নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের কোথাও একটি ছাপ রেখে যেতে চাই

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময়

চিত্রদীপ জ্বেলে রেখো ময়ূখ পিদিম; রাত্রি-কথায় বেঁধে নেবো ভোরের খোঁপা।

অপর্ণা মম্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

নুহা-৪

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

নুহা



নুহা-২



নুহা-৩



দানিয়েলের দোকান থেকে বেরিয়ে আমার কোথাও যাওয়ার তেমন তাড়া ছিলো না। দুপুর প্রায় একটা বাজতে চললো। তবে এই এলাকায় মাস তিনেক হলো নতুন একটা অর্নামেন্টস এর দোকান হয়েছে হোয়াইট গোল্ডের। ওখানে গত সপ্তাহে এক জোড়া কানের দুল দেখেছিলাম। ওখানে দামী এবং মধ্যম বাজেটের সব ধরণের অর্নামেন্টসই পাওয়া যায় । তবে আমি শেষের শ্রেণীর ক্রেতা তাই ঐ দোকানের সামনে দিয়ে গেলে দামী গয়নার দিকে পারতোপক্ষে নজর দেই না। আজকে ব্যাগে টাকা আছে বলে চিন্তা করলাম সেখানে একবার ঢুঁ মারব যদি এর মধ্যেই ঐ সাদা পাথরের কানের দুলটা কেউ না কিনে থাকে। কারণ রেজা আমাকে যা হাত খরচ দেয় তাতে প্রতি মাসেই আমার কাছে একশো থেকে দেড়শো ইউরো বেঁচে যায় অন্যান্য খরচ মেটাবার পরেও।



আজ বৃষ্টির দিন কিনা বলেই কে জানে অন্যান্য দিনের তুলনায় রাস্তায় পায়ে হাঁটা মানুষের সংখ্যা একটু কম। আর যারা দৈনন্দিন কাজে গাড়ি হাঁকিয়ে চলে বা কাজের জায়গায় যায় তাদের কথা আলাদা। এই মার্কনির রাস্তায়ই অনেক বাঙালি তাদের পসরা সাজিয়ে বসে যেখানে ঘরের দৈনন্দিন তৈজসপত্র থেকে শুরু করে কসমেটিকস , গানের / মুভির সিডি , স্টোনের অর্নামেন্টস , ফুল অনেক কিছুই পাওয়া যায়। কিন্তু তারা বেশির ভাগই অবৈধ পথে আসে বলে তাদের এভাবে ফুটপাতের ব্যবসাটা অনেকটা ঝুঁকিপূর্ণ। প্রায়ই পুলিশ এসে তাদের জিনিসপত্র নিয়ে যায় , ক্ষেত্রবিশেষে জরিমানার টিকিট, জেল অনেক কিছুর মুখেই পড়তে হয়। প্রথম প্রথম এখানে এসে তো আমি দূর থেকে কোনও বাঙালি ভাইকে দেখলেই অন্য দিকে তাকিয়ে থাকতাম বা তাদের সামনে দিয়ে যেতাম না। কারণ স্বদেশীদের সামনে তারা এভাবে ব্যবসা করতে লজ্জা পেলেও বিদেশীদের কাছে ছিলো বেশ স্বচ্ছন্দ। অবশ্য এখন সময়ে অনেক কিছুই সয়ে গেছে বলে রাস্তায় বসে এভাবে ব্যবসা করা আসা-যাওয়ার পথে পরিচিত কয়েকটা মুখের সাথে পরিচয় হয়ে গিয়েছিলো। আজ বৃষ্টির জন্য তারা বসতে পারেনি বুঝলাম। তাদের কাছে বৃষ্টিটা একটা অভিশাপের মতো । লাখ লাখ টাকা খরচ করে এসে পরিবারকে স্বাচ্ছন্দ্যের পরশ দিতেই তারা কতই না কষ্ট করছে , কতটা মানবেতর জীবনযাপন করছে , গাদাগাদি করে এক বাসায় থাকা, খাওয়া- দাওয়া হিসেব করে করা , মাঝে মাঝে পুলিশ বাসায় এসে তল্লাসি চালালে সারাদিন রাত্রির জন্য বাসার বাইরে থাকা সহ কতই না যন্ত্রণা! শুধু এটা যে বাঙালিদেরই সহ্য করতে হতো সেটা না , চাইনিজ, রোমানিয়ান , সুদানি, রাশিয়ান যারা অবৈধ ভাবে স্টে পারমিশান ছাড়া আছে তাদের সবার জন্যই প্রযোজ্য।





