নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমার একমত্র আইডি। আমার আর কোন আইডি নেই। আমার নাম,ছবি দিয়ে ফ্যাক কয়েকটা আইডি খোলা হয়েছে। সো সাবধান থাকুন। পারলে ওদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করুন। আমি করেছি,লাভ হয় নাই। ওদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশনও বন্ধ রাখা হয়েছে ধন্যযোগ,সাথে থাকার জন্য।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এটাই আমার একমাত্র আইডি,বাকি সবগুলো আমার ছবি ব্যবহার করে ফ্যাক আইডি ক্রিয়েট করা হয়েছে। ব্লগিং র টাইম দেখেই বুঝতে পারবেন কোনটা নতুন আইডি কোনটা পুরনো আইডি।ফ্যাক আইডি থেকে সাবধান থাকুন।

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফ্যাক আইডি এবং অশালীন কমেন্ট,ছবি এবং এর পিছনে ভদ্রতার মুখোশ পরে যিনি জড়িত!

৩০ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:১৮

আমি বড় মাপের কোন লেখক না,খুব যে ভালো লিখি তাও না। চেষ্টা করি, ভালোলাগা থেকেই লিখালিখি করা। চেষ্টা করি বাস্তবতা এবং সমাজ সচেতনতা নিয়ে কিছু লিখার। আমার জানা মতে আমি কারো ক্ষতি করি নাই কিন্তু অন্যায় হলে সাথে সাথে প্রতিবাদ করেছি। তাই আমি কিছু লোকের টার্গেটে পরিণত হয়েছি। আমার লিখায় সেইব কালপিটরা অশালীন কমেন্ট,বাজে ছবি ক্রমাগত ভাবে পোষ্ট করত। বাধ্য হয়ে কমেন্ট অপশন অফ রেখেছিলাম।

এতেও সে বা তারা ক্ষান্ত হয় নাই,

আমার ছবি এবং আমার নাম বিকৃত করে খোলা হয়েছে ফ্যাক আইডি,একবার হেল্প চেয়েও পোষ্ট দিয়েছিলাম আপনাদের কাছে,হেল্প করেছেন। আমি ঐ বাজে কমেন্টের জন্য সামুতে অভিযোগও করেছি।

নতুন সমস্যা ফ্যাক আইডি।

ইঞ্জিন মাধব ও ঘাওড়া মজিদের যৌথ প্রযোজনা
এবং


মিস্ত্রি সর্দার উরফে বিরাট বিশাল ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব

এই দুইটা আইডি আমার ছবি দিয়ে ক্রিয়েট করা হয়েছে এবং আমার সব লিখা সে কপি করে,এবাউট পর্যন্ত। তার মানে তার এখানে ভালো এক প্লান আছে,আমার নাম দিয়ে সে উল্টাপাল্টা লিখা পোষ্ট করে আমাকে বিপাকে ফেলার চেষ্টা করবে। অলরেডি সে সবার পোষ্টে নতুন আইডি বলে কমেন্ট করা শুরু করেছে। সো সাবধান এবং রিপোর্ট করেন যাতে আর কেউ এমন করতে সাহস না পায়।

মোবারক চাচা এবং বিমুর্ত মরিচীকা নামে দুটা আইডি ছিল,যারা বাজে কমেন্ট এবং বাজে ছবি পোষ্টে কমেন্ট আকারে দিত,এদের যন্ত্রণায় কমেন্ট অপশন বন্ধ রেখেছিলাম।


এই সব কিছুর পিছনে একজন ব্লগার এবং তার গ্যাং দায়ী।


চাঁদগাজী

চাঁদ গাজী,উনি আমার না সবার পোষ্টেই ঘুরে ঘুরে অযথা কমেন্ট করবেন,সেটা ব্লগারকে পারসনাল এটাক করে। তিনি ফেসবুকের লাইক কমেন্ট ব্যবসায়ীদের মত ব্লগেও কমেন্ট এবং অনুসারী ব্যবসার সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন।

আপনার খেয়াল করলেই দেখবেন,সে পোষ্টের প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে বা পোষ্টের কিছু অংশ কমেন্টে দিয়ে তারপর আপনাকে পারসানল ভাবে এটাক করবে। ওনার এমন কমেন্টের কারনে বিরক্ত হয়ে ওনাকে আমি আমার পোষ্টে কমেন্ট করতে মানা করি,এর পরেই সে আমার ছবি নাম বিকৃত কতে ফ্যাক আইডি খুলে।

আমি ভদ্রতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা একজন নিচু মনের এবং নিচু পারসোনালিটির এক ব্লগার সিন্ডিকেটের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিলাম।

এখন আপনাদের উপর বাকি সব,কি করবেন না করবেন। আর সামুতেও অভিযোগ দিতে পারছি না,কারন এর আগে একবার কমেন্ট নিয়ে অভিযোগ করেছি,নতুন করে আর অভিযোগ যাচ্ছে না,তাদের ইন্টারনাল কিছু ত্রুটির কারনে।

কয়েকজন পরামর্শ দিয়েছে আপিনিও আইডি খুলে তাদের পোষ্টে বাজে ছবি আর কমেন্ট করুন।
আমি তাদের বলেছি
""কুকুর আমাকে কামড় দিলেই যদি আমাকেও কুকুরের পর্যায় যেয়ে তাকে কামড় দিয়ে প্রতিশোধ নিতে হয়,আমার তার মাঝে পার্থক্য রইলো কি?""

সামুতে আসছি লিখালিখি করি কিছুটা সেই ভালোলাগা থেকে,কারো সাথে পারসোনাল্লি ঝগড়া বা ব্লগ সিন্ডিকেট তৈরি করতে না।

ধন্যযোগ!

মন্তব্য ১৩৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি পোস্ট পড়লে কমেন্ট করি; আপনার এই পোস্ট পড়লাম; আপনি যেই অভিযোগ করেছেন, এ ধরণের কিছু করার কথা আমার ভাবনায় আসেনি কোনদিন। যাক, আপনার ভাবনায় এসেছে যে, আমি এগুলো করছি; ব্লগারগণ আপনার পোস্ট পড়লে উনাদের মতামত জানাবেন নিশ্চয়ই!

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয়, সামুর টেকনোলোজিক্যাল প্রফেশানেলগণ ব্লগারদের ট্রেকিং করে থাকেন; তাঁরাও আপনাকে হয়তো এ ব্যাপারে সাহায্য করবেন; উনারা বের করতে পারবেন, কোথা থেকে কারা এসব নিক বানাচ্ছেন, কারা এসব নিক ব্যবহার করছেন! দেখেন উনারা কি বলেন!

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৫১

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, সামুর টেকনোলোজিক্যাল প্রফেশানেলগণ ব্লগারদের ট্রেকিং করে থাকেন; তাঁরাও আপনাকে হয়তো এ ব্যাপারে সাহায্য করবেন; উনারা বের করতে পারবেন, কোথা থেকে কারা এসব নিক বানাচ্ছেন, কারা এসব নিক ব্যবহার করছেন! দেখেন উনারা কি বলেন!

এ কথার পরে মনে হয় কাকুর প্রতি আস্থা রাখা যায়......................
কাকুর তীর্যক মন্তব্য সবাই হজম কর্তে পারেন্না বা কখনো-সখনো মাত্রা ছাড়িয়ে যায়,এই-ই যা সমস্যা।অন্যথায় এতটা হীন কাজ কাকু কর্তে পারেন বলে মনে হয়না।
এটা স্রেফ আমার ব্যক্তিগত অভিমত যদিও আমি কাকুর চক্ষশূল। =p~ ;) :P

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৫৭

নতুন বিচারক বলেছেন: চাঁদগাজি ভাইয়ের মত ভালো লোক হয়না । উনি খুব ভালো একজন ব্লগার । উনাকে নিয়ে একবার আমি লিখেছিলাম তাই আমি
জেনারেল আপনিও সেই ভুল করছেন।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:২৩

জগতারন বলেছেন:
আচ্ছা আপনি আপনার আগে ইঞ্জিনিয়ার লাগিয়েছেন কেন ? উত্তরে দয়া করে ভালো একটি কারন এখানে আমাকে জানাবেন।
আমিও তো বিদেশে অ্যাভিয়েশঅন ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজিতে পড়াশুনা করে ২৫ বৎসর উরোজাহাজ প্রস্তুত প্রনালী ও রক্ষানাবেক্ষন কাজে নিয়োজিত ছিলাম। আমার নামের আগেতো ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োগ করার কোন যুক্তি আমি অনুভব করি নাই।

কিন্তু আপনি এই ব্লগে এসে আপনার নামের আগে এই ইঞ্জিনিয়ার পেশার নাম প্রয়োগ করলেন কেন !
আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা !!
এই উদ্দোগে আপনার কী চিন্তা কাজ করেছে !!!

