নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সে এক আশ্চর্য জলপ্রপাত...

সাপের শরীর হয়ে আঁধারের গাছ/ কুয়াশার বন্যায় ডুবো দেবী মাছ!

মাহী ফ্লোরা

আমি আমিই....... আকাশজুড়ে চাঁদের আলো রূপার জলে আঁকা অন্ধকারের ঠোঁটের কোনায় নীলচে হাসি বাঁকা! তারা-আলোর রথ ছুটানো একটি ডজন ঘোড়া সমস্বরে বল্লো, এ নাও গোলাপ, মাহী ফ্লোরা। ......... মহাবিশ্বের শুভেচ্ছা পেয়েছি এভাবে!

মাহী ফ্লোরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কি এক অভিমানে মেঘ তার মরুর মত- স্মৃতিময় রহস্যে মন জলন্ত পতঙ্গের মত পুড়ে হল নক্ষত্র নীল!

০১ লা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২

১.

হে ঈশ্বর প্রার্থনা করি এইবার সর্বনাশ লিখে দাও আমাদের নামে..

যতবার ঘৃণা হয়, তার নামে যতবার রচিত হয় কর্কটপুষ্প-

তুমিতো জানো ; গুন হয় ভাগ হয় আর লোকালয় মানুষে মানুষে শরাবহুতি!

হে ঈশ্বর আমাদের প্রেম দিয়ে আরেকটি স্বর্গ আরেকটি ক্লান্তমুখ আরেকটি সর্বনাশ লিখে রাখো দেখি...



২.

সে এক নীল সমুদ্রে রয়ে গেছে বালিতে লেখা নাম হয়ে! সাদা ঢেউয়ের কাঁকড়ার মত তার বিপদ পথের ডাক শহরে তামাক তামাক গন্ধের মত মিশেছে। এ নেশা যতটা বাড়ে ততটাই সমুদ্র ভ্রম!



আজ রাগ করে পাহাড়ে চলে যাচ্ছি-

রোদ মেখে যাচ্ছি। এত এত ডাক ছটফট করে খাঁচায়,হলুদ হলুদ নীল ময়ূর বাগানে...



৩.

আমিও ঐসব পাহাড় কে ভালবেসেছিলাম, ডিঙি নৌকার মত সহজ পরিবহন যে সমুদ্রে চলেনা; ডুবতে ডুবতে ভেবেছি পাহাড় পেরোনো সহজ ছিলোনা!



যেসব দুঃখ তোমার রঙে আসেনা- দুঃখিত মুখের চেয়ে সুন্দর সুখ তুমি জলেও পাবেনা।

যেসব মুখ তুমি আঁকতে পারোনা জেনো-

তারা সমুদ্রে এসেছিলো আর ফেরেনি!



৪.

কাকে দেখে ফিরে গেলে স্বীকার করো সে আমি নই!

বুকের ভেতরে ছোট এক বীজ নিয়ে মহীরুহ-

আমি সে নই ।

গল্পের দালানে সারারাত বন্দী তারপর জানালায় মুখ রেখে তারের উপরে বসা কাক, সব আছে সব ঠিক মানুষগুলো। বদলেছে সেই-

আমি সে নই !



৫.

যদি নাই পারি আর লাল লাল মেঘের উত্তরে কি আসবেনা কোন প্রীতি! ছিঁড়ে খুঁড়ে ইতিহাস গড়ে ফিরে যাব একাকি। জোনাকির বন প্রজাপতির বন ভিজে যাবে খুব ভিজে যাবে; থৈ থৈ বৃষ্টি হবে। হাতের তালু থেকে লাফিয়ে পড়বে দেবী মাছ!

মনে আছে আগের জন্মে তোর হাতে উঠে এসেছিলাম। ছলকে ছলকে জলের ভেতর থেকে এক শীতের ভোরে। এরকম ভোর আরও কত আসে। জন্ম ত্যাগের বেদনা আমার কাটেনা!



৬.

পুরনো সমুদ্র!...

স্নানে কিশোরীর লবনাক্ত চুলের মত পা ছড়িয়ে বসে দুঃখ;

প্রিয় লবস্টার!

দর্শক শুমারীর শেষ দুই পাতায় লেখা হতে থাকে এখনো কয়েক ঘন্টা বাকি জোয়ারের। মনটা কেমন করে হলুদ ছাতার নিচে বসে।কে আমাকে ভালবাসে কে আমাকে...