আগে এসব দেখে বা শুনে খুব কষ্টে আমার দিন যেতো , এরকম কত কত দিন তাদের খাওয়া হয়নি শুনে আমিও না খেয়ে থেকেছি , পরিচিত কিছু বাঙালির মুখে চোরা পথে তাদের ইউরোপে পৌঁছানোর কথা শুনে, পথে কারো কারো মারা যাবার ঘটনা শুনে শিউরে উঠতাম, দুঃস্বপ্ন দেখতাম বলে রেজা আমাকে এসব ঘটনা আর জানাতে চাইতো না । এখন আর আগের মতো এসব ঘটনা শুনে বা দেখে কাতর না হলেও বাংলাদেশে ফোনে কারো সাথে গল্প হলে এগুলোর কিছু জানাতে ভালো লাগে না । আর দেশে ফোন করতে ইচ্ছে করলেও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করি। রোজ মা'কে ফোন দেয়া আমার অভ্যাস থাকলেও এখন সপ্তাহে দু/ তিনদিন ফোন দেই । দেশে সবাই কিছু না কিছু নিয়ে ব্যস্ত। কেউ কথা শুনতে চায় না আর ফোন দিলে খালি বলতেই চায় নিজেদের দুঃখের কথা, অপ্রাপ্তির কথা। মায়ের সাথে কথা বললেও দেখি সেও কেমন হাই তুলে তুলে কথা বলে। তাই আর কাউকে মনে চায় না বিরক্ত করি ফোন করে। বাবাকে অবশ্য রোজ দিন পাই না ফোনে। বাবার ইউরোপ নিয়ে অগাধ কৌতূহল। কী ধরনের খাবার খাই , রাস্তা কতটা পরিষ্কার , বাসের রঙ কী, বাসগুলো দেখতে কেমন, সবাই গাড়ি নিয়ে চলে কিনা , রাস্তায় একা বের হতে ভয় পাই কিনা কত হাজারো প্রশ্ন বাবার ! কয়েকদিন আগে ফোনে বাবা জানতে চাচ্ছিলো -



- কি রে নুহা , তুই কি এখানে এসে জিন্স পড়িস নাকি ?

- আহা , এটা আবার কেমন প্রশ্ন তোমার, আমি লজ্জিত হয়ে বলি বাবাকে।

- না বিদেশে বাঙালিরা কেমন পোশাক পরে জানার জন্য আর কি !

- হুম , শীতের মাঝে জিন্স পড়ি তো !

- আচ্ছা তুই একটা চিঠিতে লিখেছিলি , বৃষ্টির সাথে নাকি কাদা পড়ে এখানে , আসলেই কি পড়ে ? নাকি আমাকে বোকা বানাচ্ছিস ?



আরে মেয়েটা এত দূর থেকে ফোন করছে জরুরী কথা বলতে আর তোমার খালি পোলাপাইনের মতো প্রশ্ন - দাও দেখি ফোনটা , বলে মা বাবার কাছ থেকে ফোনটা নিয়ে নেয় ।



নাহ , মায়ের জ্বালায় বাবার সাথে মন ভরে কথা কখনোই বলতে পারি না । বাবাকে একটা মোবাইল কিনে দিতে হবে দেখা যায় । অবশ্য বাবাকে কিনে দিলে আবার মা রাগ করে গাল ফোলাবে। কোনও লোক বাংলাদেশে গেলে তাদের হাতেই পাঠিয়ে দিতে হবে মোবাইল , রেজাকে বলে রেখেছিলাম আগেই ।