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮

এখওয়ানআখী বলেছেন: মাধব বাবাজীরতো ম্যালা সমস্যা মনে হচ্ছে। আহারে বেচারাকে এভাবে বিরক্ত করা ভারি অন্যায় ।

৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪৯

এখওয়ানআখী বলেছেন: মাধব বাবাজীরতো ম্যালা সমস্যা মনে হচ্ছে। আহারে বেচারাকে এভাবে বিরক্ত করা ভারি অন্যায় ।

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: চাঁদগাজী এখানে যে দুটো মন্তব্য রেখেছেন, দুটোতেই ভদ্রজনোচিত ভাষায় মন্তব্য করেছেন। তিনি আপনাকে একটা সদুপদেশও দিয়েছেন, যা আপনি খতিয়ে দেখতে পারেন। আমার মনে হয়, এ অপকর্মের পেছনে অন্য কেউ আছে কিনা, সে ব্যাপারে আপনি ভাবতে পারেন।
আর ৫ নং মন্তব্যে জগতারন যে প্রশ্নটা করেছেন, সেটার উত্তর জানতে আমিও উৎসুক।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৫৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওয়াও!! নিচের কমেন্ট দেখেন

ব্লগে শুধুমাত্র চাদগাজীর সাথেই আমার ক্যাচাল,আর কারো সাথেই নয়,তাকে নিয়ে কিছু বললেই ফ্যাক আইডি।

এর পরেও বলবেন চাদগাজী ভদ্র শয়তান নয়??

কমেন্ট পড়েযান,উত্তর পেয়েযাবেন!

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২১

টারজান০০০০৭ বলেছেন:
ডাক্তাররা Dr. লাগাইতেছেন , ইঞ্জিনিয়াররা ইঞ্জিনিয়ার লাগাইলে সমস্যা কি ? IEB এখন সার্টিফিকেট দিতেছে। সার্টিফায়েড ইঞ্জিনিয়াররা পদবীতে লাগাইতে পারিবেন বলিয়া তাহারা মত দিয়াছেন। কোনো সমস্যা দেখিতেছি না।

১০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

আরজু পনি বলেছেন: আপনি কী কী প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিশ্চিত হলেন যে জনাব চাঁদগাজী আপনার সমস্যার মূলে? একটু বললে আমাদেরও কখনো কাজে লাগতে পারে।


অফটপিক:
আপনার একটা পোস্টে মন্তব্য করেছিলাম। জবাব কী দিলেন দেখতে এসে দেখি সেই পোস্টটা হাপিস! হলো কেমন করে বুঝিনি।
আপনি সরিয়েছেন নাকি কর্তৃপক্ষ সরিয়েছে?

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৫৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওয়াও!! নিচের কমেন্ট দেখেন

ব্লগে শুধুমাত্র চাদগাজীর সাথেই আমার ক্যাচাল,আর কারো সাথেই নয়,তাকে নিয়ে কিছু বললেই ফ্যাক আইডি।

এর পরেও বলবেন চাদগাজী ভদ্র শয়তান নয়??

কমেন্ট পড়েযান,উত্তর পেয়েযাবেন!

১১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি "ইউনিভার্সিটির মেয়েরা কি পড়তে যায়, নাকি ইউনিভাসিটিতে যৌনতা উপভোগ করতে যায়", এই ধরণের একটি জঘন্য মনোভাবের পোস্ট দেয়ার পর, আমি বেশ ঐ পোস্টে কয়েকটি মন্তব্য করেছিলাম, আরো অনেকেই করেছিলেন; আপনি মনে হয়, সেই মন্তব্যের কথা উল্লেখ করেছেন; প্লীজ ঐ পোস্টটা থাকলে আবার প্রকাশ করুণ, ব্লগারেরা দেখুক।

আমি ব্লগিং ভালোবাসি, কমেন্ট করি; ব্লগারেরা চান যে, পোস্টে অন্যেরা কমেন্ট করুক। আপনি যে ধরণের অভিযোগ এনেছেন, এ ধরণের কোনকিছু আমি করার কথা জীবনে কখনো ভাবিনি!

৩১ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৩৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওহে মিথ্যুক, এমন টাইপের কোন পোষ্ট যদি দেখাতে পারো,নাকে খদ দিয়ে ব্লগ ছেড়ে দিব। যেখানে আমি বলেছি,মেয়েরা ভার্সিটিতে যৌনতার জন্য যায়

আমি ইউএন ওমেন এবং সময় টিভির একটা রিপোর্ট ভিত্তি করে দেখিয়েছিলাম ""মেরা কত পার্সেন্ট যৌন হয়রানীর শিকার হয় ভার্সিটি তে"" যার হেডিং ছিল ""ভার্সিটি পড়াশুনোর জন্য না যৌনতার জন্য""

এবং আমার দেখা কিছু ঘটনার ভিত্তিতে ঢাকার হোস্টেলের মেয়েদের যৌনচার নিয়ে লিখেছিলাম।

এখানে ত আপনারা নিচু মনের পরিচয় দিয়েছিলেন। আপনারা নির্যাতিত মেয়েদের পক্ষ না নিয়ে নির্যাতনকারীদের পক্ষ নিয়েছিলেন!

১২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

আরজু পনি বলেছেন: @চাঁদগাজী, আপনিতো ভারী বেরসিক!
অতো বিস্তারিত বলার কী দরকার আছে। =p~
আর আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গায়ে মাখছেন কেন? যদি আপনি কিছু না করে থাকেন তবে গায়ে মাখার দরকার নেই।
যত গায়ে মাখবেন ততো অন্যেরা সুযোগ পাবে।

১৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


@আরজু পনি,

আমি উনার অভিযোগের উত্তর দেয়ার জন্য বাধ্য নই; কিন্ত সামুর অন্য সহব্লগারদের কাছে আমার নিজস্ব পজিশন ব্যখ্যা করতে বাধ্য।

১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ব্লগিং সিন্ডিকেটের একটা কথা বললাম,এটার প্রমাণ আপনার হাতেনাতেই এই পোষ্টে পাবেন শুধু কমেন্টগুলো দেখেন। পোষ্টের বাহিরে যেয়ে পারসোনাল এটাক করা বা করার চেষ্টা।

কাউকে যাচাই করতে হলে ২/৪ টা কমেন্ট দিয়ে নয়,এই লোককে আমি পর্যবেক্ষণ করছি আমার ব্লগ লাইফ শুরু থেকেই,অযথা কমেন্ট। কোন পোষ্ট বাদ নেই,সবার আগেই তিনি কমেন্ট করবেন,তাও অযথা। যেই সব পোষ্টে ঐ সব ""মোবারক চাচা,বিমুর্ত মরীচিকা "" কমেন্ট করেছে সেখানে সে নাই! কেন? যারা আমার পোষ্ট নিয়মিত পড়েন,আমার পোষ্টে নিয়মিত না,মাঝেমাঝে মন্তব্য করেন,তারাও আমার সাথে ঘটে যাওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছে,চাঁদগাজী তাহলে নীরব ছিল কেন? সে ত আমার সব পোষ্ট পড়ে কমেন্ট করে। আর এই সব প্রবলেম তখনি ক্রিয়েট হয়েছে,যখন তারে আমি অযথা কমেন্ট করতে মানা করলাম তখন। আমার পুরানো আইডির সাথেও একই সমস্যা হয়েছিল,এবং তা এই চাঁদ গাজীর সাথে কমেন্টে কথা কাটাকাটি র পরেই। তাহলে ২ টা জায়গায় একই সমস্যা,একই ব্যক্তি।

চাঁদগাজী সাহেব আসলেই ভালো মানুষ,তবে ভদ্রতার মুখোশ পরে। আপনাদের এবং আশেপাশের তার কমেন্ট পর্যবেক্ষণ করেন,বুঝবেন, ধারণা পাবেন কিছুটা।

ব্লগেও সিন্ডিকেট হয়,এটাও শুনতে হলো। বাংলাদেশের সব ব্যবসায় সিন্ডিকেট থাকলে,সামুর ব্লগে কমেন্ট এবং অনুসারী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট কেন থাকবে না। এরাও সিন্ডিকেট তৈরি করল। সব আজাইরা কাজ,নিজেদের সময় নষ্ট,এই সময়ে আপনি ভালো কিছু করতে পারতেন,আমার পিছনে না লেগে।

""আমি ইঞ্জিনিয়ার কেন লাগালাম?

উত্তর :- বাস্তব লাইফে বা অন্য কোথাও নামের সাথে ইঞ্জিনিয়ার লাগাই না, ২/৩ বছর হলো আমার কর্মজীবন চলছে।

তাহলে এখানে কেন?

