নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকিস্তানের নির্বাচনে যাই হোক, সকল কট্টর ইসলামপন্থি দলগুলোর ভরাডুবি।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩২

পাকিস্তানের নির্বাচনে যাই হোক, সকল কট্টর ইসলামপন্থি দলগুলোর ভরাডুবি হলো দেখা যাচ্ছে।
জামাতে ইসলামি ০ সিট।
আমাদের দেশী মিডিয়াগুলো অবস্য লজ্জায় এই খবরটি চেপে রেখেছে এখন পর্যন্ত।

পাকিস্তানে জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফল ঘোষণা করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন ইসিপি।
পাকিস্তান নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, ২৬৪ আসনের মধ্যে ১০১ আসনে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এর পরই পাকিস্তান মুসলিম লিগ–নওয়াজ (পিএমএল-এন) ৭৫ আসনে, পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ৫৪ ও মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান (এমকিউএম) ১৭ আসনে জয়ী হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য দল পেয়েছে ১৭ আসন। তবে পাকিস্তান জামাত ২৬৬ সিটে প্রার্থি দিলেও কোন সিটে জিততে পারে নি। সুধু জামাতই না সকল কট্টর ইসলামপন্থি দলগুলোর ভরাডুবি হয়েছে।

এককভাবে সরকার গঠন করতে হলে কোনো রাজনৈতিক দলকে দেশটির জাতীয় পরিষদের ২৬৬ আসনের মধ্যে ১৩৪ আসনে জয়ী হতে হবে। পাকিস্তানে ৮ ফেব্রুয়ারির ভোটে কোনো দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি। এ অবস্থায় সরকার গঠনের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে।

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের ২৬৬ আসনের মধ্যে ২৬৫ আসনে (একটি স্থগিত) ভোট হয়েছে। একটি আসনে ফল স্থগিত থাকার ঘোষণা দেয় নির্বাচন কমিশন। ফলে ২৬৪ আসনে ফল ঘোষণা করা হয়েছে। সরকার গঠনে প্রয়োজন হবে ১৩৪ আসন।

পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬। এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট হয়। এ ছাড়া বাকি ৭০ আসন সংরক্ষিত। এসব আসনের মধ্যে ৬০ নারীদের ও ১০টি সংখ্যালঘুদের।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:



পাকিস্তানীরাও জামাতকে ভোট দেয়নি? জামাত হচ্ছে অপরাধীদের দল।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাতিদের নিজেদের কিছুই নেই।
সব সময় অন্যের ঘাড়ে চরে ফায়দা হাসিল করে।
ইমরানেরও নিজস্ব কিছু নেই, জামাতে ওলামায়ে ইসলাম ডিজেল মওলানা ইত্যাদি মোল্লা ভিত্তিক দল নিয়ে সরকার গঠন করেছিল

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬। এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট হয়। পাকিস্তান জামাত ২৭২ সিটে প্রার্থি দিলেও কোন সিটে জিততে পারে নি।
২৭২ হবে নাকি ২৬৬ হবে?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
২৬৬ হবে সম্ভবত।
সংখা যাই হোক। কথিত তত্তাবধায়ক সরকার থাকার পরও ওদের ফলাফল শুন্য। 0

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তারপরেও পাকিস্তানের সবগুলি দলের মধ্যেই ধর্মান্ধতা ও উগ্রতা বিরাজমান। তবে এটা ঠিক পাকিস্তান জামাত ইসলামিকে সেদেশের মানুষ বর্জন করেছে এটাও কম কথা নয়।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সেটাই,
পাকিস্তানে তরুন প্রজন্ম মানবতা বিরোধী জামাত ইসলামিকে বর্জন করেছে এটা কম কথা নয়।
তবে আমাদের দেশে জামাতের ভাতা খাওয়া মিডিয়াগুলো এই খবরটি এখনো চেপে রেখেছে।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



জামাতীরা পাপী।
পাপীদের সাথে আমি নেই।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার পোষ্টে আপনার ছবি দেখলাম এই প্রথম।
আপনি এই বয়েসেও অনেক সুন্দর আছেন, ফিট আছেন। বই মেলার ছবিটিতে আপনাকে দেখে একটুও অসুস্থ বা হতাসাগ্রস্থ মনে হয় নি। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৮