হোয়াইট গোল্ডের কানের দুলটা কিনে ভাবছিলাম এরকম প্যাচপ্যাচে বৃষ্টির মাঝে এলোমেলো হাঁটাহাঁটি না করে বরং বাসায় গিয়ে একটা ঘুম দিবো। সকালে ঐ বদমেজাজি মহিলা দোনাতেল্লার কারণে ঘুমটা ভালো হয়নি। বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে এদিক সেদিক দেখতে দেখতে রাস্তায় ধীর পায়ে হাঁটতে থাকি। দুপুরে খাবারের এই সময়টায় রেজা ফোন দেয় প্রতিদিন , নিজে যখন খেতে বসে। এটা আমার কখনোই কেন যেন মনে হয়নি মন থেকেই সে এই কাজগুলো করে। বরং সময়ের কারণে এক সাথে থাকতে গেলে কিছু কিছু কাজ একটা সময় দায়িত্বের পর্যায়ে চলে আসে, একটা অভ্যাসে পরিনত হয়। রোজ একটা কাজ করতে করতে অবচেতনে হলেও মানুষ সেই নির্দিষ্ট সময় এসে মস্তিষ্কের নির্দেশ নিয়মমাফিক কাজটা করে। রেজার আমাকে ফোন দেবার ব্যাপারটাও ঠিক এমনই , যেমন করে আমার ভেতরেও একটা প্রতীক্ষার ব্যাপার কাজ করে - এই বুঝি ওর ফোন আসবে এখন ! ফোন আসেও কিন্তু ওর অদ্ভুত কথার ধরনে আমার ভেতরে ওর জন্য যে প্রতীক্ষার বলয়টা তৈরি হয় শেষ পর্যন্ত সে বলয়টা ভেঙেও যায়। একজন মানুষের মাথায় কী করে শুধু শারীরিক ব্যাপারের চিন্তাই সারাক্ষণ ঘুরপাক খেতে থাকে সেটা রেজাকে না দেখলে বোঝা যাবে না। ওর সাথে ঝগড়া , ভালো কথা - মন্দ কথা সবকিছুই শেষ হয় এক তথাকথিত বোরিং বিষয় - যৌনতায় গিয়ে ! যেমন মাঝে মাঝে আমি কোনও কাজ না পেলে ওর অফিসে ফোন দিলে কিছুটা সময় অপেক্ষার পর যখন ওর এক্সটেনশন নাম্বারে ফোনটা যায় সে তো রীতিমত গদগদ হয়ে যায় আমার ফোন পেয়ে ।



- আরে , কী ব্যাপার তুমি ফোন দিছ !!! অ্যা ,তুমি ফোন দিছ আমারে ! অ্যা ?



তার অ্যা অ্যা করা আর অবাক ভাব কমলে আমি একটা পর্যায়ে কথা বলার সুযোগ পাই।



- ক্যান , আমি মনে হয় তোমাকে ফোন দেই না !



- না , দ্যাও ! কিন্তু এত কম ফোন দ্যাও তাই জিজ্ঞেস করলাম। তুমি কি বাসায় তুমি না বাইরে বাইরে হাঁটতাছ ?



- বাসাতেই ! আজকে গা ম্যাজম্যাজ করছে , তাই বের হই নাই । বলে আমি একটু আড়মোড়া ভাঙার মতো শব্দ করি । কিন্তু গা ম্যাজম্যাজের কথা বলেই বুঝতে পারি রেজার ভেতরের আরেক রেজাকে একটা খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে দিলাম। কথা বলে সেটা আবার ফেরত নেবার সুযোগ থাকলে তাই করতাম।



- একটা পেইন কিলার খাও নাইলে ডাক্তারের কাছে যাও। ফোন কইরা দেখো আজকে এলিজার চেম্বার খোলা কি না ! আর আমি তো আছিই । রাইতে বাসায় আইসা গা ম্যাসাজ কইরা দিমুনে। শরীর এক্কেবারে ঝরঝরা হইয়া যাইবো । বলে ও কেমন হে হে করে বোকাদের মতো হাসতে থাকে। ও যদিও বোকা না কিন্তু ওর অনেক কাজই আমার আজব লাগে ! আমার এত প্রেম প্রেম ভাব আর শরীর বিষয়ক কথাবার্তা কেন যেন ভালো লাগে না ! সেই বিয়ের রাত থেকেই রেজাকে দেখছি ... চেনা নেই জানা নেই কেমন করে একজন পুরুষ মানুষ পারে একজন নারীর শরীর নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে ভালমতো মানসিক ব্যাপারগুলোর সাথে পরিচয় হবার আগেই ! উফ ভাবতেই কেমন কাঁটা দেয় আমার গায়ে। মাঝে মাঝে আমার কিছু কাজে রেজা আমাকে বলে আমি নাকি গর্ধভ টাইপ মেয়ে। খুব দ্রুতই রিএক্ট করি , ইমোশনাল হয়ে কান্নাকাটি করে যুক্তি ভুলে চিল্লাফাল্লা করি। রেজার মতো মানুষের কাছে আমি অবশ্য গর্ধভই । এটা নিয়ে আমার এখন আর অবাক হবার কিছু নেই।





ছাতা হাতে এই হালকা বৃষ্টির মাঝে ব্যাগ থেকে মোবাইল বের করাটা ঝামেলা লাগছে বলে দু'বার ফোন বেজে থেমে গেলেও আমার আর ফোনটা রিসিভ করতে ইচ্ছে করে না। নিশ্চয়ই রেজা ফোন করেছে। বৃষ্টি নিয়ে তার কমন রোমান্টিসিজমের সাথে আমার পরিচয় আছে বলেই আমার এখন ওর ফোনটা ধরতে তীব্র এক অনীহা কাজ করছে। কিন্তু ক্রমাগত মোবাইলের রিঙের যন্ত্রণায় স্ক্রীনের দিকে তাকিয়ে দেখা সম্ভব হয় না বলেই ফোন রিসিভ করেই বলি -



- হুম বলো !



