নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনা তাঁর দেওয়া কথা রাখেননি!★★

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৮


গত নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা বলেছিলেন এবার ক্ষমতায় আসলে তিনি দুর্নীতির প্রতি জিরো টলারেন্স দেখাবে। জিরো মানে জিরো, এই জিরো আবার আমাদের ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তার জিরো নয়, যে জিরোর ভিতরে আবার কিছু থাকে। যাইহোক শেখ হাসিনার ওই কমিটমেন্টের পরে বেশ আশান্বিত হয়েছিলাম দেশে দুর্নীতি কমে আসবে। কিন্তু দুর্নীতি কমার চেয়ে বেড়েছে মনে হচ্ছে। উনি জিরো টলারেন্স না বলে যদি বলতেন, দুর্নীতি আর বাড়তে দেবেন না, তাও ভালো হতো।
আসলে সবদিকে তাকালে, যোগ বিয়োগ করলে দুর্নীতি যে কমেনি বরং বেড়েছে তা স্পষ্ট বুঝা যায়! আমাদের রাজনীতিবিদদের অদক্ষতার কারণে আমলারা দুর্নীতির আরো নতুন ১০১টি উপায় বের করেছে!

দুর্নীতি বলতে আমরা অনেকেই শুধু বুঝি, অবৈধ উপায়ে টাকা রোজগার করা আর সে টাকা বিদেশে পাচার করা কিংবা কাজ বা সেবার বিনিময় ঘুষ নেওয়া। দুর্নীতি মানে হচ্ছে নীতি বহির্ভূত কাজ। নীতি বহির্ভূত সকল কাজই দুর্নীতি, শুধুমাত্র অর্থ সংশ্লিষ্ট কাজ দুর্নীতি নয়। খাদ্যে ভেজাল দেওয়া, সেবামূলক প্রতিষ্ঠান থেকে জনগণকে সঠিক সেবা না দেওয়া, জনগণ থেকে সঠিক তথ্য লুকানো, সরকারি তথা জনগণের অর্থের অপচয় করা, সঠিক বিচার না করা, এমনকি নিজের আট ঘন্টা ডিউটির সময়টুকু সঠিকভাবে না করা, এসকলই দুর্নীতি! এখন এই বিষয়ে গুলি মাথায় রেখে এটা কি বলা সম্ভব, শেখ হাসিনা সরকার দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স দেখানোর চেষ্টা করেছে?
উনার সরকারের একজন মন্ত্রী বলছেন “এদেশে ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট ভাঙ্গা সম্ভব নয়!” মন্ত্রীর সেই স্টেটমেন্ট আবার প্রধানমন্ত্রী জানেনা! পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলছে “আমরা ব্রিকসে যোগদান করবো” এদিকে প্রধানমন্ত্রী বলছেন ব্রিকসে যোগ দেওয়ার জন্য কোনো আবেদনই করা হয়নি! এই হলো আমাদের মন্ত্রী পরিষদের সাথে প্রধানমন্ত্রীর সমন্বয়! সমন্বয় হীনতা অবশ্যই দুর্নীতি বাড়ায়।

