নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/nazmulhasanmajumder

নাজমুল হাসান মজুমদার

আবার আসবে তুমি নিশুতি প্রেমে , বুকের পাঁজরে বাজি ফোটাবে তুলকালাম মেঘের । জানালা বন্ধ করলে তুমি আরও ঘিরে ধরবে বেশি করে, এক কোটি বছরের গল্প করবে https://www.facebook.com/nazmulhasanmajumder

নাজমুল হাসান মজুমদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বায়োগ্রাফি পর্ব ৫:কিম কি দুক । দক্ষিণ কোরিয়ান এক কাব্যিক চলচ্চিত্র নির্মাতার গল্প

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪




ফ্রান্সের প্যারিসে রাস্তায় নিজের আঁকা ছবি বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন একসময়। তখন পর্যন্ত বিশ্ব চলচ্চিত্রে কেউই তাকে চেনেন না । ফাইন আর্টস নিয়ে কাজ করেছিলেন ১৯৯০ থেকে ১৯৯২ এর সময়টা প্যারিসে এবং সাথে সাথে নিজের জীবন চালানোর একটা গন্তব্য খুঁজে নিয়েছিলেন । টানা দুই বছর শুধু জীবন জীবিকার তাগিদে ছবি বিক্রি করেছেন কিম কি দুক । জীবন ঘনিষ্ঠতা চিত্রশিল্পীদের রংতুলির আঁচড়ে গভীরভাবে ক্যানভাসে উঠে আসে , এই মানুষটা একজন চিত্রশিল্পী হিসেবে ভালোভাবে জানতেন । কিন্তু স্থির চিত্রে একটা সমস্যা , সেই চিত্রে একটা অবয়ব একটা সময়কে শুধুমাত্র একটা ছবি একেই প্রকাশ করা যায় । কিন্তু এখানে যে সমস্যা অন্য জায়গায় , এই ছবির মানুষেরাতো কথা বলতে পারেনা , তাদের কোন চলমান অভিব্যক্তি নেই- কথা নেই । তারা শুধুই স্থির , একটা কাগজে আবদ্ধ মানুষ প্রকৃতির অবয়ব । এক চিত্রে হাসি – কান্নার চলমান আবর্তনের যে এখানে দেখা পাওয়া । শুধুই অনুভব করতে হয় । কোন কথা কিংবা অনেকগুলো গল্পের আবর্তন যে দেখানোর ইচ্ছে এই কাব্যিক মানুষের ।

১৯৯০ সালে তার সব জমানো টাকা দিয়ে প্যারিসের উদ্দ্যেশ্যে প্লেনের একটি টিকেট কিনেন । সতের বছর বয়সে কারখানায় কাজ করা শুরু করেন , চলচ্চিত্র নিয়ে কোন লেখাপড়া তার সেই অর্থে হয়নি । ২০ থেকে ২৫ বছরের বয়সের সময়টুকু কাটান মিলিটারিতে । জীবনে প্রথম সিনেমা হলে যাওয়া হয় প্যারিসে এসে । ‘Silence of the Lambs’ চলচ্চিত্র দেখে তিনি খুব মুগ্ধ হয়ে যান ।


কিম কি দুক চিত্রনাট্য লিখতেন নিজে নিজে , চিত্রনাট্য লেখে A Painter and A Criminal Condemned to Death" এর জন্যে পুরস্কার পান ১৯৯৩ সালে । চিত্রনাট্য লিখতে লিখতে চলচ্চিত্র বানানোর পোকা ভালোভাবেই ঘিরে ধরে মানুষ কিম কি দুকের । মানুষের অনুভবগুলো বুঝতে শুরু করে দেন , কবিতা- গল্প এক ফ্রেমে নিয়ে আসতে যেন মরিয়া হয়ে ওঠেন তিনি । ছবি বানাবেন তিনি, যে ছবি মানুষের কথা বলবে । যে ছবি কথা বলবে ভালোবাসা , রাগ -ক্রোধ , ঘৃণা , বেঁচে থাকা কিংবা মৃত্যুর অনুভবের । চলচ্চিত্রই একমাত্র মাধ্যম যেখানে তিনি পারবেন তার লেখা অনুভবগুলো জীবন্ত করে মানুষের সামনে তুলে ধরতে । মানুষ কাঁদবে , মানুষ হাসবে , আবার বেঁচে থাকার জন্যে বাঁচতে চাইবে ।