- কিরে , সারাক্ষণই কি তোর জামাই তোরে ফোন দেয় নাকি যে আমার নাম্বারটাও চিনিস না ?

-ওহ শবনম ভাবী ! কি করিস ?

- এই বৃষ্টির মধ্যেও তোর বের হইতে হইব ! তুই পারসও রে ! কই আছস এখন বল দেখি ?

- এই তো বাসার দিকে যাই। ঘুমাবো

- বাইত্তে যাইতে হইবো না । যেখানে আছস ঐখানেই দাঁড়া দুই মিনিটের মধ্যেই আইতাছি আমি চিংকুরে নিয়া ।



আমাকে কোনও কথা বলার সুযোগ না দিয়ে শবনম ভাবী ফোনের লাইন কাটতে কাটতে অপর প্রান্তে আলী ভাইয়ের গলার আওয়াজ পাই -



- তুমি সবার সামনে আমারে চিংকু কইয়া ডাকো কেন বুঝি না

- না খাইয়া খাইয়া সারাদিন কাজ করবেন , আপ্নারে চিংকু ডাকুম না তো কি করুম !





এই এক চমৎকার দম্পতি আলী ভাই আর শবনম ভাবী। কিন্তু যতক্ষণ এরা এক সাথে থাকে সারাটাক্ষন এদের ঝগড়া লেগেই থাকে। ঠিক খুনসুটিও না , সিরিয়াস টাইপের ঝগড়া যাকে বলে। এরকম কতদিন হয়েছে শবনম রাগ করে আমার বাসায় চলে এসে বলেছে - মনে কর এইটা আমার বাপের বাড়ি। আমি আর ওর সংসারে ফেরত যামু না। চিংকু , ঐ খবিসটা ফোন দিলে বলবি আমি তোর বাসায় আসি নাই । খুইজ্যা মরুক আমারে সারা রোম শহরে ! তার সাথে আমার যতটা না সম্পর্ক ভাবীর মতো তারচেয়েও বেশী বোনের মতো। এই প্রবাসে সেই আমার একমাত্র মানুষ যার কাছে গেলে আমার মনটা নির্মল আনন্দে ভরে যায় ! দুই মিনিটের মাঝে না হলেও মিনিট পাঁচেকের মাঝে দেখি ভিয়া মানচিনির রাস্তায় আলী ভাইয়ের গাড়ি পৌঁছে গেছে শবনম ভাবীকে নিয়ে।



( চলবে )

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

এক্সপেরিয়া বলেছেন: পড়লাম...., ভালই.... আগের পর্বগুলো পড়ে আসি......

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম , খেয়াল করলাম গত পর্বগুলোতে আপনার উপস্থিতি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: না , আপনার নামে মামলা একটা করে দিতেই হয় !
প্রতিদিন একটা করে নতুন চরিত্র আজ দেখি দুইটা !
গল্পের অবস্থান আগের জায়গাতেই , শুধু রেজা আর নুহার মানসিকতার ব্যাপারে আরো কিছু ধারণা পাওয়া গেল ! আর নতুন কিছুর প্রাপ্তি বলতে গেলে নতুন দুটি চরিত্র চিংকু আর তার বউ ! এই দম্পত্তি মনে হয় আমাদের কিছুটা আনন্দ দিবে মনে হচ্ছে !
অফটপিকঃ অনুসারিত ট্যাব দেখা যায় না , তাই ফেসবুকে লিঙ্ক শেয়ার দিতে ভুলবেন না , আমি হরতালে যাচ্ছি , লিঙ্ক পেলে আসবো !

