নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সুন্দর চিরঞ্জীব

এম.এ.জি তালুকদার

আমি একজন গৈ-গেরামের সাধারণ মানুষ

এম.এ.জি তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যতিক্রমি অভিজাত প্রতিভা তোমাকে হাজার সালাম!

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২১

প্রতিভা আর কর্মপ্রচেষ্টা নিয়ে ছোট,বড় বা জ্ঞানী-গুণীজনের অনেক কথা,বাণী আছে। সেগুলো কেউ মানি, আবার কেউ এগুলো নিয়ে মাথায় ঘষে’ বড়োর ভান করি।এ নিয়ে আবার ছিকাছেড়া মানুষগুলো তার পেশা,পদ,পদবীর ভীড়েঢাকা আদম সন্তানদের বেশিরভাগ সময় বাকা ঠোটের হাসি দিয়ে, কিছু বিষকাঠালী জাতের তুচ্ছ মানুষের তালে পরে অজ্ঞ,মুর্খ বলে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে সিড়ি বেয়ে চলে যায় মাটি ছেড়ে ইটের চিলে কোঠায়।এই ধাচের কিছু মানুষ তাদের বলনে-চলনে যেন বুঝায়- আমার প্রতিভা ছিলো বলেই আমার এতো উচুতে বসবাস, আর তোমার নোংরা মাটিতে।আজ কিছু মিথ্যা অহংকারী,স্বঘোষিত জ্ঞানী মানুষ হয়তো জানেই না যে, আমাদের দেশে অবাক করা কত যে প্রতিভা রাস্তায় গড়াগড়ি খায়। ওনারা আসমানের কাছে থাকেন বলেই এ বিষয়টি দেখেন না বা দেখতে চান না। আসলে মানুষ যদি চর্ম চোখে অন্ধ হন,তিনি অনুমান করে অনেক দেখায়ালার চেয়ে অনেক সময় বেশী বুঝতে ও দর্শন করতে পারেন। কিন্ত ক্রমাগতভাবে বুদ্ধির স্তর পরে পরে কেউ যদি আন্ধা হন, তার ধান্ধা করার জন্য নিজের ঢোল পিটিয়ে ফাটিয়ে-ফুটিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করাই হয় তার বড় কাজ। যারা তা করেন না, তাঁরা জ্ঞানের রাজ্যে জীবন-যৌবণ ক্ষুইয়ে শেষে মহান বিজ্ঞানী নিউটনের মতো বলেন--হায়,আজীবন কঠোর শ্রমে জ্ঞান সমুদ্রের তীড় পেলাম। হায়,আফসোস-- আয়ু থাকতে বুঝি জ্ঞান সমুদ্রের জল স্পর্স করার সৌভাগ্য আমার আর হলো না। দৈব কারণে- আমার ছাত্র জীবনে বিদ্যালয়ের পড়া-লেখার সুযোগ নষ্ট হওয়ার পর হতে আমার চারপাশের সবাইকে আমি আমার শিক্ষক মানি এবং আমার চলমান পারিপার্শিকতা আমার বিদ্যালয় হয়ে ওঠে। তাই আমি প্রতিনিয়ত সবার কাছেই ঋণী। এই উদ্দেশ্য সাধনের জন্যই আমার এই ব্লগে আসা। এখানে শতভাগ শিখতে এসেছি।এবং মাপতে এসেছি দেশের প্রতিভাবান সভ্য সমাজ হতে আমরা গৈ-গেরামের মানুষ কত নীচে পরে আছি। দেখলাম,দেখছি এবং স্রষ্ঠা বাঁচিয়ে রাখলে এদেখা চলবে,যদি ব্লগকর্তাগণ আমার মতো চাষা-ভূষাকে সুযোগ দেন । আজ আমাদের মতো দূগর্ন্ধযুক্ত গায়ের গন্ধওয়ালা মানুষকে ভালোবাসা দেশের অভিজাত, তবে- গুনে বাঙ্গালী সহজাত; একজন বড় মাপের মানুষের কথা বলবো ।হয়তো দেশের কিছু এলাকার মানুষ তাকে দেখেছেন।যারা তাঁকে কাছে থেকে দেখেছেন এবং তাঁর দরদী হাতের ছোয়া পেয়েছেন, আমার বিশ্বাস তারা সারা বাংলাদেশে তাঁর উপস্থিতি কামনা করবেন ।আমার জানা মতে তিনি একসময় টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার UNO ছিলেন ,একসময় নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া উপজেলার UNO ছিলেন,একসময় সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ADC(উপ-সচিব)ছিলেন।এই মহৎ কর্মবীর সরকারী অফিসারের নাম- তন্ময় দাস।বর্তমানে হয়তো বাংলাদেশ সরকারের কোন এক মন্ত্রনায়ে কর্মরত আছেন।এই মহৎ কর্মবীর মানুষটি যেখানে কাজ করেছেন সেখানকার মানুষগুলোকে এতো দরদ দিয়ে কাছে টেনেছেন, যা ভাবা যায় না।আসলে এই ধরনের প্রতিভাকে কাছে পেয়ে ও তাঁর ছোয়ায় তার কর্মস্থলের অনেকেই অভিজাত হয়েছেন,তবে অহংকারী হন নাই।স্যার আবার আপনি আমাদের মাঝে ফিরে আসুন।আমাদের মতো গৈ-গেরামের চাষা-ভুষা অল্পবুদ্ধি মানুষদের জন্য আপনাকে বড় প্রয়োজন। যিনি আমাদের দরকার বুঝেন এবং দরকারী কাজের সহযোগিতা করেন।আমাদের মতো মূর্খ মানুষের জন্য আপনার ভালোবাসার প্রেরণা আমাদের বড় প্রয়োজন!!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.