কামাল১৮ বলেছেন: এই কৃতিত্ব পুরাটাই নতুন ভোটার দের।তারা ইসলাম পন্থীদের পছন্দ করেনা।এবং অনেক মহিলা নির্বাচিত হয়ে আসছে।এটা একটা নতুন যুগের সুচনা করবে।তুলনা মুলক বাংলাদেশের থেকে বেশি নারী পাশ করে আসছে পাকিস্তানের সংসদে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

পাকিস্তানে তরুন প্রজন্ম মানবতা বিরোধী জামাত ইসলাম সহ সব কট্টর মৌলবাদিদের বর্জন করেছে।
সভ্য জগতের জন্য এটা সুখবর।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সময় যত যাবে ইসলামিক দল তত জনপ্রিয়তা হারাবে - এটাই স্বাভাবিক। তবে পাকিস্তানে তো দেখি অনেকে ফ্রুটিকা খেয়ে সত্য বলা শুরু করেছে। সেদিন এক বিজয়ী প্রার্থী বলল, সে জিতে নাই, জিতেছে অন্যজন। তাই সে পদত্যাগ করেছে। গতকাল এক কমিশনার বলল, তার বিচার করা হোক, সে নাকি অনেককে জোর করে বিজয়ী করেছে। এরকম যদি আমাদের দেশে হত...

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ফ্রুটিকা খায় নি। এইসব হর্স ট্রেডিং।
এই ঘোড়া হয়তো নির্বাচনের আগেই বিক্রি হয়ে বসে আছে।

আর সরকার গঠন কে করবে তাই প্রার্থি বেচাকেনা চলছে। ইমরান পক্ষের অনেক স্বতন্ত্র বিজয়ী পক্ষত্যাগ করেছে ইতিমধ্যেই।
ইমরানও চেষ্টা করছে করাচির বিহারিদের দল এমকিউএম এর সাথে মিলে কোয়ালিশন করতে।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: যাক পাকিস্থানীদের সুমতি তা হলে হইছে ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

পাকিস্থানীদের সুমতি হইছে অবশেষে, কিন্তু বাংলাদেশে পাকিস্তানপন্থি বাংপাকিদের সুমতি এখনো হইলোনা।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: বিএনপি এখনো টিকে থাকতো, যদি জামাতের সাথে জোট না করত। জামাতের সাথে গাটছাড়া বেঁধে ইলেকশনে জিতে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের হিংস্রতা মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। যেই কারণে জাতিকে ১/১১ এর মত ঘটনা দেখতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় ফেরার জন্য ১/১১ এর বিকল্প কিছু ছিলনা।

তবে জামাত বাংলাদেশে যতটা জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, পাকিস্তানে তার ১%ও পারেনি। কারণ পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশের মানুষ মন-মানসিকতায় অনেক আধুনিক ও উদার।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিএনপি জামাতকে ছাড়ার কোন কারণ নেই।
বিএনপি তৈরি হয়েছে জামাতকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য।

স্বাধীনতার পর ৭২ এর সংবিধানে জামাতসহ সকল ইসলামী দলকে নিষিদ্ধ করা হয়। জিয়ার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়ার প্রথম কাজই ছিল গোলাম আযমকে পাকিস্তান থেকে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দেয়া এবং জামাত ইসলামকে বৈধ করা। এরপর ঘরোয়া রাজনীতির জন্য পারমিশন দিয়ে আর নিজে একটি দল গঠন করে তথাকথিত বহু দলীয় গণতন্ত্র করে। বিএনপি সমর্থক বেশিরভাগ মনে প্রাণে জামাত।

৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৮

নতুন বলেছেন: ভাই পাকিস্তানের জনগন রা বড়ই বদ, এরা ভোট দিতে কেন্দ্রে গেছে। এরা আমাদের দেশের মতন এতো দেশপ্রেমিক না।

আমাদের দেশে আয়ামীলিগ জনগনের কস্টের কথা ভেবে যাতে ভোট কেন্দ্রে যেতে না হয় সেই ব্যবস্থা করেছে। অনেক কেন্দ্রে নিজেদের মানুষ দিয়ে জনগনের ভোট দিয়ে দিয়েছে যাতে জনগনকে কস্ট করে কেন্দ্রে না আসতে হয়।

বিরোধী দল যাতে আন্দলন করতে না পারে তাই নেতা কর্মীদের গ্রপ্তার করে জেলে পুরে রেখেছে যাতে জনগনের সমস্যা না হয়।

আমাদের দেশের মতন এতো জনদরদী রাজনিতিক দল বিশ্বের খুব কম দেশেই আছে।

আশা করি পাকিস্তানও আমাদের দেশের আয়ামীলীগ থেকে এইসব শিখতে চেস্টা করবে। ;)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনি হয়তো জানেন না এবার নির্বাচনে ভোট দিতে কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি।
কোন ভুয়া ভোট চাল ভোট দেয়ার একটি ঘটনাও নাই। অনিয়ম করার দরকার ছিল না কারন আওয়ামী লীগ জিতবে সবাই জানতো।

আর পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের ভোট মিলানো ঠিক হবে না।

পাকিস্তানের সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিরোপেক্ষ নাকি?