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মামলা করলে এই ছোট ভাইদের গিয়েই ছুটিয়ে আনতে হবে।

নতুন চরিত্র আনতে হচ্ছে কারণ একজন প্রবাসী নিঃসঙ্গ নারীর ভাবনার জগতটা অনেকগুলো মানুষকে ঘিরে। তার কাদের সাথে পরিচয়, বর্তমান ঘটনার সাথে সাথে অতীতের কিছু স্মৃতিচারণ ইত্যাদির কারণে নতুন কিছু চরিত্র ঢুকে যাচ্ছে। চরিত্র গুলোর সাথে পরিচিত হয়ে গেলে আশা করি অস্বস্তি থাকবে না আর।

চিংকু আর তার বৌ নিয়ে তোমার ভবিষ্যৎবাণী দেখা যাক কতটা সফল হয়।

অনুসারিত ব্লগ নিয়ে আসলেই ঝামেলা। আর পোষ্ট দিলে ফেবুতেও শেয়ার দেই আমি।

হরতাল সফল হোক, আমাদের দাবী পূরণ হোক।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: শেষ হৈ গেলু! :(

পরের পর্ব কই? তুমার মুখের দিকে চাইয়া থাকন লাগব পরের কী হচ্ছে জানার জন্য? B:-/

আসলে লেখাটা শেষ করার পরেই পড়া শুরু করা উচিত ছিল!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এই পর্ব শেষ হৈ গেলু, কামিং সুন পরের টা

লেখা শেষ হইতে দেরী হইবেক। জানি না কবে শেষ হবে। ধৈর্য ধরো

৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: পড়ে যাচ্ছি। নুহার ভিতরে কি আপনি আছেন? কিছুটা হলেও আছেন। আমার মনে হচ্ছে এরকম।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পাঠ করতে থাকেন আর সাথেই থাকেন। নুহার ভেতরে আমি আছি কিনা কী কারণে এটা মনে হলো ? একজন লেখক যে তার অভিজ্ঞতা থেকেই সব লিখেন সেটা যে না আপনিও বুঝেন যেহেতু আপনিও লিখেন :) । তবে দেশের বাইরে ছিলাম বলে এ গল্পটা লিখতে গিয়ে এটা একটা বাড়তি সুবিধা হয়েছে আমার জন্য, এমনটাই মনে করি।

ভালো থাকুন রানা ভাই, স্বপ্ন দেখতে থাকুন

৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

রোমেন রুমি বলেছেন:
পড়লাম ।
বরাবরের মত ভাল লাগা । আজ চিঙ্কু ব্যাটা আর তার বউকে এনে মেয়েটাকে একটু ঘুমুতে দিলেন না । এই জন্য কিন্তু আপনিই দায়ী ।
রেজার উপর বিরক্ত হচ্ছি । নুহাকে কেন জানি ভাল লাগা শুরু হয়েছে ;
হাঃ হাঃ হাঃ

অনেক ভাল থাকুন আপু ।
শুভ বিকেল ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লাগলো রুমি তোমার মন্তব্য। নুহাকে ভালো লাগার জন্যও ধন্যবাদ। ভালো থেকো ।

৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

বোকামানুষ বলেছেন: চেনা নেই জানা নেই কেমন করে একজন পুরুষ মানুষ পারে একজন নারীর শরীর নিয়ে টানাহ্যাঁচড়া করতে ভালমতো মানসিক ব্যাপারগুলোর সাথে পরিচয় হবার আগেই ! উফ ভাবতেই কেমন কাঁটা দেয় আমার গায়ে।


এইটা আমারও প্রশ্ন :||

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সেটেল ম্যারেজের ক্ষেত্রে এই কথাটা মনে হয় ভাবা যেতে পারে। কারণ সে অবস্থায় একজন ছেলে এবং মেয়ের মানসিক দূরত্বটা অনেকটা বেশিই থাকে। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বলা যায় বিবাহিত দম্পতির ক্ষেত্রে আগে হয় শারীরিক ভালোবাসা, তারপর হয়তোবা মানসিক বোঝা পড়া। কিন্তু মানসিক বোঝাপড়াটাই আমার মনে হয় আগে দরকার।

ভালো থাকবেন , ভাইয়া

৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... ভাল লাগছে... :)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ জহিরুল ভাই

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এটা উপন্যাস বানাই ফেলেন আপু , চরিত্রের বিস্তৃতি ঘটছে , প্যাটার্ন
ওরকমই হচ্ছে । চলুক গল্পের গাড়ি , আই আছি :P :P

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২১

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম সেরকম ইচ্ছাই আছে। তাই ট্যাগ বদল করে ' হয়তো উপন্যাস' দিলাম। দেখা যাক কতদূর পর্যন্ত যেতে পারি।
ভালো থেকো

