নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিবে কিন্তু নাম প্রকাশ করবে না কেন?

০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১০

আমেরিকা বাংলাদেশে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিবে কিন্তু নাম প্রকাশ করবে না।
কেন ভাই, লুকোচুরির কি আছে ?
ইতিপূর্বে RAB এর কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমেরিকা স্যাংশন দিয়েছে, বেনজির সহ ৭ জন নাম ধরে ভিসা স্যাংশন দিয়েছে।

কয়েক মাস আগে ইরানের উপর নিষেধাজ্ঞায় কম্পানির নাম সহ মানুষের নাম সহ স্যাংশন দিল। শাহিন কোং নামে ইরানের এক ড্রোন কোম্পানি, যা ২০০৮ সালে হেসা নাম নিয়ে একবার নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। ড্রোন কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা নির্বাহী পদে থাকা কর্মকর্তা মেহেদি গোগারদচিয়ান, হামিদরেজা নুরি এবং হুসেন আইনির সবই নাম ধরে দেয়া হয়েছিল । চীনের নিষেধাজ্ঞাও নাম ধরে। চীন ভিত্তিক শেনজেন জিয়াসিবো টেকনোলজি কোম্পানি এবং এর মালিক সু চুনপেং, গুইলিন আলফা রাবার অ্যান্ড প্লাস্টিক টেকনোলজি।

গতকালও নিকারাগুয়া প্রশাসনের আরও ১০০ কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র। নাম ধরে।
প্রেসিডেন্ট দানিয়েল ওর্তেগার স্ত্রী, ভাইস প্রেসিডেন্ট রোসারিও মুরিয়ো ও তাঁদের তিন সন্তান এবং প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এর আগে নাইজেরিয়ার নির্বাচন কমিশনার সহ কয়েকজন, ক্যাম্বোডিয়ার প্রসিডেন্টের পুত সহ অনেককেই।
কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় নাম প্রকাশ করা হবে না কেন? বিএনপিকে একটি অশ্বডিম্ব দেখিয়ে সান্তনা দেয়া?

পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন ভিসা-সংক্রান্ত রেকর্ড গোপনীয় হওয়ায় সুনির্দিষ্ট সদস্য বা ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হবে না।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: যাতে সবাই সংকায় থাকে।

০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শুধু ভয় দেখানো? সরকার পতন ঘটাবে না?

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:১১

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনার কথাবার্তায় মনে হয় যে, আপনি এখনো মধুর ক্যান্টিনে আছেন। বাংলাদেশে সরকারের সাথে কি আমেরিকার ফরেন ডেস্ক এসব নিয়ে আলোচনা করছে না? ওরা ভোট সম্পর্কিত ব্যাপারে এখন কেন লিষ্ট করবে? সরকারের ও দলগুলোর সম্ভাব্য লোকজনের উপর রিপোর্ট নিশ্চয় হচ্ছে।

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৪৭

নিমো বলেছেন: যে চড় দেখা যায় না, সেটার আঘাতই বেশিই হয়।

০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আঘাত করার কিছু নেই।
আমেরিকার এখন সেই সুদিন নেই যে অন্য দেশে যে হামলা করবে বা আঘাত করবে।
১৫ই আগস্ট আর কখনোই ফিরে আসবে না। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ যা করতে পারে, কিছু মানুষকে ভিসা দিবে না। এই যা।
ভিসা তো এমনি সহজে কাউকে দেয় না আমি আপনি চাইলেও দেয় না। এ নিয়ে মাথা খারাপের কি আছে।?
সামান্য ফালতু একটা ভিসার জন্য পুরা দেশকে মানবতা বিরোধী তস্করদের হাতে ছেড়ে দিবে?

