নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাড়া ফেলেছে তৃতীয়লিঙ্গের মানুষের অধিকার নিয়ে রবি\'র তৈরি করা পরীক্ষামূলক ভিডিও

২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯



ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের অধিকার নিয়ে তৈরি করা মোবাইলফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেডের এক্সপেরিমেন্টাল ভিডিওটি বেশ সাড়া ফেলেছে।

ভিডিও লিঙ্কটি এখানে view this link

রবির ফ্যানপেজে সম্প্রতি ভিডিওটি আপলোড করার পর ২০ লাখেরো বেশি মানুষ এটি দেখেছেন। ২৫ হাজারেরও বেশি ফেসবুক ব্যবহারকী ভিডিওটি শেয়ার করেছেন।

পরিবর্তনশীল সময়ে সমাজের রীতিনীতিও বদলে যাচ্ছে। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মননশীলতার বিকাশের সাথে ঘুছে যাচ্ছে মনের সংকীর্ণতা। এ পরিবর্তনের ধারাকে তুলে ধরতে রবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশ করে। সোশ্যাল এক্সপেরিমেন্টাল এই ভিডিওটিতে দেখানো হয়, কয়েকজন ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ একটি রেস্টুরেন্টে অন্য সবার মত ইফতার খেতে আসেন।

রেস্টেুরেন্টে তাদের সহজভাবে নিতে পারেন না কিছু গ্রাহক। তারা ট্রান্সজেন্ডার মানুষদের রেস্টুরেন্ট থেকে বের করে দেয়ার উদ্যোগ নেন।
এ অন্যায় অন্য গ্রাহকরা মেনে না নিয়ে প্রতিবাদ করেন। প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তারা ট্রান্সজেন্ডার গ্রাহকদের অন্য সবার মত, রেস্টুরেন্টে বসে ইফতার করার অধিকারের পক্ষে অবস্থান নেন।

ছোট্ট এ এক্সপেরিমেন্টাল ভিডিওটির মাধ্যমে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সমাজে মানুষের সহজাত অবস্থান স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে।

রবি'র কর্পোরেট কমিউনিকেশন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইকরাম কবির বলেন, 'প্রথম বারের মত, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে, ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটির সদস্যদের অধিকার নিশ্চিত করতে একটি সামাজিক সচেতনতামূলক এক্সপ্রিমেন্টাল ভিডিও তৈরী করেছে রবি। এভাবেই রবি “আপন শক্তিতে জ্বলে ওঠার” মন্ত্রকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার প্রয়াস পেয়েছে। সমাজের আলোকিত মানুষরাই রবি’র এ উদ্যোগের মূল প্রেরণা।''

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ভালো উদ্যোগ।

এরচেয়েও ভালো হতো, রবি যদি সমাজের অবহেলিত এই হিজড়াদের শিক্ষিত করে তুলে চাকরীর ব্যবস্থা করতে পারতো।

২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

মোরতাজা বলেছেন: একমত।।

২| ২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২০

নতুন বলেছেন: বাইরের দেশে হিজড়া বলে এদের সমাজে আলাদা করেনা। এরা সবার সাথে কাজ করে.।

কিছু ক্ষেত্রে এরা কিন্তু সাধারন মানুষের চেয়ে বেশি ক্রিয়েটিভ হয়।

২০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মোরতাজা বলেছেন: :)

৩| ২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

আনন্দ পাল বলেছেন: খুব ভাল

২০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মোরতাজা বলেছেন: :)

৪| ২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: অনলাইন যুদ্ধ বা নীতিকথা বলে আর লাভ নেই, কারণ এখন সাধারণ মানুষ হিজরাদের ভয় পায়। ।যারা হিজরাদের দিয়ে যে চক্র চাঁদাবাজি করাচ্ছে ; সরকারের উচিৎ আগে তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়ার এবং আস্তে, আস্তে সকল হিজরাদের পুনর্বাসন করা।

২০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মোরতাজা বলেছেন: হুমমম।।

৫| ২০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

বিজন রয় বলেছেন: ভাল কিছু দেখলে আসলেই ভাল লাগে।

২০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মোরতাজা ,




মানবিক সচেতনতার একটা উদ্দ্যোগ ।

২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

মোরতাজা বলেছেন: :)

৭| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৩৫

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: সামাজিক সচেতনতা দরকার।

২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

মোরতাজা বলেছেন: একমত।।

৮| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০১

স্বতু সাঁই বলেছেন: সিমপ্যাথি দেখিয়ে কাউকে সামাজিকভাবে মর্যাদা প্রদান করা যায় না।

"আমার দেখা হিজড়া" শিরোনামে আমি একটা প্রবন্ধ লিখেছি, প্রথম পাতায় লিখার এখনও কোন অনুমতি পাই নি বলে পোস্ট করি নি। হিজড় সম্পর্কে এখানে এতোটুকু বলবো, ওরা ফেঁসে গেছে চোরাবালিতে।

২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৫

মোরতাজা বলেছেন: হুমমম। বাস্তবতা বড়ই কঠিন।

৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: যতই কথাবার্তা হোক, হিজড়ারা দেকান দিলে আমরা কি সেই দোকান থেকে মাল কিনব? ওরা দর্জী হলে সেখান থেকে জামা সেলাই করব?ওরা হোটেল দিলে সেই হোটেলে আমরা কি খাব? সবগুলোরই উত্তর 'না'। আমাদের পাশে বসে সিনেমা দেখলে বা চিড়িয়াখানায় প্রনী দেখতে গেলে আমরা জোর করে বের করে দিব। সমাজে এটাই নিয়ম হয়ে গেছে, এর থেকে বেরুনো কঠিন।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪

মোরতাজা বলেছেন: চেষ্টা করতে দোষ নাই। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.