নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই নাবিকঃ হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা

নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু লেখা আমার কাছে খুবই কঠিন গদ্য। আমি এক এলেবেলে মানুষ। লেখালেখির কিচ্ছু জানি না। গায়ের জোরে লিখে যাই। তবে ছোটকালে ভালো লিখতাম। বড় হয়ে মনে হয় নষ্টদের অধিকারে চলে গেছি।

মৃদুল শ্রাবন

মেরিনার

মৃদুল শ্রাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সাইক্লোন কোমেনের লাইভ আপডেট

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬


জাহাজের ইনমারসাট সি’র মেসেজে ২৬ তারিখ জিএমটি ১৮০০ টায় প্রথম জানতে পারি বঙ্গপোসাগরের বাংলাদেশীয় উপকুলে লো প্রেসার ফরমেশন হচ্ছে। সেই মেসেজে উল্লেখ থাকে এটি ডিপ ডিপেরশনে রুপ নিতে পারে। এবং তারপর স্ট্রোম। সাগরের কোথাও লো ফরমেশনের পরে তার গতি প্রকৃতি লোয়ার অরবিটিং উপগ্রহের দ্বারা নির্নয় করে বলে দেয়া যায় সেটি কোন দিকে যাবে, কি গতি বেগে যাবে। এর থেকে খুব সহজেই ডিপ্রেশনটির একটা রাস্তা তৈরি করে ফেলা সম্ভব হয়। মাঝ সমূদ্রে এই ধরনের পূর্বাভাস দেখে আমরা লো প্রেসারটির রাস্তা নির্নয় করে সেই পথ বাচিয়ে চলি।



জাহাজের ইনমারসাট সি রিসিভারে পাওয়া ইন্ডিয়া মেট্রোলোজিক্যাল অফিসের মেসেজ।

কিন্তু আমরা ২৬ তারিখ থেকে ২৯ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশের অবহাওয়া অধিদপ্তর তথা চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে কোন পদক্ষেপ তো দূরে থাকা কোন পূর্বাভাসই দেখছিলাম না। এমনিতে সাধারণ একটা তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত দিয়ে রেখেছিল তারা যেটি সাধারনত জুন জুলাই মাসে সবসময় দিয়ে থাকে। একেবারে শেষ মূর্হুতে এসে তারা ঘূর্নিঝড়ের আগাম বার্তা দেয়।

ঘূর্নীঝড়ের কথা উঠলেই একানব্বইয়ের কথা মনে হয় না এমন কোন লোক খুজে পাওয়া যাবে না চট্টগ্রামে। ১৯৯১ সালের ২৯ শে এপ্রিল বাংলাদেশের দক্ষিন পূর্ব উপকুল চট্টগ্রামে ঘণ্টায় প্রায় ২৫০ কিমি বেগে আঘাত হানে। এক লক্ষ আটত্রিশ হাজার মানুষ নিহত হয় তাতে। এবং ১ কোটি মানুষ তাদের সর্বস্ব হারায়। নিহতের সংখ্যা বিচার করলে এটি স্মরণকালে ভয়াবহতম ঘূর্নীঝড় ছিল। তখন প্রযুক্তি আজকের মতো এমন উন্নত ছিল না। সতর্কতা বার্তা পৌছানো যায়নি মানুষের মধ্যে। তাই হয়তো ক্ষতির পরিমান বেশী ছিল। কিন্তু আজ ২০১৫ সালের ৩০শে জুলাই এ ঐ ঘটনার ২৪ বছর পরে আমরা কতটা প্রস্তুতি নিতে পেরেছি? আমাদের দেশের আবহাওয়া বিদরা আমাদের জন্য গতানুগতিক পূর্বাভাস ছাড়া তেমন কোন আগাম বার্তা দিতে পারেনি। যেখানে বে অফ বেঙলে সৃষ্টি হওয়া এই ঘূর্নিঝড়ের সতর্কতা আরো চারদিন আগে থেকে আন্তর্জাতিক আবহাওয়া সংস্থা গুলো জানাচ্ছে সেখানে আমাদের দেশে গত কাল রাত ৯ টায় তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত কে হঠাৎ করে বাড়িয়ে ৭ নম্বর করে ফেলে। এছাড়া ইউএস নেভির জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টার থেকে যেখানে ১২ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয় সেখানে আমাদের অবহাওয়া অধিদপর জানাচ্ছে ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতার উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত হরে পারে।



