নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সে এক আশ্চর্য জলপ্রপাত...

সাপের শরীর হয়ে আঁধারের গাছ/ কুয়াশার বন্যায় ডুবো দেবী মাছ!

মাহী ফ্লোরা

আমি আমিই....... আকাশজুড়ে চাঁদের আলো রূপার জলে আঁকা অন্ধকারের ঠোঁটের কোনায় নীলচে হাসি বাঁকা! তারা-আলোর রথ ছুটানো একটি ডজন ঘোড়া সমস্বরে বল্লো, এ নাও গোলাপ, মাহী ফ্লোরা। ......... মহাবিশ্বের শুভেচ্ছা পেয়েছি এভাবে!

মাহী ফ্লোরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অইচ্ছে সকল আমাকে দিয়াছো দাও নাই নীল জোনাকি!

১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

১.

ভাবছি এখানে সেখানে নিজেকে ছড়িয়ে রেখে চলে গেছো তুমি!কি যে এলোমেলো। শ্রাবন! প্লাবনের দিন শেষে নৈর্ব্যাক্তিক মেঘ নীল নীল হয়ে ভাসছে।

সিগারেটের টুকরা আর ছাইগুলো কার্পেটে পড়েই থাকলো তুমি অন্যমনষ্ক! চুল ছেঁটে হয়ে গেলে নাগরিক।চলে গেলে।

নদী খননের দায় কাঁধে চাপিয়ে তুমি কেমন নিশিপিপাসু!

সমস্তখানে নিজেকে ছড়িয়ে তোমার মনে পড়ে গেছে প্রাচীন; পূর্বজন্মশাপে।



চেতনানিবাসে এতক্ষণ একলা রেখে হাঁটছো শরতের পথে একাকী!

তুমি চলে গেছো।



২.

আমার ও ইচ্ছে করে

কাটাই ভ্রান্তির কাল।

একা

এবং অবশেষ শ্রাবনের সাথে।

তুমিওতো আমার মতই

ঝরতে ঝরতে স্বপ্নক্লান্ত!



৩.

পারিনা আমিতো কিছুতেই পারিনা

শুধু শুধু নীল হয়ে যাই।

থমকে গিয়ে পদ্মপাতায় জল।

আমি কিছুতেই ভাল থাকিনা।

অপেক্ষা করি

স্বাভাবিক হবার গল্পটা

কতদূর গিয়ে সত্যি হয়।

মানুষ স্বপ্ন হয়ে যায় স্পর্শ সত্য হয় না!



৪.

মানুষ এখন আর ভালবাসায় থাকেনা। রক্তে থাকে। মানুষ গোঙায় রক্তে ভেসে যায়। মানুষ খুব রক্তে রক্তে বেঁচে থাকে আজকাল।

একটা রামদা হেঁটে হেঁটে যায় বাজারের দিকে। কিছু মোটা বাঁশ হাতে হাতে ফেরি করে ক্রোধ।

মানুষ এখন ভয়ে ভয়ে থাকে!

রক্তেরা থাকে সাক্ষী আর রিকশার কিছু যাত্রী। কেউ থাকেনা অপেক্ষায়! মানুষ আজকাল আর অপেক্ষায় থাকেনা!

রামদাটি রক্ত সাথে নিয়ে হেঁটে যায় বাজারের দিকে। শাক পালং আর তরকারী নিতে রামদাটি এখন বড় সংসারী!





৫.

বোধের ভেতর থেকে বর্ন আসে।

কেন আমাকে তুমি বৃষ্টি এনে দাও।

আজ নদী দেখি।

জলের সাহস।

আকাশের লাল নিয়ে

ডুবিয়ে দিয়েছে নীল নাগরদোলা!

জল দেখি।

মেজাজের বান।

দেখি তুমি কতদূর যাও।



৬.

পথের ভেতর পড়ে থাকে বিস্ময়বোধক দুটি চিহ্ন।

যেভাবে ঝড় ছিলো ঝড়ের আদলে।

সেভাবে ফিরে যেতে সমস্ত লাগে!

মুদ্রায় দাম বাড়ে সময়ের।

একটা আস্ত হৃদয়কে আর কত কত দামে করতে পারো বাজারী?

ভালবাসা তো হৃদয়ের ডাকনাম!



