নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে নিয়ে তেমন কিছু লেখার নেই।“ভাসিয়ে দেবার প্রবণতা প্রকৃতির ভেতর আছে। সে জোছনা দিয়ে ভাসিয়ে দেয়, বৃষ্টি দিয়ে ভাসিয়ে দেয়, তুষারপাত দিয়ে ভাসিয়ে দেয়। আবার প্রবল প্রেম, প্রবল বেদনা দিয়েও তার সৃষ্টজগৎকে ভাসিয়ে দেয়।”―Humayun Ahmed

ম্যাড মাক্স

স্বপ্ন থাকা খুবই জরুরি...স্বপ্ন না থাকলে ভোরবেলায় ঘুম থেকে ওঠার কোনো মানেই হয় না...সারা জীবন শুয়ে থাকলেই তো হয়...

ম্যাড মাক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি + ভ্রমণ ব্লগঃ স্বর্গের ছোঁয়া (সেন্টমার্টিন ভ্রমন)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭



ভোর ৫ঃ৩০ এ চাঁদের গাড়ি আমাদের হোটেল থেকে নিয়ে যাবে টেকনাফ এর উদ্দেশ্যে। টেকনাফ থেকে জাহাজে করে সেন্টমার্টিন। চাঁদের গাড়িতে করে মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে টেকনাফ যাওয়া জীবনের অন্যতম মনে রাখার মতো ঘটনা। এক পাশে পাহাড় আর অন্য পাশে সুমুদ্র পুরোটা পথ জুড়ে!





জাহাজ এর যাত্রা শুরু হবে নাফ নদীর বুক চিরে। এক পাশে বাংলাদেশ অন্য পাশে মিয়ানমার মাঝে সীমান্ত হয়ে আছে এই নাফ নদী। জাহাজ ছাড়ার পরেই আপনাকে সঙ্গ দিতে ছুটে আসবে শতশত গাঙচিল। গাঙচিল গুলো যাত্রীদের দেওয়া না না ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। নাফ, পাহাড়, গাঙচিল মিলিয়ে অপূর্ব এক যাত্রা!





সেন্টমার্টিন এর কাছাকাছি আসলে না না ধরনের জলযান চোখে পরবে, তার মাঝে ভালোমান হাসপাতালও আছে।







এমন অপূর্ব মনোরম সব দৃশ্য দেখতে দেখতেই পৌঁছে যাবেন স্বর্গের দুয়ারে।





স্বর্গের দুয়ারে তো পোঁছে গেলেন, এবার কি করবেন? চলেন জেলে নৌকা, তাদের সুমুদ্রের বুক থেকে ধরে আনা মাছ, আর সেই মাছ দিয়ে বানানো শুঁটকি মাছ দেখে আসি।









সেন্টমার্টিন বেশী পরিচিত প্রবাল দ্বীপ হিসাবে। চারিদিকে শুধু প্রবাল আর প্রবাল! যেনো পুরো দ্বীপই প্রবাল দিয়ে তৈরি!







সেন্টমার্টিনে লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর বাড়ি আছে জানেন তো? সেই বাড়ি এখন ভাড়া দেওয়া হয় পর্যটকদের কাছে। চলেন চলেন দেখে আসি।





হুমায়ুন স্যার এর বাড়ির ভেতর বাহির দেখা শেষ? তার বাড়ির ঠিক সামনে দিকে সুমুদ্রেরর মাঝে একটা দ্বীপ আছে, যেখানে 'দারুচিনি দ্বীপ' সিনেমার শুটিং হয়ে ছিলো। চাইলে আপনিও যেতে পারেন সেখানে। এই দ্বীপ খুবই ছোট। ভাঁটার সময় জেগে ওঠে আর জোয়ারের সময় কিছুটা অংশ বাদে পুরোটাই তলিয়ে যায়। যেতে হলে আপনাকে কোমর পানি হেঁটে মাছ ধরার ট্রলারে উঠতে হবে, তারাই আপনাকে পোঁছে দেবে অদ্ভুত সুন্দর, মনোমুগ্ধকর 'দারুচিনি দ্বীপে'।