শুরু করলেন মানুষ কিম কি দুক জীবনের প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণের কাজ , নাম দিলেন 'ক্রোকোডাইল’ । ১৯৯৬ সাল একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়ান চলচ্চিত্রজগতে নিজের নাম লেখালেন কিম কি দুক । শুরু করলেন চলচ্চিত্রের সাদা-কালো- রঙিন পর্দায় মানুষের কাছে নিজের অনুভব পৌঁছানো । স্বল্প বাজেটের এ চলচ্চিত্রে হান নদীর তীরে আত্নহত্যা করতে আসা এক নারীকে একজন পুরুষ আত্নহত্যা করা থেকে বাঁচায় এবং পরবর্তীতে এ দুজনের মাঝে এক অদ্ভুত সম্পর্ক গড়ে ওঠে এক তিক্ত অভিজ্ঞতার মাধ্যমে । এই ছবি নির্মাণের আগেই দক্ষিণ কোরিয়াতে এসে শুরু করেছিলেন চিত্রনাট্য লেখার কাজ এবং কোরিয়ান ফিল্ম কাউন্সিল কর্তৃক আয়োজিত এক প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার পান ১৯৯৫ সালে । এরপর ১৯৯৭ সালে নির্মাণ করলেন দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ‘ওয়াইল্ড এনিমেলস’ , উঠে আসলো এই চলচ্চিত্রে প্যারিসের গল্প , প্যারিসের রাস্তা , চিত্রশিল্পের গল্প ।

মানুষটার নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো অনুভব করতে হয় । তার লেখা গল্প নিয়ে নির্মিত রুপালি পর্দার চলচ্চিত্র মানুষকে ঠিক ভেতর থেকে একটা গভীর নাড়া দেয় । মনে হয় আমার গল্প কিংবা আমার পাশের বাড়ির গল্প । এই মানুষটাই দক্ষিণ কোরিয়ান চলচ্চিত্র নির্মাতা কিম কি দুক । কিন্তু কি আছে তার গল্পে ? তার চলচ্চিত্রে ? আমার - আপনার -আমাদের মত মানুষগুলোরেই গল্প । আমাদের আবেগ , ভালোবাসারই গল্প কিন্তু একটু ভিন্নভাবে যা আমাদের হৃদয়ের গভীরে স্পর্শ করে যায় । দক্ষিণ কোরিয়ার বোংঘোয়ায় জন্মগ্রহণ করেন ১৯৬০ সালের ২০শে ডিসেম্বর ।



এক ইন্টারভিউতে কিম কি দুক’কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল ‘ব্যাড গাই’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি এই জাগতিক সংসারের কি দেখাতে চেয়েছেন । উত্তরে কিম কি দুক বলেছিলেন , আমি একটা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছি এই পৃথিবীর মানুষদের উদ্দ্যেশে । আমার একটা প্রশ্ন একটা জিজ্ঞাসা । আমরা সবাই একরকমভাবে জন্মাই , একই অধিকার একই চাওয়া – পাওয়া নিয়ে কিন্তু তবুও কেনো আমাদের মাঝে বিভাজন । কেনো আমরা শ্রেণীবিন্যাস করি নিজেদের মাঝে , কেনো সামাজিক স্তর তৈরি করি উঁচু-নিচুর ? কেনো আমরা একজনের চেহারা দৃশ্যতা দিয়ে তাকে বিচার করি । আমরা দেখতে কুৎসিত নাকি সুন্দর তা কি খুব গুরুত্ববহন করে জীবনে ? টাকা আছে কি নেই ,এটা কি বিভাজনের পরিমাপের মানদন্ড । আমরা প্রতিনিয়ত সামাজিক শ্রেণীবৈষম্যের পরিধি তৈরি করছি জন্ম থেকে বেড়ে ওঠায় । আমি জিজ্ঞেস করতে চেয়েছি -দেখাতে চেয়েছি এই চলচ্চিত্রে , এটা কি সত্যিই অসম্ভব সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের একই সাথে চলা ! !


