নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে কিছু কথা বলেছিলেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান মঈন ইউ.আহমেদ

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১৩

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে
কিছু কথা বলেছিলেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান মঈন ইউ.আহমেদ


২১ আগস্ট ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার ঘটনা সম্পর্কে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছিলেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মঈন ইউ. আহমেদ।
তিনি বর্তমানে নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন। ওয়ান ইলেভেনের কারণে আলোচিত-সমালোচিত ছিলেন এই সেনাপ্রধান। ২০১৮ তে যুক্তরাষ্ট্রে বাঙালি কমিউনিটির এক ঘরোয়া অনুষ্ঠানে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছিলেন সেসময়ের সেনাবাহিনীর সিজিএস (চিফ অব জেনারেল স্টাফ) মঈন ইউ. আহমেদ।
জেনারেল মঈন জানিয়েছেন, ২ আগস্ট ২০০৪ এ তিনি চট্টগ্রামের জিওসি থেকে সেনাসদরে সিজিএস পদে বদলি হয়ে আসেন। তিনি জানিয়েছেন, ’২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনায় শুধু তারেক নন বেগম জিয়াও জড়িত।’

তাঁর মতে, তৎকালীন ডিজিএফআই এর মহাপরিচালক জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার এই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল। হয়তো বেগম জিয়ার সম্মতি নিয়েই তারেক জিয়া রেজ্জাকুল হায়দারকে এই দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
জেনারেল মঈন জানিয়েছেন, বেগম জিয়া কোন একযাগায় বলেছিলেন, যদি অপারেশন সফল হয়, তাহলে রেজ্জাকুল হায়দারকে সেনাপ্রধান করা হবে। মূলত: সেনাপ্রধান হওয়ার লোভে বা তারেকের প্রলভনে জেনারেল হায়দার ঐ গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনা সাজিয়েছিলেন, কিন্তু, পরবর্তীতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনার সঙ্গে রেজ্জাকুল হায়দারের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি সেনাবাহিনীতে জানাজানি হয়ে যায়। জেনারেল রেজ্জাকুল এর আগে ১০ ট্রাক অস্ত্র পাচার মামলায়ও জরিত হয়েছিলেন। এসব নিয়ে সেনাবাহিনীর পেশাদার সেনা কর্মকর্তারা ক্ষুব্ধ ছিলেন। দ্রুত জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার সেনাবাহিনীতে সমালোচিত এবং বিতর্কিত হতে থাকলেন।

জেনারেল মঈন এর ভাষ্য অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রত্যেকেই জানতেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনার সঙ্গে সেনাবাহিনীর কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জড়িত থাকার কথা। এই ঘটনার ১০ মাসের মধ্যে নতুন সেনাপ্রধান (১২তম) নিয়োগের কথা। তারেক জিয়া সবসময় সেনাপ্রধান হিসেবে রেজ্জাকুল হায়দারকেই চেয়েছিলেন। বেগম জিয়া কোন একযাগায় বলেছিলেন, যদি অপারেশন (হাসিনা হত্যা) সফল হয়, তাহলে রেজ্জাকুল হায়দারকে সেনাপ্রধান করা হবে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় তার সম্পৃক্ততার পরও জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার ছিলেন তারেক জিয়ার প্রথম পছন্দ। বেগম জিয়াও হয়তো সেটাই করতেন। কিন্তু সেনাবাহিনীতে (তারেক বিরোধী) একটি চাপা অসোন্তোষ কানাঘুষা এবং জল্পনা-কল্পনা চলছিল।


কিন্তু বিদায়ী সেনাপ্রধান হাসান মসহুদ চৌধুরী ছিলেন অত্যন্ত সৎ, নিষ্ঠাবান এবং নিবেদিত প্রাণ সামরিক কর্মকর্তা। সেনাবাহিনীতে তিনি সবার শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন।
জেনারেল মঈন এর ভাষ্যমতে, তাঁর সততা ও নিষ্ঠার কারণে, বেগম জিয়াও তাঁকে সমীহ করে চলতেন। সেনাপ্রধান হিসেবে যখন নানারকম কানাঘুষা এবং জল্পনা-কল্পনা চলছে, সেসময়ই জেনারেল হাসান মসহুদ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। বিভিন্ন আলাপের পর তিনি নতুন সেনাপ্রধানের ব্যাপারে সরকারের মনোভাব জানতে চান। এ সময় বেগম জিয়া জেনারেল হাসান মসহুদ কে জিজ্ঞেস করেন, তাঁর কোনো চয়েস আছে কিনা? এসময় জেনারেল প্রথমে বলেন যে, তাঁর কোনো চয়েস নেই, তবে তাঁর রিজার্ভেশন (আপত্তি) আছে। হাসান মসহুদ জানান, আর যে কাউকে সেনাপ্রধান করলে তার আপত্তি নেই, তবে জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দারকে যেন না করা হয়। তাঁকে দিয়ে যা যা করানো হয়েছে, তাতে তাঁর ‘কোর্ট মার্শাল’ হওয়া উচিৎ। বেগম জিয়া এরপর চুপ হয়ে যান।
জেনারেল মইন বলেছেন, ‘২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনায় ব্যর্থতার জন্যই আমি সেনাপ্রধান হতে পেরেছি। না হলে জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দারই হতেন।
২০০৫ সালের ১৫ জুন মঈন ইউ. আহমেদ সেনাপ্রধান হিসেবে দেন। ২০০৭ সালে তার সমর্থনে ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নেয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর জেনারেল মঈন এর একক আগ্রহেই জেনারেল হাসান মসহুদ চৌধুরীকে দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান করা হয়েছিল।