""কবির আহমেদ মাধব"" নামে আমার প্রথম ব্লগ আইডিটা প্রায় ২ বছর আগে কোন এক কারনে লগিন করতে পারছিলাম না, যে ইমেইল দিয়েছিলাম সেটাতেও সমস্যা,রিকোভারি করতে পারি নাই।

নিজের নামে নতুন আইডি খোলার চেষ্টা,কিন্তু একই নাম সামু নিচ্ছে না,তাহলে উপায় একটাই,নামের আগে আমার প্রফেশন এড করে দেয়া। আমি পেয়েগেলাম আমার নামের আইডি আর আপনারাও জেনেগেলেন আমার প্রফেশন, এখন আমার কোন পোষ্ট পড়তে গেলে আপনাদের সামান্য হলেও আমার সম্পর্কে ধারনা জন্মাবে,আমার পোষ্ট এবং কমেন্ট করতে আপনাদের হেল্প করবে।

আপনারা কেউ যদি জাকির নায়েকের লেকচার শুনেন তিনি প্রশ্নকর্তার নামের সাথে তার প্রফেশনও জেনেনেন,কারন সে তার সম্পর্কে এবং তার পরিবেশ সম্পর্কে একটা ধারণা নিতে পারে, উত্তর দিতে পারে।

ব্লগে ব্যক্তিগত প্রশ্নের উত্তর দেয়ার খুব একটা প্রয়োজন মনে করছি না,২৫ কেন ৫০বছর ধরেও ইঞ্জিনিয়ারিং পেশায় থেকে কেউ ইঞ্জিনিয়ার লাগায় না, অনেকে নর্মাল ডিপ্লোমা করেও ইঞ্জিনিয়ার লাগায়। এটা যার যার পারসোনাল ব্যাপার! এসব নিয়ে ব্লগে প্রশ্ন না করাই ভালো,পারলে প্রাইভেট প্রশ্ন প্রাইভেটলি জিজ্ঞাস করতে পারেন,যদি সেই লোক সম্পর্কে জানতে ইচ্ছে করে।

১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১২

নাবিক সিনবাদ বলেছেন: নতুন বিচারক বলেছেন: চাঁদগাজি ভাইয়ের মত ভালো লোক হয়না । উনি খুব ভালো একজন ব্লগার । উনাকে নিয়ে একবার আমি লিখেছিলাম তাই আমি
জেনারেল আপনিও সেই ভুল করছেন।


:-P :-P =p~

১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: চাদগাজী ভাই,যে যাই বলুক বাদ দেন। আমাকে জেনারেল থেকে সেফ হতে একটুখানি সাহায্য করেন।চির কৃতজ্ঞ থাকবো আপনার কাছে।

১৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পিছে লাগা মানুষের স্বভাব। আপনি এগুলো এড়িয়ে গেলেই পারতেন।
আগে বুঝতে চেষ্টা করেন আপনার পেছনে মানুষ লাগে কেন।
আর অভিযোগ করা সহজ কিন্তু আপনি শিওর না হয়ে অভিযোগ করলে আপনি বোকা।
প‌্যাচাপেচি বাদ দিয়ে নিরিবিলি ব্লগিং করুন। যাদের খারাপ মনে হয় তাদের এড়িয়ে চলুন।
আর আপনি সবার মন্তব্যের আলাদা আলাদা প্রতি মন্তব্য না করে নিজের বক্তব্য ঝাড়লেন এটাও আমার কাছে কটু মনে হল।
সকলের আলাদা আলাদ প্রতি মন্তব্য দিন।
ভাল থাকুন।

১৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: ফেক আইডি যেই খুলুক তিনি চাদ্গাজী আর মাধব সাহেবের মধ্যে উস্কে দেয়ার চেস্টা করছেন।ফেক আইডি যেই খুলুক তিনি চাদ্গাজী আর মাধব সাহেবের মধ্যে উস্কে দেয়ার চেস্টা করছেন।

১৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬

গার্থ বলেছেন: আমার ছবি এবং আমার নাম বিকৃত করে খোলা হয়েছে ফ্যাক আইডি,একবার হেল্প চেয়েও পোষ্ট দিয়েছিলাম আপনাদের কাছে,হেল্প করেছেন। আমি ঐ বাজে কমেন্টের জন্য সামুতে অভিযোগও করেছি।

ইঞ্জিনিয়ার সাহেব আপনি যে ব্লগার এর নামে অভিযোগ করেছেন তিনি এসব কাজ করেছেন তার স্বপক্ষে কয়েকটি প্রমাণ দিন।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:০০

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওয়াও!! নিচের কমেন্ট দেখেন

ব্লগে শুধুমাত্র চাদগাজীর সাথেই আমার ক্যাচাল,আর কারো সাথেই নয়,তাকে নিয়ে কিছু বললেই ফ্যাক আইডি।

এর পরেও বলবেন চাদগাজী ভদ্র শয়তান নয়??

কমেন্ট পড়েযান,উত্তর পেয়েযাবেন!

২০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমার কাছে কখনো মনে হয় না, চাঁদগাজী ভাই এমনটা করতে পারেন। তিনি সবার পোষ্টে নিজের মন্তব্য রেখে আসেন, এতে করে সে অনেকের কাছে তিরস্কৃত হন, তবুও কোনদিন কারো সাথে কটু উক্তি করতে দেখিনি। তিনি নিয়মিত ব্লগে ঘুরেন, ব্লগের সব পোষ্ট তিনি পড়ার চেষ্টা করেন, এটা তার জন্য অপরাধ হতে যাবে কেন!!

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:০১

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওয়াও!! নিচের কমেন্ট দেখেন

ব্লগে শুধুমাত্র চাদগাজীর সাথেই আমার ক্যাচাল,আর কারো সাথেই নয়,তাকে নিয়ে কিছু বললেই ফ্যাক আইডি।

এর পরেও বলবেন চাদগাজী ভদ্র শয়তান নয়??

কমেন্ট পড়েযান,উত্তর পেয়েযাবেন!

২১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: @লেখক, আরে ভাই বাদ দেন এই সব, সামু যেখানে 'বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ' স্লোগান ধারণ করে সেখানে আপনি এসেছেন জোড়াতালি দিয়ে লেপ দিতে। আপনার গড়ায় গলদ আছে।

২২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

সনেট কবি বলেছেন: চাঁদগাজী সংক্রান্ত অভিযোগ সঠিক নয় বলে মনে করি।

২৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজী আপনার মত এমন অবস্থায় পড়েছিল
চাঁদগাজীকে আজে বাজে ফ্লিডিং দিত। তো
কিকরে চাঁদগাজী আজে বাজে নিক থেকে
আপনাকে বাজে মন্তব্য করবে এটা বিশ্বাস
যোগ্য না। ভাল থাকেন এসব আজে বাজে
মন্তব্য নিয়ে মাথা না ঘামানই ভাল। মাঝে
এমন অনেকের হয়। এড়িয়ে চলুন। ধন্যবাদ।

২৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

ধুতরার ফুল বলেছেন: :-P :-P

২৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

আল ইফরান বলেছেন: আপনার ম্যাচিউরিটিতে প্রবলেম আছে সেইটা বুঝতে পারছি আপনার মাত্রাহীন "ইউনিভার্সিটির মেয়েরা কি পড়তে যায়, নাকি ইউনিভাসিটিতে যৌনতা উপভোগ করতে যায়" পোস্ট দেখেই।
আর চাঁদগাজী ভাই হয়তো কমেন্ট করেন অনেক হার্শলি, কিন্তু আপনি যেই অভিযোগ এনেছেন তার একটাও তার বেলায় সত্যি না।
আগে ব্লগে থেকে, পড়ে ও শিখে লিখতে চেস্টা করেন, অহেতুক নিজের শিশু লেখক সত্তাকে বিসর্জন দিয়েন না।

২৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪

আল ইফরান বলেছেন: আর শব্দটা বাংলায় 'ফেইক', ফ্যাক না।

২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

বিজন রয় বলেছেন: ব্লগে তো আপনি অনেকদিন। কিন্তু এই ব্লগ সম্পর্কে আপনার কোন ধারনাই হয়নি।

এক কাজ করুন, আগে নিজে ভাল হয়ে যান।

২৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

প্রোলার্ড বলেছেন: আমার মনে হয় চাঁদগাজীর কোন ডাই হার্ড ফ্যান চাচ্ছেন না যে ইন্জিনিয়ার মাধব ব্লগার হিসেবে চাঁদগাজীকে জনপ্রিয়তার ছাড়িয়ে যাক। মোবারক চাচাকে দিয়ে মাধব সাহেবের ব্লগে ম্যাসাকার করে দিচ্ছেন।

২৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



@আমি চির-দুরন্ত ,

অনেক ব্লগার "জেনারেল" স্ট্যাটাসে আটকে আছেন; অনেকেই প্রথমদিকে সামুর নিয়ম ইত্যাদি কম বুঝার ফলে সমস্যায় পড়েন; সামুকে অনুরোধ করা হবে, সবাইকে লেখার সুযোগ দেয়ার জন্য।

৩০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সব ব্লগারকে ধন্যবাদ; আশাকরি "ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব" নিজের ভুল অনুমান সম্পর্কে কিছুটা ধারণা করতে পারবেন। দেশে ইনার মত আমাদের অনেক ইঞ্জিনিয়ার আছেন; এবং সেই কারণেই ঢাকা, চট্টগ্রাম পানির নীচে, পদ্মার সেতু তৈরি করছেন চীনারা ।

আপনারা জনেনে যে, আমি পোস্ট পড়ি, কমেন্ট করতে ভালোবাসি, ইচ্চাকৃতভাবে কোনরূপ অভদ্রতা করার চেস্টা করি না।

৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: জ্ঞানের অভাব,ইঞ্জিনার হলে রাস্তা,ব্রিজ, পানি সমস্যা দূর করতে হবে? এটা ইঞ্জিনিয়ারের কাজ! বাহ বাহ তালিয়া!

৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ারদের আলাদা আলাদা বিষয় আছে সেটা হয়ত জানেন না

আপনার কমেন্ট এমনি,মুর্খামি আর ভণ্ডামো ভরা,পোষ্টের প্রসঙ্গ ছেড়ে।

৩১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: আপনি নিজে কি করছেন চাদগাজী? ওনাদের মত ইঞ্জিনিয়ারদের ফলে নাকি দেশ পানির নিচে? আপনি বিদেশ যেয়ে ছাগলের মত সবুজ চশমা পড়ে অজ্ঞান।

সবাই সবার ভুল বুজতে পারে তো আপনি পাড়েন নাহ কেন? ব্লগে আপ্নার মত অপমান অন্য কোন ব্লগার কেউ করে নাই, অনেক ব্লগে আপনাকে নিসিন্ধ করেছে। এখন সামুতে এসে সিন্ডিকেট করে ব্লগিং করেছেন।

এই আপনি নিজে আলপনা তালুকদারের ছবি যুক্ত পোস্ট এ গিয়ে মন্তব্য করেছেন, বাংলাদেশীরা কি এখন বেশি ভাত খায়, মেয়েদের পোস্ট গিয়ে করেছেন শ্রীলতাহানি? আপনার নিজের কি সেই লজ্জা বোধ আছে? অনেক সিরিয়াস ব্লগার আপনাকে নিয়ে পোস্ট দিয়েছে, চাঁদগাজী সিন্ড্রোম ইত্যাদি? আপনার নিজের ই তো কোন উপলব্ধি নেই? এক কথায় আপনার মত নিল্লজ ব্লগার সামুতে আর কেউ নেই।

যেখানে ওনি, ধর্ম নিয়ে সব পোস্ট নানা আজে বাজে মন্তব্য করে সেখানে ফরিদ আহমেদ মত মাল্টিনিকবাজ ব্লগার ধর্মীয় পোস্ট যেয়ে মেউ মেউ করে। ফরিদ আহমেদ একজন জেনারেল। ব্লগে ওনার সনেট তেলবাজি যানে নাহ এমন কেউ নেই। আর গ্রাম্য কাঠ মোল্লাদের মত কমজানা এই সব ধর্মীয় পোস্ট জন্য কিছু মানুশ ইসলাম বিদ্দেশী হয়ে ওঠেছে। আজ পর্যন্ত কোন একটি উওর যুক্তি রেফারেন্স সহ দিয়েছেনন কিনা কে জানে??

ওনার মত মাল্টিনিকবাজ, ধর্ম সম্পকে কমজানা মানুশ সম্পকে মানবী মত ব্লগার রা পোস্ট দিয়েছেন? কিন্তু ওনাদের উপলব্ধি কোথাউ? এই বয়সে ওনার মত লোকেরা, চাঁদগাজী নিল্লজের মত ব্লগে এসে এসব করে যাচ্ছে????

৩২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


@ফেল কড়ি মাখ তেল ,

ব্লগিং এ প্রত্যেকের ব্যক্তিত্বের চাপ আছে, আমি ব্যতিক্রম নই; আমি বিদেশে পড়ে নেই, আমি দেশেও কাজ করি, বিদেশেও কাজ করি।

আমি ধর্মীয় পোস্টে "আজে বাজে" মন্তব্য করি না, আমার সাধ্যমত "লজিক্যাল প্রশ্ন করি"। ধর্ম বিশ্বাসের প্রতিষ্ঠিত; কিন্তু ধর্মীয় পোস্টের লেখা লজিকয়ালী শুদ্ধ হওয়া উচিত, যা ধর্মকে ধারণ করছে। বেশীরভাগ ধর্মীয় লেখা লজিক্যালী দুর্বল হয়ে থাকে। আমি রাজনীতি, চলমান ঘটনা প্রবাহ, সায়েন্স, টেকনোলোজী ও ধর্মীয় পোস্ট বেশী পড়ি; এরপর গল্প, কবিতা ইত্যাদি পড়ি।

আমাকে অনেক ব্লগার "লজ্জাহীন" বলেছেন; কিন্ত যারা আমাকে লজ্জাহীন বলেছেন, তাদের প্রায় সকলের অবস্হান এত ক্ষীণ যে, উনাদের ভাবনা সঠিক বলে গ্রহন করাই মুশকিল।

আলপনা তালুকদার, যথাসম্ভব উচ্চ শিক্ষিত মানুষ, উনার থেকে বড় ধরণের প্রত্যাশা আছে; বড় দেয়ালে যিনি মাথা ঠুকেন, তিনি ব্যথা পেয়ে থাকেন, দেয়ালের কিছু হয় না।


৩৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: শুধুমাত্র অনুমানের উপর নির্ভর করে কাউকে দোষারোপ করা মহাপাপ। ইঞ্জিনিয়ার সাহেব আপনি মনে হয় সেই পাপটিই করছেন। চাদ্গাজীর করা কমেন্ট কিছুটা তির্যক হলেও তিনি কিন্তু বিষয় বস্তুর সত্যটা থেকেই কমেন্ট করে থাকেন। যারফলে তার করা কমেন্ট আমার কাছে শিক্ষণীয় । চাদ্গাজি বর্ষীয়ান মানুষ দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকায় দেশের প্রতি গভীর মমতা বোধ থেকেই তিনি এই বাংলা ভাষার ব্লগে নিয়মিত আসেন যার ভেতর নিজ দেশ দেশের মানুষের জন্য এমন মমতা তার থেকে এমন কাজ অসম্ভব একটা ব্যাপার । ইঞ্জিনিয়ার সাহেব আপনার ম্যাচুরিটি নিয়ে আমার সন্দেহ হচ্ছে। আপনার উচিত হবে চাদ্গাজীকে সরি বলা।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:০১

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওয়াও!! নিচের কমেন্ট দেখেন

ব্লগে শুধুমাত্র চাদগাজীর সাথেই আমার ক্যাচাল,আর কারো সাথেই নয়,তাকে নিয়ে কিছু বললেই ফ্যাক আইডি।

এর পরেও বলবেন চাদগাজী ভদ্র শয়তান নয়??

কমেন্ট পড়েযান,উত্তর পেয়েযাবেন!

