুনিয়া। অর্থাৎ আপনি আর আমি প্রতিদিন যে রিয়েলিটি এক্সপেরিয়েন্স করি তা সত্যি না। কথাডা মানতে আপনের কষ্ট হইতে পারে। কিন্তু শুধু দার্শনিক না, কিছু বিজ্ঞানীও আজকাল এই সুরে কথা কয়। কগনিটিব সাইন্টিস্ট হফম্যান তাঁদের মধ্যে একজন। মুভির কাহিনী কিছুদূর আগানোর পর এক পর্যায়ে কেন্দ্রীয় পোলাডা অনুধাবন করে সে আসলে জাইগা নাই। ঘুমের মধ্যে আছে। বিষয়টা এমন, ধরেন আপনি ঘুমাইলেন। ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখা শুরু করলেন। সেইটা সুখের স্বপ্নও হইতে পারে আবার দুঃস্বপ্নও হইতে পারে। স্বপ্ন দেইখা আপনি জাইগা উঠলেন। যা দেখছেন তা নিয়া কিছুক্ষণ ভাইবা রেগুলার লাইফে ফিরা গেলেন। রাইতে আবার ঘুমাইলেন আবার স্বপ্ন দেখা শুরু করলেন। আবার জাগলেন। আবার রেগুলার লাইফে ফিরা গেলেন। এভাবে এক পর্যায়ে আপনি টের পাইলেন যে আপনি যতবার জাগছেন ওইটা আসলে ‘মিথ্যা জাগরণ’। অর্থাৎ আপনি স্বপ্ন দেখতাছেন যে আপনি ঘুমাইতেছেন আর জাগতেছেন। এইটারে বলা হয় ‘পারপেচুয়াল ড্রিমিং’। ব্যাপারটা ভয়ঙ্কর! মুভির কেন্দ্রীয় পোলাডা এই রকম একটা স্বপ্নে আটকা পইড়া যায়। ঘুম থাইকা জাগার জন্যে স্বপ্নের মধ্যেই সে বিভিন্ন বুদ্ধিজীবীর সাথে দেখা কইরা তাঁদের দর্শন তত্ত্ব শুনে।



মুভিতে তুইলা ধরা দর্শন তত্ত্বের প্রধান ইস্যু গুলা হইল মেটাফিজিক্স, ফ্রি উইল, সোশ্যাল ফিলসফি আর মিনিং অব লাইফ। অস্তিত্ববাদের স্পর্শও আপনি এই মুভিতে পাইবেন। আপনি দর্শন প্রেমী হইলে তো কোন কথাই নাই। এই মুভি আপনার কাছে অতীব ইন্টারেস্টিং ঠেকবো এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু আপনি যদি দর্শন প্রেমী না হইয়া থাকেন, এই মুভি দেখতে গিয়া আপনার মাথায় হাল্কা অথবা ভারী ধরনের একটা চাপ পড়তে পারে। কিন্তু আপনি দর্শন প্রেমী না হইলেও আপনি তো দার্শনিক! তাই আপনি মজা না পাইলেও আপনার জাগরণের জন্যে মুভিটা দেখবেন। না দেখলে চটজলদি দেইখা ফালান। রিভিও শেষ।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

রাজসোহান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। প্রত্যেকেরই একটা দর্শন আছে এটা সত্য। তবে অনেকেই আছে যারা আসলে কোন দর্শন অনুযায়ী নিজের জীবন চালাবে এটা নিয়েই কনফিউজে ভোগে। যেমন এখন পর্যন্ত আমি কনফিউজ একটা বিয়ে করে একজনের সাথে রাতের আকাশে তারা দেখে জীবন কাটাবো কীনা। কিন্তু আসলে রাতের তারা দেখাটা একটা আকর্ষণ এর বাইরে আছে ভবিষ্যতে বাচ্চা হওয়া, তারপর তাদের জীবন নিয়ে চিন্তা করা, আবার যার সাথে আছি তার জীবনের আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ করা, ইত্যাদি ইত্যাদি।