আমরা যেন আর একটি একানব্বইয়ের দিকে না যায় তার কোন কোন প্রস্তুতিই ছিল না আমাদের এবার। এছাড়া আমরা স্বরণ করতে পারি সিডরের কথা। আসলে প্রাকৃতিক দূর্যোগে আমাদের বাঙালীর প্রানহানী হবে এটা নিয়ে এত বেশী ভাবার কোন সময় নেয় আমাদের। তাই এই আস্ফালন বেশী না করায় ভাল।
গভীর সমূদ্রে হয়তো আমরা আরো অনেক বেশী খারাপ আপহাওয়ার মুখোমুখি হই। কিন্ত বন্দরে এই ধরনের আবহাওয়া এই প্রথম ফেস করছি।

চট্টগ্রাম বন্দরের সিসিটি বার্থ এ আমার জাহাজ থেকে তোলা কিছু ছবিঃ



বন্দরের ডক অফিসে সতর্কতা সংকেত দেখানো হচ্ছে।



স্থগিত করা হয়েছে সমস্ত কার্গো অপারেশন।


চারিদিক অন্ধকার করে বৃষ্টি হচ্ছে।




ছবিটি তোলার সময় বাতাসের বেগ ছিল ঘণ্টার পঞ্চাশ কিমি।



এছাড়া চট্টগ্রাম বর্হিনোঙরে সমূদ্রের অবস্থা খুবই উত্তাল

ফিসিং বোর্ট সহ সকল নৌযান কে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বিশাল ঢেউগুলো আসছে পড়ছে জাহাজের গায়ে।

ঘূর্নীঝড়টি আজ বিকাল ছয়টায় চট্টগ্রাম থেকে ৫০ কিমি দক্ষিণে অবস্থান করছিল। বর্তমানে এটি উত্তর দিকে যাচ্ছে। আজ মধ্যরাতে আঘাত হানতে পারে স্বন্দীপে। ল্যান্ডে আঘাতের পরে ঘূর্নিঝড়টি যেতে থাকবে উত্তর-পশ্চিমে। যদিও বাংলাদেশ মেট্রলোজিকাল ডিপার্টমেন্ট থেকে জানানো হয় কোমেন দূর্বল হয়ে যাচ্ছে ক্রমাগত। খুব বেশী ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। যদিও আমাদের আবহাওয়া অধিদপ্তরের রিপোর্ট এর ওপর আস্থা রাখার মতো বিশ্বাস তারা অর্জন করেনি তবু আমরা আশা করি তাদের কথায় যেন সত্যি হয়। একানব্বই এর ঘূর্নীঝড়ের ছবি খুজতে গেলে খালি লাশের ছবি পাওয়া যায়। গাছের মগ ডালে ঝুলছে মানুষের লাশ। মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে হাজার হাজার লাশ, সাগরের পানিতে ভাসছে হাজার হাজার লাশ। আমি চাইনা এমন সব ছবি দিয়ে আর একটি লাইভ ব্লগিং করতে। ঘূর্নিঝড়টি সাধারণ মৌসুমী বৃষ্টিপাতে রুপ নিয়ে কেটে যাক এই কামনা রইলো। নিরাপদ থাকুক আমার দেশ, আমার দেশের সব মানুষ।।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: খুবই সময়োপযোগী এবং অত্যন্ত মূল্যবান পোস্ট। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!!

