নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আঁধার দুনিয়ার ছবি! ..... ছন্নছাড়ার পেন্সিল......সবার অন্ধকার থাকে না, অথবা অন্ধকার প্রিয় নয়। তাই সবাই কবিতা পড়তে পারে না, কবিতা পড়ার জন্য চোখের ভিতর সমুদ্র এবং বুকের ভিতর আদিগন্ত ধূ ধূ প্রান্তর লাগে। ..... কবি নির্ঝর নৈঃশব্দ্য *************************http://www.rabindra-rachanabali.nltr.org/node/2
জোনাকীর ভেতর দিয়ে ফুল ফোটে আর এক মেঘ মন ঘাসবনের কানে কানে বলে যায় অজস্র ঘুমের গল্প। গল্পের নাম রাতপ্রিয়া। গল্পের নাম অনিদ্রসুখ।
জোনাকীদের গ্রামে যে ফুলগুলো ফোটে আর নদীর জলে গা ভেজায়, এইসব সন্ধ্যের ভেতর কল্পিত নদীর নাম রাতপ্রিয়া। রাতপ্রিয়া নদীর কূল অবিরাম। কূলে কূলে গল্প। গল্পগুলোর নাম রাতপ্রিয়া।
ভাঙা লাঙলের গায়ে দীর্ঘ শ্যাওলার ঘ্রাণে দীর্ঘ বিষন্ন হয়ে উঠে রাতপ্রিয়া নদীর চরের চাষীরা। অথচ নদী মানেই কল্পনা। জলের ভেতর ভেঙে পড়ে পারাপার মাঝির একমাত্র নৌকা।
জোনাকী তারপর শহরের বারান্দায় ঘুম ঘুম ট্রেন। পচেনা রিকশায় সতেরো গলি পেরিয়ে শাড়ির পাড় রেখে ঘামের চিত্রে বিলীন হয়ে যায়। শহরে নদী নেই। কৃষকের ভাঙা লাঙল বা মাঝির ভাঙা নৌকাও নেই। শহরে কেবল মানুষের কিছু খোলস আছে। সাপের মত।
জোনাকীর চোখের ভেতর কমলা ফুল খেলা করে আর বুকের ভেতর ভরা নদী লাফায়। নাকফুল হারিয়ে এই শহরে যারা অজস্র রকমে ব্রাত্য, জোনাকী তাদের মত হয়ে যায়। জোনাকীর নদী মরে গিয়ে ইট বালি কাঠ গজায়। আর শহরের নাম হয়ে যায় রাতপ্রিয়া।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৭
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: আপা/ভাই, আপনার হাতে ধরি, পায়ে পড়ি, আমার কোনো পোস্টে আপনার মন্তব্য করতে হবে না।
আপনি চরম বোরিং পারসন।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:২০
নিলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অনেক অনেক
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ব্লকড।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর। স্নিগ্ধ দৃশ্যকল্প।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর অনুভূতি ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ককাশে!
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৮
নিলু বলেছেন: লিখে যান