সুত্র - আজকের সূর্যোদয় পত্রিকা
বাংলা ইনসাইডার ১৭ অক্টোবর, ২০১৮

এছাড়া আমার ১১ বছর আগের এ বিষয়ে একটি লেখা পড়ে দেখতে পারেন।
গ্রেনেড হামলার মুল হোতা যারা

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫

শাহ আজিজ বলেছেন: অজানা তথ্য জানলাম , খুব গুরুত্বপূর্ণ বটে ।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খুব একটা অজানা না।
২০০৪-০৬ সালে দুই বছর ধরে সিআইডি মামলার চার্জশিট দাখিল করতে গড়িমসি করছিল।
তবে বিএনপি নেতারা বেশ কয়েকবার দাবি করেছিলেন, সবকিছু প্রকাশ করা হবে। তদন্তকারীরা হামলার মুল হোতাদের খুঁজে বের করার পরিবর্তে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রকৃত অপরাধীদের রক্ষা করার জন্য তদন্তকে ভুল পথে নিয়ে যায়।

২০০৭ সালের জুলাইয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনামলে ফৌজদারি তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) একটি নতুন তদন্ত শুরু করে। এরপর সিআইডি হুজি নেতা মুফতি হান্নান ও সাবেক বিএনপির উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে একটি চার্জশিট দাখিল করে। সেখানে বিএনপি-জামায়াত সরকারের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ও সেনা কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার ইঙ্গিত দেয়া হয়েছিল।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বঙ্গবন্ধু কন্যাকে হত্যার চক্রান্ত খুবই জঘণ্য কাজ ছিলো।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা একটি রাজনৈতিক দলকে নেতৃত্বশুন্য করতে পরিকল্পিত প্রাণঘাতী হামলা।
বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি কাপুরুষচিত নৃসংশ রাজনৈতিক মোটিভেটেড হামলা।
হামলায় জড়িত ও হামলা পরিকল্পনাকারি কার্টেল গং প্রত্যেকের সর্বচ্চ শাস্তি দাবি করছি।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হু সুন্দর খবর জানলাম
তখন মনে হয় তারেক খালেদা বিরদী দল ছিল
সেজন্য হত্যা করতে পারেনি
এভাবে ক্ষমতা থাকলে ঠিকই পারত;

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

২০০৫এ বিম্পি-জামাত সরকার থাকতেই অনেক প্রমান বের হয়ে আসে। তদন্তকারি কর্মকর্তারা ভিন্ন একটি মামলা, সিলেটে গ্রেনেড হামলা করে অনোয়ার চৌধুরী হত্যা প্রচেষ্টা মামলা তদন্ত শুরু করে। মানে করতে বাধ্য হয়।

সিলেট শাহজালাল মাজারে বৃটিষ রাষ্ট্রদুত (হাই কমিশনার) আনোয়ার চৌধুরির উপর গ্রেনেড হামলা হলে প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয় ইউকে।
এরপর ইইউ ও বৃটেনের প্রবল চাপে মুফতি হান্নান ও বাংলাভাইকে গ্রেফতার করতে তার নামে হুলিয়া জারি করে। বাধ্য হয় বিএনপি। মুলত গ্রেফতার দেখায় বিএনপি।
এতে গ্রেনেড হামলায় মুফতি হান্নানের সংস্লিষ্টতা খুজে পায়। তখনই ২১ আগষ্টের গ্রেনেড হামলায় মুফতি হান্নান ও তারেকের সংস্লিষ্টতা পাওয়া যাচ্ছিল।
পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসলে জোড়দার তদন্ত শুরু হয়, মুফতি হান্নান বাদেও কিছু মুল হোতাদের পাকড়াও করে। ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বর্তমান সরকার এই মামলা ১০০% শেষ করেছে।

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই চক্র এখনো শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে।

ভয়ঙ্কর খুনি এবং বদনা চোর তারেক জিয়াকে চিরতরে এই দেশ থেকে অবঞ্চিত ঘোষণা করা হলো।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


বাংলাদেশের স্বাধীনতা পক্ষের উদার রাজনীতি বলেই বিম্পির মত খুনি দল দেশে এখনো রাজনীতি করে যাচ্ছে।
বিশ্বের অন্য কোথাও এ ধরনের ঘটনা ঘটলে তাদের রাজনীতি অনেক আগেই শেষ হয়ে যেত।

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ২১ শে আগষ্ট!

