নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মূলত আর্থিক দুর্নীতির কারণেই ভেংগে গেল নুরুর দল

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ৩:০৮

মূলত আর্থিক দুর্নীতির কারণেই ভেংগে গেল নুরুর দল।
এর আগে বিএনপিও তাদের কাছ থেকে সরে গেছিল। কারন দাম্ভিক নুরা বলেছিল বিএনপি জোটে আসলেও তাদেরকে বেশি সামনে আসতে দেয়া যাবে না। মানে সে বিএনপির চেয়ে নিজেকে বড় মনে করতো।
কিছুদিন আগে আর্থিক অনিয়ম ও টাকার ভাগ না পেয়ে প্রথমে চলে গেল গণতান্ত্রিক মঞ্চ।
এর আগে দলের মূল চারজনের ৩ জন একাধিকবার বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছিল নুরুর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি ও বিতর্কের কারণে। 'বিকাশ নুরা' নামকরন তো এমনি এমনি হয় নি।
ফারুক-রাশেদরা রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে নূরের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ করেছিলেন। এবার রেজা কিবরিয়া ও করলেন।
পাকিস্তান ও বিভিন্ন মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থা কেন নূরের দলকে এভাবে টাকা পয়সা দিচ্ছে এটার তদন্ত হওয়া উচিত।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ৩:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: এগের কোন আদর্শ নেই এমনকি সাধারণ গনতান্ত্রিক মূল্যবোধও নেই।এরা সুধু সার্থের পিছনে দৌড়ায়।

২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সঠিক কথা।
কোটা আন্দোলনটা শুরুই হয়েছিল একটি প্রতারনামুলক মিথ্যা দিয়ে

মেধাবীদের ‘আন্দোলন। একদিনেই হাজার হাজার মানুষ। জনস্রোত। এবং সবার হাতে বঙ্গবন্ধুর ছবি!
শিবিরে এত বিপুল মুজিবপ্রেমিক! কই, এরা কোথায় ছিল এতদিন? এরা আগে কখনো জয় বাংলা উচ্চারন করতো? জয় বংগবন্ধু বলতো? অথচ প্রথমদিন ওরা শাহবাগ - টিএসসি দখল করে রাজাকারের বাচ্চারা আগেই রেডি করা বঙ্গবন্ধুর ছবি নিয়ে মার্চপাস্ট করেছিল!

মোটামুটি বহু লোকে শাহাবাগ ভরে গেলে পরদিন কোটাবাজ শিবিররা মুজিবের ছবি ফেলে দিয়ে বুকে লেখে 'আমি রাজাকার'।





২| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৮:৪০

আমি সাজিদ বলেছেন: এদের কেউই ওয়ার্ড লেভেলের নেতা হওয়ার মত না।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নেতা হতে চাওয়াটা দোষের কিছু না।

নুরারা জনপ্রীয় হয়েছে একটি প্রতারনা দিয়ে।
মুজিবের ছবি হাতে নিয়ে হাজার হাজার লোক জড় করে ফেলা। মুজিবের ছবি হাতে এত মানুষ তার নেতা একজন ছাত্রলীগের। তাই সবপক্ষই এপ্রিশিয়েট করলো, কোটার পক্ষে শাহাবাগে দলমত নির্বিশেষে ছাত্র জনতা আরো বাড়লো।
সরকার বিরোধী এত বড় জমায়েত?




আসলে সবটাই ছিল প্রতারনা। নুরু নিজেই প্রতারক। সে ছাত্রলীগের নেতা হলেও জামাতের রোপিত সিপিং সেল।
মুজিবের ছবি হাতে নিয়ে রাজাকারের বাচ্চাদের দিয়ে বিপুল সাধারন ছাত্র জনতা জড় করে শাহবাগ - টিএসসি দখল করে।
এরপর বুকে লেখে আমি রাজাকার। কত বড় প্রতারনা!

৩| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:০৯

আমি সাজিদ বলেছেন: কামাল আপনি গনতন্ত্র সাপোর্ট করেন? আপনার কথাবার্তাতে তো তা মনে হয় না। চীনপন্থী নাকি রুশপন্থী ছিলেন যৌবনে? সামাজিক নিরাপত্তা পাবেন না বলেই কি শেষে আদর্শকে বিসর্জন দিয়ে ওইসব দেশে যান নাই? কি এক বরফের দেশে পড়ে আছেন!

