নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট থাকতে পছনদো করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন

সত্য কে সত্য আর মিথ্যা কে মিথ্যা বলার চেষ্টা করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পিকুলিয়ার

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫



বিঃদ্ররঃ ইহা একটি রম্য রচনা, তবে উন্নত রুচির পাঠকেরা এড়িয়ে যেতে পারেন !!

"শুনুন হাবিব সাহেব, আপনি যদি আমার কথা না শোনেন তবে এরপর আর আপনি Recover করতে পারবেন বলে মনে হয় না"

ব্রেইন এর সিটিস্ক্যান টা খুব ভালো করে নাড়িয়ে চাড়িয়ে দেখে বেশ দৃঢ় কন্ঠে বললেন ডক্টর আব্দুল ফাত্তাহ। হাবিব সাহেব ছোটখাটো একটা ব্রেইন স্ট্রোক করেছেন। যেটাকে সাধারনত মিনি স্ট্রোক বলা হয়ে থাকে। তার পাশে তার স্ত্রী রেহানা বেগম বসে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে। হাবিব সাহেবের বয়স ৬২ বছর। খুবই রাগী আর উগ্র মেজাজের মানুষ তিনি। চোখের সামনে কারো এতটুকু ভুল ত্রুটি সহ্য করতে পারেননা। চুন থেকে পান খসলেই যে লোকটা হুটহাট করে যখন তখন রেগে যান সেই লোকের কপালে স্ট্রোক ছাড়া আর বিশেষ কিছু থাকার কথাও নয়। আর এই রাগ কে কন্ট্রোল করতে না পেরেই রীতিমত স্ট্রোক করে বসে আছেন তিনি। রাজু আর রানা দুই ছেলে আর একমাত্র মেয়ে নিপা কে নিয়ে সুখের সংসার তার। নিপা এবার এইসএসসি পরীক্ষার্থী। বড় ছেলে রানার বিয়ে হয়েছে ২ বছর হল। ছেলে বলা সমীচীন হবে কিনা জানিনা তবে প্রচুর বউভক্ত "ছেলে"!! কিন্তু ছেলের বউ ইভা কে ইদানিং একটুও সহ্য হয়না হাবিব সাহেবের। যদিও তিনি নিজেই পছন্দ করে তার ছেলের জন্য ইভা কে বাড়ির বউ করে এনেছিলেন বড় সখ করে। কিন্তু মেয়েটার বেয়াদবী যে দিন দিন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে!! এইতো কয়েকদিন আগের কথা, তিনি আর তার বউ রেহানা শোবার ঘরে একটু ঘনিষ্ঠ ভাবে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন, এমন সময় ইভা কোনরূপ অনুমতি বা সংকেত ছাড়াই হুট করে ঢুকে পরলো শ্বশুর শাশুড়ির ঘরে!! আর সাথে সাথেই হাবিব সাহেব বেশ অপ্রস্তুত হয়ে গেলেন। রেহানাও একটু লজ্জা পেয়ে গেল!! বউমার কাছে শাশুড়ি লজ্জা পাবে ব্যাপারটা খুবই দুঃখজনক!! আর এদিকে ইভা যেন কিছু বোঝেইনি এমন ভঙ্গিতে শ্বশুরের টেবিলের উপরে চায়ের কাপটা রেখে চলে যাচ্ছে। এমন সময় হাবিব সাহেব ইভাকে থামিয়ে বললেন -
-"বউ মা, একটু এদিকে এসো"
-"জী বাবা বলুন"
-"শ্বশুর, শাশুড়ির ঘরে ঢুকতে গেলে অনুমতি নিতে হয় সেটা নিশ্চয়ই তোমার অজানা নয়?"
-"জী বাবা জানি তো"!!
-"তবে কেন অনুমতি নিলে না?"
-"না মানে, এই বুড়ো কালেও আপনাদের যে এতটা রোমাঞ্চ থাকতে পারে তা তো আমার জানা ছিল না!!! তাই ..."!!