চিহ্ন পড়ে আছে থাক।

এমন বিস্ময় এই চাঁদ রাতে আঙ্গুর গাছের উপর এসে ঝুলে থাকে লোভে। নেশা মানুষকে করেছে একা।

একা কিন্তু সব চিহ্নই!



৭.

আকাশে চাঁদের প্রদীপ কেবল জ্বলছিলো হৃদয় অনায়াসে যার মমতায় বিদ্ধ হতে পারে! তারপর ডুবে গেল চাঁদ। অজস্র লক্ষ বিন্দুর আবরনে ডুবে ডুবে গেল চাঁদ। অপেক্ষা ছিলো তবুতো..



৮.

কেন কোন সাধ নেই বাঁচবার

কেন নেই কাঙ্খা আমার

কেন ইতিহাস হয়ে যাই

ইচ্ছের কাছে

কেন মনে হয়

সব থেমে গেছে

এ দুপুরকে মনে হয়

নিশুতি রাত!



কেন তুমি নেই

কেন নেই তুমি

কেন এই জ্বর তপ্ত কপালে

তুমি পাঠালেনা শুভেচ্ছা কার্ডে ভরে

কোমল স্পন্দন

কেন এলোনা

ভেসে ভেসে হাওয়ায় স্পর্শীয় হাত?



৯.

সমুদ্র তোমাকে ডেকেছে লোকালয় হীন জলপ্রান্তরে।

জলের ভেতরে তুমি বীজ বুনে দাও টিয়ামন ধান।

মাঠ ঘাট আর বৃষ্টিকে ভালবেসে তুমিও চলেছো এক লালগাড়ি চড়ে। বাদামের বন থেকে কিছু সাধ পাতা ছিঁড়ে নিও রাগে।

সমুদ্র পাড়ি দেবে পাতার নৌকায়

, তোমাকে ডেকেছে জল এসবের ও আগে!





১০.

অবশেষে ধোঁয়া রং বুকের ভেতরে এসে দোল খায় ঘুঙুর হয়ে নাচে।

প্রাচীন শিলামুখ হয়ে যায় মৃত্যুর সমস্ত রূপ নিয়ে বোধের তীব্রতায়।

তুমিও কি এমনি প্রস্তর?

চুমুর গভীরে পাও রং বর্ন নামহীন শ্বাস!

স্বাধ বাড়তে থাকে।

দুঃসহ সেই গন্ধের লোভে সোনালী পাতাকে পান করি-





অতঃপর দেখি নিজেই নিজেকে চকমকি পাথর!



১১.

ঘুম ভেঙে একটি দীর্ঘ চিঠি

ধরো মাথার পাশেই রেখে তুমি কাজে চলে গেছো।

ফিরবে ফিরবেই ক্লান্ত যখন সারাদিন।

ক্লান্ত সারা শরীরে তুমি আমার কোলের কাছে ফিরবে

যখন তোমাকে আশ্রয় দিতে তৈরী করছি

ডেসডিমোনার সাদা রুমাল।

একটা গোলাপ কে বলেছি ঘুমুবার আগে

যে চিঠি লিখেছি তা যেন কিছুতেই না হারায়।

সমস্ত পাপড়ীতে দীর্ঘশ্বাস নিয়ে যেন সে প্রস্তুত থাকে

চিঠি হয়ে যেতে।



১২.

মন বসে থাকে।

মন চলে যায়।

মন ফিরে এলে বলে আমাকে ছাড়া সে ভাল থাকেনা।

বৃষ্টি এমন?

মনকে দিয়েছি জলের ওপার।

মন কে দিলাম জলের অতল।

মন কেন নেয় সমস্ত চোখ।

কি করে দেখব বৃষ্টি কেমন?



ভালবাসা কেমন ছিলো মন? আমি না ভুলে গেছি! সিঁড়ি বেয়ে ওঠা? ওপরে খুব উপরের তাকে তুলে রাখা ভালবাসাটাকে সুগন্ধি দিয়ে হাতে তুলে দেয়া তার? যে থাকে ভালোবাসা, অপেক্ষার? ভীড় ভীড় খুব বাড়তে থাকা ভীড়ের ভেতর অস্পষ্ট দুজনে! মুখ নামিয়ে আনলে ছোট্ট চুমু এতটুকু স্পর্শছাড়াই। ভালবাসাটাকি তাই?



