নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশরাফুল আলম

চির চেনা

i write for myself, its my hobby, want to be a bolgger.

চির চেনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইনু - সেলিম !

৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:২৫

ঘুঘুর ফাঁদ আর হাসিনার ফাঁদ ,দুইটাই মিষ্টি লোভনীয় তবে শেষ পরিণতি এক।জলিল সাহেবকে পাঠিয়ে দিয়েছেন,দিয়েছেন আবুর রাজ্জাক কে।
ইনু ছিল ট্রাম্পকার্ড,কারণ এমনিতে লাফানোর জন্য সে প্রসিদ্ধ।মুজিব সাহেব মরে যাবার পর লাফিয়েছে অনেক,বিগত ৩০/৪০ বছরেও ছাল নাই কুত্তা তার বাঘ নাম ধারণ করে সারাক্ষণ লাফিয়ে লাফিয়ে চলেছে।
তাই হাসিনা বুঝল এইটাকে দিয়ে কাজ হবে,এইটা দুমুখো সাপ,কোল দিয়ে বাঁচিয়ে রাখলে সব দিক থেকে বিপদ আবার এটা শয়তানের অপারেশন ম্যানেজার,ধর্ম আর শান্তির বিরুদ্ধে জন্মগতভাবে এইটা জাত শয়তান।বেঈমান পরগাছা নিমকহারাম।
তাই সেসব চিন্তা ওরে দেখল যে আওয়ামীলীগে যত বেয়াদপ আছে সেগুলো এর মত হিংস্র বেয়াদপ না সেইজন্য ঝোপ বুঝে কোপ মারার মত করে তাকে দিলো মন্ত্রী বানিয়ে।ব্যস হয়ে গেলো,অল্প পানির মাছ বেশী পানিতে পড়ে যেমন দিশেহারা হয়ে যায় তেমন করে লাফানো শুরু হল।জোটের বিরুদ্ধে হেন অশ্রাব্য মিথ্যা সে চালিয়ে মানুষকে বীতশ্রদ্ধ যেমন করেছে তার প্রতি,তেমনি জোটের সবচেয়ে বেশী ক্ষতিটুকু তথা বাংলার শান্তিপ্রিয় মানুষগুলোর সবচেয়ে বড় ক্ষতি সে করেছে।
এই কাজ করিয়ে একদিকে হাসিনা ইনুকে বানিয়েছে জনগণের সবচেয়ে বড় শত্রু অন্যদিকে এই মুহূর্তে আওয়ামীলীগকে তার বিরুদ্ধে লাগিয়ে তার মই টাকে সরিয়ে দিচ্ছে।
বাঁচতে হলে হয় ইনুকে আত্মহত্যা করতে হবে না হলে হাসিনার পা চেটে চেটে কুত্তার মত জি হুজুর হয়ে পড়ে থাকতে হবে।
দুইটাই তার জন্য ভয়ঙ্কর,কারণ হাসিনা হয়তো ব্লগারদের মত তাকেও মারতে পারে মোল্লাদের উপর দোষ দেয়ার জন্য,সেই সাথে সব কিছু ঢেকে ফেলার জন্য।মুছে ফেলার জন্য হাসিনার সব কুকীর্তির সাক্ষী।
হাসিনা ২০০৯ এর নির্বাচনের আগে বেঈমানদের বলেছিল মেনে নিয়েছি,তবে মনে নেই নাই,সেই সূত্র তো সবার জন্যই?তাই না?বাবার মৃত্যুর পর ট্যাঙ্কের উপর উঠে নাচা ! মেনে নিয়েছেন মনে কি নিতে পেরেছেন?
ইনু কি তবে ঘুঘুর ফাঁদে পরা তুরুপের তাস?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.