নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের রাষ্ট্র সংস্কার কি আদৌ সম্ভব হবে নাকি সব কিছু তাত্ত্বিক আলোচনা

০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮



বাংলাদেশের স্বাধীনতা এক দিনে আসেনি বা আবার বলা যায় বাংলাদেশ এক দিনে তৈরি হয়নি। অনেক চড়াই উৎরাই এর মাধ্যমে আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে পুরো বিশ্বের কাছে পরিচিতি পেয়েছে। স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট বা রাষ্ট্রের যে পরিবর্তন আসা প্রয়োজন তা আদৌ কি সম্ভব হয়েছে।

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হচ্ছে বাংলাদেশ কোন পথে হাটছে? বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি আমাদের কোথায় নিয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা যায়। আসলে এটা এখনই বলা সম্ভব নয় বাংলাদেশ কোন পরিস্থিতিতে কি হবে।

রাষ্ট্রের বর্তমান পরিস্থিতি যে চরম একটা সীমাতে পৌছে গিয়েছে তা সবাই বুঝতে পারছে। কিন্তু এটা নিয়ে কেউ কোন কথা বলছে না। এর কারণ হচ্ছে সবার মুখ আগে থেকেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অথবা শাসন ও নিপীড়নের কথা ভেবে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারছে না।
এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরনের একটি উপায় হচ্ছে “রাষ্ট্র সংস্কার”। আজকে যেই বইটি নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি সেটি হচ্ছে “রাষ্ট্র সংস্কারের রাজনীতিঃ তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক দিক”।

বইটি মুলত বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির সম্পর্কিত বেশি কিছু ধারণা দেয়া হয়েছে। এই বইটিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্র গঠনের যেসব নীতি ও মুল সমস্যা গুলো রয়েছে সেগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়েছে।

যদি শুরুতে বাম রাজনীতি বা কমিউনিজমের উপর বেশ বড় রকমের একটি প্রবন্ধ আলোচনা করা হয়েছে। এতে মনে হয় যেন বাংলাদেশের বাম রাজনৈতিক পরিস্থিতি কোন অবস্থানে রয়েছে তার ব্যাপারে আলোচনা এসেছে।

বাম রাজনীতির বৈশিষ্ট্য থেকে শুরু করে এর সমস্যা গুলো নিয়ে বেশ বড় আলোচনা এসেছে। বিপ্লবী ও রাষ্ট্র তৈরির ব্যাপার যে সম্পূর্ন আলাদা সেটা বেশ সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া কমিউনিস্টরা তাদের মুল লক্ষ্য বা জনতা সম্পৃক্ততা থেকে বেশ দূরে রয়েছেন সেটা তুলে ধরেছেন লেখক।

অপর দিকে গণতন্ত্র বা বর্তমান রাজনীতি বাংলাদেশের কোন অবস্থানকে নির্দেশ করছে তার ব্যাপারে ধারণা দিয়েছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন রাষ্ট্র তৈরি ও সাংবিধানিক যেসব কার্যক্রম পরিচালিত হয় আদৌ সেগুলো জনতা বা জনগণের কতটা কাছাকাছি এবং তার প্রতিফল কতটা ঘটেছে সেটার ব্যাপারে আমরা জানতে পারি।

যেমন এখানে একটি জায়গাতে বলা হয়েছে, আদৌ বাংলাদেশের রাষ্ট্র সংস্কার প্রয়োজন কিনা। অবশ্যই প্রয়োজন। তবে সেই সংস্কার কিভাবে আসবে বা কিভাবে করতে হবে সেটার ব্যাপারে যদিও বিস্তারিত বলা সম্ভব হয়নি। তবে এই সংস্কারের ক্ষেত্রে জনগণের সম্পৃক্ততা ছাড়া সম্ভব নয়। এটা হচ্ছে মুল কথা।

বইটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে রচিত হলেও, আমাদের দেশের সংবিধান সম্পর্কে আপনি বেশ ভাল ধারণা পেয়ে যাবেন। সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার সহ রাষ্ট্রের যেসকল পরিবর্তন বা সংস্কার দরকার তার ব্যাপারে লেখক কিছু কিছু ধারণা দিয়েছেন।

এছাড়া রাজনৈতিক দল, ভোট, নির্বাচন সহ মানুষের সাথে রাষ্ট্রের যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে সে ব্যাপারে বিশদ একটি আলোচনা করা হয়েছে। কোন সংবিধান বা রাষ্ট্র পরিপূর্ন নয়। আর সময়ের সাথে সাথে সব কিছুতেই পরিবর্তন ও সংস্কার আনা জরুরী।