৪| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বেঙ্গলি ম্যাঙ্গো পিপিল'দের যে খুব সহজে ম্যানুপুলেট করা যায় তার উত্তম উদহারণ হচ্ছে এই 'নুরা পাগলা'। ব্যক্তি জীবনে কিছুটা খ্যাপাটে টাইপের এই পাগলা যখন কোটা আন্দোলন করে জনপ্রিয়তা পেলো সেই সময় সে প্রায় প্রতিদিন'ই শাহাবাগে তার কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়ে আলু, পিয়াজের দাম বইড়া গেল কেন তা নিয়ে চিৎকার চেচামেচি করতো, আর ভালো ভালো কথা বলতো। তা দেখে বেঙ্গলি ম্যাঙ্গো পিপিল'দের মন গেলো গইল্যা, তারা ভাবলো- বাপ্পোস'রে কত্ত বড় নেতা, কত্ত ভালো লুক, এই নুরাই আমাদের ভবিষ্যতের যোগ্য নেতা, তাকে ক্ষমতায় দেখতে চাই। সে সময় খুব দ্রুত তার জনপ্রিয়তা বাড়ছিল তখন মালেকে'র চা'র দোকনে বসে বসে তার ভক্তকুল আলোচনা করতো, নূরা খুবই পাওয়ারফুল এক নেতা, সে ক্ষমাতায় আসলে এই দ্যাশ'টাকে সুখে শ্বান্তিতে ভরিয়ে তুলবে, আমরা তাকে ক্ষমাতায় দেখতে চাই। সে ক্ষমতায় আসলে দেশ'টা কত ভালো চালাবে তা নিয়ে না না জল্পনা কল্পনা চলতো। এসব দেখে আমি শুধু মনে মনে ভাবাতাম- হায়রে বেঙ্গলি পিপল, কত সস্তা'ই না এদের রাজনৈতিক চিন্তাধারা, রাস্তার এক ছেলে একটু জনপ্রিয়তা পাইসে আর তাতেই তাকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিত হবে!!

পরবর্তীতে অবশ্য এই নুরা পাগলা বা বিকাশ নুরার না না কুকীর্তি ফাঁস হওয়ার পরে মানুষ আর তাকে ক্ষমতায় বসানোর মত গবেটিয় চিন্তা ভাবনা করে না।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বেঙ্গলি ম্যাঙ্গো পিপিল'দের যে খুব সহজে ম্যানুপুলেট করা যায়, তবে এত সহজে নয়।
নুরারা ম্যানুপুলেট করতে পেরেছে, কারন শিবিরের আদর্শ ধারন করেও সে ছদ্মবেসে ছাত্রলীগের নেতা হয়েছিল। ছাত্রলীগের নাম ও মুজিবের ছবি দিয়ে সে লোক জড় করেছে। সুনাম কামাতে সক্ষম হয়েছে। তারপর মুজিবের ছবি ফেলেদিয়ে বুকে লেখে আমি রাজাকার। এখন ভক্তকুল মালেকে'র চা'র দোকনে বসে আলোচনা করবেই, নূরা খুবই পাওয়ারফুল এক নেতা।
আসলে প্রতারক নেতা। শিবিরের স্লিপিং সেল।

৫| ২১ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: নুরু পোলাপান।
হুদাই উজাইছে।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

নুরু পোলাপান না।
জামাতের রোপন করা শয়তান।


কোটা বিরোধী আন্দোলন ছিল সবটাই প্রপাগান্ডা নির্ভর। ফালতু কথাবার্তা দিয়ে জনমত উষ্কে দিয়েছে।
আমেরিকা সহ পৃথিবীর সবদেশেই প্রাক্তন যোদ্ধা ও পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠির জন্য ব্যাপক ভাবে কোটা ব্যাবস্থা আছে।

এই আন্দোলন টোটালি সভ্যতা বিরোধী মানবতা বিরোধী প্রপাগান্ডা নির্ভর কিছু বখাটেদের আন্দোলন।
জেন্ডার সমতা বিরোধী, রাষ্ট্রিয় ওয়েলফেয়ার বিরোধী, সংবিধান বিরোধী তথাকথিত মেধাবী, ঘুষের চাকুরি লোভি, শাল মগস্ত রাজধানীর নাম মগস্ত করা মেধাবীদের আন্দলোন।

