নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ধর্মের অন্যতম প্রধান আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ত্ব আব্দুল কাদের জিলানী (রঃ) ৮৫১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭


ইসলামী জগতের প্রাতঃস্মরনীয় আধ্যাত্নিক ব্যক্তিত্ব, দরবেশকুল শিরোমনি, মাহবুবে সোবহানী, কুতুবে রাব্বানী বড়পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী(রঃ)। তিনি ইসলামের অন্যতম প্রচারক হিসাবে সুবিদিত। সেকারণে তাকে 'গাউস-উল-আজম' হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ইসলাম ধর্মমতে তাকে 'বড়পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ)' নামে ব্যক্ত করা হয়। আধ্যাত্মিকতায় উচ্চমার্গের জন্য বড়পীর, ইরাকের অন্তর্গত 'জিলান' নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করায় জিলানী, সম্মাণিত হিসাবে আবু মোহাম্মদ মুহিউদ্দীন প্রভৃতি উপাধি ও নামেও তাকে সম্বোধন করা হয়। তিনি কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পণ্ডিত ছিলেন। গাউসুল আযম আবু মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, শেখ সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি কেবল দ্বীনের সংস্কারক ছিলেন না বরং ইসলাম বা দ্বীনে ইসলামের একজন পুনরুজ্জীবনকারীও ছিলেন। তাই তিনি ‘মুহিউদ্দিন’ বা দ্বীনের পুনরুজ্জীবনকারী হিসেবে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। কারণ তিনি এমন এক যুগ সন্ধিক্ষণে আবির্ভূত হন যখন ভিন্নধর্মী দর্শন মুসলিম শিক্ষা ও চিন্তার জগতকে দারুণভাবে বিভ্রান্তির কালো থাবা বিস্তার করে ফেলছিল। শিরক, কুফর ও বিদআত নিত্য নবরূপে সঞ্চারিত হচ্ছিল মুসলিম মননে। অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার মাথাচাড়া দিয়ে উঠছিল। তাওহীদ ও রিসালতের পথ থেকে কেউ কেউ ছিটকে পড়ার উপক্রম হচ্ছিল। আজ বড়পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রঃ) এর ৮৫১তম মৃত্যুবার্ষিকী। দরবেশকুল শিরোমনি বড়পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী( রঃ) এর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