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপর্ণা মম্ময়,

পড়ছি ।

একটা মানুষের মনের ভেতরের দরজা খুলছেন একটু একটু করে । যে দরজার ওপারে সত্যিকারের এক পৃথিবী , যেমন দেখা যায় তেমন । সে সব রেখাচিত্র নিয়ে অন্তপুরে আঁকা হচ্ছে আর এক ছবি , চিত্রকরের ভাবনাদের ছবি ……

শুভসন্ধ্যা ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: একজন মানুষের মাঝে সময়ে সময়ে অনেক ভাবনা ঘুরে, তার অনেক চরিত্রের মিলিত রূপ নিয়েই একজন মানুষের একটা সম্মিলিত চেহারা আমরা দেখতে পাই; অন্তঃপুরের এবং বাইরের।

ভালো থাকবেন ।

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভাল লাগছে। উপভোগ করছি।

কোন এক কমেন্টে দেখেছিলাম আপনি ঘোড়াশালে ছিলেন, আমার শৈশবের ২ বছর কেটেছে ঘোড়াশাল সারকারখানার কোলনীতে। সে যে কি লাইফ! আজও মিস করি।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: মায়ের কাছে শুনেছি ঘোড়াশাল ছিলাম তিন বছর কিন্তু আমার তিন বছরের স্মৃতি মাথায় নেই। সার কারখানা স্কুলে আমিও পড়েছি, ওই পরিবেশটাই অন্য রকম ছিল , সুন্দর ! তারপর অনেক বছর পর প্রায় গত তিন বছর আগে গিয়েছিলাম, গিয়েই দেখি সেদিন স্কুলের রিইউনিয়ন হচ্ছে। পুরনো অনেক কিছুই যা ভালোবাসি এখনো, সেগুলো, ওই মানুষ গুলোকে মিস করি খুব।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নূহাকে কেন্দ্র করে ঘটনা প্যাচ খাচ্ছে। ডালপালা বিস্তার করছে। পড়থে ভাল লাগছে ।দক্ষ হাতের লেখা তাই। ঘটনা এগুচ্ছেনা ।এরকম হলে আমি ঘুমিয়ে যাই।আরজুপনি আপু একটা পোস্ট দিলেন সদ্য প্রয়াত এক ভারতীয় বাংলাসিনেমার পরিচালকের সৃষ্টি নিয়ে।নামটা মনে পড়ছে না সেগুলো এত ধীরে চলে আর জটিল বাস্তবতায় ভরা দেখতে গেলে আমার খালি ঘুম পায়। তবে লেখা চমৎকার হয়েছে। +

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে হাসলাম। ঘুম ঘুম লাগলে ঘুমিয়ে যাবেন , সমস্যা নাই।
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আশা করি সামনের পর্বে কাহিনীটা দাঁড়িয়ে যাবে। মনে হচ্ছে বিশাল প্লট নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। পাঠক হিসেবে আছি সঙ্গে।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ জুলিয়ান দা সাথে থাকার জন্য।

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৬

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
চমৎকার, উপভোগ্য; চলতে থাকুক!!

মনে হয় একটি সম্পূর্ণ উপন্যাস পেতে চলেছি :-B

শুভকামনা রইল........

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: উপন্যাসের কথা ভেবেই তাই আজকে এই পর্ব থেকে ট্যাগ বদলে দিলাম। ভালো থাকবেন ভাইয়া।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগছে আপা। সাথে আছি, চলুক নুহা নির্বিঘ্নে :) :)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আইচ্ছা

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪১

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের গতি উপন্যাসের দিকে, বেশ বুঝতে পারছি । তো হয়ে যাক..

নুহাকে ফোনে তার বাবার শিশুসুলভ প্রশ্ন করার অংশটা বেশি ভাল লেগেছে ।

পিলাচ দিলাম, চলতে থাকুক..

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো । বাবারা সবসময় এডোরেবল মামুন ভাই ! আমার বাবাকে খুব মিস করি !!

১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: প্রবাসে বাঙালিদের করুণ অবস্থাটি আমিও কিছু দেখার সুযোগ পেয়েছি। খুবই খারাপ লাগা অনুভূতি। নুহার প্রতি সহানুভূতি রইলো :)

“গা ম্যাজম্যাজের কথা বলেই বুঝতে পারি রেজার ভেতরের আরেক রেজাকে একটা খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে দিলাম। কথা বলে সেটা আবার ফেরত নেবার সুযোগ থাকলে তাই করতাম।” B-)

