নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপন্যাস "অরোরা টাউন"১১-নুরুন নাহার লিলিয়ান।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪২



ধারাবাহিক "অরোরা টাউন"
পর্ব :১১
অরুনিমার ব্যস্ততা বেড়েই যাচেছ।কাজে যাওয়ার পর থেকে সময়ের সাথে মানিয়ে চলতে ভীষন স্মার্টনেসের পরিচয় দিতে হচেছ। জীবনের বাস্তবতা মানুষকে অনেক বেশি ধৈর্যশীল করে তোলে। পিংকি যে কিভাবে এতোটা পরিশ্রম করে।পাচঁ দিন ল্যাব নিয়ে ব্যস্ত থাকা। ছুটির দুই দিন পার্ট টাইম কাজ করা । একটু অবসর যেন মুখ তুলে তাকাতে পারে না। মাঝে মাঝে কাজ থেকে ফিরলে শরীরে শক্তি খুজেঁ পাওয়া যায় না। ভীষন একটা বুক চাপা বিষন্নতা কুড়েঁ কুড়েঁ খায়।
এদিকে প্রকৃতির দাবদাহ নিয়ে বাতাসে মে মাসের খেলা। চারিদিকে ভ্যাপসা গরম। আবার প্রকৃতির মিষ্টি রূপ। অন্য দিকে সূর্যের তীর্যক চাহনি। শরীরে ভীষন অস্বস্তি বোধ হয়।কেমন যেন মাথা ধরে থাকে। কখনও প্রেশার উঠে যায়। তীব্র রোদের মাঝে বাতাসের উপস্থিতি এক ধরনের অস্থিরতা ও তৈরী করে।তারপরও কখনও কখনও চারপাশে গভীর মায়া ভরা সৌন্দর্য কেমন করে আবিষ্ট হয়ে থাকে।এমন সৌন্দর্য মনকে অদ্ভুত সুন্দর বিষন্নতায় ভরিয়ে দেয়। মন কি যেন খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে যায়।কাউকে নিভৃতে খুজেঁ। যে কিনা সেই ক্লান্ত মনকে প্রশান্তিতে ভরিয়ে দিবে । ভালোবাসার দুহাত দিয়ে পৃথিবীর সব হাহাকার কে মুছে দিবে। প্রান থেকে প্রান আস্থায় আর বিশ্বাসে একাকার হয়ে যাবে।তার হাতে হাত শক্ত করে ধরে স্বপ্ন কে আলিঙগন করা যাবে। এক মুঠো গভীর ভালোবাসায় পৃথিবীর সমগ্র শূণ্যতায় ডুব দেওয়া যাবে। কোথায় পাবে সেই জন? আজকের এই পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় ভালোবাসার মাঝেও যেন পুঁজিবাদের নোংরা ঘ্রান পাওয়া যায়। হৃদ মাঝারে যুগ যুগ জিইয়ে রাখার মতো মহৎ মন মেলা বড় দু:স্কর। মানবিকবোধের চর্চা নেই মানব মনে। সব সহজ কিছু যেন জীবনের সামনে জটিল রূপে। সেই জটিলতাকে ছাড়িয়ে নিয়ে প্রানের সঙ্গী হওয়ার হৃদয় আছে যার কোথায় পাবে তারে। একটা নিভৃত আকাংক্ষা মনের মধ্যে ঘুরপাক খায়।একাকীত্ব কাছে এলে জগৎ সংসারের সব চিন্তা দু:শ্চিন্তা কে সঙ্গে করে নিয়ে আসে।
এই দিকে বাইরের সূর্যের আর মে মাসে হোক্কাইডো আইল্যান্ডের যেন ভিন্ন রূপ। ধীরে ধীরে তীর্যক সূর্য আকাশে স্থায়ী বসত গড়তে চায়। আকাশে নিযুত কোটি রঙের মেলায় নিজের ঠিকানাকে আরো রঙিন করে সাজাতে চায়। সূর্যের এই একান্ত স্বপ্ন যেন ভূমি বিশ্বের জন জীবনে বসন্তের আনন্দ নেমে আসে। আজকে পিংকির বাসায় বিকেলের আড্ডা দেওয়ার কথা। সোনালী বলছিল ডেকে নিয়ে যাবে।আজকের এই শনিবারটা অরুনিমার ডে অফ।