৩৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: চিন্তার কারণ নেই, চাঁদগাজী ভাইর মন্তব্য হজম করতে পারলে আরোগ্য লাভ করবেন।

আমি সত্যি উপকৃত হয়েছি।

৩৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মৌমুমু বলেছেন: মাধব ভাইয়া, আমার মনে হয় আপনার কোথাও ভুল হচ্ছে। আপনার আর চাঁদগাজী ভাইয়ার মধ্যে আরো ঝগড়া লাগানোর জন্য তৃতীয় কোন ব্যক্তি এমনটা করছে। আমি আপনার পোষ্টে, চাঁদগাজী ভাইয়া আর আপনার মন্তব্যগুলো প্রায় সবই পড়েছি। উনি অন্যান্য সকল পোষ্টের মত আপনার পোষ্টেও হয়তো কড়া কথা বলেছেন। এক্ষেত্রে চাঁদগাজী ভাইয়াও যৌক্তিক ছিলেন। কারন সব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির মেয়েদের নিয়ে এমন পোষ্ট মেয়েদের জন্য অসম্মানজনক। আপনার আর চাঁদগাজী ভাইয়ার কথাকাটাকাটিতে তৃতীয় কোন পক্ষ যে কিনা চাদগাজী ভাইয়াকে পছন্দ করেনা, তারা তখন মজাটা নিচ্ছে। দেখুন, আমি এই মন্তব্যে অনেকটাই চাঁদগাজী ভাইয়ার হয়ে মন্তব্যটা করলাম। তার মানে কি আমিও চাদগাজী ভাইয়ার নিক!! তাতো নয়। অথবা আমি যদি এই পোষ্টে আপনার হয়ে মন্তব্য করতাম তার মানে কি আমি আপনার নিক!! সেটাও তো নয়। এমনকি চাদগাজী ভাইয়াও আমার অনেক পোষ্টে কঠিন মন্তব্যে করেছেন। আমার ব্লগে একজন ব্লগার আছে যে কিনা প্রায়ই আমার পোষ্টে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করেন। তাই বলে কি আমিও তাকে চাঁদগাজী ভাইয়ার নিক ধরে নিব!! তা তো না।
তাই ১০০% প্রমান ছাড়া শুধুই অনুমানের ভিত্তিতে এমন পোষ্ট চাদগাজী ভাইয়ার জন্যেও অসম্মানের।
ভালো থাকবেন সবাই।

৩৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: খাপ খাইতে শিখুন। আমার উপরে যে ধরণের আক্রমণ হয়েছে সে হিসেবে আপনার উপর আক্রমণের ধরণ শিশু পর্যায়ে পড়ে।

সুনিদির্ষ্ট তথ্য প্রমাণ ছাড়া কাউকে ইঙ্গিত করা ঠিক না। আপনার কথা অনুযায়ী ধরে নিলাম চাঁদগাজী দায়ী এবং এটা ১০০ পারসেন্ট সত্য। কিন্তু তথ্য প্রমাণ হাজির করতে না পারলে সত্যও মিথ্যার রং ধারণ করে। আপনার বুঝা উচিৎ।

এখানে আপনি সহমর্মিতা পাওয়ার চেয়ে তীর্যক মন্তব্য পেয়েছেন বেশি। তাই আবারো বলছি সব কিছু মানিয়ে নিতে শিখুন।

৩৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১১

ডোডো পাখির বাচ্ছা বলেছেন: কমেন্ট মুছায় নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হৈল যে আপনেই ঘাওরা মজিদ মাল্টির মালিক। নেন, আপনের কমেন্টগুলা কেরাম আছিল প্রমাণ থুয়া গেলাম আমজনতার সামনে।



৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: আপনি অশালীন ভাবে কমেন্ট করেছিলেন তাই ডিলিট করা হয়েছিল। আর এই লোক আমার কমেন্টে এসে আমাকেই বলেছিলো আইডি খুলতে তাও অশালীন ভাষায়। তার কিছু কমেন্ট ডিলিট আর কিছু মেবি আছে কোন এক পোষ্টে

আমার এত টাইম নেই যে আজাইরা ফালতু কাজ করব।

৩৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৩

ডোডো পাখির বাচ্ছা বলেছেন: আপনে ইচ্ছাকৃতভাবে ব্লগে হিট কামানির ধান্দা কর্তাসেন, আমি নিশ্চিত এই সবডি নিকের মালিক আপনে নিজেই। চাঁদগাজীর নামটা যোগ কর্সেন হিট বাড়াইতে।

৩৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৫

ডোডো পাখির বাচ্ছা বলেছেন: কমেন্টগুলা মুছলে আরও শক্তভাবে প্রমাণিত হৈব যে আমার কমেন্টগুলা সত্য ছিল এবং আপনে একজন হিটসিকার দুঃশ্চরিত্র গালিবাজ।

৪০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

প্রোলার্ড বলেছেন: এই রে !পোষ্ট গরম হয়ে যাচ্ছে ! এইবার বুঝি মোবারক চাচার আসার সময় হল!

৪১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৪

কাউয়ার জাত বলেছেন: শিরোনাম দেখে মনে করেছিলাম, আপনি ইঞ্জিনিয়ার মানুষ, হয়তো কোন ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্লগের বর্ষীয়ান মেথর রাজাকে সনাক্ত করে ফেলেছেন!
তো খুশীতে আত্মহারা হয়ে পোস্ট পড়তে শুরু করেছিলাম যে মা-বাবার মুখ উজ্জ্বলকারী (চ-বর্গীয় গালি খাওয়ানো) মেথর চান্দুরে আজকে যে পাবলিক ওয়াশ দেয়া হবে তাতে আমিও শরীক হয়ে ইতিহাসের সাক্ষী হব। ফেড আপ! দেশবাসীতো ফেড আপ!

অতীব দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, আপনি পুরাই আন্দাজে ঢিল ছুড়েছেন। শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ জ্যোতিষ শাস্ত্রীয় পোস্ট দিয়ে বুড়া ট্রাক্টর ওয়ালারে দোষাইছেন। ওদিকে আসল গুয়ের কারবারি আপনার কাণ্ড দেখে অট্টহাস্য করিতেছে!!!

৪২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: গাজী সাহেব,আপনাকে আমার পোষ্টে কমেন্ট করতে অনেক বার নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু আপনি তাও করেন! কেন

যারা প্রমাণ খুঁজেন তারা পোষ্টা ভালো করে পড়ে নিন।বুঝতে পারবেন আমি কিশের ভিত্তিতে তাকে বলেছি এর পিছনে কে দায়ী!

এমন ঘটনা একবার না,২ বার তাও একই ব্যক্তির সাথে!

৪৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন, " গাজী সাহেব,আপনাকে আমার পোষ্টে কমেন্ট করতে অনেক বার নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু আপনি তাও করেন! কেন "

-ইঞ্জিনিয়ার সাহেব, ব্লগ হলো পাবলিক ডোমেইন; পোস্ট প্রকাশিত হওয়ার পর, কে কমেন্ট করবেন, না করবেন, এগুলোর কনট্রোল আপনার হাতে থাকার কথা নয়। আশাকরি, সময়ের সাথে আপনার ভাবনার উন্নতি হবে।

৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২০

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওহে জ্ঞানী সামুর একদম নিচের লিখাটা পড়ে নিয়েন,"""সমস্ত দায়দায়িত্ব পোষ্ট দাতার"""নির্লজ্জভাবে কমেন্ট করে সময় নষ্ট করে নিজের কাজ করুন

ধন্যযোগ।

৪৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৩০

কানিজ রিনা বলেছেন: রাস্তাঘাট কালভার্ট নির্মানে আজকাল বাঁশ
ব্যবহারকারী ইঞ্জিয়ার বেড় হয়েছে। আপনি
সেই ইঞ্জিয়ার নয়তো? তানা হলে ব্লগে
রীতিমত বাঁশ নিয়ে নেমেছেন। আরে বাবা
কোন স্পর্শ কাতর লেখা দিলে খারাপ মন্তব্য
পেতেই হয়। যুক্তি দিয়ে উত্তর দিতে না
পারলে স্পর্শ কাতর কিছু লেখেন কেন?
সমগ্র ভার্সিটির মেয়েদের চরিত্রের দোশারপ
করা আপনার কত বড় অপরাধ আপনি
ভেবে দেখেছেন?
তাই আবারও বলব লেখকদের এমন ঘটনা
প্রায়ই মকাবেলা করতে হয়। এমন নয় যে
আপনি ফেরাস্তা যে আপনার বেলায় এটা
ঘটা ঠিক হয়নাই। চাঁদগাজী সব লেখায়
কাটখোট্টা টাইপের মন্তব্য করেন। তবুও উনি
ব্লগে জনপ্রিয়। আপনার ভুলটা শুধরে নিতে
চেষ্টা করুন সব ঠিক হয়ে যাবে। ধন্যবাদ।

৪৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৬

আহা রুবন বলেছেন: কারও কাছে কোনও লেখা পছন্দ নাও হতে পারে, সে তীর্যক মন্তব্য করতেই পারে। তাই বলে তার জন্য কাছা দিয়ে নামতে হবে?! আপনি চাঁদগাজী সম্পর্কে ভুল ধারণা করছেন। তিনি অন্যদের চেয়ে বেশি পড়েন। আমরা অনেকেই বেছে বেছে ব্লগ পড়ি, নতুনদের এড়িয়ে যাই, কিন্তু চাঁদগাজী সেগুলো পড়েন--পড়ে মন্তব্য করেন। মন্তব্যগুলো যে সব সময় বড় বেশি তেলতেলে হতে হবে এই তথ্য আপনাকে কে দিয়েছে জনাব?

আমার একেবারে প্রথম দিকের পোস্টগুলো যখন কেউ পড়ত না, তখনও নিয়মিত চাঁদগাজী সেগুলো পড়ে মন্তব্য করতেন। অনেকেই হয়ত প্রথম মন্তব্যটি চাঁদগাজীর কাছ থেকেই পেয়ে থাকেন। ভাল না লাগলে ভনিতা না করে, আইক্কালা নিয়ে দাঁড়ান এটিই চাঁদগাজীর বৈশিষ্ট!

