নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খামখেয়ালী পথিক

চাঁদের অরণ্য

চাঁদের অরণ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের অর্থনীতি দুটি গরুর মাধ্যমে ব্যাখ্যা

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩



কমিউনিজম:
আপনার দুটি গরু আছে,
দুটি গরুই রাষ্ট্র নিয়ে নেবে এবং আপনাকে কিছু দুধ দেবে।

ফ্যাসিজম:
আপনার দুটি গরু আছে,
দুটি গরুই রাষ্ট্র নিয়ে নেবে এবং আপনার কাছে কিছু দুধ বিক্রি করবে।

সোশ্যালিজম:
আপনার দুটি গরু আছে,
আপনি আপনার প্রতিবেশীকে একটি দিয়ে দেবেন।

ব্যুরোক্রেটিজম:
আপনার দুটি গরু আছে,
দুটি গরুই রাষ্ট্র নিয়ে নেবে, একটাকে গুলি করবে, অন্যটার কাছ থেকে দুধ বের করবে এবং দুধ ফেলে দেবে।

ট্রাডিশনাল ক্যাপিটালিজম:
আপনার দুটি গরু আছে,
আপনি একটি বিক্রি করে দেবেন এবং একটি ষাড় কিনবেন।
আপনি পশু পালন করে সেগুলো দিগুন করবেন এবং অর্থনীতি গ্রো করবে।

একটি ফ্রেঞ্চ কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
আপনি ধর্মঘট করবেন, একটি দাঙ্গার আয়োজন করবেন এবং রাস্তা অবরোধ করবেন, কারন আপনি তিনটি গরু চান।

একটি ইটালিয়ান কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
কিন্তু আপনি জানেন না কোথায় সেগুলো।
আপনি দুপুরের খাবার খাওয়ার প্রয়োজন অনুভব করবেন।

একটি সুইস কর্পোরেশন:
আপনার ৫০০০ গরু আছে,
তার একটাও আপনার আয়ত্তে নেই।
আপনি মালিককে সেগুলো সংরক্ষণের জন্য চার্জ করবেন।

একটি আমেরিকান কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
আপনি একটি বিক্রি করবেন, এবং অন্যটিকে ফোর্স করবেন চারটি গরুর সমান দুধ দিতে।
পরে আপনি একজন পরামর্শক ভাড়া করবেন কেন গরুটি মারা গেল তা এ্যানালাইজ করতে।

একটি ইন্ডিয়ান কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
আপনি তাদের পুজা করা শুরু করবেন।

একটি আইরিশ কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
তার মধ্যে আবার একটি ঘোড়া।

একটি অস্ট্রেলিয়ান কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
ব্যবসা ভালোই চলছে।
আপনি অফিস বন্ধ করবেন এবং চলে যাবেন কিছু বিয়ার কিনতে সেলিব্রেট করার জন্য।

একটি ইরাকী কর্পোরেশন:
প্রত্যেকে মনে করবে আপনার অনেক গরু আছে।
আপনি তাদের বলবেন আপনার একটাও গরু নেই।
কেউ বিশ্বাস করবে না, তো তাই তারা বোমা বর্ষণ করবে এবং আপনার দেশকে আক্রমন করবে।

একটি বৃটিশ কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
দুটোই পাগল।

একটি গ্রীক কর্পোরেশন:
আপনি দুটি গরু কেনার জন্য ফ্রেঞ্চ এবং জার্মান ব্যাংক থেকে ধার করেছেন।
দুটো ধারের টাকাই খেয়ে ফেলেছেন।
ব্যাংক আপনাকে কল করল গরু দুটির দুধ সংগ্রহ করার জন্য, কিন্তু আপনি দিতে পারলেন না, আপনি আইএমএফকে কল করলেন।
আইএমএফ আপনাকে দুটো গরুর জন্য ধার দিল,
আপনি দুটোই খেয়ে ফেললেন।
ব্যাংক এবং আইএমএফ আপনাকে কল করল গরুর দুধ সংগ্রহ করার জন্য,
আপনি বাইরে গেলেন চুল কাটার জন্য।

একটি চাইনিজ কর্পোরেশন:
আপনার দুটি গরু আছে,
আপনার ৩০০ মানুষ আছে গো দোহনের জন্য।
আপনি দাবী করলেন যে আপনার পুরো কর্মসংস্থান এবং গবাদি পশু সংক্রান্ত উৎপাদনশীলতা আছে।
আপনি গ্রেফতার করলেন সংবাদিককে যে মুল ঘটনা নিয়ে রিপোর্ট করছিল।

সোর্স: ইন্টারনেট

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: গরুময় পোষ্ট।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৭

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: গরুময় মন্তব্য

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: বাংলাদেশে আপনার দুটি গরু আছে....ফিল আপ দ্যা ব্ল্যান্ক

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪১

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: বাংলাদেশে আপনার দুটি গরু আছে, আপনি দুটাই বিক্রি করবেন এবং তিন নম্বর টার জন্য আবার লাইনে দাড়াবেন

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সুমন কর বলেছেন: হাহাহা........গরুময় পোষ্ট !!