রেস্তঁরার ম্যানেজার মাঝে মাঝে হঠাৎ একদিন করে ছুটি দেয়। যদি কেউ ছুটির দিন ছাড়া অন্য দিন গুলোতে রাতে কাজ করতে চায়। অরুনিমা পিংকিদের সাথে কিছুটা সময় কাটানোর জন্য ম্যানেজার কে বলে রেখেছিল। যাক এই সপ্তাহে সে ছুটিটা পাওয়া গেল।এদিকে সোনালীর কোন খবর নেই। ইলেকট্রিক কেটলির সুইজ টিপে দিয়ে বাইরের বারান্দায় দাড়ালো। এতো গরম চারিদিকে।তবে শরীরে ঘাম জমে কম। গরমের সাথে এখানকার দমকা হাওয়ার কেমন যেন মিতালী। কিছুক্ষন পর কেটলির পানি গরম হয়ে যাওয়াতে কফি তৈরী করলো। কফির মগটা নিয়ে বারান্দায় দাড়াতেই রাস্তায় চোখ আটকালো।

ডা. পাপন নামের সেই লোকটি একটি মোটা মেয়ের সাথে হেটে কোথায় যেন যাচেছ। দুজনকেই ভীষন প্রানবন্ত লাগছে। দুজনের অন্তঃরঙগ ভাব দেখে বুঝা যাচেছ তাদের মধ্যের ভালোবাসার রসায়ন। অরুনিমা মনে মনে ভাবলো বাংলাদেশে রেখে আসা বউটি নিশ্চয়ই ভাবছে তার স্বামী বিদেশে কতোই না কষ্টে সৃষ্টে জীবন পার করছে। পুরুষের এই দ্বিচারিণী স্বভাবের সাথে আরো একটি নারীই জড়িত। হাতের কফিটা শেষ হতে না হতেই নিচের রাস্তায় সোনালী কে দেখা গেল সাইকেল নিয়ে দাড়িয়ে আছে। একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে উপরে তাকালো। অরুনিমা নিচে দাড়ানো সোনালী কে উপরে আসতে বলল।এইদিকে অরুনিমা সব গুছিয়ে নিয়ে তাড়াতাড়ি সোনালীর সাথে সাইকেল নিয়ে পিংকির বাসার দিকে রওনা হলো।বসন্ত কাল আর গ্রীষ্মকালে সাইকেল চালানোর মজাই আলাদা।

এই জাপানিরা শুধু ঘুরে বেড়ায়। দেশ এবং দেশের বাইরে। দুজন বাংলাদেশি মেয়ে সাইকেল চালিয়ে যাচেছ। নিজের দেশেও কি এতোটা প্রানবন্ত জীবন উপভোগ করা যায়?বিকেলের মন ভালো করে দেওয়া আকাশটা অনেক বেশি উচ্ছল মনে হচ্ছে। অনেকটা পথ এক সাথে চলে আসার পর অরুনিমার মনের মধ্যে ডা.পাপনের বিষয়টা মাথার মধ্যে খচখচ করছিল। কিন্তু সোনালি যদি কিছু মনে করে ভেবে কিছুই বলতে পারছিলো না। আবার কৌতূহল দমাতেও পারছিল না।