আব্দুল কাদের জিলানী হিজরি ৪৭১ সনের ১ রমজান মোতাবেক ১০৭৮ সালের ১০ মার্চ তারিখে বাগদাদ নগরের জিলান শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আবু সালেহ মুছা জঙ্গী এবং মাতার নাম সাইয়েদা উম্মুল খায়ের ফাতেমা। আব্দুল কাদির জিলানী রঃ এর পিতা সাইয়্যেদ আবু সালেহ মুসা (রঃ) একজন বিশেষ পুন্যবান,কামেল ও বোযর্গ ব্যক্তি ছিলেন এবং তার মাতা ছিলেন ইমাম হাসান-এর বংশধর সৈয়দ আব্দুল্লাহ সাওমেয়ীর কন্যা। হযরত আব্দুল কাদির জিলানী(র:) এর বাল্য শিক্ষার হাতে খড়ি হয়েছিল জ্ঞানবান পিতা ও গুনবতী মাতার মাধ্যমে। তিনি স্বীয় পিতা -মাতার মাধ্যমেই প্রথমিক স্তরের শিক্ষনীয় বিষয়গুলি গৃহে বসেই সমাপ্ত করেছিলেন।সর্বপ্রথমেই তিনি পবিত্রকোরান পাঠ করা শিক্ষা করেন ও সম্পুর্ন কোরান হেফজ করেন। গৃহশিক্ষার বাইরেও তিনি জিলান নগরের স্হানীয় মক্তবেও বিদ্যা শিক্ষা করেছিলেন। হযরত আব্দুল কাদির জিলানী(রঃ) এর বয়স যখন মাত্র ৫ বৎসর তখনই তিনি পিতৃহীন হন। তার লালন-পালন ও পড়াশোনার দায়িত্ব এসে পড়ে মায়ের উপর। মা চরকায় সুতা কেটে জিবীকা এবং তাঁর লেখাপড়ার ব্যায় নির্বাহ করেন। তাঁর মাতা ছেলেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য বাগদাদ পাঠানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেন। উচ্চশিক্ষার জন্য আব্দুল কাদের জিলানী ৪৮৮ হিজরীতে যখন প্রথম বাগদাদ গমন করেন তখন তার বয়স হয়েছিল আঠার বৎসর। বাগদাদ এসে তিনি শায়েখ আবু সাইদ ইবনে মোবারক মাখযুমী হাম্বলী, আবুল ওয়াফা আলী ইবনে আকীল এবং আবু মোহাম্ম ইবনে হোসাইন ইবনে মুহাম্মদ (রঃ) এর নিকট ইলমে ফিখ, শায়েখ আবু গালিবমুহাম্মদ ইবনে হাসান বাকিল্লানী, শায়েখ আবু সাইদ ইবনে আব্দুল করীম ও শায়েখ আবুল গানায়েম মুহম্মদ ইবনে আলী ইবনে মুহম্মদ (রঃ) প্রমুখের নিকট এলমে হাদীস এবং শায়েখ আবু যাকারিয়া তাবরেয়ী র: নিকট সাহিত্যের উচ্চতর পাঠ লাভ করেন। শায়খ জীলানীর বাহ্যিক ও আধ্যাত্নিক জ্ঞান চর্চার গূরু শায়খ আবু সাঈদ মাখযুমীর মনে তরুন এ শিষ্যের যোগ্যতা ও প্রতিভা সম্পর্কে এতই সু-ধারনা ও আস্হাশীলতার সৃষ্টি করল যে, নিজ হাতে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসা তত্তাবধান ও পরিচালনার দায়িত্ব শায়খ আব্দুল কাদির জিলানী (রঃ) এর নিকট অর্পন করে তিনি নিজে অবসর গ্রহন করেন। শায়খ আব্দুল কাদির জিলানী (রঃ) এ মাদ্রাসার উন্নতি ও উৎকর্ষের কাজে আত্ননিয়োগ করেন। হাদীস ,তাফসির,ফিকহ ও অন্যান্য জ্ঙান বিজ্ঞানের শিক্ষাদান নিজেই শুরু করেন।পাশাপাশি ওয়াজ নসিহত ও তাবলিগের কর্মসুচীও চালু করেন ।অল্পদিনের মধ্যেই এ প্রতিষ্ঠানের সুনাম চারিদিকে ছরিয়ে পড়লো এবং দেশ বিদেশের বিদ্যার্থীরা এতএ ছুটে আসতে লাগলো। এ পর্যায়ে মাদরাসার নামকরনও শায়খের সাথেই সম্পৃক্ত হয়ে ‘মাদরাসায়ে কাদেরিয়া” হয়ে গেল।