দুপুর তিনটায় আমি গুলিস্তান ছিলাম গোলাপ শাহ মাজারের উত্তর পাশে আমার চাচার দোকানে। সেখানেই দুপুরের খাবার খাই। সেদিন আমার মনটা খুব খারাপ ছিল। কথা ছিল বিকেলে শহীদ মিনারের সামনে আসবে সুরভি। আমরা রাত আট টা খুব আড্ডা দিব। কিন্তু সুরভি বলল সে আজ আসতে পারবে না। আমি মন খারাপ করে চাচার দোকানে বসে আছি।

বিকেলে গেলাম পার্টি অফিসে। নেতাদের বক্তব্য শুনছি খুব মন দিয়ে। তখনও শেখ হাসিনা এসে উপস্থিত হননি। আমি একেবারে ঠেলে ঠুলে ট্রাকের সামনে চলে গিয়েছি। দূর থেকে বক্তব্য শুনে মজা নেই। চারদিকে অসংখ্য মানুষ। নেতারা একের পর এক এসে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।

ঠিক এরকম সময় দু'টা ঘটনা ঘটে। মাইকে ঘোষনা দেয় শেখ হাসিনা এসে উপস্থিত হয়েছেন। এবং আমার মোবাইলে ম্যাসেজ দেয় সুরভি সে শহীদ মিনারের সামনে এসেছে। আমি সাথে সাথে সমাবেশ থেকে বের হয়ে গুলিস্তান পার্কের কাছে এসে রিকশা নিই। তারপরের ঘটনা সবাইই জানেন। সুরভি ফোন না দিলে সেদিন কি হতো কে জানে! নিজের চোখে দেখেছি ভয়াবহ অবস্থা। রিকশায় করে, ভ্যানে করে আহতদের নিয়ে যাচ্ছে ঢাকা মেডিকেল।

২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।

আপনার এই ঘটনাটি বিস্তারিত ভাবে আপনার সেই পোষ্টটি পড়েছিলাম অনেক বছর আগে। আমার স্পষ্ট মনে আছে।
আপনাকে আবারো ধন্যবাদ পুনরায় মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এদের বিচার করা হোক, দ্রুত।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিচার হচ্ছে সরাসরি যারা জরিত তাদের।
কিন্তু সঠিকভাবে বিচার হলে মুল চক্রান্তকারিদের আইনের সামনে আনা হলে বিম্পি-জামাতের মত খুনি দল দেশে কখনোই রাজনীতি করতে পারতো না।
বিশ্বের অন্য কোথাও এ ধরনের অপকর্ম সহ্য করে না।

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০২

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ২১শে আগস্ট ২০০৪ এ দেশে খুউব গণতন্ত্র ছিল! এরকম গণতন্ত্র আবারও চালু করা হোক।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৫১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা ভাই।
এদের কাছে গণতন্ত্র মানে ১৫ আগষ্টের জিয়া আমলের মত খুনখারাপি কার্ফিউ, ... সেরকম একটি নির্বাচনি পরিবেশ তৈরি করলে তবেই ফেয়ার ইলেকসান হবে। এরপর নিশ্চিত জয়।

এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা মানে না, সংবিধানের ৪ মূলনীতির ৩ টি মানে না
মুক্তিযুদ্ধে নিহতের সংখা মানে না
মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান নেতাকে মানে না, নামটা পর্যন্ত সঠিক উচ্চারন করে না।
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান স্লোগানটাও মানে না। ভুলেও উচ্চারনও করে না অযু নষ্ট হওয়ার ভয়ে।
জাতীয় পতাকা পর্যন্ত পরিবর্তন চায়।
জাতীয় সংগিতও মানে না, হারাম মনে করে।
এই হচ্ছে দেশের একটি দল বাদে বাকি রাজনৈতিক দ্ল সমুহের অবস্থা।
এদের কাছে গনতন্ত্র মানে 'বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তি পরবেশ।

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:০৩

কামাল১৮ বলেছেন: এই ঘটনা সেই সময়ের প্রতিটা সচেতন লোক জানতো।কিন্তু করার ছিলো না কিছুই।সরকারও জানে কিন্তু করছে না কিছুই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.