৭.

ধরো আমাকে তোমার মনে থাকা একটা নিঝুম পাহাড়ে একা গড়িয়ে গড়িয়ে যায়। কতদিন আগে কেউ কেঁদেছিলো তোমার মনে পড়ে। আরও কত গল্প মনের ভেতর আসে-

শিমুল ফুল,সুহৃদ সন্ধ্যা, ময়না পাখির শিষ হয়ে তোমাকে ডাকে। ধরো ওরা বুঝে যায়,

কেন তুমি পাহাড়ে আসোনা!



৮.

কুভার দ্বার ভেঙে আসা সোনালী তিল ভাল আছে। ভিনদেশী যুবকের হাওয়া দৃষ্টি সংযত করো, পাহাড়ি পথের উপর বরফ লজ্জাপাত হয়, কয়েকটি হিমবাহ গলে যেতে শুরু করলে এই সব তিল বয়সের দোহায় শেখে;

আপাতত চোখ বন্ধ রাখো মায়া কতটা সুখ পশ্চিমে যায় দেখে!



৯.

যেখানে জবাবদিহিতা থাকেনা সে সম্পর্ক মৃত। এই মৃত্যু যখন তোমাকে ছোঁয় ছটফট করো। একটি পাতা সম্পর্কহীনতার দায়ে জলে ভাসতে থাকে। আমার ইচ্ছে হয় খুব ইচ্ছে হয় পাতাটা চাঁদের আলো। পাতাটা জোছনার মত ভালবাসি! পাতাটা হোক ছেলেবেলার বাঁশি...

সব বাঁশি কি আর বাজে!



১০.

কাওকে ভালবাসি বলতে ইচ্ছে করে মুখোশটা খুলে ফেলতে ইচ্ছে হলে আলজিব খসে যায়।

খুলে ফেল , খুলে ফেল তোর মুখোশটা আজ দেখি, কালার কেমন চটা;

দেহের রক্তে আবার পুরোন দোলা কৃষ্ণচূড়া লাল-

মুখোশ খোলা মুখটা আবার করছে গালাগাল!



১১.

গাছটার চারপাশে ঘুরতে ঘুরতে আমরা বড় হয়ে গেলাম। কিছু মেঘ ঝরে গেলো তুলোর পাতা, তুষারের ঝড়। ঘর বানালাম। আমরা বড় হয়ে গেলাম একদিন।

তারপর গ্লাসে ঢালি রোজ লাল রঙ মদ! জলে স্থলে হাওয়ায়। আমরা প্রতিদিন নেশায়...



ভালবাসা তোমাকে স্বপ্নে দেখলাম। চল্লিশ রোল! আমাদের সব বিনিময় শেষ হয়ে যাওয়ায় তুমি চলে গেছো।



১২.



কেন আমার বিভ্রম হয় কেন আমি খুঁজি তোমাকেই!

বৃষ্টি হয় বৃষ্টি। কেবল পথের উপরই ঝরে উন্মুখ বিষন্নতা। আমু-দরিয়ায় নেমে আসে হলদে আতর। গোপন ঠোঁটের চিকচাক পাখি। এখনো সবুজ বোতাম কাটাছেঁড়া সুতোয় তোমার গলার কাছে ঝুলে আছে ভাবি। দৃষ্টি তোমাকে প্রতারক করে ভোরে...



তুমি এসেছিলে। তুমি আসবে। তুমি ফিরে গিয়ে ভুলে যাবে গোপনে কতটা অনাদরে ছিলে শহরে!



১৩.

সেই ভাল! পত্রপাঠ আর উত্তর না করো। আমি বেঁচে যাই মিলিতে মেলাতে। কবিতার শেষ লাইন বলতে বলতে আমিও আঁধার। ভীষন ব্যাপ্তি নিয়া কুমিরখোলা নদী গিলিতে আসে। সেই ভাল আমি গলিয়া যাই!



১৪.

চমকে চমকে উঠিছে স্বর্গ ফুলিয়া ফাঁপিয়া বান-

যাহাতে আমার না দেখা চোখ কত কি স্বপ্ন আঁকিছে;

আমিও পাহাড়, পাহাড়ের মত অটল থাকিয়া রই,

অনুভবে পাই কি সদ্ভাবে আপন করিয়া রাখিছে!