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: হিহিহি

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: ব্লগার চাদগাজী: এই গরুগুলিকে মালিক পক্ষ পড়ালিখার কোন ব্যবস্হা না করে, সারা জীবন গরু বানিয়ে রেখে লাভ করছে মালিক পক্ষ

ব্লগার আল শাহরিয়ার: এই গুলি ভারতীয় গরু, এর দুধ খাওয়া হালাল হবে না

ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু: এরা সারা জীবন গরু হয়েই থাকবে, মালিক পক্ষের বিরুদ্ধে আন্দোলন না করলে নতুন মালিক আসার কোন চান্স নাই।

ব্লগার মোরতাজা: মালিক পক্ষ সরকারি দল করে, গরুগুলির উচিত নিজের দুধ নিজেই নস্ট করে ফেলা যাতে মালিক পক্ষ কোন লাভ দেখাতে না পারে

আরো যোগ করুন

ব্লগার কলাবাগান১........................

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: ব্লগার অপু তানভীর: আপনার দুটো গরু আছে, বিকালে পাশাপাশি ঘাস খাওয়ার সময় তারা প্রেমে পড়ে যাবে।

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদের অরণ্য ,



@কলাবাগান১ ।

আপনারটাই জোস ........................ :D

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন:




@কলাবাগান১ ,
বাংলাদেশে আপনার দুটি গরু আছে....ফিল আপ দ্যা ব্ল্যান্ক

বাংলাদেশি কর্পোরেশান ...
কর্পোরেশানের পয়সায় কেনা দুটো গরুই আপনি আপনার বলে দাবী করবেন ।
আপনার প্রতিপক্ষ ঐ দুটো যে তারই গরু এই আবেদন জানিয়ে কোর্টে একটা মামলা ঠুকে দেবে ।
মামলার কারনে থানার লোক এসে গরু দুটো জব্দ করবে ।
থানার ওসি সাহেবের লোক ঐ গরু দুটির দুধ দুইয়ে নেবে ।
ওসি সাহেব ঐ দুধের কিছুটা এসপি সাহেবের ছোট ছেলের জন্যে পাঠাবেন ।
আর ঐ দিকে আপনি কোর্টে দৌড়াতে দৌড়াতে নাভীশ্বাস উঠিয়ে ফেলবেন ।
আর উকিল সাহেবেরা আপনার পকেট দুইতে থাকবেন ।
আপনার পকেট কেটে উকিল সাহেব পয়সার গরমে ইলেকশানে খাড়াবেন ।
ইলেকশানে জিতে উনি মন্ত্রী হয়ে যাবেন । তারপরে জনগণকে দুইতে থাকবেন ।
ওদিকে থানায় রাখা গরুদুটি না খেয়ে পটল তুলবে ।
মড়া গরু দেখে আকাশে শকুন দেখা দেবে ।
ঐ শকুন তাড়াতে........
...............................
............................ :(


০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫২

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: আপ্নারটাও জোস

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমি ৩টি গরু দেখছি!

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: ৩য় গরুটি কিন্তু দুধ দেয় না, লস প্রজেক্ট

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১১

কালীদাস বলেছেন: হা হা হা =p~ শালার গরুর কপালই খারাপ :#)

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: যত দোষ সব গরুর

৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


@সার্কাসের মহিষ ,

নিজের দিকে তাকান, ইয়াবা খেয়ে গরু মহিষের মতো হয়ে গেছে!

১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৫

অন্তু নীল বলেছেন:
এই নেন "গরুর রচনা"
কবি/লেখক ব্রাত্য রাইসু রচিত। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২-এ, ভোরের কাগজের ১ম বর্ষ ১ সংখ্যায় প্রকাশিত।

গরুর রচনা সর্বদাই গরুর রচনা। কদ্যাপি উহা ছাগল কিংবা নদীর রচনা নহে।

সংজ্ঞা:
বিশেষ্য। অকর্মক সেইসব প্রাণী যারা তাদের সম্মানিত লেজের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করেন তাদের গরু বলা হয়।

সংঙ্গাহীনতা:
উপযুক্ত সংজ্ঞার অভাবে অনেক গরুই আর শেষ পর্যন্ত গরুতে পরিণত হইতে পারে না। গরুর সংজ্ঞাহীনতার একটি পর্যায় আছে। সংজ্ঞাহীন গরুর আরেক নাম গাধা।