সবটুকু নদী মন তোমাকে দিয়ে আমি তৃষ্ণায় মরে যাই!





১৩.

সারারাত জেগে জেগে রাত জাগা অথবা রাতে রাতে জেগে থাকা ঘুম! আমি আমার চক্ষু ফিরে চাইব। তোমাকে দেখতে গিয়ে রেখে এসেছি দৃষ্টি নেশায় মন্দ ফোলা চোখের পাপড়িতে! পোড়া তামাকের গন্ধ ভরা জ্যোছনায়!

সারারাত ঘুম চাইব। রাত রাত জেগে থাকা ঘুম!



১৪.

কোন মাংসের গন্ধ নেই শুধু হাড়ে হাড়ে ঠোকাঠুকি...

অতঃপর আমি তৃনভোজী হয়ে যাই!



১৫.

তোকে রেখে আসি মেঘলা একটা ঘর, ঘর বারান্দা ভেঙ্গে নেমে আসে খয়েরী রং এর টিপ

তোকে রেখে আসি একলা একটা ঘর, তামাক তামাক গন্ধ প্রবল কাশফুল সাদা বীজ

তোকে রেখে আসি বকুল বালক জ্বালাতে শেষ প্রদীপ...

উড়ে উড়ে যায় শহরের পথে রোদ্র নামের পাখি -

পাখিরা দেখেছে বৃষ্টির ফোটা পাখিরা দেখেছে আমার সাথেই তোকে

পথে পথে হাঁটি হেঁটে হেঁটে দূরে রেখেই এসেছি নাকি!



১৬.

নুড়িসকল গহন বোধের ভেতর নড়ে চড়ে

প্রশ্ন করে আমি কে, আমি কে?

রক্ত পড়ে যায় ।

কপাল থেকে টপটপ করে ঝরে যায় রক্তাতীত স্নেহ!

বোধের ওপারে বসে থাকো নিবিড়।

সুতো টান পড়ে।

সুতো ছিঁড়ে ছিঁড়ে যেতে চায়।

আমি কে? কে আমি? ধোঁয়ায় ধোঁয়ায় ছোঁয়া-

বাড়ে পাগলামী!



১৭.

নিজেকে এত বিদ্ধ করছো?

কর।

প্রশ্নে প্রশ্নে বিদ্ধ করছো?

হ্যা বিদ্ধ হও।

এইসব দিনরাত্রি ভালবাসাময় করে রেখে

অন্ধকারের কাছে আমাকেও সমর্পিত হতে হয়।

তোমাকে বৈপরিত্য থেকে সূয়া অনুসূয়া গাঁথিয়া গাঁথিয়া রাখি।



এই অন্ধকার আমাকেও ভাল রাখেনি!











মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আবার পড়ে দেখি =p~ =p~

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩২

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বারবার পড়ে দেখেন! :P :P

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন।
প্রতিটি কবিতাই দারুন লাগলো পড়তে।
ছোট্ট কবিতা বলে মুহুর্তেই বুঝা যায় :)

আর কবিতাও সহজ হইছে :)
আমার মতো পাঠকদের পড়ায় সুবিধা।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কবিতা সহজ হইছে এইটা কি অপবাদ দিলা? :-/ /:) :#)

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বোধের ভেতর থেকে বর্ন আসে।
কেন আমাকে তুমি বৃষ্টি এনে দাও।
আজ নদী দেখি।
জলের সাহস।
আকাশের লাল নিয়ে
ডুবিয়ে দিয়েছে নীল নাগরদোলা!
জল দেখি।
মেজাজের বান।
দেখি তুমি কতদূর যাও।

********* অনেক সুন্দর পংক্তি, ভাল লাগা রইল ৫.জন্য একটু বেশী।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠে। :)

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সবকটাই চমৎকার লেগেছে !

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: তাই! :-* :P

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: কয়েকটা দারুণ -


২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: শুনে ভাল্লাগছে-

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৬

শশী হিমু বলেছেন: দারুণ!

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ভাইয়া!

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২১

ভারসাম্য বলেছেন: স্বাধ বাড়তে থাকে।

স্বাদ নাকি স্বাধ! নাকি দু'টোই!!