৬| ২১ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০৯

অর্ক বলেছেন: নুরু ভিনগ্রহের প্রাণী নয়। সে আমাদেরই একজন। আমরা সবাই একেকজন নুরু। নুরু আমরা সবাই। আপনি নিজেও বিরাট এক নুরু। বহু আগে থেকে পায়ের নিচের মাটিটুকুও বিক্রি করে শূন্যে ভেসে আছেন। বিশ্বের এই বিরাটকার মহান বাংলা হাতি ব্লগ আগাগোড়া আসলে নুরুর ব্লগ। দেশের টেলিভিশনের টক শো মাতাচ্ছে মহান একদল নুরু। আমরা সবাই নুরু আমাদেরই নুরুর রাজত্বে। কোনও সন্দেহ?

৭| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নূরু আসলে শিবিরের কর্মী।

২৩ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

নূরু অবস্যই জামাত শিবিরের আরোপিত এজেন্ট।
জামাত নীতিগত ভাবে সবসময়ই আমেরিকা-ইসরাইল সমর্থক।
আমেরিকা অনেকদিন জাবৎ নিজে কিছু করে না, ইসরাইলি গোয়েন্দাদের দিয়ে কাজ করায় সৌদিআরব ও আমিরাতের সহায়তাও নেয়। সৌদিআরব ও আমিরাতের প্রতক্ষ্য সহায়তায় ইসরাইল ফিলিস্তিনি নেতাদের গ্রেফতার ও হত্যা করে যাচ্ছে।
সৌদিআরব ও আমিরাত বর্তমানে ইসরাইলি গোয়েন্দাদের বড় একটি আখড়া।
নুরুকে ইসরাইলের মাধ্যমে চারশো কোটি ডলার দেয়া, এটা আমেরিকাই দিয়েছে।


৮| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শিবিরের স্লিপিং সেল। আমারও তাই সন্দেহ হয়েছিল।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

১০০% সত্য।
সে ছাত্রলীগের নেতা হয়ে ছাত্রলীগের নাম ব্যাবহার করে মুজিবের ছবি নিয়ে বিপুল লোক জড় করে ফেলে।
নতুবা সাধারন ছাত্ররা আসতো না, এত লোক জড় হতে পারতো না কখনোই। অসম্ভব।

সবার হাতে মুজিবে ছবি, বঙ্গবন্ধুর স্লোগান লেখা প্লাকার্ড দেখে ছাত্রলীগের মুল নেতৃত্ব কনফিউজ হয়ে যায়। ততক্ষনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। নইলে পুলিশ বা ছাত্রলীগ অনেক আগেই পিটিয়ে বের করে দিত।

৯| ২২ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

শার্দূল ২২ বলেছেন: আমি ভিতরে ভিতরে এত ক্ষেপেছিলাম নুর নিয়ে সরকারের চুপ করে বসে থাকা দেখে, এখন বুঝলাম সরকার কেন চুপ ছিলো। সরকার কারো পক্ষে গেলে যেমন বট গাছ হয়ে যায় আবার বিপক্ষে গেলেও সে বট গাছ হয়। রাজনীতির এই এক ধাপ।

ঝড়া পাতার মত ঝড়ে গেলো তাজা দুটো প্রান রাজনীতির মাঠে।

নুর কে নিয়ে মন্তব্যে করার কিছু নেই। তার লাগাম ছাড়া কথা শুনেই মনে হয়েছিলো এই ছেলে দুষ্ট ইমোশনাল।

২৭ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সরকার এত বোকা না। নুরাকে ধ্বংশ করতে কিছুই করতে হয় নি।

এত ভারি ডলারের বস্তা নিল তাও বোকার মত উবারে না যেয়ে ৭ জন চাক্ষুশ সাক্ষী রাখলো।
এরপরও টাকার ভাগ কাউকে না দিলে যা হয় তাই হয়েছে। দলের খুব নিকট জনকেই দিল না, যে সব আয়োজন করলো মিট করার ব্যাবস্থা করলো তাকে দিব দিব করে একপয়শাও দিল না।
ইজরাইলি টাকা খাইছে, এই প্রচার ৬ মাস জাবৎ চলছিল কিন্তু কাজ হয় নি, যেই দলের সেকেন্ডম্যান বললো, নুরা ধ্বংশ হয়ে গেল।
মামুলুলের অবস্থা, আর ইহজীবনেও উঠে দাঁড়াতে পারবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.