হঠাৎ সোনালিই কথা বলল," একদম চুপচাপ। কোন কথা নেই আপু। "
অরুনিমা ম্লান হাসি দিয়ে জানালো, " আরে কিছু না। এতো সুন্দর বিকেল মনের ভিতরের সব কথা গ্রাস করে ফেলে। "
তারপর দুজনেই একসাথ হেসে দিল। আরো কিছুটা সময় একসাথে সাইকেল চালাতে লাগলো। তারপর অরুনিমা হালকা ভাবে জানতে চাইলো, "আচ্ছা ডা:পাপন কি এই দিকে কোথাও থাকে?"
সোনালি থামল।
তারপর বলল, "না সে অন্য এরিয়াতে থাকে। তইয়োহিরা নদী পার হয়ে যেতে হয়।কিন্তু কেন?"
অরুনিমা বলল, " আজকে ভদ্রলোককে একটি মেয়ের সাথে দেখেছি।বেশ অন্তরঙগ। "
সোনালি জানতে চাইলো,মেয়েটি কি একটু স্বাস্থ্য ভাল?
অরুনিমা উত্তর দিল, "হুম। বেশ মোটা। মনেহয় মেয়েটির স্বাস্থ্যগত কোন সমস্যা আছে। অনেক সময় থাইরয়েড বা হরমোন সমস্যা হলে এমন মোটা হয়।"
সোনালি বলল,"তাহলে সেই ইন্দোনেশিয়ান মেয়েটিই।"
অরুনিমা বলল, " অনেকটা তেমন চেহারা। "
সোনালি বলল, " মেয়েটির চেহারাটা সুন্দর। কিন্তু শারিরীক অবয়বের জন্য অনেকের চোখে পড়ে। বুঝলাম না ডা পাপন এই মেয়েটির সাথে -। "
অরুনিমা বলল," আসলে হয়তো দুজনেই এখানেএকা তাই প্রয়োজন গুলো পূরন করছে। "
সোনালি বলল, "আপু গোপনে অনেকেই অনেক কিছুই করে। আর সেটা গোপন। উনি যেভাবে মেয়েটির সাথে মিশেছে ব্যাপারটা একটু অন্যরকম।"
অরুনিমা জানতে চাইলো, " এটা কি রকম?"
সোনালি বলল, "এটা গোপন বিষয়ও বলা যায় না। আবার সমাজে সবীকৃত বিষয় ও বলা যায় না। "
অরুনিমা আবার জানতে চাইলো, " উনাকে কেউ কিছু বলেনা? কেউ কিছু জানতে চায় না? । "
সোনালি বলল, " আসলে বাংলাদেশি সমাজটা খুবই অদ্ভূত। এমন দুই একটা মানুষের জন্য গোটা কমিউনিটির বদনাম হয়। "
অরুনিমা বলল, "আমার মনেহয় এমন দুই একটা মানুষ সব সমাজেই আছে।"
সোনালি বলল," সে যে মেয়েটির সাথে লিভটুগেদার করছে তা একটু গোপন করে করলেই পারে। সামাজিক নিয়ম গুলোর প্রতি শ্রদ্ধা রাখা উচিত।"
অরুনিমা বলল," মেয়েটিও মনেহয় উনাকে বিয়ে করবে না।শুধুই প্রয়োজনে মিশছে। মানুষ কেমন করে পারে সম্পর্কের প্রতি এমন অবিচার করতে?"
সোনালি বলল," আপু ঠিকই বলেছেন। আমিও এখানে একা। আমার বর আসতে আরো সময় লাগবে। কিন্তু কখনও এমন চিন্তা মাথায় ও আসেনা। "
অরুনিমা বলল," প্রতিটা মানুষেরই একা থাকা কষ্টের। তবে তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে যোগাযোগ নিয়ে কোন অভিযোগ খুবই হাস্যকর। এটা ঐ ব্যক্তির মানসিক সমস্যা।"
সোনালি বলল, আপু জানেন আমার বর যদি সাপোর্ট না করতো তাহলে আমি এই পর্যন্ত আসতে পারতাম না। প্রতিদিনই আমাদের কথা হয়। আমাদের খারাপ লাগাটা অন্য কেউ বুঝবে না। অথচ আমাকে নিয়েও কিন্তু সমালোচনা করে।"
অরুনিমা জানতে চাইলো,"কি ধরনের সমালোচনা? "
সোনালি বলল, " এইতো বর ছাড়া একা একা কেমন করে থাকি। আমার কি ফিলিংস নাই? "
অরুনিমা হেসে দিলো। তারপর বলল," এমন তো এখানে অনেকেই আছে। এই ধরনের সমালোচনাতো সত্যি হাস্যকর।"
সোনালি বলল," পৃথিবীর সব দেশেই বাংলাদেশি কমিউনিটিতে যে কি জটিলতা। তাই অনেকেই কমিউনিটি মেইটেইন করে চলে না। নিজেদের মতো থাকে। "
