নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিশোর গ্যাং

১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৯

২০০০ সালে শাহরুখ খান ও ঐশ্বরিয়া রাইয়ের একটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছিল, "জোশ।" শাহরুখ সেখানে এলাকার গুন্ডা, স্থানীয় দুই গ্যাঙের মধ্যকার কামড়াকামড়ি নিয়েই সিনেমার কাহিনী এগোয়।
সিনেমাটা বক্সঅফিসে কিছু করতে পেরেছিল কিনা মনে নেই, তবে আমাদের দেশে কিশোর গ্যাংয়ের উত্থান খুব সম্ভব সেই সিনেমার পর থেকেই।
এক এলাকার কুত্তা (ইচ্ছা করেই কুকুর শব্দটা ব্যবহার করলাম না) অন্য এলাকায় গেলে দেখবেন স্থানীয় কুত্তাগুলি ঘেউ ঘেউ করে উঠে। জোশ সিনেমায়ও একই ব্যাপার দেখানো হয়েছে। দুই এলাকার দুই গ্যাংয়ের এলাকা ভাগ করা থাকে। অমুক দলের কেউ তমুক এলাকায় গেলেই মাইরধর শুরু হয়।
তা ২০০১ এ এসএসসি শেষে যখন আমি ঢাকায় ফুপুর বাড়িতে গেলাম, দেখি সেই এপার্টমেন্টে কমপ্লেক্সের বাচ্চাদের মধ্যেও নেড়ি কুত্তার এই স্বভাবটা ঢুকে গেছে। ওদেরও দুইটা আলাদা গ্যাং আছে, এবং এই দলের ছেলে ঐ দলের এলাকায় যেতে পারবে না।
ধীরে ধীরে দেখলাম গোটা মহল্লাতেও ঘটনা এক। সব শিশু কিশোরের দল, এলাকার "বড় ভাইরা" ওদের আইডল। বড় ভাইরা স্থানীয় চায়ের দোকানে আড্ডা দেয়, বিড়ি সিগারেট, মদ-মাদক খায়, ওরা চ্যালা চামচামি করে। বড় ভাইরা অমুক তমুকের সাথে "গ্যাঞ্জামের" কাহিনী শোনায়, ওরা মুগ্ধ হয়ে শোনে। নিজেদের গ্যাঞ্জামও ওরা সেভাবেই মেটায়।
অমুকের তমুক মেয়েকে পছন্দ। নিজের ক্ষমতা নাই মেয়েটাকে গিয়ে সরাসরি বলার, পটাবার, প্রেম করার। ভদ্রঘরের মেয়ে। ওর কাছে অমুক হচ্ছে রাস্তার ছ্যাচরা পোলার বেশি কিছু না। তার পছন্দ ভদ্রস্থ ঘরের সন্তান। হয়তো কোন ছেলেকে সে পছন্দও করে।
কথাটা যখন অমুকের কানে যায়, সে গিয়ে সেই ভদ্র ছেলেটার উপর আক্রমন করে। ক্ষমতা অনুযায়ী হয় থ্রেট দিবে, নাহয় মারধর করবে। মেয়েটা থেকে দূরে থাকতে বলে।
আমাদের যুগে এইসব ঘটনা কেবল গার্লফ্রেন্ড কেন্দ্রিক ছিল। এখন এই কিশোর গ্যাংয়ের পোলাপান চাঁদাবাজি করে, খুনাখুনিও করে। চিটাগংয়েই অতি সম্প্রতি এক ডেন্টিস্টকে খুন করেছে ওরা। জানা গেছে এলাকায় ওদের টর্চার সেলও আছে, কেউ যদি ওদের কথাবার্তা না শোনে, সেখানে নিয়ে মারধর করা নিয়মিত ঘটনা। গোটা শহরে কয়েক শ' কিশোর গ্যাং আছে যাদের সদস্য সংখ্যা ৫-১৫, এবং সবাই কোন না কোন রাজনৈতিক ছায়ায় লালিত হয়ে আসছে। এইটা অবশ্য এমনিতেও বুঝা যায়। রাজনৈতিক প্রশ্রয় না পেলে শিশু কিশোরদের গ্যাং এমন বেপরোয়া আর নাগালের বাইরে চলে যেত না।
আপনি বলতে পারেন পুরো দায় পরিবারের। কিন্তু আপনি আপনার ছেলেকে ভদ্রছেলে বানান, সে রাস্তায় গিয়ে দিন রাত মার খাবে, বাড়িতে এসে আপনাকে বলবে, আপনি সর্বোচ্চ কি করতে পারবেন? পুলিশ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, অভিভাবকদের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই - আপনার ছেলে তখন আত্মরক্ষার জন্যই অন্য কোন গ্যাংয়ে যোগ দিবে। এইভাবেই কিশোর গ্যাংগুলো গড়ে উঠেছে এবং শক্তিশালী হয়েছে।
এ থেকে মুক্তির উপায় কি?
একযোগে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবার থেকে শুরু করে প্রশাসন, কোথাও যদি কেউ নিজের কাজে ফাঁকি দেয়, তাহলে পুরো সিস্টেমটাই ভেঙে পড়বে।

