নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

চিটাগাং বিসিএসআইআর গবেষনাগারের বিজ্ঞানীদের জীবনের নিরাপত্তা কে দিবে?

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১



কয়েক মাস হলো জাপান থেকে ফিরেছি। পিএইচডি শেষে অামার স্বামী ড.মোহাম্মাদ নজরুল ইসলাম ভূইয়া তার পূর্বের কর্মক্ষেত্র চিটাগাং বিসিএসআইআর এ জয়েন করেন।দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে নিজ কর্মক্ষেত্রের অনেক কিছু তার একটু অন্যরকম লাগছিল। প্রতিদিন ফোনে চিটাগাং এর অনেক গল্প ।মাস দুই হলো অামি চিটাগাং এসেছি। চিটাগাং এটাই অামার প্রথম অাগমন। শুরুতে এসেই অামি নিভৃত সবুজ প্রকৃতির প্রেমে পড়ে যাই। এই সবুজ প্রকৃতি যেন নিরাপদ জাপানের সবুজ পাহাড় অার প্রকৃতির কথা মনে করিয়ে দেয়। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠেই অামি প্রকৃতির কাছে যাই। নতুন নতুন গাছ অার ফুলের সাথে পরিচিত হই।
দিনগুলো ভালোই কেটে যাচ্ছিল। কিন্তু বেশিদিন বুঝতে বাকি রইলো না যে অামি বা অামরা একটি ভয়ংকর মৃত্যুপুরীতে অাছি। সবুজে ঘেরা সুবিশাল চিটাগাং বিসিএসআইআর এক বিচ্ছিন্ন বিরানভূমি। এখানে প্রথম নজরে যা পড়লো অনেক গুলো খালি বাসা পড়ে অাছে। কিন্তু কেউ থাকেনা। তবু ও নিয়মকানুনের কারণে সরকারি বাসা পেতে দেরি তাই থাকা খাওয়া গেস্ট হাউজে।







এতো বড় একটা কলোনী। হাতে গোনা কয়েকটা পরিবার। যোগাযোগটা যেন এক দ্বীপ থেকে অারেক দ্বীপ। নিসর্গ প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখতে একদিন দুপুরে গেস্ট হাউজের করিডোরে বসে বই পড়ছিলাম। হঠাৎ তিন চারটা শিশু পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। আমাকে দেখেই ওরা অাৎকে উঠে। চার পাচ বছরের একটা বাচ্চা মেয়ে বলে, আনটি এটাতো ভূতঘর। আগে এখানে একটা ভূত ছিল। আরেকটা শিশু কেঁদে ফেলে আর বলতে থাকে, তুমি তো ভুত। তুমি ফাঁসি দিয়ে মরে গেছো। তুমি আবার আসছো কেন? আমার মনে মনে হাসি পাচ্ছিল, আবার অপ্রস্তুত ও হলাম।খোঁজ নিয়ে জানা গেল, আসলে একজন নারী বিজ্ঞানী এই হাউজে ছিলেন। তিনি হঠাৎ পাগল হয়ে যান। কয়েকজন মানুষকে আহত করেন। নিজের রুমের জিনিস পত্র ভেংগে ফেলেন। রুমে নাকি প্রেতাত্মা অাছে। আরো অনেক কিছু। তারপরে একদিন এক পরিবারের পার্টি। দুই একটা পরিবারের সাথে পরিচয় কথা হলো। জানা গেল এখানে সবার বাসায় মানুষের সাথে সাপও বেড়াতে আসে। এক, দুই তিন যেকোন তলায় ড্রয়িংরুম এবং টয়লেটে নিয়মিতভাবে দেখা যায়।
এতো গেলো সাপ আর ভূতপ্রেতের গল্প। নিভৃত জায়গায় নিঃসংগ থাকায় আমার স্বামী আমাকে প্রায়ই ল্যাবে নিয়ে যায়। সেদিন শুক্রবার। ১৯ শে ফেব্রুয়ারী। নিজের অফিস রুমে নিজের কনফারেন্স এর কাজ গোছাচ্ছিলেন। এমন সময়ে একটা অপরিচিত ফোন অাসে। পরিচয় দেয় “পূর্ব বাংলা সর্বহারা কমিটির” নেতা। চাঁদা দাবী। না পেলে প্রাননাশের হুমকি। একে একে চৌদ্দ জনকে একই ধরনের হুমকি দেওয়া হয়।
বায়যিদ থানা এবং হাটহাজারি থানায় পৃথক পৃথক জিডি হয়। পুলিশ অাসে। অনেক গুলো দৃশ্য রচনা হওয়ার পর ঘটনা কিছুদিনের জন্য থামে। তারপর ২৭ ফেব্রুয়ারী ডিরেক্টর মিসেস মাহমুদা খাতুনের উপর দিবাগত রাতে সন্ত্রাসী হামলা হয়। উল্লেখ্য, তিনি ভিআইপি গেস্ট হাউজে একা থাকেন। তার তিন ছেলে। একজন আর্মিতে, একজন নেভিতে ট্রেনিং এ। অারেক ছেলে রাজশাহীতে তার স্বামীর সাথে যার যার কর্মক্ষেত্রে। বিশাল ডিরেক্টর বাংলোটা খুবই ভূতুরে। তিনি এ বছর জানুয়ারিতে জয়েন করেছেন। এর আগের ডিরেক্টরও ফ্যামিলি নিয়ে থাকতেন না। তার ফ্যামিলি ঢাকায় থাকতো। তিনিও ডিরেক্টর বাংলোতে একা ঘুমাতে ভূতের ভয় পেতেন। কেয়ার টেকার সংগে থাকতো। হাস্যকর হলেও এটাই সত্যি।