গাউসুল আযম রহমাতুল্লাহি আলায়হি আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি হাসিলের জন্য, কামালাতের উচ্চ মাকামে উন্নীত হবার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন, এমন কি জঙ্গলে জঙ্গলে ঘুরে ঘুরে মুরাকাবা-মুশাহাদারত হন। তিনি এই সময় খাওয়া-দাওয়া প্রায় ছেড়ে দেন, এমনকি গাছের পাতা খেয়ে ক্ষুধার জ্বালা নিবারণ করেন। জানা যায়, অনেক বছর তিনি বাগদাদ শরীফের বাইরে একটা টিলার উপর একটা জীর্ণ কুটিরে অবস্থান করে ইবাদত বন্দেগির মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করেন। শিক্ষা-দীক্ষায় পূর্ণতা অর্জনের পর তিনি নিজেকে পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত করেন। তিনি অতি দক্ষ বাগ্মী ছিলেন। বিভিন্ন মাহফিলে তিনি ইসলামের সুমহান আদর্শ যুক্তিপূর্ণ ভাষায় বর্ণনা করতেন। তাঁর ওয়ায শোনার জন্য সর্বস্তরের মানুষ দলে দলে তার মাহফিলে এসে সমবেত হতো। তার মহফিলে শুধু মুসলমান নয়, অনেক অমুসলিমও অংশগ্রহণ করতো। লোকজন তাঁর মধুর বাণী এবং সুমিষ্ট ওয়ায ঘন্টর পর ঘন্টা মোহিত হয়ে শুনত। তাঁর ওয়াযে এমন এক মোহনীয় শক্তি ছিল যা শুনে সবাই লাভবান হতো। তার বক্তব্য শুনে অনেক অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছিলেন। তিনি ওয়াজ নসিহতের পাশাপাশি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন। গাউসুল আযম এবং কাদিরীয়া তরিকার ওপর বাংলা ভাষায় বহু গ্রন্থ রচিত হয়েছে। বাংলা ভাষায় গাউসুল আযমের কয়েকখানি গ্রন্থের তরজমা বের হয়েছে। গাউসুল আযম রহমাতুল্লাহি আলায়হির গ্রন্থরাজির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: ফতহুল গায়েব, ফতহুর রাব্বানী, সিররুল আসরার, গুনিয়াতুত্ তালেবীন, কাসিদায়ে গাউসিয়া প্রভৃতি।

(বাগদাদ শহরে বড়পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রঃ) এর মাজার)
৫৬১ হিজরি মুতাবেক ১১৬৬ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি রাতের শেষ প্রহরে ইন্তিকাল করেন কুতুবে রাব্বানী বড়পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী( রঃ) বাগদাদে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। মৃত্যুর পরে তাকে বাগদাদে দাফন করা হয়। বাগদাদ সূফী জগতের বিলায়তের রাজধানী। তাই বাগদাদ গাউসুল আজম (রঃ) এর কারণে আপন মহিমায় সমুজ্জ্বল। বড়পীর সাহেবের এই ওফাতের দিন সারা বিশ্বের মুসলমানরা প্রতি বছর অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পালন করে থাকেন এবং তার মৃত্যুবার্ষিকী ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহাম হিসেবে পরিচিত। ইসলামের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধর্মনেতা, ধর্ম প্রচারক, তাপসকুল শিরোমণি হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)-এর ৮৫১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। দিনটি মুসলিম বিশ্ব অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে থাকে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে দিনটি বেশ তাৎপর্যবহ। দরবেশকুল শিরোমনি বড়পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী( রঃ) এর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নুরু

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৭

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: নুরু ভাই, ছবিটা না দিলেই মনে হয় ভাল হত। যেহেতু তাঁর ছবি এটা নয় আর এমন ব্যক্তিত্বের ছবি কোথাও প্রকাশ না হওয়াই বাঞ্ছনীয়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জ্বি জনাব,
পরবর্তীতে ছবি
সংযোজন করবো না।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৭

কানিজ রিনা বলেছেন: আলহাসানী ওয়ালহুসাইনী, আব্দুল কাদের
জিলানী (রঃ) অলিকূলের শীরোমনি।
তার ছবি প্রদর্শনী সম্পুর্ন নিশিদ্ধ, অনুরোধ
করছি ছবিটা সরিয়ে ফেলুন। বেশ ভাল
লাগল আপনার উপস্থাপনা। ধন্যবাদ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে
চমৎকার মন্তব্য করার জন্য

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪১

মাআইপা বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট। প্রিয়’তে রাখলাম।
আর ছবির ব্যাপারে ২ জন যা মন্তব্য করেছেন আমারটাও তাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখাটি প্রিয়তে রাখার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৪

আবু তালেব শেখ বলেছেন: সুন্দর উপস্হাপন। ছবির বিষয়ে অন্যদের সাথে সহমত। ফেসবুক পেজে মাঝেমধ্যে এরকম ভুয়া ছবি দিয়ে আমিন আদায় করে

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঠিক বলেছেন,
আপনাতে ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০২

হাঙ্গামা বলেছেন: নুরু মিয়া এই ছবি কই পাইছেন?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রশ্নটা আমারও, তবে আরো মার্জিত ভাবে করা যেতো প্রশ্নটা !