এতো ঘুরে ক্লান্ত? একটু রেস্ট দরকার? আরে ভাই সুমুদ্র পারেই আছে দোকান আর সেখানেই পাবেন তাজা তাজা ডাব। ডাব খেয়ে নিজেকে প্রশান্ত করুন। এই দ্বীপে আছে প্রচুর নারকেল গাছ, তাই এই দ্বীপ নারকেল জিঞ্জিরা নামেও পরিচিত। আরো আছে না না জাতের গাছ গাছালি। একটা গাছে সুন্দর ফল হয়, সুন্দর হলেও সেই ফল খাওয়া যায় না।





ডাব খেয়ে রেস্ট নিয়ে আপনি ফ্রেস হয়েছেন তো? এবার আপনার সামনে আসবে এই স্বর্গের সবথেকে সুন্দর মুহূর্ত, আর সেটা হচ্ছে সন্ধ্যা! এতো অপূর্ব সন্ধ্যা নামা আপনি পৃথিবীর আর কোথাও পাবেন না, আমি শিওর।







সন্ধ্যা শেষ, চারিদিকে আঁধার নেমে এসেছে এবার কি করবেন? রুমে বসে আঙ্গুল চুষবেন? আরে ভাই সুমদ্র পারের দোকান দেখালাম না? সবাই মিলে সেই দোকানের বেঞ্চে বসে আড্ডাদিন না! এক পাশে সাগেরর গর্জন আর অন্য পাশে অসীম নীরবতা এর মাঝে আড্ডা দিতে বা শুধু চুপ করে বসে থাকার মাঝেও স্বর্গীয় সুখ আছে। সময়ের সাথে সাথে জোয়ারের কারণে পানি বাড়তে থাকবে। এক সময় আপনার পায়ের পাতা ভিজিয়ে দেবে। ইশ! কি শান্তি! কি শান্তি! আলহামদুলিল্লাহ্‌! পানির জন্য আর বসে থাকা গেল না। তো করবেনটা কি ডিনার করে ঘুমিয়ে পরবেন? আমি বলব না, একদম ঘুমাবেন না!! কেন বলছি এই কথা? কারন সাগরের তাজা মাছ দিয়ে বারবিকিউ করা এখোন বাকি আছে তো মশাই! চলুন তবে শুরু করে দেই।





ভাই অনেক হয়েছে, এবার ঘুমান গিয়ে। ভোরে উঠতে হবে তো! সন্ধ্যার মতো, ভোরও অনেক অপূর্ব।





এরপর সেন্টমার্টিন ভ্রমন এর সবথেকে রোমাঞ্চকর অংশ সামনে আসবে। এখানে প্রচুর সাইকেল ভাড়া পাওয়া যায়, আপনি সাইকেল চালাতে পারলে সাইকেল চালিয়ে আর না চালাতে পারলে পায়ে হেঁটে/ট্রলারে/স্পীডবোডে করে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান ছেড়া দ্বীপ থেকে ঘুরে আসতে পারেন। এতো সুন্দর একটা জায়গা! এতো স্বচ্ছ পানি! পানির মাঝে সব মাছ দেখা যায়। আমি কথা দিতে পারি, ছেড়া দ্বীপ আপনার মন কেড়ে নেবে। (বিঃ দ্রঃ আমার মোবাইলে চার্জ না থাকায় ছেড়া দ্বীপ এর কোন ছবি নেই! আমার সব ছবিই মোবাইলে তোলা)

অনেক দেখেছেন চলুন বাড়ি ফিরে যাই। ফেরার পথেও আসার সময়কার অপূর্ব মনোরম সব দৃশ্য দেখতে দেখতেই আসবেন। এবার তাহলে বলুন বিদায় সেন্টমার্টিন! বিদায় স্বর্গ!!



মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আমার পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ, অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার ছবি ব্লগ, লাবিবা বিলাস ছিলাম, খুব সুন্দর সময় কাটে ওখানে।

চিলগুলোরে কি চিপস দিয়েছিলেন?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১০

ম্যাড মাক্স বলেছেন: কি??? চিলগুলো?? আপনি স্বর্গে যাবার পথের প্রথম সঙ্গী গাঙচিল কে শুধু চিল বলে বিরাট অন্যায় করেছেন! হাহা।

আমি বসে বসে দেখছি অপরূপ প্রকৃতি আর অন্যদের খাবার দেওয়া দেখছিলাম, নিজে খেতে দেয়নি।

আপনাকে পুরোনো সুন্দর স্মৃতি মনে করিয়ে দিতে পেরে ভালো লাগছে। আপনাকেও ধন্যবাদ।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: কি সুন্দর ছবি ।
আমার এখনো সেন্টমার্টিন দ্বিপে যাওয়া হয়নি :|

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

ম্যাড মাক্স বলেছেন: কোন এক সময় স্বর্গ থেকে ঘুরে আসবেন সেই কামনা করি।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অপূর্ব !!!
মন জুড়ানো সব সব ছবি

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

ম্যাড মাক্স বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৩

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো আপনার ভ্রমন ছবি//

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার ও ভালো লাগছে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১

সুমন কর বলেছেন: লেখা আর ছবি মিলিয়ে পোস্ট ভালো লাগল।
+।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬

ম্যাড মাক্স বলেছেন: '+' এর জন্য ধন্যবাদ ভাই।

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

ফাহিম সাদি বলেছেন: যেতে চাই :((

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২

ম্যাড মাক্স বলেছেন: জলদি করে চলে যান।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমি গিয়েছিলাম ২০১৪ এর ১৬ ই ডিসেম্বর। মানে ১৫ তারিখ রাতে বাসে উঠি। ১৬ তারিখ দ্বীপে পা রাখি দূপুরে। কমেন্টে তো আর এত কিছু বলা যায় না। তবে আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় দিনগুলা হল সেন্ট মার্টিন ভ্রমণ। ২ দিন ছিলাম । ক্ষণে ক্ষণে মজা হইছে। কত্ত কিছু ঘটছে!!! প্রত্যেক বেলা নতুন পদের মাছ, কাঁকড়া খাওয়া আরো কত কি!!! আপনার পোস্ট অনেক কিছু মনে করায় দিল। জাহাজ দিয়ে দ্বীপে যাওয়ার সময় গাংচিল গুলো চিপস ছুড়ে দিলে শূন্যে যেভাবে খপ করে ধরছিল!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আপনার আর আমার যাওয়ার টাইম প্রায় একি, শুধু বছর আলাদা। হ্যাঁ ভাই, সেখানে ক্ষণে ক্ষণে মজা। কোথা দিয়ে সময় কেটে যায় বোঝায় যায় না।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমিও গিয়েছিলাম ২০১৫ এ অনেক ভাল লেগেছিল কিন্তু যে দিন গিয়েছে সে দিনি ফিরে আসা লাগছিল তাই তেমন তৃপ্তিভরে দেখা হয়নি। তবে চমৎকার একটি ট্টুর হয়েছিল।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫

ম্যাড মাক্স বলেছেন: অনেকেই সেন্টমার্টিন ভ্রমন এক দিনে সারেন। সকালে গিয়ে দুপুরে ফিরে আসা। এটা যেমন খুব ক্লান্তিকর ব্যাপার আর সব কিছুতেই প্রচণ্ড তাড়াহুড়ো থাকে। তাই প্রাণ ভরে উপভোগ করা যায় না।

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাই নিজের কথা বলতে গিয়ে আপনর পোস্টের প্রশংসা করতে ভুলেই গিয়েছিলাম। সত্যি অপূর্ব একটি ভ্রমন পোস্ট, ছবিগুলোও প্রানবন্তো উঠেছে বর্ণনাও দারুণ করে দিয়েছেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬

