নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

গুজবে কান দিবেন না!

০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১:১০

.
গুজবে কান দিবেন না!
সম্প্রতি ডিএমপি পরিচালকের বরাত দিয়ে একটি সর্তক বার্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। সর্তক বার্তায় বলা হয়েছেঃ
"সবাইকে সর্তক করা হচ্ছে আগামী ১০-১৫ দিনের মধ্যে কোন বৃষ্টিপাত হলে কেউ সেই বৃষ্টিতে ভিজবেন না। বিশেষ করে বৃদ্ধদের বৃষ্টির সময় ঘর থেকে বের হতে দিবেন না। কারণ চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে যে ভয়াবহ আগুনে যে রাসায়নিক কেমিক্যাল গুলো ঝলসে গেছে তার ফলে আকাশের মেঘ গুলোতে HYDROGEN PER OXIDE GAS মিশে গেছে।
সকলকে সর্তক বার্তাটি প্রদান করুন, নিজে বাঁচুন, অন্যকেও বাঁচতে সাহায্য করুন।
- ডিএমপি পরিচালক"
তবে ডিএমপি কর্মকর্তারা বলছেন তাদের নামে ফেসবুকে প্রচার করা তথ্যটি ভুয়া।
তা ছাড়া হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডের মেঘে মিশে যাওয়ার দাবির বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তাই এই গুজবে কান না দেবা জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে। তবে
বিস্ফোরণ স্থলে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ছাড়া আর কোন রাসায়নিক পদার্থ ছিল কি না তা এখন পর্যন্ত জানা যায় নাই। যদি থেকে থাকে, তাহলে এসিড বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। তাই সতর্কতা হিসাবে কেউ হয়ত বৃষ্টিতে না ভেজার অনুরোধ করছেন।

সূত্রঃ বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১:২২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কোন গাধা এই গুজব ছড়ালো!

০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাংলাদেশে অনেক কিছুর কমতি থাকলেও
গাধা আর বলদের কমতি নাই! কোন এক
গাধার কাজ হবে হয়তো!

২| ০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:




গুজব হলে গুজব; তারপর, আপনি আগামী ২/১মাস ১টা হেলমেট পরে থাকবেন; এসিড রেইন হলে, আপনার চুল পুড়ে বিকট গন্ধ বের হবে।

০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাথায় চুল থাকলেতো!!.
সাগরে৷ পেতেছি শয্যা
শিশিরে কি ভয়! কিংবা
আমি কি ডরাই কভূ
ভীখারি রাঘবে!

৩| ০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ২:০৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ডিএমপি গুজবে কান দিয়েই বিবৃতি দিয়েছে।

০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তা না হলে গুজবের ডাল পালা
গজাবে যে!

৪| ০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ২:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুজবে কান দেয়া উচিৎ নয়।

০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চিলে কান নিয়েছে শুনলেই মানুষ
কানে হাত না দিয়েই চিলের পিছে
ছুটবে! এটাই দেখে আসছি আমরা।

৫| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাঙালী গুজবে বড্ড পাকা; গুজব ছড়ানো আগেই বিশ্বাস করে।

০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কথা সত্য!
সত্যের চেয়ে গুজবের
গুরত্ত বেশী।

৬| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:১৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ডিএমপি পরিচালকের নাম ব্যবহার করাটা হয়ত ভুয়া তবে এসিড রেইনের বিষয়টি পুরাপুরি ভুয়া নয়। যদিও একটা নিউজ ক্লীপে দেখলাম যে বুয়েটের এক টিচার বলেছে যে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড এসিড রেইন সৃষ্টি করতে সক্ষম নয়। নিউজটা পুরো পড়িনি বলে বলতে পারছি না ঠিক কিসের ভিত্তিতে তিনি এমন কথা বলেছেন।

হাইড্রোজেন পার অক্সাইড এর সাথে সরাসরি মেঘ ( রেইন ড্রপলেট) এর কোন রিয়াকশন হয় না কিন্ত বাতাশে যদি সালফার ডাই অক্সাইড থাকে তাহলে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইডকে অক্সিডাইজ করতে পারে এবং সালফার ট্রাই অক্সাইড এসিড রেইন তৈরী করে। দুষিত বাতাশে সালফার ডাই অক্সাইড একটি পলুট্যন্ট হিসেবে থাকে। কাজেই চট্টগ্রামে বিস্ফোরনে এসিড রেইন তৈরীর সম্ভাবনা একেবারে নেই তা কোনভাবেই বলা চলে না। তাই সতর্কতামুলক এই সময়ে বৃষ্টি হলে তা এড়িয়ে চলাই উচিত । এটাকে গুজব হিসেবে উড়িয়ে দেয়ার মাঝে কোন কৃতিত্ব নেই বরং সতর্কতা অবলম্বন করলে ক্ষতিবৃদ্ধির কোন সম্ভাবনা নেই।

০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ঢাবিয়ান ভাই।
বর্তমান পরিবেশগত সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম হল অ্যাসিড বৃষ্টি। সাধারণত বৃষ্টির জলে pH এর মান ৫.৬ হলে তাকে অ্যাসিড বৃষ্টি বলে। ১৮৫৮ সালে ব্রিটিশ রসায়নবিদ অ্যানগুস স্মিথ সর্বপ্রথম অ্যাসিড বৃষ্টি কথাটি ব্যবহার করেন। শিল্পাঞ্চলে অ্যাসিড বৃষ্টি বেশি হয় কারণ শিল্পাঞ্চলের বাতাসে ভাসমান সালফার ও নাইট্রোজেন অক্সাইড বৃষ্টির জলের সাথে বিক্রিয়া করে সালফিউরিক অ্যাসিড ও নাইট্রিক অ্যাসিডে পরিনত হয় এবং তা বৃষ্টিরূপে পতিত হয়, ইহাই অম্ল বৃষ্টি বা অ্যাসিড বৃষ্টি। সতর্কতামুলক এই সময়ে বৃষ্টি হলে তা এড়িয়ে চলাই উচিত ।

৭| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১১:২৬

রানার ব্লগ বলেছেন: বিজ্ঞানের সাথে এই দেশের মানুষের বিন্দু মাত্র কোন রকম সম্পর্ক নেই বলেই এই ধরনের গুজব ছড়াতে পারে ।

০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাস্তবতার সাথে বিজ্ঞানের মিশেলেই হয়
গুজব! বিজ্ঞান যেমন আছে তেমনি গুজবও
চলছে সমান্তরাল ভাবে। চলতেই থাকবে....

৮| ০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: আজ পর্যন্ত কোনোদিন আমি গুজব বিশ্বাস করি নাই।
নিজের মেধা ও বিবেক কে প্রশ্ন করি।

০৮ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দেখতে হবেনা বরিশালের জামাই।
গুজবে বিশ্বাস করলে কি আপনাকে
আমাদের জামাই বানাতাম?
কিন্তু আফসোস নাদান
মানুষ এসব বোঝেনা।
ওদের ক্ষমা করে দিন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.