১০ পর্যন্ত টানা পড়েছি। স্বাদ ছিল অসাধারণ। সাধও ছিল পুরোটা পড়ার। 'স্বাধ' এ এসে সাধ মিটে গেল /:) । তবে 'স্বাদ' এখনও লেগে আছে।

+++ (পুত্তম ;) ) ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০১

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বানান ভুল নিয়া এত কটাক্ষ করতে পারলেন আপনি! /:)


খাড়ান সব বানান ভুল কইরা দিতাছি! :#) :#)

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

৪ নংটা চমৎকার লাগল। বাকিগুলো সুন্দর +++

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পাঠে অনেক ধন্যবাদ।

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

সায়েম মুন বলেছেন: অনেক দিন এ ধরনের লিখলেন। এই ধরনের লেখা সব মাথার উপর দিয়ে যেতে চায়। পাঠ্যপুস্তকের মত চোখের সামনে লেখা নিয়ে কতক্ষণ বসে থাকা অনেক কষ্টের। :-P
এবার একটু আরও ভিন্নধর্মী লিখুন।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এইগুলাতো ফেবুর স্ট্যাতাস! এখন দেকচি স্ট্যাতাস ও বদলাইতে হইবে! :!>

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

সায়েম মুন বলেছেন: ২ নম্বর পিলাচটা আমার #:-S

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এই প্লাস দিয়ে আপনি ইতিহাসের সাক্ষী হইগেছেন। জাতী আপনাকে স্মরনে রাখবে! #:-S /:) :-P

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: দশ পর্যন্ত পড়লাম আপাতত। ৪ আর ৯ সবচেয়ে ভালো লেগেছে।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৯

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ !

শুভ রাত!

/:)

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

ভারসাম্য বলেছেন: কটাক্ষ করিনাইতো! কনফিউজ খাইছি। বানান ভুল হইছে সইত্য কিন্তু শুদ্ধ কোনটা হবে সেইটা নিয়া কনফিজুস খাইছি।

আরো কত ভুল আছে। ;) ... সেইগুলা কি ধরছি নিকি! X((

তবে আপনার এইবারকার লেখা আসলে সুস্বাদু হইছে। :D

০৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হুহ! বিলিব করিনা /:)

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ১৪-১৫ ভালো লেগেছে।

বাকিগুলোও চমৎকার।

০৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর!

১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি কঠিন ''কোবতেরে'' বাবা !! :P

০৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হ হ ঠিক! ;)

১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

শশী হিমু বলেছেন: কী!

০৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: তুই ভালা আছোস?

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

রোমেন রুমি বলেছেন:

বোধের ভেতর থেকে বর্ন আসে।
কেন আমাকে তুমি বৃষ্টি এনে দাও।
আজ নদী দেখি।
জলের সাহস।
আকাশের লাল নিয়ে
ডুবিয়ে দিয়েছে নীল নাগরদোলা!
জল দেখি।

সমুদ্র তোমাকে ডেকেছে লোকালয় হীন জলপ্রান্তরে।
জলের ভেতরে তুমি বীজ বুনে দাও টিয়ামন ধান।
মাঠ ঘাট আর বৃষ্টিকে ভালবেসে তুমিও চলেছো এক লালগাড়ি চড়ে। বাদামের বন থেকে কিছু সাধ পাতা ছিঁড়ে নিও রাগে।
সমুদ্র পাড়ি দেবে পাতার নৌকায়
, তোমাকে ডেকেছে জল এসবের ও আগে!


কোন মাংসের গন্ধ নেই শুধু হাড়ে হাড়ে ঠোকাঠুকি...
অতঃপর আমি তৃনভোজী হয়ে যাই!


আকাশে চাঁদের প্রদীপ কেবল জ্বলছিলো হৃদয় অনায়াসে যার মমতায় বিদ্ধ হতে পারে! তারপর ডুবে গেল চাঁদ। অজস্র লক্ষ বিন্দুর আবরনে ডুবে ডুবে গেল চাঁদ। অপেক্ষা ছিলো তবুতো..



অনেক অনেক ভাল লাগা রইল পোস্টে ।
ভাল থাকুন সব সময় ।

শুভ বিকেল ।

০৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.