১৫.

বয়সী সাদা ঘোড়া জোরে চলো, আরো জোরে;

ম্যাপবাক্স ছেড়ে বেরিয়ে যেন এখনি এখানে গজিয়ে উঠবে বাহাত্তরটি গ্রাম!

বিয়ার খোলো কাবাব টুকরো গম, আরেকটু মাতাল হও। এইতো বেড়িয়ে আসা গেলো পাথুরে পথ বরফের দেশ।

যেখানে গিয়েছিলো সে আর আসেনি। আসেনি প্রতীজ্ঞার নব্বইটি চিঠিও!





১৬.

কেও না জানুক অপেক্ষা কেমন বিষ তুমি পিয়ে পিয়ে করেছ পান- চাদের কলংক সুর গিটারের তারে লেগে করেছ গান! জোছনা উড়েছে দূরে নীল পাখি হয়েছে তারপর;

কেও না জানুক তুমি করেছ কেমন অভিমান!!



১৭.

এই হাতে জন্ম দিয়ে তাকে খুন করেছি; প্রতিদিন রক্তপাত হয় তারপর! সেই ভালো-

আমারও অপেক্ষা নেই আর|



কত কে দাঁড়ায় এসে যাত্রীছাউনী তলে; বৃষ্টি আসে,শুধু থাকেনা তোমার সমুদ্র আশিস-

কি বোকার মত তাকিয়ে আছি পথে|রাত অথবা নেই;

অথচ আমার কোথাও আর জায়গা নেই দাঁড়াবার!



১৮.

এই চাঁদ হাওয়ার তলে আনচান করছিলো কিছু মাধবিলতার ফুল!



গন্ধেরও পিছুটান ছিলো জোছনার-

একজোড়াকালি চোখ নাই থাকে যদি একলা,

একজোড়া হাত; হাতের কি দোষ

সেও কিছু ফুল চায়।

মাধবিলতা, এই চাঁদ জোছনায়!



অন্ধকারে আরো কিছু পথ বাকি।

হিসেব নিকেশ মিটিয়ে দেয়াও ভুল-

এই চাঁদ আর ফিরে যদি তবু আসে;

ফিরবেনা হাত মাধবিলতার ফুল।



১৯.

একটা বিচ্ছিন্ন পাতা হঠাৎ আমার ঘরে এসে পড়ে।আমার বিস্ময় লাগে।স্মৃতি ঝাঁপ দিয়ে পড়ে যেন হিংস্র কোন জীব,আঁচড়ে কামড়ে বলে একদা আমাকে কেউ এই নামে ডেকেছিল। বলেছিল সবুজ পাতা!



তীব্রতা নিয়ে অতীত চলে যায়।কত ছল থাকে, অনায়াসে কেউ ছলছল করা নদী।

এইসব পাতার নৌকা রাতারাতি পর হয়ে যায়।গামইনে আর আমি লিখতে বসি তারাবাতি হয়ে যাওয়া আমাদের গোপন আত্মজীবনী!



২০.

তোমার সাথে আর কথা হবেনা! মাত্র অল্প কিছুদিন এই গাছে কোন ফুল ফুটেনি।যেন মনে হয় অনন্তকাল ধরে ফুল ফুটছেনা কোন গাছে। পানিতে ঝুঁকে পড়ে আকাশ দেখছে তার ছায়া। নদীতে ছিলনা সময় আমাদের স্মৃতি।মানুষ পারেনা। যেমন কান্নাও থাকেনা দীর্ঘসময় কোন চোখে!



শুধু আর কথা হবেনা ভেবে সব কাঠের নৌকা দাঁড় বেয়ে চলে গেলো, আমাকে এক হলুদ ছাতার তলে রেখে!



মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সুন্দর +++

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
যদি প্রতিটাই স্বতন্ত্র কিন্তু একটানে পড়তে হয়েছে সব।

কি এক অদৃশ্য মায়া ছিলো।

অনেক সুন্দর।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

৩| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ২:১৬

নাহিদ শামস্‌ ইমু বলেছেন: খুব পরিশ্রমী একটা লেখা।
বিভিন্ন দৃশ্য যেভাবে কল্পনায় এঁকেছেন এবং যথাযথ কাব্যিক শব্দের ব্যবহারে মূর্ত করে তুলেছেন- তা অতুলনীয়।

সুভেচ্ছা রইলো!