অাজ রাতে আবার ডিরেক্টর বাংলোতে হামলা। এভাবে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা অনেক। প্রকৃত পক্ষে বিশাল এই নিভৃত গবেষনাগারে যথেষ্ট লোকবল নেই।স্থানীয় সন্ত্রাসীদের অাধিপত্য অনেক বেশী। ফরেস্ট এরিয়া গুলো খুব অনিরাপদ । অনেক ধরনের অপরাধ কার্যক্রম ঘটে।নিরাপত্তা টহলে আনসার বাহিনী থাকলেও তা প্রয়োজন অনুযায়ী কম। যেকোন সময়ে যেকোন দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। গবেষনারগারের বাইরের মানুষদের জীবনমান খুব নিম্নমানের। বালুচরা জায়গাটা শহর থেকে দূরে। গবেষনাগার থেকে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব খারাপ। প্রতিদিন অাতংকের সাথে বসবাস। মাঝে মাঝে দিন দুপুরে ভয়ে রক্ত হীম শীতল হয়ে যায়। জীবনের ভয় সবার। এখানে জীবন যেন মৃত্যুকে সংগি করে বসবাস। গবেষনা করার সকল যোগ্যতা থাকা সত্তেও নিরাপত্তার অভাব আর কর্ম পরিবেশের অভাবে কেউ থাকতে চায়না। অনেক নতুন কর্মকর্তারা বুঝতে পেরে ট্রান্সফার নিয়ে চলে যায়। নারী কর্মকর্তাদের জীবন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো ভয়াবহ।তাই নারী কর্মকর্তারা কেউ থাকতে চায়না। গবেষনার চাকরি সব মানুষের সারা জীবনের স্বপ্ন থাকে। আর স্বপ্ন যদি ভয়ংকর হয়! সেই স্বপ্নের সাথে জীবনও যেন ভয়াবহ।প্রায় প্রতিদিনের এমন ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে সবাই পালিয়ে যেতে চায়।বিদেশে আমার স্বামীর গবেষণা করার অনেক আকর্ষনীয় সূযোগ থাকা সত্তেও তিনি দেশকে ভালবেসে দেশে ফিরেন।এমন অব্যবস্থা আর নিরাপত্তাহীন পরিস্থিতির কারনে আজকাল তিনি ও দ্বন্দ্বে ভুগেন। বাংলাদেশে থাকবেন নাকি বিদেশেই ফিরে যাবেন।চলে যাওয়া সঠিক সমাধান নয়।এভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশ মেধাশক্তিহীন হয়ে পড়বে। আশাকরি যথাযথ লোকবল নিয়োগ এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কর্তৃপক্ষ সুনজর দিবেন।তবে এটাও সত্যি মানুষের ভিতরে দেশপ্রেম না থাকলে স্বাধীন বাংলাদেশে দ্বন্দ্বমুখর অস্থির সময়ে এই বিজ্ঞানীদের কে দিবে নিরাপত্তা?



মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখাটা আরেকটু গুছিয়ে পত্রিকাগুলোতে পাঠাতে পারেন। ভুত প্রেতের গল্প না লিখে কোয়ার্টার ফাকা থাকা সত্বেও কেন পাচ্ছেন না, কিভাবে একজন সরকারী কর্মকর্তার নাম্বার বাইরে যায়, এসব দুর্নীতি এবং নিরাপত্তা নিয়ে ভালো করে লিখলে পত্রিকাগুলো ছাপাবে এবং সরকার তখন ব্যাবস্থা নিতে বাধ্য হবে আশা করি

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন ।।। আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।বিভিন্ন ক্যাটাগরির কোয়ার্টার। অডিটের নিয়মকানুন আছে।অার জায়গাটা বিচিছন্ন। পর্যাপ্ত লোকবলের অভাব।

২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০০

কালীদাস বলেছেন: আপনারা বাজার করেন কোথাকে? কম্যুনিকেশন তো সুবিধার মনে হল না :(
মিনিস্ট্রিতে ইনফরম করতে বলেন সিকিউরিটির ব্যাপারে, অথবা কাউকে ইনভাইট করে আনেন, দেখলে ব্যবস্হা নেবে আশা করি।

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: এখানে স্টাফ শ্রেণীর লোকের অভাব নেই। স্থানীয় দৈনিক হিসেবে ও অনেক কর্মচারী কাজ করেন। অফিসার,ইঞ্জিনিয়ার সায়েন্টিস্টরা থাকেন না। কিংবা চান না। অফিস, মিনিসিট্র সবাই জানে।

৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: ভয়াবহ ব্যপার। এরকম হলে এখানে গবেষণা হবে কি করে?

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।দোয়া করবেন। খুব সুন্দর জায়গা। খুব ভয়ংকর জায়গা। লোকালয় তৈরি করতে হবে।

৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

আমিই মিসির আলী বলেছেন: চলে যাওয়া ঠিক হবে না।
আবার থাকাও ঠিক হচ্ছে না।

হয় সন্ত্রাসীদের স্বমূলে তুলে ফেলতে হবে না হলে অবশ্যই নিরাপদ থাকার যথাযথ পথ খুঁজে বের করতে হবে।

সুস্থ থাকুন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভাই ভাল বলেছেন। আগে চিটাগাং নিয়ে গল্প শুনেছি।এখন নিজের জীবন দিয়ে অনুভব করছি। কতোটা ভয়াবহতা আমাদের জীবন। তবে দোয়া করবেন। আমাদের যেন সাহস থাকে সব সময়।পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫১

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: রেব ও ডিজিএফআই কে অবহিত করে শেষ চেষ্টা করে দেখতে পারেন৷

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১২

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। সবাইকে জানানো হয়েছে।

৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: নুরুন নাহার লিলিয়ান ,




আপনার মানসিক অবস্থা বুঝতে পারছি । সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কিছু করার নেই ।
উপরের সব সহ-ব্লগারদের পরামর্শের সাথে সহমত ।

নির্ভয়ে থাকুন । ভালো থাকুন ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১০

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: কর্তৃপক্ষ সঠিক পদক্ষেপ নিতে নিতে অনেক কিছুই হয়ে যেতে পারে।

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭

একাকী পর্যটক বলেছেন: এটাই হলো আমাদের দেশের মেধাবী সন্তানদের প্রাপ্য .....মেধা পাচার তো আর এমনি এমনি হয়না আমরা বলি দেশপ্রেমের অভাব..এই রকম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থেকে কিভাবে তারা ভবিষ্যতে দেশকে নিরাপদ রাখবেন বোধগম্য না ।সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কিই বা করতে পারি ,আশা করি কতৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর ও বোধদয় দুটিই হবে।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। বিদেশে চলে যেতে চাইলে কিছু মানুষ বলে দেশপ্রেম নেই।আর দেশে কৌশলে ঝামেলার মধ্যে দিয়ে মজা নেয়।আমার বর তার আবিস্কারএর জন্য গত ডিসেম্বর আমেরিকার হাওয়াই থেকে এ্যাওয়ার্ড পেয়েছে। যে এ্যাওয়ার্ডটি প্যারা নোবেল হিসেবে খ্যাত। এ বছর পেয়েছে শীর্ষ ধনী বিল গেটস এ্যাওয়ার্ড। জুন মাসে এ্যাওয়ার্ড গ্রহন করবে। কি মূল্য আছে এদেশে। কি মর্যাদা আছে?