বিয়ের কদিন পরেই এটা সবার কাছেই মোটামুটি পরিষ্কার হয়ে যায় যে, মেয়েটির ঠোঁট কাটা! মুখে তার কিছুই আটকায় না। কথাটা সে একটু ইতস্ততভাবে বললেও এতটা নির্লজ্জের মত খোদ শ্বশুরকেই বলে ফেলবে এটা হাবিব সাহেব কল্পনাও করেননি। তিনি এই কথার কোন জবাব পেলেন না তবে ভিতরে ভিতরে রাগে গজগজ করতে থাকলেন এবং সেই রাগ হজম করতে গিয়ে একটা ঢেঁকুরও তুলে ফেললেন।

এছাড়াও মেয়েটার লজ্জা শরম যে এতটা কম তা জানলে কক্ষনোই এই মেয়ে কে বাড়ির বউ করে আনতেন না তিনি। বউ কেন, কাজের বুয়া হিসাবেও আনার প্রশ্ন ওঠেনা। এই মেয়েকে কাজের বুয়া হিসাবে আনলে দেখা যেত আরও বিচ্ছিরি ভাবে হাবিব সাবেব কে বলত-
-"ছিঃ খালুজান, এই সাত সকালে ঘুম থেকে উঠেই বউয়ের লগে মাখামাখি শুরু করে দিছেন !!!"

প্রচন্ড গরমের এক বিকেলে বিদ্যুৎ ছিলনা তাই হাবিব সাহেব বাড়ির ছাদে গিয়ে গায়ে হাওয়া লাগাচ্ছিলেন। সাথে তার কন্যা- নিপা, রেহানা বেগম ও হাবিব সাহেবের ছোট ছেলে রাজু বসে ছিল। চারজন মিলে এটা সেটা নিয়ে খোশগল্প করছিল আর হাসাহাসি তে মেতে ছিল, ঠিক এমন সময় ইভা গিয়ে যোগ দিল তাদের সাথে। ভাল কথা, বউ মানুষ! শ্বশুর শাশুড়ির সাথে আড্ডা দিতেই পারে। কিন্তু আড্ডার এক পর্যায়ে সে হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে শ্বশুর কে উদ্দেশ্য করে বলল -
-"বাবা দেখেন দেখেন হাঁস দুটো কি করছে!!"
বলেই সেদিকে তাকিয়ে হাসতে থাকলো সে। হাবিব সাহেবের বাড়ির কোল ঘেঁষেই পিছনের দিকে একটা ছোট্ট গর্ত বা জলাশয় আছে। বউমার কথা অনুযায়ী সেদিকে তাকালেন তিনি। শুধু তিনি নন, তার স্ত্রী ও দুই সন্তানও তাকালো সেদিকে এবং দেখল- একটা হাঁস আরেকটা হাঁসের পিঠের উপরে উঠে বসে আছে। হাবিব সাহেবের মেয়ে সাথে সাথে মুখে ওড়না চেপে সেখান থেকে দৌড়ে পালালো। পুত্র রাজু পকেট থেকে মোবাইল ফোন টা বের করে সেটা কানে চেপে ধরে "হ্যালো হ্যালো" বলতে বলতে সরে পরল। স্ত্রী রেহানা বেগম গলা খাকাড়ি দিয়ে "একটু আসছি" বলে উধাও হয়ে গেল। অসহায় ভঙ্গিতে শুধু পরে রইলেন জনাব হাবিব সাহেব। তিনি কিছুতেই ভেবে পেলেন না এটাকে তিনি বেয়াদবী বলবেন নাকি অন্যকিছু বলবেন। অবশ্যই অন্যকিছু হতেই পারেনা। কেননা এতবড় একটা মেয়ে, যার কিনা বিয়ে হয়েছে আজ ৩ মাস হয়ে গেলো, বিয়ে পাশ, সেকিনা জানেনা যে, একটা হাস আরেকটা হাসের পিঠের উপরে বসে কি করে!!! নেহায়েত ছেলের বউ না হলে ওইদিন দুটো কথা শুনিয়ে ছাড়তেন তিনি। বেয়াদব কোথাকার!!

রেহানা বেগম কাঁদতে কাঁদতে হসপিটালের কেবিনে হাবিব সাহেবের বিছানার পাশে বসে তাকে খাইয়ে দিচ্ছে। নিপা তার বাবার ভুড়ি জড়িয়ে ধরে বসে আছে। ক্যালেন্ডারের দিকে তাকিয়ে হাবিব সাহেব জানতে চাইলেন আজ কি বার? রেহানা বেগম জানালেন আজ শুক্রবার। শুনে তিনি একটু আফসোস করলেন। সাধারণত তিনি কোন শুক্রবারের নামাজ মিস করেন না। কিন্তু আজ করতে হচ্ছে!! শুক্রবারের নামাজের কথা মনে পরতেই তার মনে পরে গেল আরেকটি বিব্রতকর পরিস্থিতির কথা। এবং মনে পরে গেল কিভাবে তিনি স্ট্রোক করেছেন, আর আজ শুক্রবারের নামাজও তিনি পড়েছেন যথা সময়ে!