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৭

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পরিশ্রমী কেন বলছেন!

দীর্ঘদিন ধরে লেখা। শুধু ব্লগে একসাথে করেছি।

ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা জুন, ২০১৪ ভোর ৪:০০

সকাল হাসান বলেছেন: কাব্যিক ভঙিতে অভিমান ফুটে উঠল। চমৎকার লেখা।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো।

৫| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: লেখক চান বা না চান, লেখা তার রং আর ঝলক ছড়িয়ে দিতে উদগ্রীব ...
একরাশ ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম লেখায় ...

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৯

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো পাঠে।

৬| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: অসাধারন এক লেখা।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০২ রা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

চমৎকার!!!
পাঠে মুগ্ধ।

৫ম ভালোলাগা।

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ। ৭ম ধন্যবাদ! :P

৮| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

শের শায়রী বলেছেন: নিজেকে ভাগ্যবান দাবী করতেই পারি অনেক দিন পর ব্লগে এসেই আপানার লেখা পেয়ে গেলাম।

কেমন আছেন কবি?

হয়ত আমাকে আপনার স্বরন নেই বছর খানেক আগে সামান্য কয়েক টা টুক টাক লেখা পোষ্ট দিয়েছিলাম।

অনেক আগে থেকেই আমি আপনার গুন মুগ্ধ এটা আগেও বলছি আবারো বলে গেলাম।

০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ব্লগে সেভাবে আর আসা হয়না তাই বলে ভুলিনিতো!
এখন আর পোস্ট দেন না?

৯| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৯:০০

নীল জোসনা বলেছেন: দারুন লেখা গুলো সব +++++++++++++++++++

০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন...

১০| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৬

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা মাহী.....

০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আরে বছর ও পার কইরা ফেলছি নাকি!
B-)

১১| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: আপনি অনেক পরিশ্রমী ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ভুল কথা না কইলে হয়না? :-(

১২| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: অর্ধেক পড়লাম আপাতত। ৮ নাম্বারে লিখেছেন কুভার, এটার মানে কী?

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কুভা প্রাচীন নগরের নাম। বাবর পড়তে গিয়ে মাথা খারাপ হইছিলো সে সময়।

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
২০টা দূর্দান্ত কবিতা।
পাঠে আনন্দ পেলাম।

শুভকামনা।

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এবার তাইলে পরীক্ষা দিয়া যান কিরাম পড়লেন...

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৬

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
প্রশ্নপত্র কই?
ফাঁস হবার চান্স কেমন? :)

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ইয়ে মানে ফাঁস হবার ভয়ে এখনো প্রশ্ন তৈরী করি নাই :!>

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: "হে ঈশ্বর প্রার্থনা করি এইবার সর্বনাশ লিখে দাও আমাদের নাম"

সবকটাই সুন্দর ! :)

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো। :-)

১৬| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৬

সায়েম মুন বলেছেন: শুধু আর কথা হবেনা ভেবে সব কাঠের নৌকা দাঁড় বেয়ে চলে গেলো, আমাকে এক হলুদ ছাতার তলে রেখে!
------------- কঠিন ও গুঢ়রহস্যপূর্ণ কবিতা। মর্মার্থ উদ্ধার কষ্ঠসাধ্য। এই অবেলায় সেই সময়টি নেই বিধায় পড়তে ভাল লেগেছে--- শুধু এটুকু জানানো গেল। ভাল থাকবেন। লেখায় থাকবেন। 8-|

০৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপ্নিও ভাল থাকবেন।

১৭| ০৬ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোস্ট প্রকাশিত হওয়ার দিন পড়েছিলাম সুন্দর একটা কমেন্ট করেছিলাম। মন্তব্য প্রকাশ করুন বাটনে ক্লিক করে দেখি আমি লগআউট। সবগুলো ভাল লেগেছে।

০৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ইশ!

ধন্যবাদ।

১৮| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৩:৩৮

আইয়ুব আল আমিন বলেছেন: বার বার পড়তে ইচ্ছে করে.......।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২১

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বাহ!

১৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দুর্দান্ত। প্রিয়তে।

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আরে কি বলেন! :)

২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

আইয়ুব আল আমিন বলেছেন: :)

২১| ১৪ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.