অরুনিমা বলল," আমি তো এতোদিন কমিউনিটির কথা জানতামই না।"
সোনালি বলল," আমি তো নিজের চেষটাতেই এসেছি। বাসা থেকে বলল যেন বাংলাদেশি সোসাইটি খুঁজে তাদের সাথে থাকতে। বিদেশের জীবন। ভাল মন্দ আছে।"
অরুনিমা বলল," তোমার কি মনেহয় বিদেশে লাইফ সারভাইভ করতে কি কমিউনিটি খুব বেশি প্রয়োজন?"
সোনালি বলল," আসলে আপু একতা থাকলে অবশ্যই কমিউনিটির প্রয়োজন আছে। একটা দেশকে পৃথিবীর কাছে তুলে ধরতে হলে কমিউনিটি অনেক ভূমিকা পালন করে।"
অরুনিমা বলল, " তবে কমিউনিটিতে মানুষের ভূমিকা গুলো সুন্দর থাকা উচিত। একটা শিক্ষিত সমাজের কাছ থেকে পৃথিবী সবচেয়ে সুন্দর জিনিসটাই আসা করে। "
সোনালি বলল," অথচ দেখবেন নিজে দেশের মতো বিদেশের মাটিতেও সবাই কেমন রাজনীতি আর প্রতিযোগীতা নিয়ে ব্যস্ত। সহযোগীতামূলক মনোভাব খুব কম মানুষেরই আছে।"
অরুনিমা বলল," মানুষের এবং দেশের ভালো কিছু করার জন্যই কমিউনিটি গঠন করা হয়। আর সেখানে যদি ভালোর চেয়ে মন্দের দিকটাই বেশি হয় তাহলে তা ত্যাগ করা অত্যাবশ্যক।"
সোনালি বলল," একদম সত্যি কথা। এখানেও দুই একটা পরিবার আছে। তারা কমিউনিটিতে কম সময় দেয়। কেউ কেউ সারাদিন ল্যাব নিয়ে ব্যস্ত থাকে।"
অরুনিমা বলল," তারাই ভালো করবে। এখানে এসেছি পড়াশুনা করতে। গবেষনা করতে।কোন রাজনীতি বা প্রতিযোগীতা করতে নয়। নিজের এবং দেশের কল্যানে যা করা উচিত তাই করবো।"
সোনালি বলল," আপু এই কথা কিন্তু সত্যি যারা কমিউনিটির চেয়ে ল্যাব কে সময় দিচ্ছে তারা অনেকেই অনেক প্রেসটিজিয়াস এ্যাওয়ার্ড অর্জন করছে। আন্তর্জাতিক দুনিয়ায় তাদের নাম ও ছড়াচ্ছে। "
অরুনিমা বলল, " ভালো হলে মিশবো। তা না হলে এড়িয়ে যাবো। "
দুজনে কথা বলতে বলতে পিংকির বাসার কাছাকাছি চলে এসেছে। হঠাৎ সোনালি থামলো। অরুনিমা কৌতূহল নিয়ে সোনালির দিকে তাকালো।
তারপর সোনালি বলল," আপু একটু এইয়ন শপিংমলে যেতে হবে। "
অরুনিমা বলল, " আমিও মনে মনে তাই ভাবছিলাম।"
সোনালি বলল," এখানে এটাও একটা ব্যাপার। যখন কেউ কারও বাসায় যায় কে কি হাতে নিয়ে এলো। কে খালি হাতে গেলো। কে দামি ফল নিয়েছে। কে সেলের মানে কম দামি জিনিস কিনেছে।আবার কার বাসায় কতো রকমের খাবার পরিবেশন করেছে। কার রান্না ভাল। কারটা ভাল নয় তা নিয়েও সমালোচনা।"
অরুনিমা বলল," বুঝতে পেরেছি। সারাক্ষন শুধু নিজেকে প্রকাশ।"
সোনালি বলল," হা হা হা ঠিক তাই। "
অরুনিমা বলল, " সব জায়গায় সব মানুষ একই মানসিকতার হবে না। আর এটাই স্বাভাবিক। তবে নিজে মানিয়ে চলতে না পারলে এড়িয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ"।
সোনালি বলল," আপু সব পরিস্থিতিতে এড়িয়ে চলা যায় না। কখনও মানুষটা খুব খারাপ হলেও পরিস্থিতির প্রয়োজনে সে মানুষটার সাথেও আপনাকে থাকতে হবে।"
অরুনিমা বলল," হুম।এটা ঠিক কথা।পরিবেশ পরিস্থিতির কারনেই যতো ঘটনা ঘটে।"
সোনালি বলল," সবার সাথে মানিয়ে চলাটা কঠিন হলেও একটা ভালো দিক আছে। একটা সামাজিক ভারসাম্য থাকে।"
অরুনিমা বলল," সত্যি কথা ।মানুষ আর সমাজ নিয়েই তো জীবন।সামাজিকতার বিষয়টি আছে বলেই তো বিপদে আপদে মানুষ একজন আরেকজনের পাশে থাকে। "