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

কানিজ রিনা বলেছেন: মাইজ ভান্ডারের অনুসারীরা আন্দাজে ছবি
প্রদর্শন করে। চট্টগ্রাম অসংখ্য অলির নাম
আমরা পাই। ভক্ত বৃন্দরা তাদের ছবি প্রদর্শন
করেনা। প্রাই দেখি ফেজবুকে এরকম ছবি
দিয়ে লেখা হয়। ছবিটা আসলে মিথ্যা।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রিনা আপু
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
সাথে থাকুন আগামীতে।

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ছবির ব্যাপারে আমিও আপনাদের সবার সাথে এক মত,

৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: উনার এই ছবিটি আমার কাছে আছে। আরো দু'টি আছে।



লেখাটি প্রিয়তে নিলাম।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবই হয়তো কাল্পনিক ছবি !!

৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
উনার পুরো নাম সৈয়দ আব্দুল কাদের জিলানী (রঃ)

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জ্বি তাঁহার পুরো নামঃ
মাহবুবে সোবহানী,
কুতুবে রাব্বানী,
গাউছে পাক,
গাউসুল আজম দস্তগীর, শেখ সুলতান
সৈয়দ আব্দুল কাদের জিলানী
আল-হাসাইনী, আল-হোসাইনী [ রহঃ ]

১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: প্রিয়তে ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ মফিজ ভাই
লেখাটি প্রিয়তে রাখার জন্য।

১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০২

হাঙ্গামা বলেছেন: লেখক বলেছেন:
প্রশ্নটা আমারও, তবে আরো মার্জিত ভাবে করা যেতো প্রশ্নটা !


তাই নাকি ? তাহলে আশা করি আমাকে কোট করে কিছু বলার আগে মার্জিত রূপটার কথা খেয়াল রাখবেন।



১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



নূরু ভাই,

পোস্টে অনেক ধন্যবাদ।

তবে বিনীতভাবে অনুরোধ রাখছি, মুসলিম উম্মাহর আধ্যাত্মিক জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র, জগতের ওলিকুল শিরোমনি, তাপসপ্রবর আমাদের প্রানপুরুষ সাইয়্যিদুনা আবদুল কাদির জিলানী রহমাতুল্লাহি আলাইহির সম্মান রক্ষার খাতিরে দয়া করে এই পোস্টে যুক্ত করা ছবি দু'টি সরিয়ে ফেলুন।

ধারনা করি, এসব ছবি সম্ভবত: কোনক্রমেই তাঁর নয়। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে প্রশ্ন- অন্যের ছবি তাঁর পোস্টে সংযুক্ত করে দেয়ার ভেতরে ফায়দা কী? আর দ্বিতীয়ত: এগুলো যদি তাঁর ছবি হয়েও থাকে, তাহলে আমাদের আগেই জেনে নেয়া কর্তব্য, এভাবে প্রানীর ছবি সংযুক্তিকে তিনি আদৌ জায়েজ মনে করতেন কি না।

সম্রাট ইজ বেস্ট, কানিজ রিনা, মাআইপা, আবু তালেব শেখ, হাঙ্গামা এবং আপনি (৭ নং মন্তব্য) সহ ছবির ব্যাপারে যারা আপত্তি জানিয়েছেন আপনাদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আশা করি, আল্লাহওয়ালা মহান এই সাধকের প্রতি সম্মান রক্ষার্থে ছবি দু'টি সরিয়ে দিয়ে আপনার প্রতি আমাদের আরও বেশি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সুযোগ দিবেন।

ছবি ও মূর্তির বিষয়টি ইদানিংকালে অনেক গুরুত্বপূর্ন। এ ব্যাপারে বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের সকলের জেনে নেয়া প্রয়োজন। ইচ্ছে করলে নিচের লিঙ্ক থেকে ছোট্ট বইটি ডাউনলোড করে পড়ে দেখতে পারেন-

ছবি ও মূর্তি

অনেক ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.