আমার কিছু লেখার অংশ বিশেষ উনার মন্তব্যের কারণে পরিবর্তন করেছি, তাতে আমি নিশ্চিত লেখাটি আরও শক্ত হয়েছে। আর কিছু না পারেন ভাল না লাগলে এড়িয়ে যেতে পারতেন। কিন্তু আপনি তাকে মন্তব্য করতে নিষেধ করলেন! আপনার আচরণ কেমন যেন শিশুসুলভ!


৪৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:১১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
চাঁদগাজী ভাই
এ পোাষ্টে আপনার মূল্যবান সময় আর নষ্ট না করাই ভালো। কারণ, এগুলো সব আপনার বিরুদ্ধে মনগড়া অভিযোগ ছাড়া কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। দয়া করে জ্ঞানহীন লোকে সাথে তর্ক করে নিজেও জ্ঞানহীনের পরিচয় দিবেন না ।। মাঝে,মাঝে বড় আফসোস হয়, যে আমরা জ্ঞানী লোকের সন্মান দিতে, জানি না। আমি মনে করি, চাঁদগাজী ভাইয়ের মন্তব্যগুলো। যাইহোক না কেন, তার যুক্তি খন্ডানো সামথ্য অনেকের নেই। কিন্তু তাকে অপমান করার লোকের অভাব নেই । দুটা বিজ্ঞানের বই আর দুটা ইতিহাসের বই পড়ে নিজেকে বড় পন্ডিত দাবী করি। এই হল আমাদের অবস্থা।

৪৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৪৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কিছু বলতে পারছি না সময় কম ।

৪৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৪৭

মিন্টু ভাই বলেছেন: ঠিক না । উনি এই ব্লগের একজন সন্মানি ব্যক্তি ।

৪৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:০৬

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: হে জ্ঞানী গন
আমার পোষ্টে যদি ভুল হয়,বা কোন ইনফরমেশন আপনাদের কনফিউশন থাকে,আমি তার সমাধান এবং রেফারেন্স দিয়েই আপনাদের কৌতুহল মিটাই। মিটানোর চেষ্টা করি!

হে জ্ঞানীরা, আপনারা এতই জ্ঞানী যে এতই জনপ্রিয় যে,এত এতই মহা ব্লগার যে আমার ব্লগ বা আমার পোষ্ট নিয়ে কথা না বলে আমাকে পারসোনাল ভাবে এটাক করার চেষ্টা করেন। আমার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় নিয়ে কথা বলেন।

হে মুর্খের দল

""বুটেক্স থেকে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়ে,সিজিপি ৩.৬৬ আউট অভ ৪ নিয়ে।ঢাকা ইপিজেডের বৃহত্তম এবং হংকং র একটি নামকরা টেক্সটাইল কোম্পানিতে জব করছি এবং এই বুটেক্সই এমবিএ করতেছি,যারা জব দিয়েছে এবং বুটেক্স আমাকে এভাবেই সার্টিফিকেট দেয় নাই,এবং পর পর দুটা সাবজেক্টস এ শুধু শুধুই ভর্তি নেয় নাই,ভিতরে কিছু আছে বলেই দিয়েছে।""

আর কি কি বাস অমুক তমুক ইঞ্জিয়ারিং নিয়ে কথা বললেন না? ওটা আমার কাজ নয়,আগে ইঞ্জিয়ারিং এ কে কোথায় কাজ করে? কি কাজ করে জেনে, তারপর কমেন্ট করতে আসুন। ইঞ্জিয়ার হলেই সব পারে,সব তার দোষ,ঢাকায় পানি,দেয়ালে বাশ....মাই ফুট।

সমাজে কিছু পীর আছে,যার মুরিদেরা তাদের সেই পীরকে নিজের বাবার থেকেও বেশি মানে। বাবায় এই করে সেই করে,কত কি করে। কিন্তু বাবায় যে ভন্ড তা তার মুরিদরা বিশ্বাস করতে চায় না।

আজকের চাদগাজীর ভক্ত আশেকানরাও ঐ মুরিদের মত। বাবার নামে বলছে? ওর ১৪ গুষ্টি উদ্দার করে ছাড়ব,আড়ালে বাবা হাসে,দেখ মুর্খরা আমার জন্য কি করে।

আমি অভিযোগ করেছি, শুধু শুধু করি নাই,তাকে ২+বছর পর্যবেক্ষণ করেই এই পোষ্ট! এবং যথেষ্ট প্রমাণ দিয়েই।

আপনাদের চাদগাজী,প্রবীণ, জ্ঞানী, সব খারপ লিখায়,খারাপ ব্লগে এবং ভালো ব্লগে কোন সমস্যা থাকলে তার ভুল ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। তিনি কমেন্ট করেন না বা তার কমেন্ট পায় নাই এমন ব্লগার এখানে খুবই কম।

কেউ একজন এখানে বলেছেন,অনেকের লাইফের। ব্লগের প্রথম কমেন্টকারি হলো চাদগাজী,আমি নিজেই মানি,আমার ব্লগের প্রথম কমেন্টকারির ভিতর তিনি একজন।

কেউ আমার ব্লগে কমেন্ট না করলেও, পোষ্ট দেয়ার ১০-৩০ মিনিটে তার কমেন্ট থাকবেই।

আমার পোষ্ট যখন আক্রান্ত হলো,যে পোষ্ট আক্রান্ত হলো সে পোষ্টে চাদগাজীর কমেন্ট নাই! যেখানে সবার আগে সে করে,কিন্তু ঐ নির্দিষ্ট পোষ্টেই তিনি নাই।

উনি এতই প্রতিবাদী যে,পোষ্টে পোষ্টে প্রতিবাদ বিতরণ করেন।

আমার সাথে ঘটা বিষয় নিয়ে যখন অনেকেই আমাকে পরামর্শ দিচ্ছে,প্রতিবাদ করছে সে কেন চুপ?

তিনি ত অনেক সিনিয়র ব্লগার এবং ব্লগ,সামু নিয়ে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানেন। আমি সেই তুলনায় ধরলাম বাচ্চা(দুই আইডি মিলিয়ে প্রায় ৩+ বছর)। আমি যখন হেল্প চেয়ে পোষ্ট করলাম তিনি সেখানে নেই! যেখানে সে সবার আগে কমেন্ট করত! কারন প্রব্লেম সে ক্রিয়েট করছে,সে সমাধান দিলে ত সব শেষ।

তাকে একটা ব্লগে আমি খুব খুব ভালো ভাবেই বলেছি,প্লিজ ভাই আপনি যদি পোষ্টে প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে উল্টাপাল্টা কমেন্ট করেন,আমার পোষ্টে কমেন্ট করবেন না। আর তিনি আমার পোষ্টে কমেন্ট করবেই বা কেন? অবশ্যই আমার ভুল বা আমাকে উৎসাহ দিতে?
আমি ইঞ্জিনিয়ার কেন? কিশের ইঞ্জিনিয়ার, আপনার *** বেশি। হোট আ রাবিশ টাইপ কমেন্ট!! তার এই সব কমেন্ট থেকে আমি কি আশা করতে পারি??

আমার দিক থেকে ১০০% কনফার্ম হয়েই এই পোষ্ট দিয়েছি
"চাদগাজী এবং তার মুরিদানরা যেটাকে বলে ব্লগে কমেন্ট ব্যবসায়ীদের ব্লগার সিন্ডিকেট র কাজ"

যারা ক্ষমতায় থাকে,ফুল ফর্মে থাকে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলা অনেক টাফ,আমার প্রতি আপনার আক্রমণ করবেন,না বুঝে পোষ্ট না বুঝে কমেন্ট করবেন এটা আমি শিওর ছিলাম,কারন আপনারা অনেকেই চাদগাজীর মুরিদ,তার থেকেই শিখেছেন বাজে কমেন্ট এবং লেখার বিষয় বাদে কিভাবে পারসোনাল ভাবে এটাক করতে হয়।

আজকে মাত্র একটু ঢু দিলাম,পোষ্ট আরও আসবে,সমাজ,সমাজ ব্যবস্থা,ক্ষমতাবনদের এবং আপনাদের মত কিছু ভন্ডরা যেগুলাকে এড়িয়ে যেয়ে,কালচার বা নিজেদের ট্রেন্ড হিসাবে চালিয়ে যেতে চাচ্ছেন,তার বিরুদ্ধে লিখবই।

অন্যায় হলেই লিখব,ভালো কাজের প্রসংসা করেও লিখব! যতই বাধা আসুক। সত্যের জয়টা দেখতে চাই।

সবাইকে কমেন্ট করার জন্য অনেক অনেক ""ধন্যযোগ""

৫০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:২৬

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন:
ফ্যাক আইডিতে আমার লিখা কপি করে পোষ্ট করা হয়েছে।




ফ্যাক আইডিতে আমার লিখা কপি করে পোষ্ট করা হয়েছে।




যারা সাম্প্রতি আমার ব্লগ দেখেছে। এখানে চাদগাজীর নাম উপরের দিকে,কিন্তু ফ্যাক আইডি বা যাদের সাথে ঝামেলা তারা কিন্তু নাই?