১. পরিবারগুলো নিজেদের বাচ্চাদের বেশি বেশি সময় দিবে। টাকা পয়সা উপার্জন, চিত্তবিনোদন সব যার যার জায়গায় ঠিক আছে, কিন্তু আমার বাচ্চা কার সাথে মিশছে, কাদের সাথে খেলছে, কাকে পীর মানছে ইত্যাদি বিষয়গুলো আমাদেরই নজরদারি করতে হবে। ওদের ভাষার প্রতি লক্ষ্য রাখুন। গালাগালি শুরু করতেই ধমক দিন। কারোর সাথে বেয়াদবি করলে, অন্যায় করলে, কোন বাচ্চাকে বুলি করলে সাথে সাথে ব্যবস্থা নিন। অধঃপতনের প্রাইমারি লক্ষণ প্রকাশ পায় মুখের ভাষাতে, আচার আচরণে। এই বিষয়গুলো যেন আপনার নজর না এড়ায়। অতি ভদ্রঘরের অতি ভদ্র গোবেচারা ছেলেকেও কিশোর অপরাধে জড়াতে দেখেছি, কাজেই "আমার ছেলে এইসব করবে না" - টাইপ ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন।

২. এলাকায় কোথায় কোথায় মাদক পাওয়া যায়, কে কে জড়িত, কারা কিশোর গ্যাং পরিচালনা করে ইত্যাদি সব তথ্য জানার চেষ্টা করুন। বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকেই শেখান যেন ওদের এড়িয়ে চলে। বাড়িতেই গ্যাং, গুন্ডামি ইত্যাদি বিষয়ে ঘৃণার পরিবেশ গড়ে তুলুন। এতটাই যে ওরা যখন কোন গুন্ডাকে গুন্ডামি করতে দেখবে আপনাতেই যাতে ওদের মন বিষিয়ে উঠে। এইটা অত্যন্ত জরুরি। জোশ সিনেমায় শাহরুখ খানকে হিরো না বানালে অনেক কিশোরই এই ফালতু জগতে পা বাড়াতো না।

৩. বাচ্চাদের খেলাধুলার ব্যবস্থা থাকতেই হবে। আমাদের দেশে আমরা বাচ্চাদের জীবনকে অসুস্থ করে ফেলছি। দিনরাত শুধু পড়ালেখা আর পড়ালেখা। খেলার জন্য কোন মাঠ নেই, আকাশ ছোঁয়ার স্পর্ধা নিয়ে গড়ে উঠছে একের পর এক দালান। বাচ্চারা অবসরে খেলবে কোথায়? ঘাম ঝরাবে কোথায়? স্কুলেই খেলার মাঠ নাই, ওরা খেলবে কোথায়? ইনডোর স্পোর্টস (টেবিল টেনিস/ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি) বা আউটডোর (ক্রিকেট/ফুটবল) যাই হোক না কেন, খেলার ব্যবস্থা করতেই হবে। কিছু না থাকলে সাইকেল চালাও বা পুকুরে গিয়ে সাঁতরাও। বাচ্চাদের অবসর দেয়াই চলবে না। শরীর ঘামাতে হবে এবং পড়ালেখা করতে হবে - এই হবে ওদের রুটিন।
ঢাকায় আমরা প্লাস্টিকের বলেও ক্রিকেট খেলেছি যাতে বাড়ির কাঁচ, গাড়ির বডির সমস্যা না হয়। বাচ্চারা যা দিয়েই খেলুক, তাতাই বিনোদন খুঁজে পাবে। ফলে বিনোদনের জন্য ওদেরকে ফালতু আড্ডার খোঁজ করতে হবেনা।