ম্যাড মাক্স বলেছেন: প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ ভাই। :)

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫

শামচুল হক বলেছেন: বর্ননা ছবি ভালো লাগল। ধন্যবাদ

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার ও ভালো লাগছে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: একটা ঘটনা বলি। বেশ ঘন ঘন চা খাচ্ছিলাম রাতে। তো আমার বন্ধু, আমরা দুইজন গেছিলাম, তাকে বললাম, চল এক কাপ চা নেই এবার। এটাই দুজনে খাই। যেই কথা সেই কাজ। তো, বিচে যে চেয়ার গুলা থাকে, মনে হয় লাউঞ্জ বিচ চেয়ার বলে বা যেটাই হোক, ওখানে দুইজন একসাথে আধশোয়া হয়ে এক কাপ চা খেলাম। বেশ বড় আর প্রশস্ত চেয়ারটা। এক চুমুক আমি,এক চুমুক ও এভাবে খাওয়া চলছিল। :P

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১১

ম্যাড মাক্স বলেছেন: এক ডাব ৩/৪ জনে এক সাথে খাওয়া সহ কতো সুখের মুহূর্ত জড়িয়ে আছে এই ট্যুরে ঘিরে! পোস্ট বিশাল হবে দেখে লিখিনি কিছু।

আপনার অভিজ্ঞতা বর্ণনার জন্য ধন্যবাদ।

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমার বেলায় হয়েছিল কি ইচ্ছা ছিল দুই দিন থাকার ,বুকিং দুই দিনের দিয়ে দেওয়া ছিল। কিন্তু হঠাৎ রাতের আটার দিকে ফোন আসে তাদের ট্যুর অফিসে যাওয়ার জন্য। গেলাম পরে শুনাল এই সিজনে একটু সাগর উত্তাল থাকে তাই জাহাজ কর্তপক্ষ তাদের সিডিউল আর করছেন শুধুই ঐদিনি যাবেন বিকালে ফিরতি সবাইকে নিয়ে আসবেন যদি এই কন্ডিশনে যেতে চাই তাহলে যেনো যাই। কি আর করার গেলাম, সাথে লোকজন তাদের মানায়ে ঘুরে গিয়ে দেখে এসেছিলাম।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯

ম্যাড মাক্স বলেছেন: ওহো! ব্যাড লাক আপনার!

১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি ও বর্ননায় খুব সুন্দর একটি পোষ্ট।
আমি সব সময়ই ভ্রমন পোষ্ট পড়তে খুব পছন্দ করি।
সেন্টমার্টিনে যাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও এখনও যাওয়া হয়নি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আশাকরি একদিন সময় করে যাবেন।

১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০১

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: যাবার ইচ্ছে বহুকাল ধরেই লালন করছি।ঢেউয়ের ভয়ে যাওয়া হয়নি।আপনার পোষ্ট দেখে কিছুটা আপ্লুত হয়ে এই শীতেই ইচ্ছেটা পুরণ করে নেব আশা করছি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

ম্যাড মাক্স বলেছেন: শীতের দিনে সাগর তুলনামূলক শান্ত থাকে। শীতের মৌসুমে যেতে পারেন।

১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ওনেক সুন্দর।
মনটা ভরে গেল।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

ম্যাড মাক্স বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার ফটোগুলো দেখে | খুব সুন্দর |

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

ম্যাড মাক্স বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে দেখে ভালো লাগছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

আপনার আপন বলেছেন: ০২ বার গিয়েছিলাম। ২০১০ with friends ্ ২০১২ honeymoon..... plan also within February...... awesome place

১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৫

পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার ছবিগুলি খুব সুন্দর হয়েছে। ২০০০ সালে সুনামির পরদিন গিয়েছিলাম কেয়ারী সিন্দাবাদে করে খুব মজা করেছিলাম সব মনে করিয়ে দিলেন ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.