হাবিব সাহেব গোসল সেরে পায়জামা পান্জাবী পরে গায়ে আতর মেখে গেলেন মসজিদে। পৌছাতে একটু দেরী হয়ে যাওয়ায় তাকে উঠতে হলো মসজিদের তৃতীয় তলায়। যেখানে মুরুব্বীদের তুলনায় ছোট ছোট পিচ্চি পোলাপাইন বেশি। ফলে চেচামেচি আর হই হুল্লোড় অনেক বেশি। খুতবার সময় কথা বলা নিষেধ, এসময় কেউ কথা বললে হাবিব সাহেবের প্রচন্ড রাগ হয়। তার পরেও রাগ কে ধামাচাপা দিয়ে খুতবা শোনায় মন দিয়েছেন তিনি। এর ভিতরেই খেয়াল করলেন বাচ্চারা কয়েকটা গ্রুপে ভাগ হয়েছে এবং এক গ্রুপের মেম্বাররা আরেক গ্রুপের মেম্বারদের উপর বিভিন্ন উপায়ে ঝগড়া বাধানোর চেষ্টা করছে। যেমন, চুল ধরে টান মারা, চিমটি কাটা, খোচা মারা, পা দিয়ে লাথি মারা ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো করছে আর খিলখিলিয়ে হাসছে। আর এদের গ্রুপ লিডার এদের কে পিছন থেকে লিড দিচ্ছে বা উস্কানি দিচ্ছে। লিডার গুলো তুলনামূলক বয়সে একটু বড়। এরা সরাসরি কোন সংঘর্ষে জরিত হচ্ছেনা ঠিকই কিন্তু প্রত্যেকটা সংঘর্ষের জন্য এরাই দায়ী। পর্দার আড়ালে থেকেই এরা এদের কর্ম সম্পাদন করে চলেছে। হাবিব সাহেবের ইচ্ছা হল লিডার গুলোকে এক জায়গায় করে লাথি মেরে তিন তলা থেকে ফেলে দিতে!! তাহলে যদি পরিবেশ ঠান্ডা হত। কিন্তু তাতে কোন লাভ নেই। তখন দেখা যাবে এই সাধারণ সদস্যদের ভিতর থেকেই নতুন লিডার পয়দা হবে। আর এটাই চিরন্তন সত্য ও এটাই প্রকৃতির নিয়ম। কেউ একজন আসবেই যেকিনা বলবে, "তোমরা সবাই আমার কথা শোন, আমার দেখানো পথে হাটো..."!!! হাহ ... যেন উনিই একমাত্র ব্যক্তি যেকিনা পৃথিবীর সব জ্ঞান চড়া দামে কিনে চিড়তার পানির মত নাক টিপে ধরে ঢকঢক করে গিলে খেয়েছেন !!

যাইহোক, খুদবা শেষ হলো এবং হাবিব সাহেব যথেষ্ট ধৈর্য্য ধারন করে রাগে ফুলে ফাঁপা ফুল কুমড়োর মত দাড়িয়ে নামাজের নিয়ত বাধলেন এবং মনযোগ দিয়ে ইমামের তেলাওয়াত শুনতে থাকলেন। কিন্তু বেশিক্ষণ মনযোগ ধরে রাখতে পারলেন না!! তার দুই পাশে দুই গ্রুপের লিডার দাড়িয়েছে এবং নামাজ পড়তে পড়তেই একজন আরেক জনের মাথায় টোকা মারছে। টোকা মেরেই মুখ টিপে ধরে হাসছে। যেন হাসি থামালে দম বন্ধ হয়ে মরবে। যদিও হাবিব সাহেবের ইচ্ছা হল নাক মুখ টিপে ধরে ওখানেই দুজনকে মেরে ফেলতে!! আশ্চর্য!! তিনি তো ছোটবেলায় এত বেয়াদব ও বদমাশ ছিলেন না!! এদের বাপ মা কি শাসন করে না!!