৪. কিশোরদের বড়দের মতই ট্রিট করুন। ওরা বেড়ে উঠছে, ওদের কাঁধে ছোট বড় দায়িত্ব দিতে শুরু করুন। কিভাবে বিল শোধ করতে হয়, বাজার করতে হয় শেখান। পারিবারিক নানান সমস্যা নিয়ে ওদের সাথে আলোচনা করুন, সমাধানে ওদেরও মত জানুন। ওদের ভুলগুলো কেন ভুল সেটা বুঝান। কেন আপনার ডিসিশনটা সঠিক সেটাও ব্যাখ্যা করুন।

৫. পুলিশের বিকল্প নাই। পুলিশ যদি শক্তহাতে একে দমন না করে, তাহলে এর মূলোৎপাটন সম্ভব না।

৬. রাজনীতিমুক্ত পরিবেশ অত্যন্ত জরুরি। শৈশব-কৈশোর সময়গুলো লেখাপড়ার সময়, নির্মল বন্ধুত্বের সময়, আমাদের জীবনের সেই সময়টা অতি গুরুত্বপূর্ণ। রাজনীতি করতে হলে পড়ালেখা শেষ করে করুক। কিন্তু অকালে এর বিষাক্ত ছায়ায় চলে এলে মন মস্তিষ্ক ঠিকভাবে বেড়ে ওঠার সুযোগ হারায়।

৭. সবচেয়ে বেশি যা জরুরি তা হচ্ছে এলাকায় অভিভাবকদের নিয়ে একটি সমিতি গড়ে তুলুন। নিয়মিতই মিটিং হবে, সেখানে এলাকার এইসব সমস্যা ও সমাধান নিয়েই আলোচনা হবে। যার যার বাচ্চা তাকে তাকেই দায়িত্ব নিতে হবে। এলাকার সামাজিক বিভিন্ন কাজকর্মে নিজেরা যুক্ত হন, বাচ্চাদেরও যুক্ত করুন। ওদের মাথায় ঢুকিয়ে দিন হিরো হতে হলে লেদার জ্যাকেট পরে বাইক চালাতে হয়না, সাধারণ পোশাকেও হিরো হওয়া যায়, কাজটা হিরোর মতন হতে হবে।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৫০

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার অবজারভেশন সঠিক এবং সমাধানগুলো যথার্থ!! কিশোর গ্যাং মারাত্মক আকার ধারণ করেছে, প্রায় পত্রিকায় ভয়ানক খবর উঠে আসছে। প্রশাসনকে এগিয়ে আসতে হবে, বাচ্চাদের সময় দেয়া এবং খেলাধুলার ব্যবস্থা করার কোন বিকল্প নেই। ছোট বেলা থেকে দায়িত্ব দেয়া, তাদের কথা শুনা এবং মতামত নেয়া আমাদের সমাজের সব পরিবারে হয় না তেমন, এটা জরুরী।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:১১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৩৫

নাহল তরকারি বলেছেন: আগের দিনের বাপ মায়েরা উঠতে বসতে সব সময় মাইর দিতো। বেশী খাইলে মাইর, না খাইলে মাইর। দেরী করে আসলে মাইর। পড়তে না বসলে মাইর। পরীক্ষায় কম নাম্বার পাইলে মাইর। পরের বাড়ি থেকে খাবার খেয়ে আসলে মাইর। মেমহানদের কাছ থেকে গিফট নিলে মাইর। মাইরের উপরে কোন ঔষুধ নাই।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:১১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: বাসায় মাইর খাওয়া পোলাপান বাইরে গিয়ে মারামারি করে।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২২