ভূমিকা:
ভূমিসংলগ্ন সকল বন্তু ও প্রাণীর ২টি করিয়া ভূমিকা থাকে। একটি ব্যক্তিগত ভূমিকা ও অপরটি সামাজিক। গরুর ব্যক্তিগত ভূমিকা এই যে, সে ভূমি হইতে উৎপন্ন ঘাস ও আগাছা ভক্ষণ করে। আর সমাজে দুধ সরবরাহের মাধ্যমে গরু তার সামাজিক ভূমিকাটি পালন করিয়া থাকে। কিন্তু গরু কখনোই ছাগল নয়। তার এই দুইটি ভূমিকা ছাড়াও আরেকটি অতিরিক্ত ভূমিকা (যদিও হিংসুকগণ একে গরুর অহমিকা বলিয়া জ্ঞান করে) আছে। তা হচ্ছে জাবর কাটা–গরু জাবর কাটে–এটি হচ্ছে গরুর রাজনৈতিক ভূমিকা।

গরুর কাজ:
গরুর চক্ষু আছে, ফলে সে ড্যাবড্যাব করিয়া তাকায়। গরুর দন্ত আছে কিন্তু সে কামড়ায় না। গরুর নাসিকা আছে, কিন্তু সে নাক গলায় না। আর গরুর আছে এক উত্তম কর্ণ ব্যবস্থা, যার কারণেই পৃথিবীর তাবৎ উপদেশবাক্য, সরকারী প্রেসনোট ও টিভি সংবাদসমূহ পঠিত হইয়া থাকে। আর গরু, শুধুমাত্র গরুই তা শ্রবণ করে আর শ্রবণ করে আর শ্রবণ করে। আর এই পৌনপুনিক সমস্যাটিকে বিশেষজ্ঞবৃন্দ জাবরকাটা বলিয়া অভিহিত করেন।

গরুর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ আমরা দেখতে পাই বাংলা প্রবন্ধ ও গবেষণা সাহিত্যে।

গরুর বুদ্ধিবৃত্তিক অবস্থান:
প্রত্যেক গরুরই আছে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এক নিজস্ব লেজ। যা গুটিয়ে ঘোট পাকিয়ে অবস্থান করে তার মস্তিকের কেন্দ্রস্থলে এবং বর্ধিত হয় আর তখন গরু যে কতো কথা বলে আর কথা বলে। আর তখন আমরা সেই সব ষাঁড়গর্ভ গরুবৃন্দকে সম্বোধন করি বুদ্ধিজীবী বলে।

গরুর হাস্যকর অসস্থান:
আর গরু, গরু কখনো হাসে না–গরু হাসে না কারণ তার উপরের পাটিতে দাঁত নেই (আর তোমরা লক্ষ্য করিয়া থাকিবে–প্রাণীকূলের মধ্যে যাহারা বুদ্ধিজীবী উহারা কখনো হাসে না)।

গরুর দ্বান্দ্বিক অবস্থান:
গরুকে যে খুঁটিতে বন্ধনযুক্ত করা হয়, তাকে বলা হয় বিশেষক্ষমতা আইন, আর্থসামাজিক সম্প্রীতি ও সংখ্যাগুরুর স্বার্থ ইত্যাদি; ফলে গরু এই সন্নিহিত খুঁটিব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে মুহুর্মুহু ঘুরিয়া যায়। এই ঘূর্ণন প্রক্রিয়াকে বলা হয় গতিশীলতা, আর এই ঘূর্ণন যখন বামদিক অবলম্বন করে তখন তাহাকে বলা হয় প্রগতিশীলতা, এই প্রগতিশীলতার চূড়ান্তরূপ দ্বন্দ্ব বা দ্বন্দ্বযুদ্ধ–ফলে চূড়ান্ত প্রগতিশীলরা লিপ্ত হন ষাঁড়ের লড়াই-এ।

ধর্মীয় অবস্থান:
ধর্মের নামে যেসব ষাঁড় বেরিয়ে পড়েছে সদর রাস্তায় তাঁদের বলা হয় ধর্মের ষাঁড়। আর যে ষাঁড়গুলো শুয়োরের খোয়াড় অবধি গমন করে। আর গণতন্ত্রবিদগণ তখন এইরূপ বলে যে উহারা সংখ্যা গরুর ষাঁড়াংশ।