মানুষকে একটা চলচ্চিত্রে কিভাবে টানতে হয় কিংবা তাকে আবেগাতাড়িত করতে হয় তা এই নির্মাতার জানা ভালো মতন। তিনি ছবির ফ্রেমে ফ্রেমে জীবনের কথা বলেন , সেলুলয়েডে দেখিয়ে দেন মানুষের কথা । একটু হয়ত মনে করিয়ে দেন আপনার কথা , আপনার ভালোবাসার মানুষের কথা , আপনার জীবনের কথা , আপনার চারপাশের জগতটার কথা । কত ভুল , কত ঠিক -বেঠিকের গল্প আমাদের জীবন । সবকিছুই মনে হয় আপেক্ষিকতা , আবার সবকিছুই মনে হয় আপেক্ষিকতা নয় । নিকট কিংবা দূরের মানুষের কথা , আমাদের সময় আমাদের গন্তব্যের কথা বাঁধা পরে তার ছবিতে।


‘মোভিয়াস’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে একটা কথা বলেছেন কিম কি দুক , আমরা কেউই আমাদের জৈবিক চাহিদা থেকে মুক্ত না । আর এই বিষয়টা নিয়ে তার এ চলচ্চিত্রে মানুষের সামাজিক- শারীরতত্ত্বীয় বিশ্লেষণ যে তিনি দেখিয়েছেন তাও প্রকৃত অর্থে অনেক জীবনঘনিষ্ঠ । নিজের জীবনের প্রতিচ্ছবি তিনি তুলে ধরেছেন এখানে । মিলিটারি জীবনে একসময় নিজের পারিপার্শ্বিক সামাজিক জৈবিক অবস্থানকে প্রাধান্য দিয়ে নির্মাণ করা তার ২০১৩ সালের এ চলচ্চিত্রটি।

চলচ্চিত্র আমাদের সমাজ সভ্যতার অংশ , ২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া তার সর্বাধিক আলোচিত ‘স্প্রিং-সামার-ফল-উইন্টার’ চলচ্চিত্রে নির্মাতা-লেখক কিম কি দুক স্প্রিং-সামার-ফল-উইন্টার চারটি ঋতুকে মানুষের জীবনের চারটি সময়ের সাথে কাব্যিক বিশ্লেষণ করেছেন । দেখিয়েছেন শহর থেকে অনেক দূরে একটি হ্রদ । সেখানে একটি ভাসমান বৌদ্ধ মন্দির , যাতে একজন বৃদ্ধ সন্ন্যাসী থাকেন ।তার সাথে থাকে ছোট একটা বালক যে তার কাছ থেকে দীক্ষা নেয় কিভাবে সন্ন্যাসী হবে । কিন্তু জীবনটায় একটা নির্দিষ্ট পরিমাপের মধ্যে আনা এবং ধরে রাখা কি খুব সহজ ? এখানে কি দীক্ষা নিতে আসা একটা বালককে কি কোন প্রকার প্রতিবন্ধকতার স্বীকার হতে হয়না ? জীবনের বহমানতা , নিজের জীবনে নিজের সময়ের চাওয়া –পাওয়াগুলো নিজের মত ভাবতে গেলে কিংবা সবকিছু নিজের মত করতে গেলে অন্য আরেকজনের যে সমস্যায় পরতে হয় তা কি সবসময় নিজের মত হয় ? গল্পের জীবনতো মানুষেরই জীবন ।