নাকি আমি যেমন ঘুরে বেড়াচ্ছি, ইচ্ছে হলে সারাদিন ঘরে থাকছি নয়তো পার্কে কাটিয়ে দিচ্ছি। একটা চাকুরি করি তা দিয়ে চলে যাই সুন্দর, কোন চিন্তা নাই ভাবনা নাই, খাই দাই ঘুরি ঘুমাই। এভাবেই কাটায় দিবো।

এটাই কি জীবন, এই জীবনের কেন দরকার আছে? চারপাশ থেকে হঠাৎ আমি নাই হয়ে গেলে কি হবে? জীবনটা কেন উপভোগ করতে হবে?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শরীফ আজাদ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ছুড়ে মারছেন।

এ জীবনের আসলে আদৌ কোন দরকার আছে কিনা সে ব্যাপারে আমিও সন্দেহ পোষণ করি। যদি বাইচা থাকতে আপনার ভালো লাগে তাইলে দরকার আছে, নাইলে নাই।

আপনি নাই হইয়া গেলে আপাতদৃষ্টিতে প্রকৃতিতে একটা গর্ত তৈরি হবে। কিন্তু আসলে তো আপনি নাই হইয়া যাইতে পারবেন না। You cannot have nothing out of something. মইরা যাওয়া মানে নাই হওয়া না।

জীবনরে উপভোগ করতে হবে এমন কোন কথা নাই। আপনি যদি সত্যিকার অর্থে উপভোগ করতে না চান, তাইলে করার চেষ্টা না করাই ভালো। তবে এ ক্ষেত্রে আপনার উপভোগ না করাটাও এক ধরনের উপভোগই।

ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

মারুফ তারেক বলেছেন: মুভিটা দেখতে হইব
ব্যাপারটা ভাল্লাগছে

ধন্যবাদ ভাই

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫১

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

কালনী নদী বলেছেন: অনেক সুন্দর কথা বলছেন, রহস্যের মধ্যে ফালায়া দিছেন! এখনত মুভিটা দেখতেই হয়, আজ রাতেই ডাউনলোড করব।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০২

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান।

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৮

কালনী নদী বলেছেন: সেজন্যই প্রিয়তে নিয়ে রাখছি, আজকে রাত্রে ২০ টাকা দিয়ে ২ গিগা কিনে ডাইনলোড করবো নে :)

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৪

শরীফ আজাদ বলেছেন: হ্যাপি মুভি ওয়াচিং :)

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৫

দার্শনিকের ভুত বলেছেন: দেখব

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৫

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৫

ইমরান নিলয় বলেছেন: দেখতে হবে

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৫

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: আপনার কথাগুলো পড়তে ভালোলাগছিলো। আমিও দার্শনিক, আপনিও দার্শনিক, সবাই দেখি দার্শনিক!

দেখবার ইচ্ছা ব্যাপক হলো। লিস্টে রাখলাম। শুভকামনা। :)

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

শরীফ আজাদ বলেছেন: আপনারে ধন্যবাদ। হ্যাপি মুভি ওয়াচিং :)

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: রিচার্ড লিংকলেটারের মুভি আমার ভালো লাগে। তাই মনে হচ্ছে ভালো হবে। তবে তাকে এমন জটিল প্লট নিয়া মুভি বানাইতে দেখি নাই। এটা ইন্টারেস্টিং হবে বলে মনে হচ্ছে।

আপনি কি ফেসবুকে আছেন? এ্যাড মি।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

শরীফ আজাদ বলেছেন: আপনাকে আমি অনেক আগেই ফেবুতে আপনাকে রিকু পাঠাইছি। আপনি বোধয় চিনেন নাই নাম অন্য হওয়ার কারণে। ফেবুতে আমি Shariful Islam.