যদিও বইটি হচ্ছে তাদের জন্য উপযোগী যারা দেশ রাষ্ট্র রাজনীতি নিয়ে বিশদ ভাবে চিন্তা করে থাকেন। তবে আমার মনে হয় বইটি সবার পড়া উচিত। এতে করে রাষ্ট্র রাজনীতি ও রাজনৈতিক দল গুলোর মতবাদ ও ধারা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি হবে।

বইঃ রাষ্ট্র সংস্কারের রাজনীতিঃ তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক দিক
লেখকঃ হাসনাত কাইয়ূম
প্রকাশনঃ রাষ্ট্রচিন্তা

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০১

নতুন বলেছেন: রাস্ট্র সংস্কার করা দরকার সেটা শেখ হাসিনাও জানেন।

কিন্তু তিনি এটাও জানেন লোম বাছতে গেলে কম্বল থাকবেনা ;)

তাই তিনি ঐ কাজে হাত দেবেন না।

দেশের জনগনেরও ভাবনা কেমন যেন কট্টরপন্হী।

আয়ামীলীগেরা ক্ষমতায় থাকতে অন্য কাউকে ভোট দিতে দেবে না।
বিএনপি ক্ষমতায় আসতে পারলে সবাইর উপরে প্রতিসোধ নেবে
ইসরাইলের মানুষ হত্যা করেছে হামাস ফেসবুকে আলহামদুলিল্লাহর বন্যা বইছে...
সাকিব নারীকে উদ্দেশ্য করে কথা বলেছে তাই তিনি হিরো হয়েগেছে কিছু মানুষের কাছে। তিনি বিরাট একটা গোস্ঠির মনের কথা বলেছে।

এমন বিচিত্র মানুষকতার দেশে ভালো কিছু করা খুবই কস্টকর।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আসলেই এই দেশে ভাল কিছু করার কষ্টকর। এখানে সবাই নিজের ধান্দায় থাকে। যে যাকে পারছে লুটে নিচ্ছে। জনগণ কট্টরপন্থী না, এরা আসলে জিম্মি অবস্থায় আছে। কারণ আমাদের সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়ার মত বা রাস্তা দেখাবার মত কাউকেই পাওয়া যাচ্ছে না।

তাই যেভাবে পারছে আমাদের উপর এসে পরছে। সাধারণ জনতা এখানে সাহস ও নেতৃত্বের অভাববোধ করছে। আমরা এখনও জানি না দেশ কোথায় গিয়ে থামবে।

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



বইটা পড়ে, আপনি নতুন কিছু শিখেছেন? যদি শিখে থাকেন, কি শিখলেন?

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


নতুন কিছু বলতে দেশের আরও নতুন কিছু সংগঠন হয়েছে। কেউ কেউ নিজেদের বিরোধী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটাতে ব্যবস্থ। এছাড়া প্রধান বিরোধী দল বিএনপির অক্ষমতা সম্পর্কে এবং তাদের লক্ষ্য নিয়ে বেশ কিছু নতুন ধারণা পাওয়া গিয়েছে।

এর সাথে সাথে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে বেশ কিছু নতুন বিষয় উঠে এসেছে যার মাধ্যমে রাষ্ট্রের কিছুটা পরিবর্তন বা সাধারণ জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা করা যেতে পারে। আবার প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতাকে এক কেন্দ্রিক না রাখার ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানোর মত বিষয় উঠে এসেছে।

তাছাড়া প্রধানমন্ত্রীর চাইলে একাই বার বার একই পদে থাকতে পারবেন না। তাছাড়া মত প্রকাশের যেই স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়েছে সেটাও ফিরিয়ে দেবার কথা বলা হয়েছে।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৫

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: বাংলাদেশিরা নিজেরাই ওস্তাদ। তাই কোন ধরনের তত্ত্ব বা মতবাদ এখানে খাটে না।

সব রকম তত্ত্ব/মতবাদ/আদর্শের গোরস্হান হলো এ দেশ।

বামদের অবদান হলো পাটের গুদামে আগুন, থানা লুট, সর্বহারা বাহিনী করে গ্রামবাসীদের রাতের ঘুম হারাম করা। সর্বশেষ বিপ্লবী সৈনিক সংস্হা নামক বেআইনি সংগঠনের মাধ্যমে সিপাই সিপাই ভাই ভাই এই স্লোগান তুলে নিরপরাধ কিছু সেনা অফিসার হত্যা ও তাদের স্ত্রী ও কন্যাদের লাঞ্ছিত করা। কিন্তু শেষ হইয়াও হইলো না শেষ। বাম রাজনীতি করা শিক্ষামন্ত্রী পুরো শিক্ষা ব্যাবস্হার সর্বনাশ করে দিয়ে গেছেন যার ফলাফল প্রজন্মের পর প্রজন্ম বয়ে বেড়াবে।