বৃষ্টি আর রেজা সাহেবের বিষয় পড়ে যখন একটু গম্ভীর হয়ে গেলাম, তখন চিংকু ভাই আর শবনম ভাবির অংশটি বেশ রিফ্রেশিং লাগলো। ভালো সমাপ্তি দিয়েছেন এপর্বের। প্রবাসে দেশি প্রতিবেশী পরিবারের চেয়েও আপন হয়ে যায়।

+ শুভেচ্ছা রইলো :)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার মন্তব্যও, পাঠ প্রতিক্রিয়া খুব উপভোগ্য। ভালো লাগলো জেনে। প্রবাসে দেশি অনেক মানুষ অনেক সময় কাছের হয়ে গেলেও , সবাই আবার এক না। কেউ কেউ আছে বিদেশে এসেও কুটনামি করে; নারী , পুরুষ উভয়েই।

১৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

জুন বলেছেন: একে একে চার পর্ব পর্যন্ত পড়লাম। ভেবেছিলাম কয়েক পর্বের গল্প এক সাথে পড়ে মন্তব্য করবো ।এখন দেখলাম উপন্যাস।
সত্যি আমার তিন সপ্তাহ ইতালীর আগা থেকে মাথা পর্যন্ত ভ্রমনে বেশিরভাগ বাঙ্গালীদের যে করুন দশা দেখেছি তা ভাষায় বর্ননা করার মত নয়। মনে আছে কলোসিও দেখে আমরা দুজন বসে আছে, শীর্নকায়া দেহের এক বাঙ্গালি যুবক এগিয়ে আসলো আমরা একটা ছাতি কিনবো নাকি ? দেখেই মনে হলো সারাদিন অভুক্ত। প্রয়োজন নেই তাও কিনলাম। জানতে চাইলো আমরা কি ভাবে এসেছি জাহাজের খোলে লুকিয়ে নাকি? লজ্জায় আর বলতে পারলাম না এমিরেটসের বিজনেস ক্লাসে। তারপর শুনলাম তাদের সেখানে আসা আর জীবন যাপনের করুন ইতিহাস। ভিক্টোরিও ইমানুয়েলের মেট্রো স্টেশনের লাগোয়া যে এপার্টমেন্টে ছিলাম তার সামনেই গোল পার্কে কাচা বাজার বসতো। কত বাঙ্গালিরা যে সেখানে কি খাটুনিটাই না খাটতো। তাদের বাবা মা ভাই বোনদের ধারনা তারা সেখানে অনেক রোজগার করে। আর তাদের ডিমান্ডেরও শেষ নেই। আমার একটি গল্পে আমি লিখেছি সে কথা।
অনেক বড় কমেন্ট হয়ে গেল অপর্না আশা করি কিছু মনে করবেন না। আপ্নার গল্পে সেই স্মৃতি গুলো মনে পড়লো কিনা তাই।
লিখতে থাকুন সাথে আছি ।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভিক্টোরিয়া, কলোসসিও এসব মূলত টুরিস্ট এরিয়া। পেটের দায়ে এমন অনেক কিছুই করতে হয় তাদের, যা একজন বাঙালি হয়ে আরেক বাঙালির জন্য দেখতে, অনুভব করতে খারাপ লাগে খুব, কষ্ট হয়।

বড় কমেন্টে আপু কিছুই মনে করিনি। বরং আপনার স্বল্প ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন , খুশী হলাম।

ভালো থাকুন আপু।

১৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বাস্তব ধর্মি বলে ভাল লাগল। ভাল লাগা রইল।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ সুজন।

১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

মাক্স বলেছেন: সবগুলো পর্ব পড়লাম, বর্ণনায় ডুবে গেসিলাম।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম!

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হুম পরের পর্ব আবার আগামীকাল দিবো আশা করছি।
ধন্যবাদ পাঠের জন্য।

২০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

একলা চলো রে বলেছেন: নুহার প্রথম পর্বে মন্তব্য করতে গিয়ে লগ আউট হয়ে গিয়েছিলাম। মন্তব্য না করে চলে গিয়ে আজ আবার ব্লগে এসে দেখি আরো তিনটা পর্ব লিখে ফেলেছেন!
যাই হোক, গল্প সম্পর্কে বলি- গল্প কেমন যেন জমাট বাঁধতে গিয়েও আবার গলে যাচ্ছে। আবার জমাট বাঁধছে। হুটহাট করে শেষও হয়ে যাচ্ছে পর্বগুলো। কাহিনী কোন দিকে যাচ্ছে বুঝে ওঠা মুশকিল, তবে স্লো এন্ড স্টেডি ভাবটা বেশ লেগেছে আমার! :)

