নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্নুকার নিয়ে কম্পিটিশন

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭



স্নুকার খেলার তরিকা সমেত একটা ছবি-


দৈর্ঘ্য ১২ ও প্রস্থে ছয় ফুট টেবিলে যে খেলাটি জমে উঠৈ তার নাম স্নুকার। বাংলায় স্নুকার খুব জনপ্রিয় খেলা না হলেও একেবারে অচেনা নয়! সৌখিনদার মানুষ এটি খেলে থাকেন। তবে পেশাদার খেলা হিসাবে এর সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়ার মত নয়।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের খেলাধুলার উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারি উদ্যোগে ১৯৭২ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশ স্পোর্টস কন্ট্রোল বোর্ড (বিএসসিবি)। সে সময়ই স্নুকার খেলা সরকারের নথিতে অন্তর্ভূক্ত হয় সূত্র Click This Link

বিবিসি বাংলার ২০১৩ সালের এক খবরে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক হামিদ মিয়া স্নুকারের বিশ্ব তারাকা হওয়ার পথে বহুদূর এগিয়েছেন। স্নুকার খেলায় তাই আমাদের অর্জন নেই বলে ভাববার কিছু নেই।

অনেকে স্নুকারকে খরচে খেলা মনে করলেও বাংলাদেশ বিলিয়ার্ডস অ্যান্ড স্নুকার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাহবুব বলছেন, ইনডোরেই খেলা যায় বলে এর খরচ বেশি নয়। অন্যসব খেলার মত অনেক সরঞ্জামও দরকার নাই। বোর্ডের ইনভেস্টমেন্টটাই একবারেই করতে হয় বলে বেশি মনে হতে পারে। তবে সেটি একবারাই। খেরঅ যায় অনেক বছরন। সে বিবেচনায় এটিকে খরচে খেলা বলা যাবে না।

তাহলে খেলাটি কি বুড়োরাই খেলে? শনিবারের সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্ন উঠলে ঢাকা ক্লাবের মেম্বার ইন চার্জ অব বিলিয়ার্ড অ্যান্ড স্নুকার ড. মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলছেন, তাও ঠিক নয়। গত কয়েক বছর ধরে টানা স্নুকার চ্যাম্পিয়ন হয়ে আসছেন আজাদ প্রডাক্টসের মালিক আজাদ সাহেবের ছেলে ডায়মন্ড।

তাকে মঞ্চে ডেকে নিলে ড. জহির। ডায়মন্ড জানালেন, বয়স যখন ১০, তখন থেকেই খেলেছেন স্নুকার। আঠারোর আগেই তিনি ঘরে তুলেছেন শিরোপা।


সংবাদ সম্মেলনের ছবি অন্তর্জাল থেকে প্রাপ্ত।

তবে ঘটনা যা-ই হোক না কেন, স্নুকার এখন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। আর তাই এ জনপ্রিয়তাকে আরো এগিয়ে রাখতে ঢাকা ক্লা্ব ন্যাশনাল স্নুকার টিম চ্যাম্পিয়শিপ আয়ো্জন করেছে। ১১ অক্টোবর খেলাটি শেষ হবে। সারাদেশের ১৬টি ক্লাব এ টুর্নামেন্টে অংশ নিচ্ছে বলে জানান পাবলিকে রিলেশন্স এজেন্সী ইম্প্যাক্ট পিআরের প্রধান নির্বাহি সাবরিনা জামান।

ছয়দিন ব্যাপী এবারের টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ট্রফিসহ এক লক্ষ টাকা, রানার্স-আপ ৫০ হাজার এবং সেমিফাইনাল থেকে বাদ পড়ারা পাবে ২৫ হাজার টাকা করে।

ঢাকা ক্লাব ও বিবিএসএফ'র সাবেক সভাপতি আফজাল রহমান সিনহাকে (কায়সার) উৎসর্গ করা হযেছে এবারকার টুর্নামেন্ট।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

সনেট কবি বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মোরতাজা বলেছেন: :)

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

মোরতাজা বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.