সোনালি বলল,” মানুষ ছাড়া আসলেই জীবন চিন্তা করা যায় না।তাইতো ভালো মন্দ সহ্য করে হলেও মানুষের মাঝেই আছি।”
অরুনিমাও সাথে সাথে বলল,” ভাল মন্দ সহ্য করার ক্ষমতা যার আছে সেই সুন্দর ভাবে সমাজের সব কিছু উপভোগ করতে পারে।”
সোনালি বাম দিকের মাকের্টের গেট দেখিয়ে বলল,” আপু এইতো চলে এসেছি।”
অরুনিমা একটু চঞ্চল হয়ে বলল,”আরে এই দিকেও গেট আছে!”
সোনালি বলল,” জাপানিরা সব ধরনের সুবিধা রেখেই শপিংমল গুলো তৈরি করেছে।”

তারপর দুজনে কথা বলতে বলতে এইয়ন শপে ঢুকলো।আজকে এইয়ন শপে প্রচুর লোকজন। কোন কোন কর্নারে পন্য কম দামে বিক্রি মানে সেল হচেছ।অনেক জাপানি ক্রেতার সাথে কিছু কিছু বিদেশিও আছে। অরুনিমা এই ভীড়ের ভিতর মানুষের বিচিত্রতা উপভোগ করতে লাগলো।সাথে যে সোনালি আছে তা মনেই থাকে না।সোনালি নিজের জিনিস কেনার পর অরুনিমা কে ডাকলো। সে ডাকে অরুনিমা নিজেকে ফিরে পেলো।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: পড়ে ভালো লাগা রেখে গেলাম আপা।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫১

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৫

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: প্রামানিক ভাই অশেষ ধন্যবাদ। বই আকারে বই মেলায় আসছে। দোয়া করবেন।

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১২

আহা রুবন বলেছেন: বেশ যত্ন করে লেখা। গদ্যটাও ঝরঝরে। শুভ কামনা রইল।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আশাকরি সব গুলো পর্ব পড়বেন এবং বই মেলায় বইটি কিনবেন। ধন্যবাদ

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯

আহা রুবন বলেছেন: এহে যে কথাটি বলতে নিয়ে বলিনি। জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিলাম, 'মনে হয় এবার মেলায় আসবে?' আমি ঠিক ভেবেছিলাম!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২২

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: হুম। একদম ঠিক ভেবেছেন। নিজে তো কিনবেন সাথে বন্ধুদের ও কিনতে বলবেন।।। মনে যেনো থাকে শিখা প্রকাশনিতে পাবেন। ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৩

শরতের ছবি বলেছেন: ভাল লেগেছে লেখাটি।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আশাকরি সব গুলো পর্ব পড়বেন। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.