গরুর ঘোড়ারোগ:
পৃথিবীতে আছে এক সর্বজনীন ঘোড়ারোগ। এই ঘোড়ারোগের প্রভাবে ময়ূরে পরিণত হয় কাক; আর দৈবাৎ যদি ময়ূরের ঘোড়ারোগ হয় সে পরিণত হয় বানরে। আর বানরের কোনো রূপান্তর হয় না। বানরের ঘটে বিবর্তন। সে তার সমস্ত সম্ভাবনা (!) সহ রূপ নেয় মানুষের। উল্লেখ্য, গরুর যখন ঘোড়ারোগ হয় তখন তার ঘাড়ে গজায় কেশর। আর সে তখন চায় সবকিছুকে নিয়ন্ত্রণে আনতে। অদ্ভুত আর যা তার এখতিয়ারে নেই এমন সবকিছু নিয়ন্ত্রণে সে তৎপর হয়ে ওঠে। সে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় শিল্পকলা, সাহিত্য, অভিনয়, সংস্কৃতি এমনকি অতিরিক্ত কড়া নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে নজরুল ইসলামের কবিতাকে গোরস্তানে পরিণত করে। সে তার হাম্বা হাম্বা রবে ভরিয়ে তোলে প্রচার মাধ্যম। এবং কলুষিত এই ঘোড়ারোগ সারাবার জন্য আছে এক উত্তম দাওয়াই। শখের টাট্টুর কেশর ছেঁটে দিতে হয় আর তা করতে হয় নিয়মিত।

গূঢ়ত্ব:
গূঢ় এই রচনার উদ্দেশ্য এই নয় যে গরুকে মানুষের সঙ্গে গুলাইয়া ফেলা। বরং মানুষকে বলা যেতে পারে অপূর্ণাঙ্গ গরু। অপূর্ণাঙ্গ গরুর লেজ নেই।

উপসংহার:
গরুকে সংহার করা হয়। এ থেকেই জন্ম হয়েছে মহান এক কসাই শ্রেণীর। উহারা গরুকে কর্তন করে। গরুকে ভক্ষণ করে আর চারিদিকে শুধু গরুরই গোশত গরুর চামড়া গরুর হাড়।

গরুর রচনার বিকল্প:
জগতে কিছুই অপরিহার্য নয়। সবকিছুরই বিকল্প রহিয়াছে (অবশ্য বিজ্ঞাপন অনুযায়ী মায়ের দুধের কোনো বিকল্প নাই) যেমন টেলিভিশন দেখার বিকল্প নর্দমাদর্শন, ভোট দেয়ার বিকল্প ভোট না দেয়া, ঘোড়া পালনের বিকল্প ঘোড়ার ঘাস কাটা, ছাগল পালার বিকল্প আত্মহত্যা–সেইরূপ গরুর রচনারও বিকল্প আছে। গরুর রচনার বিকল্প ‘গাধার রচনা’। গাধার রচনা লেখা গরুর রচনার চেয়েও সহজ। শুধু কান দুটো টেনে লম্বা করে দিতে হবে।

১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: পোস্ট, কমেন্ট দুইটাই উপভোগ্য।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: B-) B-) B-)

১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

শূণ্য পুরাণ বলেছেন: ইসলামে দুটো গরু থাকার ব্যাখা হবে, অাপনার গরু অাপনার থাকবে,অাপনি নিজে লাভবান হবেন,অাপনার প্রতিবেশীরা যাতে ভাল থাকে সে চেষ্টা করবেন,অসহায়দের জন্য সহায় হবেন।

১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

ভ্রান্ত_পথিক বলেছেন: ইসলামে দুটো গরু থাকার ব্যাখা হবে, অাপনার গরু অাপনার থাকবে,অাপনি দুধ খাবেন, বিক্রি করবেন, বাচ্চা পয়দা করবেন - এভাবে গরুর সংখ্যা ৪০ টি হয়ে গেলে আপনি একটি দান করে দেবেন, আর কোরবানির ঈদ চলে এলে তো ............

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: চল্লিশটা গরু হওয়া খুব টাফ। যেহেতু প্রতি বছর একটা করে কুরবানী দিতে হবে ;)

১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: মজারু হয়েছে...সাথে কমেন্টগুলোও।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: B-) :D ;)

১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

রাজিহাপি বলেছেন: ছদ্দবেশী ফাকিবাজ, অফিস ফাকি দিয়ে গরুর রচনা মানুষকে শিখাও। এই রচনা আমি পানি সাহেব-কে দেখাবো।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০২

চাঁদের অরণ্য বলেছেন: কাম সারছে! পানি সাহেব এমন মহা কারেকশন দেবে যে সেটা এডিট করতে করতে আমার কি-বোর্ড খারাপ হয়ে যাবে ;) আর জনগন যানে কে ফাকিবাজ। ওক্কে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.