তার মানে চাদগাজীই লিখা কপি করে,সেই আইডিতে পোষ্ট করেছে। যদি ঐ আইডি থেকে করা হত তবে এখানে ঐ আইডি থাকত। মানে ফ্যাক আইডি দিয়ে নয়, আমার ব্লগের উপর সারাক্ষণ স্যাটেলাইটের মত নজর রাখে গাজী সাহেব! এবং পোষ্ট পেলেই তা কপি করেন।

নিচের দিকের আইডিগুলা আগের ভিজিটর। টাইম মিলিয়ে দেখুন,ঐ পোষ্ট দেয়ার আগে বা পরে কিছু সংখ্যক আমার ব্লগ ভিজিট করে। চাদগাজী সাহেব তাদের সবার উপরের দিকেই আছেন।

এটা তৃতীয় প্রমাণ দিলাম!


এর পরেও কি ঘুম ভাঙ্গবে না,হে ভন্ড পীরের মুরিদরা? আর গাজী সাহেবও দাবী করবেন এর সাথে তিনি জড়িত নন?

৫১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৪২

কাউয়ার জাত বলেছেন: মি. মাধব, কেউ কি লগ আউট অবস্থায় ঢুকে কপি-পেস্ট করতে পারেনা?
আমি আপনার হিতাকাঙ্ক্ষী হিসেবে বলছি, আপনি ভুল লক্ষ্যে তীর ছুঁড়ছেন।
ব্লগে এই ফ্লাডিং আজকে চালু হয়নি। এর পেছনে কে বা কারা আছে আমি আপনার চেয়ে ভালো জানি। তাই পারলে সন্দেহাতীত প্রমাণ উপস্থাপন করুন। অন্যথায় নিজের লেখা সংশোধন করুন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২০

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: চোর চুরি করলে এতটা ভাবে না,ধরা খাওয়ার পরে অনেক প্লান আসে মনে

৫২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৫:৫৭

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: সেখানে দেওয়ানবাগী, সোবহান বাগী, কলাবাগীদের মুরিদ আছে সেখামে চাঁদগাজীর মুরিদ থাকবে নাহ তা কি করে হয়?

আহকাল তো বস্তির ছেলে মেয়ে ও মোবাইল চালায়, তাদের বিচোরন সবখানে? এদের জ্ঞান নিয়ে তো কিছু বলা লাগবে নাহ? এরা ব্লগে এসে চাঁদগাজীদের ভক্ত বনে গেছে। চাঁদগাজী শিক্ষা, রাজনীতি, সমস্যা ইত্যাদি পুজি করে ব্লগারদের বিমোহিত করে, অপরদিকে ব্লগে ছন্দবেশে এসে ইসলাম ব্যঙ্গজনক মন্তব্য করে। মুখোশধারী এই ভন্ডকে এখনো কেঊ চিনলো নাহ?

কিচু মানুশ আবার তার দিবানা? তিনি নাকি বয়স্ক, প্রবাসী। আরে আপনি কি ওনার সাথে দেখা করে আসছেন, নাকি ওনি জীবনে একটা পোস্ট দিছে বিদেশি ছবি সহ????এইসব হুজুগে কথা দাপ্পাবাজি তার সিন্ডিকেট লোকজন ছরিয়েছে। বিদেশি মানশ ওনার মত আজাইরা ২৪ ঘন্টা ব্লগে বইসা থাকে নাহ, ওনি নাকি আবার আমার বালের জব করে?

ইঞ্জিনিয়ার সাহেব আপনার পিছনে লেগেথাকা, কুত্তা গাজী সাহেব ছাড়া আর কেঊ নাগ এটা বুজার জন্য বিলেত থেকে ব্যারিস্টারি পড়ে আসতে হবে না?যে লোক সারাদিন ব্লগে পড়ে থাকে তার ই কাজ ফেক নিক খুলে, তার পিছনে লাগা।

৫৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

কানিজ রিনা বলেছেন: আপনার পদবীর বিজ্ঞাপনে খুশি হইয়া আমি
স্বীকৃতি দিলাম আপনার দুইএকজন চ্যালা
চামুন্ডা ভিষন জ্ঞানী ঠিকতো?
চাঁদগাজীর দেওয়ানা মুরিদ সব মুর্খ হলতো?
এবার থামুন আপনার লেখায় এবার থেকে
সবাই চিন্তা ভাবনা করে মন্তব্য পেশ করিবেক।
ইহাই কামনা করিলাম।

৫৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

হয়ত তোমারই জন্য বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ-ফেসবুকের লাইক কমেন্ট ব্যবসায়ীদের মত ব্লগেও কমেন্ট এবং অনুসারী ব্যবসার সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন।
অনুসারী ব্যবসা বলতে কি বুঝিয়েছন?
এখানে কে কাকে পে করে আমার জানা নেই ৷আপনি সহ আরও কয়েক জন ব্লগার দেখছি, চাদ গাজী কে নিয়েই ব্যাস্ত আছেন সবসময় ৷চাদ গাজী তে না মজে নিজেদের লেখার মান উন্নত করুন ৷তাহলে অনুসারী ব্যাবসায় নামতে হবেনা অনুসারী এমনিতেই পাবেন ৷আর আপনি, তুই ,তোকারি গালাগালি করে অনেক কমেন্ট করেছেন অনেক যায়গায় ৷চাদ গাজী, আপনাকে তুই তোকারি বা আপনি যে সব ভাষায় গালগাল করেন সেই সব ভাষা কোথাও ব্যাবহার করেছেন ৴করে থাকলে দেখাতে পারবেন এখানে ?

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৫৯

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: ওয়াও!! নিচের কমেন্ট দেখেন

ব্লগে শুধুমাত্র চাদগাজীর সাথেই আমার ক্যাচাল,আর কারো সাথেই নয়,তাকে নিয়ে কিছু বললেই ফ্যাক আইডি।

এর পরেও বলবেন চাদগাজী ভদ্র শয়তান নয়??

কমেন্ট পড়েযান,উত্তর পেয়েযাবেন!

৫৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন:

৫৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

ইঞ্জিনিয়ার কবির আহমেদ মাধব বলেছেন: চাদগাজী এখানে ধরাখেয়ে আবার একটা আইডি খুলেছে!

:) :D B-) :P =p~ :-P =p~

জনাব ইঞ্জিন সাব, আপ্নের সার্টিফিকেটগুলো ব্লগে আপ্লোড করি দিয়েন, জাতি সেগুলার অথেনটিসিটির ব্যাপারে নিশ্চিত হইতে চায়

৫৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ইঞ্জিন সাবের মতন এরাম মজার চীজ আগে কখনো পাই নাই । উনার জন্য একটা মিস্টি টাইটেল ঃ "গাছভুদাই"

৫৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: এসে গেছে ! এসে গেছে !! জলিল সাবের ম্যানসিস্টার বেদ্যালয় থেকে প্রমিত ইংরাজি উচ্চারণ ।

এখন থেকে ইংরেজিতে ফেইক বা ফেক বলা যাবে না । বলতে হবে " ফ্যাক"। ফাক কইলেও চালায় দেওন যাইব ।

৫৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৬৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৭৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৮৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:২২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৬

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

৯৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০২

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১০৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৭

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৯

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১০

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৪

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১৫

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

১১৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১২

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





১১৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৩

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





১২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৪

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





১২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৫

ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন:



আমি কবির আহমেদ মাধব, অনেক টাকা খরচ ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে এবং নকল করে বুটেক্সে মাত্র ৪০০+ সিটের জন্য,৫০ হাজার+, ডাবল জিপিএ-৫ পাওয়া, প্রতিযোগীর সাথে প্রতিযোগিতা করে সেই ৪০০+ জন ছাত্রে একজন হয়েছিলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে বুজে গেলাম ওরা আমার বালডা পড়ায়। মনটা খারাপ হয়ে গেল সেই প্রথম দিন থেকে যখন দেখলাম ক্লাসের বেশীর ভাগ পোলারাই মাগিবাজ। মনে মনে ভাবলাম যেখানে সবাই ভাঘ সেখানে হরিণ আসবে কি করে, তাই ঠিক করলাম আমি যদি প্রথম সেমিস্টার ভাল করতে পারি তাহলে হরিণ কেন হরিণীর মাংস খাওয়া কোন ব্যাপার না। তারপর খুব পরিশ্রম করে অনেক টাকা খরচ সেমিস্টার আর ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে ভাল রেসাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। প্রথম দিন ক্লাসে গিয়ে দেখি আমাদের সিনিয়র আপুদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরি জহুরা আপু যাকে চিন্তা করে হাতও মেরেছি বহুবার, আপু সব সাবজেক্টে ফেল করে আবার আমাদের সাথে এসে পরেছে।