কিম কি দুক তার একেকটা চলচ্চিত্রে তিনি ভিন্নভাবে দেখিয়েছেন জীবনের ভিন্ন রুপ । । ২০০৪ সালে ‘৩ আয়রন’ চলচ্চিত্রে তিনজন মানুষের ভালোবাসার রুপগুলো উঠে এসেছে , টেকআউট লাগানো এক মোটরসাইকেল আরোহী যুবক বিভিন্ন বাসায় চুরি করে নিজের বাসার মতন থাকে এবং এভাবে একদিন স্বামীর দ্বারা অত্যাচারিত এক নারীর সাথে পরিচয় হয় । যেখানে জীবনের সরল বক্র মুহূর্তগুলো প্রকাশ পেয়েছে ছবিতে কিংবা তার ২০০৫ সালের “The Bow” ছবির গল্পটা যেমন শুরু করেন ঠিক লোকালয় থেকে অনেক দূরে সমুদ্রের মাঝে এক ষাট বছরের বৃদ্ধের বেঁচে থাকা ছোট একটা পুরোনো জাহাজে । প্রতিদিন নিয়ম করে সেই বৃদ্ধ ক্যালেন্ডারে এক একটা দিনের তারিখে ক্রস চিহ্ন দেয় , দশ বছর ধরে নির্দিষ্ট দিনের জন্যে সেই অপেক্ষা । ক্যালেন্ডারের একটা তারিখের জন্যে যে অপেক্ষা , যে আবেগ অভিনেতার প্রতিটা ভাবে প্রকাশ পায় তা কখনো কখনো যেমন রুঢ় মনে হবে একজন দর্শকের কাছে ,ঠিক তার পরের মুহূর্তেই মনে হবে এটাই ঠিক এটাই বাস্তব । এক ষোল বছরের মেয়ের সাথে ষাট বছরের এই বৃদ্ধের যে অন্যরকম এক ভালোবাসার সম্পর্ক তা নতুন ভাবনার উদয় করবে দর্শকদের মনে। মানুষের জীবনের এই প্রকাশটাই আসলে সত্য ।সবার আত্নপ্রকাশ বা নিজেকে প্রকাশ করাতো একরকম নয় । বৃদ্ধতো আসলেই একজন মানুষ , তারওতো আবেগের একটা জায়গা থাকা দরকার । উত্তাল সমুদ্রের মাঝে জাহাজে বসবাস করা বৃদ্ধের অপেক্ষা আর উৎকণ্ঠা বাড়তে থাকা আসলেই যৌক্তিক তখন মনে হবে । সমুদ্রের বিশাল ঢেউ এর মাঝেও জীবনটাকে নিজের মতন করে গড়ে তোলা যায় , জীবনের অর্থ খোঁজা যায় তা এ চলচ্চিত্রের নির্মাতার নির্মাণশৈলী দেখে আরেকবার মনে হবে । মনে হবে একবার হারিয়ে যাইনা গভীর সমুদ্রে জাহাজের সাথে , একবার জীবনকে বেছে নেই অন্য মানুষদের কাছ থেকে আলাদা করে । দিন শেষে রাতে একটু জোছনার আলো কিংবা সাগরের গর্জনতো মন্দ নয়।


জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প নিয়ে তিনি কাজ করেন । নিজ দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় ও ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে ৩-আয়রন চলচ্চিত্রের জন্য তিনি সেরা পরিচালকের সম্মানে ভূষিত হন এবং সামারিটান গার্ল চলচ্চিত্রের জন্য ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা পরিচালকের পুরস্কার পান । "পিয়েটা" নামক তার চলচ্চিত্রটি ২০১২ সালে বার্লিন ও কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কার লাভ করে এবং গোল্ডেন লায়ন পুরস্কার লাভ করে ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে । বিশ বছরে বিশটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন , আর চলচ্চিত্রের গল্প মানে নিজেই লেখক বনে যান কিম কি দুক । আটচল্লিশটি পুরস্কার পেয়েছেন দেশ- বিদেশের এবং সাথে বিশ বছর ধরে চলচ্চিত্রের প্রেমে পরে কাব্যিক পথ চলছেন মানুষ নির্মাতা কিম কি দুক ।