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ নিবেন।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মৃদ্রুল ভাই, আমি গতকাল যখন শুনলাম হাঠাৎ করে শুনলাম ৭নম্বর সতর্কতা সংকেত জাড়ি করা হয়েছে তখন মেজাজ যে কি পরিমান খারাপ হয়েছে বলে বুঝাতে পারবো না। আপনাকে তথ্যটার জন্য ধন্যবাদ যে আপনারা ২৬ তারিখেই নিম্নচাপের কথা জানতে পেরেছিলেন। আমি আমার পোষ্টে আমেরিকার হাওয়াই রাজ্যে অবস্থিত Pacific Disaster Center ইস্যু করা ২৭ শে জুলাই এর পূর্বাভাষ ও তার ছবি দিয়ে দেখেছি যে বাংলাদেশের আবহাওয়াবিদদের অবহেলার বিষয়টা।

আল্লাহ জানে এরা আবহাওয়া অফিসে ২৪ ঘন্টা ডিউটিতে কি করে? কোন বিবেক এ বেতন নেয় মাস শেষে?

আপনাকে ধন্যবাদ চট্রগ্রামের বর্তমান অবস্হা জানানোর জন্য।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:২৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আমরা জাহাজে প্রতিদিন সিলেক্টেড এরিয়ার মেসেজ পাই। এই এরিয়াতে আমাদের মেসেজ দেয় ইন্ডিয়া মেট্রোলোজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট। আমাদের দেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরে এমন কোন যন্ত্র নেই আমার বিশ্বাস হয় না। পুরো অবহেলাটা ছিল আমাদের কর্মকর্তাদের।

যাইহোক আল্লাহর রহমতে চট্টগ্রামে কোন ক্ষয় ক্ষতি হয়নি।

আপনার পোষ্টের লিনক গুলো অনেক কার্যকরী পলাশ ভাই। ভাল থাকবেন।

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:



ধন্যবাদ মৃদুল চট্রগ্রামের আপডেট দেয়ার জন্য। প্যাসিফিক ডিজাস্টার সেন্টারের সাইটে দেখলাম কোমেনের গতিবেগ ৭৪/৭৫ কিলোমিটার। এখন তীরে আসা অব্দি আরো দুর্বল হয়ে যেনো যায়।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৫৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: কোমেন যখন চটগ্রাম পাস করে আমরা জাহাজের এ্যনিমোমিটারে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি পেয়ছি ৫০ কিমি।

দেখছেন আমি এখানে আঘাত হানা শব্দটি ব্যবহার না করে পাস করা শব্দটি ব্যবহার করলাম। আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মৃদুল ভাই, আমার পোষ্টে ছোট একটা ভুল ছিল। আপনিও একই ভুল করেছেন দেখতাছি। ভুলটা হলো Joint Typhoon Warning Center (JTWC) জাপান না আমেরিকার নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত।

আমি ঠিক করে দিয়েছি আমার পোষ্টে আপনিও ঠিক করে দেন =p~

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:৪৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি। ধন্যবাদ ভাই। :(

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমিও সেটাই ভাবছিলাম যে ঘুর্ণিঝড় তো সাধারণত বেশ কয়েকদিন আগের থেকেই জানান দিয়ে আসে, এই ব্যাটা কোমেন কিভাবে কথা নেই বার্তা নেই একেবারে উপকূলের কাছে এসে উদয় হলো! এবার বুঝলাম বেচারা কোমেনের কোন দোষ নেই, দোষ নেই আমাদের আবহাওয়াবিদদেরও। বেশ কদিন ধরে দেশে যেমন খিচুড়ি খাওয়া আর কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমানোর মতো বৃষ্টি হচ্ছে সেখানে এই সব খোঁজ রাখে কে?

লাইভ ব্লগিং এ +++++

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:৫২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: যা বলেছেন ভাই। একেবারে খাটি কথা। এই বৃষ্টির দিনে কাথা কম্বলের মায়া বড্ড উপেক্ষা করা খুবই কঠিন।

যাইহোক কোন প্রবলেম যে হয়নি এতেই শোকরিয়া। ঘূর্নিঝড় এখন রুপ নিয়েছে টানা বৃষ্টিতে। আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তদের খিচুড়ি উৎসবটা ভালোই জম্বে। কি বলেন?

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

আব্দুল্যাহ বলেছেন: জানলাম, ভাই এখন কোথায়?