এগুলো নিয়ে ভাবতে গিয়ে নামাজ থেকে তার মনযোগ প্রায় সরেই পরল। প্রথম রাকাতের সিজদা দেয়ার সময় তিনি টের পেলেন তার পিঠের উপর দিয়ে একজন আরেকজনের মাথায় জোরে গাট্টা মরলো এবং ঠকাস করে একটা শব্দও হল। সাথে সাথে অন্যজন একটা গোঙরানির মত আওয়াজ তুলে দুই হাত দিয়ে সমানে মাথা ডলতে থাকলো। মাথায় মনে হয় ছোটখাটো একটা আলুও গজিয়ে গেছে এতক্ষণে। এরপর যেটা ঘটলো তাতে শুধু হাবিব সাহেব নয়, পৃথিবীর যেকোন মানুষের পক্ষে সহ্য করা অসম্ভব!! নামাজ শেষ হতে না হতেই অর্থাৎ সালাম ফেরানোর সাথে সাথেই ওই ছেলেটা মাথা ডলতে ডলতেই প্রতিশোধ নিয়ার উদ্দেশ্যে অন্যজনের সামনে গিয়ে ঠিক তার মুখের কাছে ধরাম করে একটা পাদ মেরে দৌড়ে মসজিদ ছেড়ে পালালো!! প্রতিশোধ নেয়ার জন্য যেন সে এতক্ষণ এটার জন্যই অপেক্ষায় করছিল। অকথ্য ভাষায় গালি দিতে দিতে তার পিছন পিছন ছুটলো অন্যজনও। একবুক যন্ত্রণা আর ক্রোধ নিয়ে বসে থাকলেন জনাব হাবিব সাহেব!! কিন্তু বসে থাকার মত কোন অবস্থা নেই!! ছেলেটার পাদে এত গন্ধ যে, যেকোন মানুষ কে অজ্ঞান করার জন্য ক্লোরোফর্মের কোন প্রয়োজন হবেনা!! আতরের গন্ধের জায়গায় একটা উটকো বাঁশি পঁচা গন্ধ নিয়ে যখন তিনি বাড়িতে ফিরলেন এবং তার বিশিষ্ট বউমা কর্তৃক নতুন মাত্রার বিরম্বনার শিকার হলেন তখনই তার রাগের মাত্রা সীমা অতিক্রম করলো এবং তিনি স্ট্রোক করলেন!!! ...

বাসায় ফিরে তিনি দেখলেন শুক্রবারের ছুটিতে তার বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে। নিপা, রানা, রাজু, ইভা, রেহানা সবাই মেহমানদের সাথে অনেক মজা করছে। মনটা ভালো করার জন্য তিনিও যোগ দিলেন ওদের সাথে। এর মধ্যেই কোথা থেকে কিসের গন্ধ পেয়ে তার বউমা নাকে কাপড় চেপে ঘর ভর্তি মানুষের সামনে বলে বসল -
-"উহ বাবা!! আপনি কি পাদ মেরেছেন?"

হাবিব সাহেব সহ ঘরের সবাই হা হয়ে গেল। হাবিব সাহেব একটা বিস্কুট মুখের মধ্যে দেয়ার জন্য হা করেছিলেন। হাতে বিস্কুট টা ধরে ওভাবেই হা করে রইলেন। তিনি জানেন না যে, এত মানুষের ভিতরে তার বউমার সন্দেহের তীরটি তার দিকেই কেন টার্গেট করলো!!! তবে ওভাবেই হা করে তাকিয়ে থেকে সম্পূর্ণ নির্বিকার ও ভাবলেশহীন রোবটের মত প্রতিউত্তরে তিনি বললেন -
-"হ্যাঁ বউমা, আমি পেদেছি!! কেন? কোন সমস্যা?"

বলে খুবই স্বাভাবিক ভঙ্গিতে ঠিক রোবটের মতই মাটিতে লুটিয়ে পরলেন তিনি। তারপর টানা ছয় ঘন্টা পর জ্ঞান ফেরে তার। এবং ডক্টর জানায় এটা একটা ছোটখাটো স্ট্রোক ছিল। অযথা উত্তেজিত বা রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কঠোর দিক নির্দেশনা ঝুলিয়ে দিলেন হাবিব সাহেবের গলাই। হাবিব সাহেব অবশ্য চুপ করে ছিলেন না!! তিনিও ডক্টর সাহেব কে বললেন -
-"আমার সাথে রোজ রোজ যেসব পিকুলিয়ার ঘটনা ঘটে তা যদি আপনার সাথে ঘটতো তবে আমার জায়গায় থাকতেন আপনি আর আপনার জায়গায় থাকতো অন্য কেউ!!"

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: -"উহ বাবা!! আপনি কি পাদ মেরেছেন?"

এতো দেখি ব্যাক্কেল বউ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হাহা

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমি একটু উন্নত রুচির পাঠক; তাই এটা এড়িয়ে গেলাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হাহাহা

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: খুব ভাল হয়েছে।
নতুন এলাম কি মন্তব্য করব ভাল বুঝতেছি না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: মন্তব্য তো করেই ফেলেছেন। ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২১

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হুম ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.