সামনে নির্বাচন আসছে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী হয়তো আবারো বলবেন দুর্নীতিতে উনি জিরো টলারেন্স দেখাবেন এবং অনেকে সেটা বিশ্বাস করবে। আমাদের সরকার গুলি ক্ষমতায় আসার আগে যে সকল কমিটমেন্ট করে সেগুলি কতটুকু রক্ষা করতে পারে সে নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয়না। যার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে কমিটমেন্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে খুব বেশি চিন্তাভাবনা করতে হয় না। শেখ হাসিনা সরকার যেভাবে অবকাঠামগত উন্নয়ন করেছে তার সাথেসাথে যদি দুর্নীতি বন্ধ কিংবা কমিয়ে আনতে পারতেন, তাহলে মানুষ বিএনপি-জামাত বা বিরোধী পক্ষগুলোকে ভুলে যেতো। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির সেবার মান ও সঠিক বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারতো, তাহলে মানুষ শেখ হাসিনাকে আজীবন ভালোভাবে মনে রাখতো।
ক্ষমতা থাকার সময় উনি ক্ষমতা ধরে রাখতে কি কি করেছেন সেগুলি এখন স্পষ্ট বোঝা সম্ভব নয়। উনি যখন থাকবেন না সেগুলি নিশ্চয়ই বের হয়ে আসবে। আর তখন উনার ইমেজ নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। আগামী নির্বাচনে উনার দল এখন পর্যন্ত মনে হচ্ছে আবার ক্ষমতায় আসবে। উনি যে সময়টুকু পাবেন সেই সময়টুকুতে উনার দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশকে একটি দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন উপহার দেওয়া উচিত। এতে মানুষ উনার অতীতের অনেক ভুল ত্রুটি ভুলে গিয়ে, উনাকে আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি যদি অংকের ভাষার জিরো বুঝে থাকেন তাহলে জেনে নিন সকল সংখ্যার সম্মিলিত সংখ্যা হলো শূন্য ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: শেখ হাসিনা জিরো বলতে কি বুঝিয়েছেন কে জানে!

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠগ বাছতে গিয়ে গাঁ উজাড় হয়ে যাবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তেমন অবস্থাই তো দেখছি। এই জন্যই হয়তো উনি ঠগ বাছতে যাননি! এত ঠগ কিভাবে জন্মাইলো :||

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে যেভাবে দেখে, আর কেউ বোধহয় দেখে না।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: একসময় উনি দেশে শুধু জামাত-বিএনপি ও উনার বাবার খুনিদের দেখতেন। তাদেরকে তিনি থামিয়ে দিয়েছেন, এটার জন্য উনাকে ধন্যবাদ। এখন উনাকে বাংলাদেশকে দেখতে হবে আধুনিক বিশ্বের সাথে সামঞ্জস্য রেখে।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১২

তানভির জুমার বলেছেন: গত ১৫ বছর ধরে আওয়ামীরা টপ-বটম লুটপাটের মহোৎসব চালাচ্ছে। ক্ষমতায় থাকার শর্তই ছিল এসব চলতে দেওয়া। স্বৈরাচার আর ফ্যাসিবাদ এসবের মাধ্যমেই ক্ষমতায় থাকে। এরা ক্ষমতায় থাকতেই যেসব অপকর্মের কথা বের হচ্ছে ক্ষমতার বাইরে গেলে অবস্থা কি হবে?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি আবার যেভাবে বলছেন অতটা না। সেরকম হলে আমাদের মত সাধারন মানুষকে রাস্তায় দেখতেন। এখনো বিশ্বাস করি বাঙ্গালীদের এই সবচেয়ে পুরাতন দলটি জাতিকে এগিয়ে নিতে পারবে। দরকার বেশ কিছু সংস্কার।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কথা রাখেন নি কারণ তিনি ভেবে দেখেছেন যে, কথা না রাখা সত্ত্বেও দিব্যি বারবার ক্ষমতায় আসতে পাড়ছেন। তাই কথা রাখার দরকারটা কি।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি হয়তো ক্ষমতায় বারবার আসতে পেরেছেন কিন্তু উনারে কথা না রাখাটা জাতিকে পিছিয়ে দিচ্ছে।