রাােসল বলেছেন: কিশোর অপরাধ সম্পর্কিত topic ব্লগে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আরো ধন্যবাদ আমাদের সমাজ থেকে এই সমস্যাটি দূর করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শের জন্য।

এই ধরনের সিনেমার প্রতিক্রিয়া ভারতীয় সমাজেও খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রতিফলিত হয়। একটি প্রশ্ন আসে, কেন আমরা মানুষকে বিপথগামী করছি। ব্যক্তিগত লাভ?? এভাবে চললে, আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ খুবই অন্ধকার। দুঃখের বিষয়, আমরা সব জানি কিন্তু সর্বজনীন ভালো কিছু বাস্তবায়ন করতে আগ্রহী কেউ নেই।

যদিও এটি অশ্লীল ভাষা (কুত্তা), আমি মনে করি পরিস্থিতি এই ভাষার দাবি রাখে। আমরা আমাদের বিচার ব্যবস্থা, আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ এবং শৃঙ্খলা সংস্থাকে দায়ী করতে পারি। তবে তার আগে নিজেদের দোষ দেওয়া উচিত। এটা ওপেন সিক্রেট যে আমাদের বর্তমান মাননীয় রাজনীতিবিদদেরা অধিকাংশই তাদের অপরাধ করতে উৎসাহিত করছে, তাই মাননীয় রাজনীতিবিদদেরও শাস্তি হোক।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:১২

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: তুলে ধরেতো লাভ হয়না, লোকে মানে না। সবাই অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপাতে ব্যস্ত, নিজের দায়িত্ব নিবে না।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২২

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন:


আপনার ব্লগটি পড়ার সাথে সাথেই আজকে এই নিউজ টা সামনে এলো।
নোয়াখালীতে দুই কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষে একজন নিহত

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:১০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :(

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১০

নতুন বলেছেন: সব রকমের গ্যাং এর পেছনে দায়ী আমাদের লোভী মানুষিকতা।

আমরা নিজেদের সুবিধার জন্য রাজনিতিক নেতাদের সমর্থন করি। তারা নিজেদের ক্ষমতা ধরে রাখতে লাঠিয়াল পোষে.... বড় ভাইয়েরা ছোট পোলাপাইন দিয়ে সো অফ করে...

টাকা/ক্ষমতা/নেশা এইসব বাড়ন্ত ছেলেদের টানে... এটাই নেতারা টোপ হিসেবে ব্যবহার করে...

আইন/পুলিশ রাজনিতিক নেতাদের হাতের পুতুল...

পুলিশ উপরে বড় মাস্তান আর নাই। রাস্তায় বখাটেদের আড্ডা দিতে না দিলে কিশোর গ্যাং বন্ধ হতে সময় লাগবেনা।

নেতারা চাদাবাজীর সুযোগ না দিলে পোলাপাইন মটরসাইকেল নিয়ে ভাব দিতে পারবেনা....

আগে প্রধানমন্ত্রীর ভালো হতে হবে.... তবেই সব ঠিক হয়ে যায়।

নিচের ভিডিও দুবাইয়ের। কয়েক হাজার মানুষের ভিড়ের সামনে পুলিশের ১টা গাড়ী।

যারা অপেক্ষা করছেন তারা আমাদের উপমহাদেশেরই মানুষ, তারাই দেশে পুলিশকে মানবেনা। কিন্তু এখানে তারা যানে, যদি কোন অন্যায় করে তবে দুবাইয়ের সরকার গাট্টি গোল করে দেশে পাঠিয়ে দেবে, এখানে কোন মামা চাচা তাদের সাহাজ্য করতে পারবেনা।


সরকার নিজে ঠিক হলে জনগনকেও আইন মানে চলতে অভ্যাস করানো যায়।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:১৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: খুবই জরুরি কিছু কথা বলেছেন।

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:০৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বিষয়টি ধীরে ধীরেই এই সমাজের জন্য বেশ মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সবার সচেতনতা প্রয়োজন। এদের অপরাধ ক্ষেত্র বিশেষে অত্যন্ত গুরুতর। এগুলো এখনই নিয়ন্ত্রন করতে না পারলে বেশ সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.