নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সুন্দর চিরঞ্জীব

এম.এ.জি তালুকদার

আমি একজন গৈ-গেরামের সাধারণ মানুষ

এম.এ.জি তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

“সবুজ সাথী বই” কারো খোজে থাকলে একটু সাড়া দিন

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪৬






মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক পুরানো একটি বই খুঁজছেন দেখে ভাল লাগল । কেন খুঁজছেন জানতে পারলে আরো ভাল লাগত । সবুজ সাথী বইটি মুল বিষয় থাকলেও পোষ্টে অন্য বই এর ছবি রয়েছে দেখা যায় , মনে হচ্ছে পুরান বইগুলি নিয়ে কোন গবেষনা চলছে । ভাল উদ্যোগ তাতে কোন সন্দেহ নাই । এখানে উল্লেখ্য যে, ষাট ও সত্তবের দশকে বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলিতে প্রথম শ্রেণী হতে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত "সবুজ সাথী" নামে একটি বাংলা বই পড়ানো হতে যা যথাক্রমে প্রথম শ্রেণীতে "সবুজ সাথী" প্রথম ভাগ, দ্বিতীয় শ্রেণীতে "সবুজ সাথী" দ্বিতীয় ভাগ, তৃতীয় শ্রেণীতে "সবুজ সাথী" তৃতীয় ভাগ, চতুর্থ শ্রেণীতে "সবুজ সাথী" চতুর্থভাগ, পঞ্চম শ্রেণীতে "সবুজ সাথী" পঞ্চম ভাগ, নামে পরিচিত ছিল । এখন যাদের বয়স ৫০ এর উপরে তারা সবাই এই বই গুলি পাঠ্য হিসাবে পড়েছেন.. প্রথম শ্রেণীর "সবুজ সাথী" প্রথম ভাগের পাঠ্যে পদ্য ছড়া ও গদ্য ছিল এরকম. মা কলম কলা. হাশেম ভাই হাতি চড়ে বাঘ ভাল্লুক শিকার করে. খুকুমনি জনম নিল যেদিন মোদের ঘরে. ডালে নাচে বুলবুলি খুকু নাচে চুল খুলি, গণি মিঞা একজন কৃষক. শামীম বাগান করিল. জুলেখা ও ফুল পরী... দ্বিতীয় শ্রেণীর "সবুজ সাথী" দ্বিতীয় ভাগের পাঠ্যে পদ্য ছড়া ও গদ্য ছিল ভোর হলো দোর খোল.. ইত্যাদি.. । আজ পর্যন্ত এত সহজ চয়নের পাঠ্য বই দেখা যায়না । এই ব্লগে যারা লেখালেখি করেন তাদের অনেকেই হয়তো এই বইগুলি স্কুল পাঠ্য হিসাবে পড়েছেন । তবে কথা হলো দিন যায়, দিন আর ফিরে আসে না। ফিরে পাওয়া যায় ও না। এ-ই হলো সময়ের ধর্ম। এটিই প্রকৃতির নিয়ম। কালের পরিক্রমায় আমাদের এ বয়সে কতোই না পরিবর্তন দেখলাম ! সামাজিক,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে পরিবর্তন। রীতি-নীতি,আচার- আচরণ,কায়দা- কানুন ইত্যাদির পরিবর্তন । লেখাপড়ায় ও এসেছে ঢের পরিবর্তন। কারিকুলাম ও সিলেবাসের পরিবর্তন,পাঠদানের কলা কৌশলে পরিববর্তন,পাঠ্য পুস্তকের পরিবর্তন । তাই অনেক আগের এই বইটি পাওয়া বেশ কষ্টকর হবে বলেই মনে হয় । বাংলাদেশ জাতীয় গ্রন্থাগারে গিয়ে খুঁজ নিয়ে দেখতে পারেন । আশা কারি পেয়ে যাবেন। সেখানে না থাকলে জাতীয় আর্কাইভে পাবেন। কারণ সেখানে ২৫ বছরের পুরাতন বই সংগ্রহ করা হয়। সেখানে প্রায় সাত হাজার পাঁচশত (৭৫০০) পুরাতন পুস্তক রয়েছে। তবে রেফারেন্স গ্রন্থের সংগ্রহশালাটি শুধুমাত্র গবেষকগণই ব্যবহার করতে পারেন। তাই সেখান থেকে বই কিনতে পারবেন না। ফটোকপি নিতে পারবেন। জাতীয় আরকাইভস এর লিংক নীচে দেয়া হল ।
http://www.nab.gov.bd/

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৪৯

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ,এতা সুন্দর তথ্য দেয়ার জন্য।হা, স্বইচ্ছায় কিছু কাজ করছি। আগের পড়া-লেখা,আনন্দ বিনোদনের উপাদান এবং বর্তমানের সার্বিক অধ:পতনের কার্যকারন অনুসন্ধান। তবে,স্থায়ীবাবে কাউকে কাছে পাচ্ছি না।- এটাও একটা গবেষনার বিষয়।

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

সোহানী বলেছেন: যা বলার আলী ভাই বলে দিয়েছেন। জাতীয় আর্কাইভ থেকে কিছু কালেকশান নির্ধারিত চ্যানেলে অবশ্যই সম্ভব। আর আপনার গভেষনার বিষয় জেনে ভালো লাগছে। পূর্ণ গবেষনার জানার আগ্রহ থাকলো।

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি জানি না।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪২

চার্ত্রুজ-বী বলেছেন: https://www.facebook.com/sobujsathipv/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.