জহুরা আপুর গোলগাল ভরাট দুধের সাইজ ৩৬ হবে হয়ত। অসম্ভব যৌবনবতী, যেন স্বর্গের অপন্সী । খিল খিল করা ভুবন ভুলানো হাসি যে কোন পুরুষের মাথা ও প্যান্ট নস্ট করতে যথেস্ট । উনি এত সুন্দর যে উনার সাথে কথা বলার মত সাহস এবং টাকা কিংবা গাড়ি আমার নেই। ক্লাস শেষ হবার পর হঠাৎ শুনি কে যেন পিছন থেকে ডাকছে মাধব, মাধব চেয়ে দেখি জহুরা আপু। উনি এসে আমাকে বললেন সুনেছি তুমি নাকি ক্লাসের ফাস্ট বয়? আমি বললাম জি আপু। জহুরা বল্ল আমাকে আপু বলবে না এখন থেকে আমরা এক ক্লাসের আমাকে জহু অথবা জহুরা বলে ডাকবে। আমি বললাম ঠিক আছে। উনি বললেন আমি কি তুমার বন্ধু হতে পারি? আমি বললাম কেন না, তারপর সে হাত বাড়িয়ে দিল হ্যান্ড সেক করতে আমিও তাই করলাম। দেখতে দেখতে তিন মাস পার হয়ে গেল, রুমে বসে এসাইনমেণ্ট করছি ঠিক তখন মোবাইল একাটা কল আসল, মোবাইল স্কিনে চেয়ে দেখি জহুরা। কল রিসিভ করতেই আমাকে বল্ল শুধু নিজের চিন্তা করলে হবে? অন্যের চিন্তাও কর। আমি বললাম জহুরা তুমার কি সমস্যা? সে বল্ল আমি এখনও পর্যন্ত একটি এসাইনমেণ্ট রেডি করতে পারি নাই, আমাকে হেল্প কর প্লিস, তুমি যদি কিছু হেল্প না কর তাহলে আবার আমি সব সাবজেক্টে ফেল করব। আমি বললাম চিন্তা কর না আমি আগামিকাল তুমার একটা এসাইনমেণ্টের ব্যাপারে হেল্প করব তুমি লাইব্রিতে চলে আস। সে আমাকে বল্ল লাইব্রেরিতে অনেকেই থাকবে সেখানে বসে এসাইনমেণ্ট করলে কপি হয়ে যেতে পারে, তুমি দয়া করে আগামিকাল সকাল ১০ টায় আমাদের বনানীর বাসায় আসতে পারবে? আবার বল্ল চিন্তা কর না বাসায় কেও থাকবে না। আমি বললাম ঠিক আছে। যখন সে বল্ল তার বাসায় কেও থাকবে না ঠিক তখন থেকে চিন্তা করতে সুরু করলাম, জোর করে কি কাল চুদে দিব – নাকি ছেড়ে দিব সে জন্য রাতে ভাল ঘুম হয়নি। সকালে উঠে রেডি হয়ে চলে গেলাম বনানী, বাস থেকে বনানী নেমে চিন্তা করলাম এক প্যাকেট কনডম কিনে রাখি, যদি চান্স পেয়ে যাই। তাই দুই তিন টি দুকানে গেলাম গিয়ে দেখি দুকানে বেশি বেশি জনগণ তাই লজ্জা পেয়ে আর কিনতে পারলাম না। কনডম ছাড়াই চলে গেলাম জহুরাদের বাসায়। গিয়ে তাতের রুমের কলিং বেল টিপতেই জহুরা দরজা খুলে দিল, তাকে দেখেই আমার ধন মহারাজ স্যালুট দিতে লাগল- কেন দিবে না যে ভাবে আমার সামনে নাইটি পরে দারিয়ে আছে। আমি চেয়ে আছি দেখেই দরজা লাগিয়ে আমাকে জরিয়ে দরে বল্ল, কাল রাত গুমাতে পারি নাই। কিছু একাটা কর প্লিস তুমার কি কিছু নাই নাকি? আমি ভদ্র ছেলের মত চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ তারপর হঠাৎ করে কিছু না বলে জহুরা কে জড়িয়ে ধরে ওর দুধ দুটো কচলাতে লাগলাম । নাইটি পরা তার নিচে কাল ব্রা দেখে এমনিতেই আমি অনেক গরম হয়ে ছিলাম । তারপর ওর বড় বড় দুধ আমাক পাগল করে দিল । ঠোটে ঠোট রেখে ওকে কিস করতে থাকলাম । আমি আমার জিহবা ওর ঠোটে টুকিয়ে গরম স্বাদ অনুভব করলাম । ওকে পাঁজা কোলা করে তার খাটে শোয়ালাম । ডান দুধ চুসতে চুসতে বাম দুধ কচলাতে লাগলাম । চুসতে চুসতে আস্তে আস্তে নিচের দিকে অগ্রসর হলাম । ততক্ষনে যৌথ প্রচেস্টায় নাইটি, ব্রা ও পেন্টি খোলা হয়ে গেছে । একে একে নাভী পেট চুসতে চুসতে যখন ভোদায় মুখ দিলাম তখন উত্তেজনায় ও আমার মাথা চেপে ধরলো । আমি জিহবা দিয়ে ভোদার কিল্ট নাড়তে লাগলাম। কলকলিয়ে জল ছাড়লো জহুরা , নোনতা স্বাদের ভোদার জলে আমার মুখ ভরে উঠলো। এবার আমি আমার ধোনটা জহুরার মুখে পুড়ে দিলাম , দক্ষ মাগির মতো ধোনটা চুসতে লাগলো ও । এক সময় বলে উঠলো প্লিজ আমাকে নাও আমি আর পারছি না ।

হংকংএর দামি কুম্পানিতে চাকরী শুরুর পর জহুরা আমার সাথে আরও বেশি যৌনকাজ করতে চায়

এরপর ধোনটা ওর ভোদায় সেট করে এক ঠাপ দিলাম ও চরম উত্তেজনায় কেপে উঠলো। আস্তে আস্তে ঠাপের গতি বাড়ালাম। আরেক বার জল খসাল জহুরা। আমি বার পাঁচেক ঠাপিয়ে ধোনটা বের করে জহুরার মুখে মাল ফেলে ওর উপর চোখ বুজে শুয়ে রইলাম।শুযে শুয়ে আমি বললাম তোমার ভোদার পর্দা ফাটালো কে ও বললো সেতো অনেক আগেই ফেটেছ স্কুল লাইফে বয় ফেন্ডের হাতে। তারপর সে আমাকে বল্ল যে দিন তুমার সাথে আমি প্রথম কথা বলে ছিলাম সেদিন তুমার মুখ দেখেই বুজেছিলাম তুমি আমাকে চুদতে চাও। তাই আমিও সুজুগের সন্দানে ছিলাম কি করে সহজ উপায়ে এসাইনমেণ্ট করা যায়। সে বল্ল প্রতি এসাইনমেণ্টের জন্য এক দিন করে আর পাস করে থার্ড সেমিস্টারে উঠতে পারলে পুরু সেমিস্টার তুমার যে ভাবে খুসি সে ভাবেই হবে। তার কথা সুনে আমার মাথায় যেন তাল গাছ পরল। তারপর, আমি বললাম আমার সব এসাইনমেণ্ট এখন থেকে তুমার।


জহুরা মাগির সাথে আমার অসাম চুদাচুদির ছবি আর ভিডিওর জন্য চোখ রাখুন আমার ব্লগ এবং টুইটারে





১২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

ইঞ্জিন সাবের আসল চেহারা বাইর হয়া গেছেগা বলেছেন: ওরে ম্যানসিস্টার থেইকা পাস করা বানান বিশারদ ফ্যাক ইঞ্জিনিয়ার ! শোকের মাস আগষ্ট , এটা প্রতীকী। তোমারে কেউ কয় নাই সারাক্ষণ শোক করতে । এটা নিয়া খোঁচা মাইরা বা জল ঘোলা কইরা ১৯৭১ এ তোর পূর্বপুরুষ কী ছিল তার পরিচয় দিস না ।

১২৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০১

মাধবের জন্য গুয়ের থাল বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.