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: দুর্নীতিবাজদের ধরা কোনো ব্যাপারই না। কিন্তু সমস্যা হলো-- তাহলে উনি আর ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না।
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শেখ হাসিনা দূর্নীতিবাজদের ছাড় দিয়েছেন। এই সুযোগে দূর্নীতিবাজরা অতীতের দূর্নীতিবাজ- ফালু মালু কালু আর আব্বাসদের পেছনে ফেলে দিয়েছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি যে অবস্থায় আছে তাতে এখন আর উনাকে দুর্নীতিবাজদের সাথে কম্প্রোমাইজ করার দরকার নেই। আগামী নির্বাচনের পর উনি সত্যিকার অর্থেই দুর্নীতিবাজদের বিপক্ষে দাড়াবেন এই আশাই করি।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: বিএনপি,জাতিয় পার্টির শাসন থেকে দেশ ভালো আছে।আরো ভালো হতে পারতো।হতে তো অনেক কিছুই পারতো।
হয়তো বিএনপি ক্ষমতায় আসবে।তখন মা ছেলের শাসন দেখবেন।ভারত আমেরিকা ছক কশছে।দেখাযাক কি হয়।শেখ হাসিনা যদি আমেরিকার কথা মেনে নেয় তা হলে হয়তো তারাই ক্ষমতায় থাকবে।এবার দেশে ফিরলে সবকিছু পরিস্কার হবে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: শেখ হাসিনা যে অবস্থান থেকে দেশ চালাচ্ছেন উনার আরো ভালো করার কথা। যাইহোক আগামীতে উনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সত্যিকার অর্থেই জিরো টলারেন্স দেখাবেন এ আশা আমরা করতেই পারি।
বিএনপি জামাতকে ক্ষমতার বাইরে আরো বেশ কিছু টার্ম রাখা দরকার।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি দলীয় ও ব্যুরোক্রেট, সরকারী কর্মচারী ও ব্যবসায়ীদের দুর্নীতিকে চলতে দিচ্ছেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অনেকে বলছেন উনি বাধ্য হয়ে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিতে হচ্ছে। আমি এটা বিশ্বাস করি না, একজন প্রধানমন্ত্রী দক্ষতা ও কৌশল খাটালে এগুলোকে প্রশ্রয় দেওয়ার দরকার পড়ে না।

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০০

সোনাগাজী বলেছেন:


তিনি ব্যুরোক্রেট ও ব্যবসায়ীদের রোডম্যাপ অনুসরণ করে দেশ চালাচ্ছেন, এমনকি দলের লোকদের কোন কাজে লাগাচ্ছেন না; দলের লোকদের লাঠিয়াল বানায়েছেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনার কারণে রাজনীতিবিদদের হাতে রাজনীতি থাকছে না, উনি সম্ভবত দেশে রাজনীতিবিদ বলতে শুধু উনাকেই বুঝেন।

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জাতি পিছিয়ে গেলে ওনার কি আসে যায়।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: জাতি পিছিয়ে গেলে উনার অনেক কিছুই যায় আসে। জাতির জন্য উনি যে কাজগুলি করেছেন, সেগুলি মানুষ স্মরণ রাখবে না।

১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫২

শার্দূল ২২ বলেছেন: শেখ হাসিনা মোটা দাগে ৪ জন মানুষকে কিছু সুযোগ দিয়েছেন, যাদের হাতে বাংলাদেশের প্রশাসন ,সড়ক এবং খাদ্য জিম্মি । তার মধ্যে সড়কের মাফিয়া হলো বাংলাদেশের বড় সমস্যা। যেই দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না সেই দেশ কোনদিন মাথা তুলে দাড়াতে পারবেনা। তাই তিনি সড়ক উদ্ধার করতে কিছু মন্দ মানুষকে ছেড়ে দিয়েছেন। সাথে সাথে সারা দেশে রেল যোগাযোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন, যেটা গত ৩০ বছরে কেউ হাত দিতে পারেনি। এর সুফল বাংলাদেশ আগামি ১০ বছরের মধ্যে পাবে।

যেই দেশের মানুষ ধর্মান্ধ আর পকেটে হারাম টাকা নিয়ে হালাল মাংসের দোকান খুঁজে তাদের মনে এত দ্রুত জায়গা করা সম্ভব না। ঘরে ঘরে করাপ্টেড মানুষ। যেই গত শুক্রবারে মানুষ খুন করে এই শুক্রবারে টুপি মাথায় মসজিদে গিয়ে চারিত্রিক সনদ নিয়ে ফেলে সমাজ থেকে সেই দেশে চাইলে সব কিছু এত দ্রুত সম্ভব না।