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪০

শার্দূল ২২ বলেছেন: হাসান ভাই কোন সন্দেহ নেই আপনি একজন ডাটা ব্যাংক। আপনার কাছে জানতে চাওয়ার ভঙ্গিতে বলছি যে আমেরিকা ভিসা নীতি যে নতুন করে উঠে আসছে আর একটা দল ফোকলা দাতে হাসছে এটা কি হাস্যকর নয়? নির্বাচন বাধা তথা গণতন্ত্রে বিরুধিতা করা আমেরিকা আইনে ফৌজদারি অপরাধ, এই অপরাধিকে আমেরিকা এমনিতেই ভিসা দেয়না, এটা নতুন লেবেলে পুরাতন মদ নয় কি? আর নির্বাচন সরকার করবেই, বাধা কি সরকার দিবে? তাতে সরকার তথা আওয়ামিলীগের ভয়ের কারণ কি ? আর কি বিষ্য থাকতে পারে বলে আপনার মনে হয়?

বিশ্ব রাজনীতির প্রেক্ষাপটে কি আমেরিকা যা বলছে তা সব করার ক্ষমতা রাখে? আজকেই তো দরজা ব্ন্ধ হবার কথা ছিলো যদিও হায়াত কিছয়টা বেড়েছে। আর আমাদের দেশটা যে এখন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ক্ষমতায় ক্ষমতাশীল সেটা কে মনে করেন ?

ধন্যবাদ

০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সরকার তথা আওয়ামিলীগের ভয়ের কারণ কি ?
ভয়ের কিছু নেই। নির্বাচন সরকার করবেই, আওয়ামীলীগ ভয় পেয়েছে এমন কোন আলামত এখন পর্যন্ত দেখা যায় নি।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩২

খাঁজা বাবা বলেছেন: নাম প্রকাশ না করলে আমাদের সমস্যা কি?

০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কাকে স্যাংশান দিল সেটা পাবলিকে না জানলে বিএনপি ফায়দা পাবে কিভাবে?
এতে শুধু গুজবই বাড়বে। সরকার পতন হবে না।

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০২

নতুন বলেছেন: রাজনিতিক দল ক্ষমতায় থেকে নিজেরাই কেন্দ্র দখল করে।

জনগনের ভোট দিতে গিয়ে দেখে ভোট দেওয়া যায়ে গেছে।

আমেরিকা মনে করেছে এতে তাদের লজ্জা হবে। কিন্তু তাদের তো লজ্জা নাই ।

০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

২০১৮ নির্বাচনে কথিত রাতের ভোটের অভিযোগ থাকলেও কেন্দ্র দখলের কোন অভিযোগ ছিল না।
কুমিল্লা উপনির্বাচনে, নারায়নগঞ্জে গাজিপুর সহ অন্যান্ন স্থানে মেয়র নির্বাচনে কোন কেন্দ্রেই দখলের কোন ঘটনা ছিল না।

২০১৮ নির্যাবাচনে যা ঘটেছিল - নির্বাচনে অনিচ্ছুক বিএনপি প্রার্থি দিলেও নির্বাচনি প্রচারে একদমই ছিলনা।

বিএনপি পোষ্টার লাগানো দূরে থাক কোন পোষ্টারই ছাপায় নি,
অযুহাত পোষ্টার ছাপাতে দেয়নি, গুমএর ভয়ে বাসায় বসে ছিল।
ভোটের আগে জোট গণসংযোগে সম্পুর্ন অনুপস্থিত ছিল। ভোটের সকালে নেতারা প্রার্থিরা ভোট দেয়া তোদুরের কথা ঘর থেকে বেরই হয় নি। বিএনপি নির্বাচন করার কোন চেষ্টা দৃশ্বমান ছিলনা।
বিএনপি এজেন্ট দেয় নি, (কথিত গুমের ভয়ে) এজেন্ট দেয়া দুরের কথা নেতা বা প্রার্থিরা নিজেরা কেউ উপস্থিত ছিল না, যে কারনে ত্যাগী সমর্থকরাও প্রচারে ছিল না।
এদেশের নির্বাচনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। বিম্পি প্রার্থিরা ভোট প্রচারনায় ১০টি টাকাও খরচ করেনি, এক কাপ চা ও না।
কেন্দ্রে কোন এজেন্ট দেয় নি, এজেন্ট দেয়ার মত অবস্থাতেই তারা ছিল না। এজেন্ট দিতে খরচ লাগে, বিনা পারিশ্রমিকে কার ঠ্যাকা পড়েছে এজেন্টগিরি করে মার খেতে?