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৫

কুত্তা বলেছেন: গুড রিভিউ।এই পরিচালকের বয়হুড আর বিফোর ট্রিলজি দেখা আছে।ওয়েকিং লাইফটা পড়ে আছে বহুদিন যাবত,দেখা হয়নি।
যাই হোক,এই টাইপের এ্যানিমেশনকে যে ‘রোটস্কোপ’ বলে সেটা জানতে পারলাম।আমার একটা প্রশ্ন ছিল,

কিছু কিছু এ্যানিমেশন মুভি যেমন: Resident Evil: Damnation,Resident Evil: Degeneration,Final Fantasy VII: Advent Children ,Appleseed Alpha,Final Fantasy: The Spirits Within যেগুলা দেখতে পুরোপুরি গেইমের কাটসীনের মত এদের কি বিশেষ কোন জনরে আছে? ইন্টারনেটে এই টাইপের মুভি সার্চ করতে হলে কি লিখে সার্চ করব?

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

শরীফ আজাদ বলেছেন: এখানে আপনি যে মুভি গুলোর নাম দিয়েছেন এগুলো কম্পিউটার এনিমেটেড মুভি, রোটস্কোপ নয়। তবে আপনি মুভির নাম লিখে সার্চ করে উইকিপিডিয়াতে গেলে নিজেই দেখতে পারবেন মুভিটা রোটস্কোপ কিনা।

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৩০

কুত্তা বলেছেন: ওহ্,আরেকটা কথা টাইপ করা হয়নি,

এর এ্যা স্ক্যানার ডার্কলিও কি ‘রোটোস্কোপ’ ?

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

শরীফ আজাদ বলেছেন: হ্যাঁ, এই মুভিটা ‘রোটোস্কোপ’

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

ইমরুল_কায়েস বলেছেন: চমৎকার লেখনি। মুভিটা দেখার ইচ্ছা জাগ্রত করতে আপনি পুরোপুরি সফল।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

শরীফ আজাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

ডি মুন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ।

মুভিটা দেখব অতিসত্বর। আপনাকে ধন্যবাদ এমন রসঘন মুভি রিভিউয়ের জন্যে।
ভালো থাকুন :)

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০১

শরীফ আজাদ বলেছেন: দেইখা ফালান। :)

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

শরনার্থী বলেছেন: আপডেটঃ
জার্মান প্রবাসে- 1305
অগ্নি সারথির ব্লগ- 217
ইস্টিশন ব্লগ- 147
প্রবীর বিধানের ব্লগ- 57
ইতুর ব্লগ- 23

অসম ব্যবধান শুরু হয়েছে মোটামুটি। প্রাতিষ্ঠানিক ব্লগের সাথে লড়াই করে যাওয়াটা বেশ দুঃসাধ্য হয়ে উঠছে দিনের পর দিন। আবারো আপনাদের ভোট দেবার অনুরোধ করছি। প্লিজ আপনারা ভোট দিন।

ভোট দিতে যা করতে হবেঃ
প্রথমে https://thebobs.com/bengali/ এই ঠিকানায় যেতে হবে। এরপর আপনার ফেসবুক আইডি দিয়ে লগইন করুন। লগইন হয়ে গেলে বাছাই করুন অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করে ইউজার অ্যাওয়ার্ড বাংলা সিলেক্ট করুন। এরপর মনোনীতদের একজনকে বেছে নিন অংশে ক্লিক করে, অগ্নি সারথির ব্লগ সিলেক্ট করুন। এরপর ভোট দিন বাটনে ক্লিক করে কনফার্মেশন পেয়ে গেলেই আপনি সফল ভাবে আমাকে ভোট প্রদান করে ফেলেছেন। এভাবে ২৪ ঘন্টা পরপর মে ২, ২০১৬ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে।

১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।

১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

মুয়াড পানজাবি বলেছেন: oh most crazy movie , love it http://www.muadfashion.com

১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

ঠেটু বলেছেন: ডখবো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.