ধর্য্য ধরতে হবে।কিছু কথা তিনি রাখেননি কিছু দামি কথা রাখার জন্য।

ধন্যবাদ

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ১৫ বছর অপেক্ষা করেছি। আরো না হয় ৫বছর করলাম, দেখি দূর্নীতির নির্মূলে উনি কি করেন।

১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে কাজগুলি করেছেন সেগুলি জাতির একটা ক্ষুদ্র অংশের জন্য করেছেন ওনার নিজের প্রয়োজনে। আর মেগা প্রকল্পগুলি করেছেন যেন ওনার আশে পাশের লোকেরা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয়। প্রশাসন আর ব্যবসায়ীদের পালতে হলে টাকার দরকার হয়। আবার রাজনীতির এমন অবস্থা করেছেন যে এদেরকে না পাললে উনি ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। উনি দেশের সেবা করার জন্য রাজনীতিতে আসেন নি। ব্যক্তিগত কারণে এসেছিলেন। ওনার বাবা সচেতনভাবে ওনাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু প্রতিপক্ষের নির্বুদ্ধিতার কারণে এখন ক্ষমতায় স্থায়ী হয়ে গেছেন। ওনার দ্বারা যে দেশের অনেক কিছু করা সম্ভব এটা উনি উপলব্ধি করতে পারেন নি। ভবিষ্যতেও সম্ভবনা কম।

দেশের আসল সমস্যাগুলিতে উনি হাত দেন নাই। দুর্নীতি হল মূল সমস্যা। কিন্তু দুর্নীতি দমনে আসলে কিছুই করেন নি। শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের মুখে। তরুণদের চাকরী বৃদ্ধির কোন প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে না। স্বাস্থ্যখাত নিয়ে কোন ভালো খবর নাই। গরীব মানুষের অপুষ্টি আগের মতই আছে। কিছু ভালো কাজ এনজিওগুলি করেছে। পুলিশ বাহিনী দিন দিন ভয়ংকর হয়ে উঠছে। লাখে লাখে লোক আরবের মরুভূমিতে যাচ্ছে অথবা ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছে নিরুপায় হয়ে। দেশে নতুন শিল্প কারখানা গড়ে উঠছে না। ব্যবসায়ীদের এখন সবচেয়ে বড় ব্যবসা হল সরকারের সাথে। হাজারও সুবিধা এরা নিচ্ছে কিন্তু দেশের জিডিপি সেগুলি আসছে না। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি নিয়ন্ত্রণ করে ওনার দলের ছাত্র আর শিক্ষকেরা। এরা লেখাপড়া বা গবেষণা না করে সন্ত্রাসে লিপ্ত। বিজ্ঞান, গবেষণা, প্রযুক্তিতে ওনার সরকার উল্লেখ করার মত তেমন কিছুই করে নি। পুলিশ আর ছাত্রলীগ হল আওয়ামীলীগের সবচেয়ে বড় খুঁটি।

আর বেশী বলা যাবে না। পরিবেশ পরিস্থিতি ভালো না।

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: দুর্নীতি, চুরি, ডাকাতি - আমার তো ধারণা ছিলো এগুলোই ক্ষমতার উৎস!

এগুলোকে বাদ দিয়ে হাতুড়ি বাহিনী, লাঠিয়াল বাহিনী, পরজীবী, চাটুকারের দল এবং জাতিকে সম্পূর্ণ মেধাশুণ্য করে ফেলা সম্ভব নয়।

"লেখক বলেছেন: আগামী নির্বাচনের পর উনি সত্যিকার অর্থেই দুর্নীতিবাজদের বিপক্ষে দাড়াবেন এই আশাই করি।" আসলে ঠিক উল্টোটা ঘটবে বলে আমার ধারণা- ক্ষমতাকে স্থিত করার প্র‌য়োজনে সীমাহীন ভাবে দুর্নীতি বেড়ে যাবে।

১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২০

কাঁউটাল বলেছেন: আম্রিকারে স্যাংশন দিতে হবে।

১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: যে জ্ঞানে দেশ চলার কথা তা হচ্ছে না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.