আদতে তাদের কি পরিকল্পনা ছিল বোঝাই মুসকিল।
প্রচারের খরচ না করে হয়তো নির্বাচনে কারচুপি দেখিয়ে গন্ডগোল পাকানোই তাদের বেশি পছন্দের ছিল।

বাংলাদেশে নির্বাচন করতে খরচ লাগে।
প্রতিটি দলের/প্রার্থির দলের প্রতি রুমে ১জন ও গেটে ৩ এজেন্ট থাকার কথা,
সে হিসেবে প্রতি স্কুল কেন্দ্রে কমপক্ষে ১০-১২ জন বিরোধী এজেন্ট থাকার কথা। ভোট গোনার সময়ও সব এজেন্ট থাকতে হয়, রেজাল্ট শিটে শাক্ষর দিতে হয়। ইভিএম এর ভোটের পৃন্টেড স্লিপে এজেন্টের স্বাক্ষর লাগার কথা। অতচ সকাল থেকে ১ টি এজেন্টও দেখা যায় নি। নেই। এমনকি ভোটের রেজাল্ট জানতেও কাউকে পাওয়া যায় নি।
বিএনপি অবস্য দাবী করে এজেন্টে ছিল কিন্তু মারধর করে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
যদিও বিএনপির কোন এজেন্ট কেউ দেখেনি, কথিত তাড়িয়ে দেয়া এজেন্টের নাম, কোন বক্তব্যের ভিডিও বা ছবি কিছুই পাওয়া যায় নি। সামাজিক মাধ্যমেও দেখা যাই নি।

বর্তমান ভোটের বাজারে হুমকি গনপিটুনি, মামলা মোকাবেলা করার সাহস সহ একজন এজেন্টের মজুরি ৫ হাজার টাকার বেশি হওয়া উচিত। বিএনপি এজেন্ট দেয় নি, এজেন্ট দেয়ার মত অবস্থাতেই তারা ছিল না। এজেন্ট দিতে খরচ লাগে, বিনা পারিশ্রমিকে কার ঠ্যাকা পড়েছে এজেন্টগিরি করে মার খেতে?
আওয়ামীলীগ এই অবস্থায় থাকলে কি করতো?
এলাকার সবচে প্রভাবশালি যুবকদের এজেন্ট করে ২০হাজার খরচ করে হলেও রাখতো। প্রতি রুমে ব্যাকআপ আরো ৩ জন রাখতো।

নির্বাচন সময়টায় ভোট প্রচারনায় বিএনপি একদমই ছিলো না,
পোষ্টার লাগায় নি, লাগানোর চেষ্টাও করেনি। আসলে একটি পোষ্টারও ছাপায় নি, প্রথম আলোর অনুসন্ধানে ছাপাখানা সুত্রেই জানা গেছে। (শুধু জোটের জামাতের পোষ্টার দেখা গেছে প্রচুর)
ভোটার স্লিপ বিতরনেও বিএনপি ছিলো না,
বিম্পি প্রার্থিরা প্রচারে ১০ টি টাকাও খরচ করেছে কিনা সন্দেহ ।
আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে বিএনপি করা বন্ধুদের কাছে খোজ নিয়ে জেনেছি সেই এলাকায় বিএনপি প্রচার ও গণসংযোগে সম্পুর্ন অনুপস্থিত ছিল।