আমেরিকার অনুরোধে ইমরান সরকারকে বর্খাস্ত করলো। বাংলাদেশে হাসিনাকে বরখাস্ত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
আমেরিকার অনুরোধে ইমরানের দলকেই নিষিদ্ধ করলো,
বাংলাদেশে বিএনপিকে নিষিদ্ধ করার দরকার পড়েনি কারণ এমনিতেই অথর্বদল বিএনপি।
কোন অপরাধ ছাড়াই, তুচ্ছ কারনে। ইমরানকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষনা করেও স্বস্তিতে ছিল না, নির্বাচনে আগে সেনাবাহিনীর ইশারায় আদালতের বিচারক কোন উল্লেখযোগ্য কারন ছাড়াই ইমরানকে জেল দন্ড দিয়ে দেয়। আটকে রাখা হয়।
ইহা কোন ধরনের লেভেল প্লেইং ফিল্ড কেমন কোন ধরনের নিরপেক্ষতা।

এরপরেও ইমরানের দলের যেহেতু জনসমর্থন ছিল, কথিত নিরোপেক্ষতা আর লেভেল প্লেইং ফিল্ড এর জন্য বসে থাকেনি। নির্বাচনে গেছে। মু্রগিচোর বিএনপির মত ঘরে বসে থাকেনি।

ইমরানকে যখন নির্বাচনের বাইরে রাখার ষড়যন্ত্র চলছিল, ইমরানের দল তখন বিক্ষোভ ভাংচুর করছিল সেনাবাহিনীকে পিটিয়ে বোমাবাজি করে ক্যান্টনমেন্টে হামলা করছিল তখন সেসব জোড়গলায় স্বীকার করেছিল, কারণ সাহস ছিল।
বিএনপির মত কখনোই মিথ্যা কথা বলে নি যে "আমরা কিছু করিনি,সরকারই এসব করিয়েছে"।

ইমরানের দল এই সব পেরেছে কারন জনসমর্থন ছিল, অথর্ব জামাতের লেজুর বিএনপির সেটা নেই।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি হয়তো জানেন না এবার নির্বাচনে ভোট দিতে কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি।
কোন ভুয়া ভোট চাল ভোট দেয়ার একটি ঘটনাও নাই। অনিয়ম করার দরকার ছিল না কারন আওয়ামী লীগ জিতবে সবাই জানতো।


দেশে যখন জনগন ভোট দিতে যায় না সেটা ব্যার্থ গনতন্ত্র।

আর যেই দলেই দলতন্ত্র নাই তারা কি ভাবে গনতন্ত্রের কথা বলে?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

পৃথিবীর কোন দেশেই ৪০-৫৫% ভাগের বেশি ভোট পড়তে দেখা যায় না। খুবই বিরল ক্ষেত্রে ৬০-৬৫%
সে কারনে ভোট কম পড়লে কোন দেশ ব্যার্থ হয়ে যায় না।

এবারের নির্বাচনে আমাদের দেশের বেশিরভাগ জনগন ভোট দিতে যায় নি। সঙ্গত কারনেই। তাই ভোট কম পড়েছে।
বিএনপি জামাত সমর্থকরা ভোট দিতে যায় নি, যেহেতু তাদের প্রার্থিরা ভোটে দাঁড়ায় নি।
আওয়ামীলীগ সমর্থকরাও ভোট দিতে যায় নি, দলিয় কর্মিরা ও প্রার্থিদের আত্নিয়স্বজন বন্ধুবান্ধব বাদে কেউই ভোট দিতে যায় নি। সঙ্গত কারনেই ভোট দিতে যায় নি। দরকারও ছিলনা। আমি দেশে থাকলে ভোট দিতে যেতাম না। কারন আওয়ামীগের হেরে যাওয়ার কোন সম্ভাবনাই ছিল না।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে জামাতের অবস্থা কিন্তু ভালো। তাদের অনেক রকমের ব্যবসা আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.