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:৫৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এখনো বন্দরেই আছি। টান বৃষ্টিতে কার্গো ওয়ার্ক ব্যহৃত হচ্ছে। হয়তো আগামী কাল সেইল করবো।

ভাল থাকবেন। সুস্থ থাকবেন।

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

টয়ম্যান বলেছেন: কোমেন কি করতাছে এখন /:)

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:৫৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: কোমেন এখন হিসু করতেছে :-B

৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সময় উপযুগী পোস্ট ছিল । তবে অনেক শুকরিয়া সৃষ্টিকর্তার নিকট আমরা বেঁচে গেছি কোমেন থেকে ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:৫৬

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ার অশেষ কৃপা ভাই।

ভাল থাকবেন।

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

আরজু পনি বলেছেন:

মৃদুল, কেমন আছেন?
খুব ব্যস্ততা যাচ্ছে বুঝি ?
নতুন কোন পোস্ট নেই যে ?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৩৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আরে বাহ্‌ কি চমৎকার। আজ অনেক দিন পরে ব্লগে ঢুকলাম। প্রথমেই লগইন করে আপনার পোষ্টে মন্তব্য করলাম। তারপর নিজের নটফিশন চেক করে দেখি আপু আমাকে স্মরণ করেছেন। কি কো ইনসিডেন্স।

হ্যা আপু আসলেই বেশ ব্যস্ত সময় যাচ্ছে। এখনো শীপে আছি। খুববেশী সময় নেটওয়ার্কের ভেতরে থাকি না। তবে যেটুকু সময় থাকি নেট যা পাই ফ্যামিলির সাথে যোগাযোগে চলে যায়। ব্লগে সময় দেয়া হয় না। তাছাড়া বিভিন্ন পোর্টে পিসিতে নেট কানেকশন নেয়াটাও বেশ ডিফিকাল্ট।

তবে খুব শীঘ্রই দেশে আসছি। দেখা হবে বাংলা একাডেমীর মাঠে ফেব্রুয়ারীতে।

১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ভালো থাকুক আমাদের দেশ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: যেখানেই থাকি সবসময় সেই কামনা করি।

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

আবু শাকিল বলেছেন: পোষ্ট পড়লাম। খুব দেরিতে ভাই।
আসলে জিজ্ঞেস করতে আইছি-
কেমন আছেন?? খুব ব্যস্ততা যাচ্ছে মনে হয়।
জাহাজে কি সাপ্তাহিক ছুটি পাওয়া যায় না??

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: উহু রে ভাই। জাহাজে কুন ছুটি নাই। জাহাজের ছুটি ফটিকের ছুটির মতোই।

তবে ব্যস্ততার থেকে বড কথা নেটওয়ার্ক প্রব্লেম। কনটেইনার শীপে পোর্ট স্টে খুবই কম। যতটুকু সময় নেটওয়ার্ক পাই বুঝেনই তো।। ।।।।

তবে খুব শীঘ্রই নিয়মিত হব ব্লগে। দেশে আসার টাইম প্রায় হয়ে এল।

তা আপনার খবর কি?? দেশে নাকি বিদেশে?

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫২

আবু শাকিল বলেছেন: আমি ভাই - আগের ঠিকানায় আইয়া পড়ছি :)
ইন শা আল্লাহ। ব্লগেই থাকব।
ভাল থাকবেন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আয় হায় আমি ভাবলাম দেশে আছেন। আমিতো আইয়া পরছি। আবার জম্পেশ আড্ডা হবে ভেবেছিলাম। :((

১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮

আহসানের ব্লগ বলেছেন: এক বছর ধরে গায়েব । কেমন আছেন ভাইয়া ?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: জাহাজে ছিলাম ভাই। এইতো একসপ্তাহ হল দেশে। এখন থেকে আবার নিয়মিত হবো আশা করি। আমাকে স্মরণ করার জন্য কৃতজ্ঞ বোধ করছি। ভাল আছেন নিশ্চয়??

১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: অত্যন্ত মূল্যবান পোস্ট।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.