গনতন্ত্রের মজা আমরা এখনও হারে হারে টের পাচ্ছি। যদি কখনও দেশে ধর্মীয় শাসন তন্ত্র আসে ওটার তেরটা আমরা বাজিয়ে ছাড়ব।

শাসক হিসাবে আমরা চুরান্ত ব্যার্থ একটা জাতি।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



এর সাথে আমি একমত নই। আমরা এটাকে নষ্ট করিনি। আমাদের নষ্ট বানানো হয়েছে। এখানে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ক্ষমতা পেলে আমরা আর সাধারণের কথা ভাবি না। যতই বলি যে আমরা জনগণের সরকার, সেটা মোটেও না। আমরা ভাবি আমাদের নিরাপত্তার কথা। আমরা তখন নিজেদের আখের গোছানোতে ব্যস্ত থাকি।

এই যে এত টাকা পাচার হচ্ছে, যিনি মাথার উপর আছেন তিনি জানেন, তারপরও চেয়ার ধরে রাখার জন্য চুপ আছেন। বাজার সিন্ডিকেট নিয়ে কিছু বলেন না, কোন সমস্যা হলে এটা করে ফেলব ওটা করে ফেলব বলেন। বিকল্প দেখান।

ওনার যে বিকল্প থাকতে পারে সেটা কি উনি জানেন। শুধু উনি না। ক্ষমতা যারা আছেন তারা একবার যদি সরে যায়। তারা নিজেরাও জানে না কি হবে। এজন্য বিদেশের মাটিতে আগে ভাগেই জায়গা জমি ক্রয় করে ফেলেছেন।

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৪

কামাল১৮ বলেছেন: রাষ্ট্র যারা সংস্কার করবে আগে তাদের সংস্কার করা দরকার।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



তাদের সংস্কার কে করবে আমার জানা নেই। তবে তাদের কিছু কিছু বিষয় আমার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে। বিশেষ ভাবে ক্ষমতার বিকেন্দ্রিকরণ আর একই পদে দুই বারের বেশি না থাকা।

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: এই লোক বিএনপির সাথে মিলে রাষ্ট্রের সংস্কার করতে চায়।তাদের একটা সভা দেখলাম,মঞ্চে যত জন দর্শক তত জন।মঞ্চে ছিলো মান্না, জোনায়েগ সাকি সহ নেতৃবিন্দ।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এটা নিয়েও ছোট একটা আলোচনা আছে। সেখানে বিএনপি তাদের সাথে একমত হলেও তাদের লক্ষ্য আর বিএনপির লক্ষ্য আলাদা। যেটা বুঝলাম তারা আসলে মাঠে মারামারি করে নয়, শান্তিপূর্ন ভাবে একটা পরিবর্তন চায়। তাদের সাথে আরও সাতটি দল রয়েছে।

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম কঠিন বই আমি পড়ি না।
গল্প উপন্যাসই বেশী ভালো লাগে।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



দেশ ও দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তন নিয়ে বেশ চিন্তা করছি। কারণ বাজার করতে হয়। যেই অবস্থা তাতে দেশ থাকতে হবে নয়ত ছাড়তে হবে। তাই পড়তে হয়।

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪৬

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রপতির পদটি ৫ বছর করে ২ মেয়াদে থাকার নিয়ম আছে কিন্তু ইচ্ছে করেই প্রধানমন্ত্রীর পদটির কোন টার্ম লিমিট যুক্ত করা হয় নি। কেন করা হয় নি, এটা বোঝার জন্য পড়াশোনার প্রয়োজন নেই। দেশকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি মনে করা লোকজন কম নয়। এটার আশু পরিবর্তন প্রয়োজন।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এটার কথাই বার বার বলা হয়েছে। এছাড়া ক্ষমতার বিকেন্দ্রিকরনও করতে হবে। একজনের কথা সব হবে এমন যেন না হয়। তাছাড়া জনগণের মত প্রকাশের স্বাধীনতাও দিতে হবে।

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: শাসক হিসাবে আমরা আমাদের জনগনের আশা আকাঙ্খার সিকি ভাগও পূরন করিনি। তাই আমরা পরিপূর্নভাবেই ব্যার্থ। গত ৫০ বছরে রাজনৈতিক ভাবে কতো দূর এগিয়েছি?

বাস্তবতা হলো এই যে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবন থেকে গোটা রাজনীতি বিষয়টাই নাই করে দিয়েছি।

পাশ্ববর্তী প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত তাদের প্রতিবেশীদের জন্য ভাল না কিন্তু তাদের নিজ জনগনের স্বার্থ তো রক্ষা করে চলেছে প্রতিনিয়ত। আমরা কি করতে পেরেছি?

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: সব রকম তত্ত্ব/মতবাদ/আদর্শের গোরস্হান হলো এ দেশ।

হেভি মজা পাইলাম । এই বদ্বীপ সবই গ্রাস করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.