নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।

মো: নিজাম গাজী

আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।

মো: নিজাম গাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে কিছু কথা।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:২৪



আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এখনও বছরখানেকের ও বেশি সময় বাকি। ইতোমধ্যে দেশের তিনশত আসনেই মনোনয়ন প্রত্যাশীগন জনসংযোগ চালাচ্ছেন নিজেদের সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে। সাধারনত বিগত বছরগুলোর সংসদ নির্বাচনে এতো আগে থেকে এই ধরনের জোরালো প্রচারনা খুবই কম চোঁখে পরেছে। তার মানে এটিই প্রতিয়মান হয় যে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দল এবং জনতার জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ বহন করে। আগামী জাতীয় নির্বাচন প্রতিটি দলের অস্তিত্ব ধরে রাখার এক বিশাল লড়াই। নির্বাচনে জয় পরাজয়ের লড়াইয়ের চেয়ে নিজ দলের মধ্যে মনোনয়ন পাওয়ার লড়াইয়ের প্রকোপ অনেকটাই বেশি। অন্য দল নয় বরং বর্তমানে নিজ দলের প্রার্থীদেরই সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ ভাবছেন আওয়ামীলীগ ও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীগন। নিজেকে জাহির করার জন্য নিজ দলের প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করা যেনো নেতাদের এখন নিয়মে পরিনত হয়েছে। মূলত শুধুমাত্র দলের কোনো বড় পদ বা সংবাদপত্রে লেখা দিয়ে অথবা জনপ্রিয়তার মাধ্যমে মনোনয়ন পাওয়া যায় না। মনোনয়নের ক্ষেত্রে একজন প্রার্থীর সার্বিক দিক বিবেচনাযোগ্য। মনোনয়ন পাওয়ার জন্য যেমন দরকার জনপ্রিয়তা তেমন দরকার দূর্নীতিমুক্ত ও দলের জন্য ত্যাগী হওয়া। কেন্দ্রীয় নেতাদের আস্থা অর্জন ও এখানে একটি গুরুত্বপূর্ন দিক। তবে যারা দলের মধ্যে গ্রুপিং তৈরী করে রেখেছেন এবং দলে অন্য দলের লোকদের ঠাই দিচ্ছেন তাদের দলীয় মনোনয়নের আশা করা অার মঙ্গল গ্রহে বাস করার ইচ্ছা পোষন করার মধ্যে তেমন একটি পার্থক্য নেই বললেই চলে। আর অতীতে যারা অন্য দল করেছেন এবং দলের সাথে বিদ্রোহ করেছেন তাদের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার ইচ্ছা ছেড়ে দেওয়াই উত্তম। কেননা মনোনয়নের ক্ষেত্রে একজন প্রার্থীর সার্বিক দিকই বিবেচনা করা হবে। তবে এটি কিছু কিছু প্রবীন ও প্রভাবশালী নেতার ক্ষেত্রে ব্যাতীক্রম। পত্রিকায় লেখা দিয়ে যদি মনোনয়ন পাওয়া যেতো তাহলে অনেক পত্রিকার সম্পাদক বর্তমানে এমপি থাকতেন। তবে পত্রিকায় একজন প্রার্থীর সুনামটা যতটা না গ্রহনযোগ্য তার চেয়ে অতীব গ্রহনযোগ্য হচ্ছে একজন প্রার্থীর বদনামটা। আর জনপ্রিয়তার কথা যদি বলি তাহলে বলা যায় বিগত দিনের অনেক নির্বাচনে দেখেছি অনেক কম জনপ্রিয় নেতা মনোনয়ন পেয়েছেন সততার কারনে। আর একজন জনপ্রীয়হীন নেতা মনোনয়ন পাওয়ার পরে শুধুমাত্র তার সততা,মানবপ্রেম ও ন্যায়নীতির কারনে শতভাগ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তাই এখানে মনোনয়নের ক্ষেত্রে জনপ্রিয়তা নিছক মনোঃআশা মাত্র। আবার বড় কোনো পদ ও মনোনয়নের ক্ষেত্রে একক ভাবে বিবেচ্য বিষয় নয়। বিগত অনেক নির্বাচনে দেখা গেছে জেলা,মহানগরের অনেক বড় বড় পদধারী নেতা মনোনয়ন পাননি কিন্তু উপজেলার অনেক নেতা মনোনয়ন পেয়েছেন সততা ও দক্ষতার কারনে। এমনকি কেন্দ্রীয় পর্যায়ের ও অনেক নেতা মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। অাগামী নির্বাচনেও অনেক বড় বড় নেতা মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত হবেন এটি বিগত দিনের অভিজ্ঞতা থেকে বলাই যেতে পারে। আর বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে বয়স ও বিবেচ্য বিষয় নয়। কেননা মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়। তাই এক্ষেত্রে তরুন বা বার্ধক্য যেমন প্রতিবন্ধকতা হতে পারেনা ঠীক তেমনি সোপান ও হতে পারেনা। যদিও মনোনয়নের ক্ষেত্র রাজনৈতিক দলভেদে ভিন্ন। তথাপিও সৎ,দূর্নীতিমুক্ত,আদর্শবান দেশ ও দলের প্রতি আস্থাবান প্রার্থীই মনোনয়ন পাওয়ার উপযোগী। প্রতিটি রাজনৈতিক দল দেশ ও দশের কল্যানের কথা চিন্তা করেই উপযুক্ত প্রার্থীকে মনোনয়ন দিবে-সেটাই প্রত্যাশা করি।।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কোন দল থেকে মনোনয়ন চাইবেন?

৩০ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৫

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: NG party.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.