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২১

সোহানী বলেছেন: হাঁ সত্য, চাইলে ও দেশে ফিরতে পারি না বা থাকতে পারি না। বিদেশে একজন মেধাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয় আর অামরা করি অবহেলা..... তবে আপনার কাছে একটাই পরামর্শ নিজেকে যেকোন মূল্যে বাচিঁয়ে রাখাটাই মূল কথা, অন্য সব কিছু গৈাণ। ভালো থাকুন....

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: সোহানী ধন্যবাদ। নিজেকে ভীষন অসহায় লাগছে। অামি কি করতে পারি বলেন।চিটাগাং রিসার্চের জন্য ভালো।প্রাকৃতিক রিসোর্স আছে। নতুন একটা রিসার্চের জন্য স্যাম্পল কালেকসনের জন্য আছে। সে নিজে ও বুঝে।কিন্তু আমরা সবাই যদি মৃত্যু ভয়ে পালিয়ে যাই দেশের অবস্থা কোনদিন পালটাবেনা। আভ্যন্তরীণ কিছু মানুষকে ধারনা করা হয়েছে। চেয়ারম্যান, সচিব থেকে সবাই জানে। পুলিশ তদন্ত করছে।তবে হাটহাজারির কিছু সন্ত্রাসী জরিত থাকতে পারে।

৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

রমিত বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে লিখে ভালো করেছেন। আমার তো চিটাগাং বিসিএসআইআর গবেষনাগার সম্পর্কে কোন ধারণাই ছিলো না। আপনার লেখা পড়ে কিছু ধারণা হলো। প্রাকৃতিক পরিবেশ খুবই মনোরম দেখলাম। ঢাকায় তো আমরা ধুলা-বালি, শব্দ দূষণ আর নোংরার মধ্যে থাকি। ছবির ঐ পরিবেশ দেখলে থাকার লোভ জাগে। আবার আপনার লেখায় সবটুকু পড়ে সেই লোভ উবে গেলো।
নিজে বিজ্ঞানী হিসাবে গবেষণার গুরুত্ব বুঝি। মনোরম পরিবেশে চিন্তা-ভাবনা গবেষণা ভালো হয় নিঃসন্দেহে, তবে পাশাপাশি জীবনের নিরাপত্তাটাও খুবই জরুরী।
আমাদের সাধারণ মানুষের আশ্রয়স্থল হলো ব্লগ, ফেইসবুক, ইত্যাদি; নিজেদের মনের বা সমস্যার কথা বলার একটা জায়গা হয়েছে। পত্রিকায় তো হাতে গোণা কিছু লোকের লেখা বের হয়।
সরকার কি পদক্ষেপ নিবে জানিনা। নিলে তো এতদিনেই নিতো।
আশা করি আপনার লেখাটা এমন কারো চোখে পড়বে যিনি এই সমস্যাগুলোর সমাধান করতে পারবেন।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকবেন।

১০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ড.রমিত আযাদ।।।। চিটাগাং বিসিএসআইআর সত্যিই প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য আর মনোরোম পরিবেশ নিয়ে পরিবেষ্টিত । চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য যেন বিভীষিকাময় মৃত্যুপুরীতে পরিনত হয়েছে।গতকাল ও রাতে ডিরেক্টর ম্যাডামের গাড়িতে হামলা হয়েছে। পুলিশ বলছে তারা তদন্ত করছে। বাস্তবতা অনেক ভিন্ন।চেয়ারম্যান থেকে সচিব সবাই জানে। অথচ এই ভয়াবহতার গুরুত্ব কেউ অনুধাবন করছে না।রিসার্চাররা কিভাবে রিসার্চ করবে। ব্যক্তি গত জীবনে কোন ক্ষতি হয়ে কে শুনবে আমার আর্তনাদ।আমার স্বামী রিসার্চ পাগল মানুষ।গত কিছুদিন ধরে এ প্রতিষ্ঠানের কেউ মনোযোগ দিতে পারছে না।

১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




ব্লগ এবং অনলাইন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক কিছুই সম্ভব। লেখাটি ব্লগ কর্তৃপক্ষ সকলের দৃষ্টিতে আনার ব্যবস্থা করতে পারে। এতে করে হয়ত এমন কারও দৃষ্টিতে বিষয়টি পড়তেও পারে, যার কল্যাণে কাজ হয়েও যেতে পারে।

ভাল থাকুন।

১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: কানডারি অর্থব ধন্যবাদ সঠিক বিষয়টি অনুধাবন করার জন্য। আশাকরি ব্লগ কর্তৃপক্ষ এর দৃষ্টিগোচর হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.