কিম কি দুক পরিচালিত চলচ্চিত্র
____________________________
Crocodile(1996),
Wild Animals(1997),
Birdcage Inn (1998),
The Isle(2000) ,
Real Fiction(2000),
Address Unknown (2001),
Bad Guy (2001) ,
The Coast Guard (2002 ),
Spring, Summer, Fall, Winter... and Spring(2003 ),
Samaritan Girl (2004) ,
3-Iron( 2004 ),
The Bow(2005) ,
Time(2006) ,
Breath(2007) ,
Dream (2008) ,
Amen (2011) ,
Pieta(2012),
Moebius (2013) ,
One on One (2014),
Stop(2015)



অন্যান্য বায়োগ্রাফি লেখা
________________________

১। বায়োগ্রাফি পর্ব-১:আলফ্রেড হিচকক -“দ্য মাস্টার অফ সাসপেন্স”

২। বায়োগ্রাফি পর্ব-২: হারিয়ে যাওয়া : বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতের প্রবাদ পুরুষ -জহির রায়হান

৩। বায়োগ্রাফি পর্ব -৩: হলিউড অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট

৪। বায়োগ্রাফি পর্ব-৪: মরগান ফ্রিম্যান

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

নিমগ্ন বলেছেন: উনার ক্রোকোডিল দেখছিলাম অনেক আগে। অতোটা ভাল্লাগে নাই। আপনার সাবলীল লেখায় প্লাস+

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: অসাধারণ ব্যক্তিত্ব মানুষটার। আপনি আরো সুন্দর ও সাবলিল ভাবে সেটাকে প্রকাশ করেছেন।

লেখাটায় +

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১

তুষার কাব্য বলেছেন: একটা সময় বেশ কিছু কোরিয়ান মুভি দেখেছিলাম । এর মধ্যে কিম কি দুক পরিচালিত ছবিও দেখেছি । ভালো লাগলো তার জীবন সংগ্রাম আর প্রাপ্তির গল্প জেনে ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৭

উল্টা দূরবীন বলেছেন: কিম কি দুকের বায়োগ্রাফি ভাল্লাগছে। ওনার একটা ছবিও দেখেছিলাম। সেটাও ভাল্লাগছে। আপনার লেখাও ভাল্লাগছে। ধন্যবাদ এবং আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০১

প্রামানিক বলেছেন: ছবি দেখা হয় নাই তবে আপনার লেখা ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

সুমন কর বলেছেন: অনেক সুন্দর করে লিখেছেন। ভালো লাগা রইলো।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ছবি দেখিনি তবে লেখাটা ভালো লাগলো। কৃতীমান মানুষদের সম্পর্কে জানতে আমার সবসময়ই ভালো লাগে, প্রেরণা পাই।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চমৎকার একটা সিরিজ। +++

কয়েকটা ছবি দেখা হইছে। বাকিগুলো দেখা লাগবে। আপনার লেখা পড়ে আগ্রহটা বেড়ে গেল। তাছাড়া যে কয়েকটা ছবি দেখছি খুব ভাল লাগছে ছবিগুলা।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

মাধুকরী মৃণ্ময় বলেছেন: কে যেনো বলেছিল, কিম কি দুক চলচিত্র বানায় না, অনুভুতির চিত্রায়ন করে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

১০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: এই লোকের অল্প কিছু ছবি দেখেছি। প্রতিটাই বিশেষ এবং স্বতন্ত্র।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৮

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮

শরীফ িবিড বলেছেন: সল্‌প ডায়লগ আর দুর্ভোদ্‌দো বিষয় তার ছবির প্রধান আকর্ষন। ISLE and Summer winter ভাল লেগেছে।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

১২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

বিদেশী চলচ্চিত্র নির্মাতাদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা।

কোরিয়ান চলচ্চিত্রের একটি নিজস্বতা আছে। সেটি বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন কিম কি-দুক...

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.