আর আওয়ামী লীগের প্রিপারেশন ছিল বছরব্যাপি ব্যায়বহুল শক্ত সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনা।
ছিল জয়বাংলা থিম সং, সহ শত শিল্পি সেলিব্রেটি, মিডিয়া সোশাল মিডিয়াতে বিপুল অর্থ খরচ করে ব্যাপক প্রচারনা নিয়ে সবকিছু নিয়ে জোড়দার ভাবে শুরু করে আওয়ামী লীগ।
বিম্পির তুলনায় আওয়ামী লীগ ব্যাপক পেশাধারি প্রচার জনবল অনেক বেশী থাকায়,নির্বাচনটি একচেটিয়া হয়ে যায়। পঙ্গু অকর্মন্যদের যে দশা হয় বিএনপিরও তাই - হয়েছিল। কেন্দ্র দখল হয় নি ।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮

জুন বলেছেন: সবাইরে টেনশনে রাখছে কালবৈশাখী B-)

০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সেটাই। সবাইরে টেনশনে রাখছে। এটাই লাভ।
লোক দেখানো টেনশান। আইওয়াশ। কাকে স্যাংশান দিল সেটা পাবলিকে না জানলে বিএনপি ফায়দা পাবে কিভাবে?
এতে শুধু গুজবই বাড়বে। সরকার পতন হবে না।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

কাঁউটাল বলেছেন: আজকে শুনলাম একজন সরকারি কর্তার ছেলের নামে থাকা ৬০ কোটি টাকা নাকি ফ্রিজ হইছে। আমেরিকা ভিসা ব্যান প্রকাশ না আরও ভয়ানক ঝড়ের লক্ষণ। এজন্যই মনের মধ্যে বিষয়টা খচ খচ করতেছে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সরকারি কর্তার ছেলের নামে থাকা ৬০ কোটি টাকা ফ্রিজ হইলে আমি খুসি হব।
সরকারি আমলা কর্তারা অধিকাংশই দুর্নিতিবাজ। শাস্তি হওয়া উচিত।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২

বাকপ্রবাস বলেছেন: লজ্জা দিতে চাচ্ছেনা, এমনিতে ভোট নিয়ে সর্মিন্দায় আছে

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০৯

শার্দূল ২২ বলেছেন: হুম সেটাই, সরকারের মনোবল ঠিক জায়গায় আছে, এতে কোন সন্দেহ নেই, আসলে একটা শ্রেনী সারাদিন সবকিছুতে সরকার সরকার করে। কারো মুরগী ডিম না পারলেও সরকারের দোষ। যেই দেশে একজন মানুষ তার গৃহপালিত কবুতর জোড়া বাজারে বিক্রি করতে গেলে সেই কবুতরকে পাথর গুড়ি খাইয়ে ওজন করে বেশি দরে বিক্রি আশায় সেই দেশে সরকার আর কতটুকুই সামলাবে।
সরকার তো আর ইসা নবি না যে মৃত মানুষ জীবিত করে ফেলবে অথবা উনি যেখান দিয়ে হেটে যাবেন মরুভুমি থেকে পরপর করে সবুজ গাছ উঠা শুরু করবে।

দুনিয়াতে খাদ্য ভেজাল করা দেশ পাওয়া বিরল। স্বাস্থ্যে ভেজাল করা দেশে বিরল। মরতে বসা মানুষের শরীর নিয়ে ব্যবসা চিন্তা করার দেশ বিরল। যা আমাদের দেশে হয়।তার উপর ধর্মান্ধতা চরম লেভেলে। সবাই স্বপ্নে হুর আর সারাব নিয়ে রাত দিন কাটায়, সেই দেশে সরকার সব কিছু ঠিক করে ফেলবে এটা ভাবনা বোকামি। তবে হ্যা আশার বানী হলো এত কিছুর মধ্যে দিয়ে বিশাল একটা প্রজন্ম বেড়ে উঠছে নীরবে। যাদের হাতে দেশের দাগ মুছবে,। ওরা এই অনলাই মিডিয়া পিডিয়ার মধ্যে নাই। তাই আমরা যারা এই ভার্চু্যালে স্বর্গ খুজি কিংবা সমাধান এই আমরা সেসব উন্নয়ন পরিবর্তণ চোখে দেখিনা।

ইনশাল্লাহ এই দেশে আগামি ১৫ বছরে বদলে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।

ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.