কিছু বানান বিড়ম্বনা ছিল-

ফুটপাথ (বাংলায় ফুটপাত লিখি না?), বাঙালি (ই-কার না ঈ-কার?), গর্ধভ ( সম্ভবত গর্দভ হবে।)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: যে কোনো গল্প বা উপন্যাস তো হুট করে শুরু হয় না, পারিপার্শ্বিক অবস্থাও তুলে আনতে হয়।

বাঙালি আর গর্ধভ ঠিকই আছে বানান। ফুটপাত ঠিক করে নিচ্ছি। ধন্যবাদ।

২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সিরিজের সাথে থাকতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাহ্‌ , ভালো লাগলো জেনে।

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫

কয়েস সামী বলেছেন: কাহিনীতো এখনও শুরু করলেন না! আমার আবার ধৈর্য কম!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কাহিনী কখন শুরু হবে বলতে পারছি না।

২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

আরজু পনি বলেছেন:

নূহা, আমার অনেক আদরের একজন মানুষ ।

তাই ভয়ে ভযে শুরু করলেও খুব ভালো লাগলো পড়তে ।
মনে হচ্ছে সবগুলো পর্বই পড়ে ফেলতে হবে । :D

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নির্ভয়ে আপাতত পড়তে পারো ' নুহা'।
ভালো থেকো পনি

২৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
গল্প তাহলে উপন্যাসে মোড় নিচ্ছে।
দারুন!
শুভকামনা থাকলো।।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমার জন্যও শুভকামনা দূর্জয়

২৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
মার্কনির রাস্তাটা কোনদেশের সেটা জানা জরুরী! তারপর কমেন্ট করমু।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পড়তে পড়তেই জানবা, পোলা পাইনের ধৈর্য অনেক কম। মায়ের পেট থেকে পড়েই হাঁটতে চায়। শখ কত ! :P

২৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ধৈর্য মোটেও কম না। মার্কনির রাস্তাটা তবে ইতালিতে! :D যদি এই হয় তবে কিছু বলার নাই। আর যদি এটা মার্কিন মূলকে হয় তবে আপনার লেখায় ঘষামাঝা করন লাগবো কিন্তু! :||

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হেহেহহেহে ! বলে কী !!!! :P

২৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লাগছে নুহাকে। পরের পর্ব পড়ে আসি।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ শঙ্কু

২৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

আমি ইহতিব বলেছেন: এমন জায়গায় এনে ছেড়ে দেন আপু, মনটা উসখুস করতে থাকে এরপরে কি এরপরে কি? পরের পর্বে যাই, দেখি আর চিংকু আর শবনম ভাবী কি করে, কি বলে? :)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হাহাহাহ , ধন্যবাদ। দেখেন কী হলো

২৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

একজন আরমান বলেছেন:
মানুষের বেসিক নিডস এর মধ্যে সেক্স অন্যতম ! কিন্তু তাই বলে মনের মিল হবার আগেই সেক্স !! ব্যাপারটা অদ্ভুত লাগলো।
কে যেন বলেছিল, "পুরুষের ভালোবাসা প্রকাশ পায় নারীর শরীর এর মধ্য দিয়ে !" কথাটা হয়তো ঠিক কিন্তু তাই বলে যদি মানসিক বোঝাপড়া না থাকে তবে সেই সম্পর্ক বেশিদূর গড়ায় না কারণ সেখানে ভালোবাসা থাকেনা থাকে শুধু যৌনতা !

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দাম্পত্য জীবনে মানসিক বোঝাপড়াটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এটা ঠিক।

৩০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
গল্প খুব একটা এগোচ্ছে না আপু। তবে পড়তে খারাপ লাগছে না। উপন্যাস লেখার ঢঙে চলছে ... কাহিনীতে ডেপথ আনার চেষ্টা করছেন মে বি, এতে একটা সুবিধা হল ক্যারেক্টার ডেভেলপ হয় সুন্দরভাবে আর পাঠককে গল্পের ভেতর আটকে ফেলা যায়। :)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ক্যারেক্টার আর আশেপাশের বর্ণনা ডেভেলপ করার কারণেই মনে হচ্ছে কাহিনী এগুচ্ছে না। আর উপন্যাসে কাহিনী বা চিত্রায়ন এতো দ্রুত আসলে হয়তো ভালোও লাগবে না। তাই ধীরে সুস্থেই আগাচ্ছি।

৩১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

স্বপনচারিণী বলেছেন: অভ্যাস, দায়িত্ব। এরই মাঝে আমরা বিচরণ করি। পর্ব ভাল লেগেছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.